টেক্সটাইল শিল্পের ২৯ টি চমকপ্রদ পরিসংখ্যান:
১. ২০১০ সালের হিসেব অনুযায়ী বিশ্বের টেক্সটাইল শিল্পের মোট বাণিজ্যের পরিমাণ ২৫৬০ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার।টাকার হিসেবে উনিশ কোটি বিলিয়ন।
২. বাচ্চাদের পোশাকের বাজার ২০১৪ সালে ১৮৬ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছিল।প্রতি পাঁচ বছরে বাচ্চা পোশাকের বাজার ১৫ শতাংশ হারে প্রবৃদ্ধি পেয়ে আসছে।
৩. ২০১৫ সালে বিশ্বে বিবাহ পোশাকের বাজার ছিল ৫৭ বিলিয়ন ডলার।
৪. ছেলেদের পোশাকের বাজার ৪০২ বিলিয়ন ডলারের।
৬. মেয়েদের পোশাকের বাজার দর ৬২১ বিলিয়ন ডলার।
৭. পরিবেশ দূষণ থেকে বাচতে উন্নত দেশগুলো ইতোমধ্যে জৈব পদ্ধতিতে চাষাবাদের দিকে গুরুত্ব দিয়েছে। তা সত্ত্বেও জৈব পদ্ধতিতে চাষ করা অরগানিক তুলাজাত পোশাকের বাজারের খুব বেশি উন্নতি হয় নি। ২০১০ এর বাজার ছিল মাত্র ৫ বিলিয়ন ডলার।
৮. গড়ে আমেরিকার প্রত্যেক পরিবার বছরে তাদের পোশাক ও জুতার পেছনে ১৭০০ ডলার খরচ করে থাকে।
৯. আমেরিকার অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক শহর ও সবচেয়ে জনবহুল শহর ম্যানহাটন ।গড়ে সেখানকার প্রতিটি মানুষ মাসে ৩৬২ ডলারের পোশাক ক্রয় করে।
১০. ২০১০ সালে চীনের টেক্সটাইল ইন্ডাস্ট্রি ৪১.৩ মিলিয়ন টন ফাইবার ব্যাবহার করে যা পৃথিবীর মোট পরিমাণের ৫০-৫২ শতাংশ।
১১. প্রতিবছর চীন ৩ বিলিয়ন ওজোনের সমান সুট তৈরি করে।
১২. গড়ে প্রত্যেক চাইনা ইন্ডাস্ট্রি ১ টন ফেব্রিক ডাই করার জন্য ২০০ টন করে পানি ব্যাবহার করে।
১৩. প্রতিবছর টেক্সটাইল ইন্ডাস্ট্রি ২.৫ বিলিয়ন টন দূষিত পানি নিষ্কাশন করে থাকে।
১৪. গার্মেন্টস শ্রমিকদের বেতন ভাতার দিক দিয়ে আমেরিকা সবার আগে।সেখানকার শ্রমিক প্রতিঘন্টায় ৮.৪১ ডলার মানে প্রায় ৬৫৩ টাকা আয় করে , আর সবার নিচে বাংলাদেশ মাত্র ০.৩৫ ডলার অর্থাৎ ২৭.২০ টাকা ।অথচ বাংলাদেশ উৎপাদন ও রপ্তানির দিক দিয়ে বিশ্বে তৃতীয় স্থানে রয়েছে যাদের মোট রপ্তানির পরিমাণ ৩.৪১ বিলিয়ন ডলার.
ভিয়েতনাম ও চীনের শ্রমিকদের আয় যথাক্রমে ০.৫২ ০.৯৩ ডলার প্রতি ঘন্টায়।
১৫. এক কেজি নিট (knit, যা দিয়ে টি বা পোলো শার্ট তৈরী করা হয়) কাপড় প্রক্রিয়াজাত করতে গড়ে ১২০ লিটার পানি খরচ হয়| একটি গড়পরতা ১০ টনের ফ্যাক্টরি (১০,০০০ কেজি প্রতি দিন উৎপাদন ক্ষমতা) প্রতিদিন পানি ব্যবহার করে প্রায় ১০০০০*১২০ বা ১.২ মিলিয়ন লিটার|
১৬ . একটি সাধারণ টি শার্ট তৈরী করতে গড়ে ৩০ লিটার পানি খরচ হয়|
১৭. যে কোনো গার্মেন্ট তৈরী তে ৪ টি স্টেপ লাগে: সুতা (yarn) তৈরী (spinning ), কাপড় তৈরী (knitting বা weaving ), কাপড় বা সুতা রং করা (dyeing ), কাপড় সেলাই করা (sewing /garment production )| কোনো কোনো গার্মেন্ট স্পেশাল ওয়াশিং এ যায় বিশেষ এফেক্ট আনার জন্য|
১৮. একটা ব্যাসিক টি শার্ট তৈরী করতে সুতা থেকে শেষ পর্যন্ত কমপক্ষে ৩৫ মেশিন দরকার যা ক্ষেত্র বিশেষে অনেক বেশি হতে পারে| শার্টের (woven ) ক্ষেত্রে মেশিনের সংখ্যা প্রায় ৬০ থেকে ৮০|
১৯. ফাইবার হচ্ছে বস্র তৈরির মূল উপাদান|বস্র তৈরিতে দুই ধরনের ফাইবার তৈরী হয়: প্রাকৃতিক যেমন কটন, ঊল এবং সিনথেটিক যেমন পলিয়েস্টার, নাইলন
২০. ফাইবার যত চিকন হয় কাপড়ের কোয়ালিটি তত ভালো হয়, দাম ও তত বেশি হয়| প্রাকৃতিক ফাইবার এর ক্ষেত্রে তা নির্ভর করে আবহাওয়ার উপর| এই জন্য মিশরের নীল নদের তীরে উৎপণ্য বা আমেরিকান তুলা সবচেয়ে ভালো অন্যদিকে বাংলাদেশের পাট সর্বোৎকৃষ্ট |
২১. এক্রাইলিক ফাইবারকে বলা হয় কৃত্রিম ঊল অন্যদিকে ভিস্কোস (viscose ) কে বলা হয় কৃত্রিম সিল্ক|
২২. ঊল খুব দামী ফাইবার| অন্যদিকে ঊলের প্রায় ৬০ ভাগ এ থাকে বিভিন্ন অপদ্রব্য যা প্রক্রিজাত্করণের সময় ফেলে দিতে হয় |
২৩. Nephlia Sp. মাকড়সা বা Bombyx Mori রেশমগুটি দিয়ে তৈরী সিল্ক কে বলা হয় প্রকৃতির highly engineered structural বস্তু| ইহা এত হালকা যে এক কেজির কম ফাইবার দিয়ে পুরো পৃথিবী তিনবার ঘুরে আসা যাবে অথচ ইহা স্টিলের চেয়ে শক্তিশালী (একক ওজনে), কেভলার ফাইবার (সবচেয়ে শক্তিশালী ফাইবার যা এই পর্যট মানুষ তৈরী করতে পেরেছে এবং বুলেটপ্রুফ কাপড়ে ব্যবহৃত হয়) এর চেয়ে শক্তিশালী কিন্তু ৫গুন বেশি স্তিতিস্থাপক |
২৪. পলিয়েস্টার বা নাইলন দিয়ে তৈরী সরু ফাইবার (microfiber) মানুষের চুল থেকে প্রায় ৬০ থেকে ৮০ গুন চিকন |
২৫. ৪.১৬ গ্রামের খুব খুব সরু সিনথেটিক ফাইবার (ultrafine fiber) দিয়ে পৃথিবী থেকে চাঁদের দুরত্ব অতিক্রম করা যাবে যা প্রায় ৩৮৪,৪০০ কিমি|
২৬. এই প্রথম কোনো প্লেন বোয়িং dreamliner ৭৮৭ মেটালের বদলে কার্বন ফাইবার (এক ধরনের সিনথেটিক ফাইবার) কম্পোজিট দিয়ে তৈরী হয়েছে যা একে অনেক হালকা এবং জ্বালানি সাশ্রয়ী হতে সাহায্য করবে| বোয়িং কার্বন ফাইবার উৎপাদনের জাপানি টরে কোম্পানির সাথে ৬ বিলিয়ন ডলার এর চুক্তি করেছে|
২৭. বর্তমানে বহুল আলোচিত গ্রাফিন (graphene ) ফাইবার এক পরমানু মোটা সমতল কার্বন ফাইবার|
২৮. ১৮৫৬ সালে প্রথম সিনথেটিক ডাই (dye ) আবিষ্কার হয়, তাও ভুলক্রমে ম্যালেরিয়া রোগীর জন্য কৃত্রিম ভাবে ল্যাবে কুইনাইন আবিষ্কার করতে গিয়ে| এর থেকেই শুরু হয় কেমিক্যাল শিল্পের পথ চলা| এর আগে পুরোটাই প্রাকৃতিক ডাই ব্যবহার করা হতো যা পাওয়া যেতো গাছের শিকল, বাকল বা পাথর ইত্যাদি থেকে এবং রং ছিল ক্ষনস্থায়ী এবং অল্প কয়েকটা|
২৯. বাংলাদেশে কটন কাপড় রং করতে যেসব ডাই ব্যবহার হয় তার সর্বোচ্চ ৭০% কাপড়ে থেকে যায়| বাকি ৩০% নষ্ট হয় এবং পানির সাথে চলে যায়| বলাবাহুল্য এ হিসেব দক্ষ ফ্যাক্টরীর জন্য প্রযোজ্য।
১. ২০১০ সালের হিসেব অনুযায়ী বিশ্বের টেক্সটাইল শিল্পের মোট বাণিজ্যের পরিমাণ ২৫৬০ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার।টাকার হিসেবে উনিশ কোটি বিলিয়ন।
২. বাচ্চাদের পোশাকের বাজার ২০১৪ সালে ১৮৬ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছিল।প্রতি পাঁচ বছরে বাচ্চা পোশাকের বাজার ১৫ শতাংশ হারে প্রবৃদ্ধি পেয়ে আসছে।
৩. ২০১৫ সালে বিশ্বে বিবাহ পোশাকের বাজার ছিল ৫৭ বিলিয়ন ডলার।
৪. ছেলেদের পোশাকের বাজার ৪০২ বিলিয়ন ডলারের।
৬. মেয়েদের পোশাকের বাজার দর ৬২১ বিলিয়ন ডলার।
৭. পরিবেশ দূষণ থেকে বাচতে উন্নত দেশগুলো ইতোমধ্যে জৈব পদ্ধতিতে চাষাবাদের দিকে গুরুত্ব দিয়েছে। তা সত্ত্বেও জৈব পদ্ধতিতে চাষ করা অরগানিক তুলাজাত পোশাকের বাজারের খুব বেশি উন্নতি হয় নি। ২০১০ এর বাজার ছিল মাত্র ৫ বিলিয়ন ডলার।
৮. গড়ে আমেরিকার প্রত্যেক পরিবার বছরে তাদের পোশাক ও জুতার পেছনে ১৭০০ ডলার খরচ করে থাকে।
৯. আমেরিকার অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক শহর ও সবচেয়ে জনবহুল শহর ম্যানহাটন ।গড়ে সেখানকার প্রতিটি মানুষ মাসে ৩৬২ ডলারের পোশাক ক্রয় করে।
১০. ২০১০ সালে চীনের টেক্সটাইল ইন্ডাস্ট্রি ৪১.৩ মিলিয়ন টন ফাইবার ব্যাবহার করে যা পৃথিবীর মোট পরিমাণের ৫০-৫২ শতাংশ।
১১. প্রতিবছর চীন ৩ বিলিয়ন ওজোনের সমান সুট তৈরি করে।
১২. গড়ে প্রত্যেক চাইনা ইন্ডাস্ট্রি ১ টন ফেব্রিক ডাই করার জন্য ২০০ টন করে পানি ব্যাবহার করে।
১৩. প্রতিবছর টেক্সটাইল ইন্ডাস্ট্রি ২.৫ বিলিয়ন টন দূষিত পানি নিষ্কাশন করে থাকে।
১৪. গার্মেন্টস শ্রমিকদের বেতন ভাতার দিক দিয়ে আমেরিকা সবার আগে।সেখানকার শ্রমিক প্রতিঘন্টায় ৮.৪১ ডলার মানে প্রায় ৬৫৩ টাকা আয় করে , আর সবার নিচে বাংলাদেশ মাত্র ০.৩৫ ডলার অর্থাৎ ২৭.২০ টাকা ।অথচ বাংলাদেশ উৎপাদন ও রপ্তানির দিক দিয়ে বিশ্বে তৃতীয় স্থানে রয়েছে যাদের মোট রপ্তানির পরিমাণ ৩.৪১ বিলিয়ন ডলার.
ভিয়েতনাম ও চীনের শ্রমিকদের আয় যথাক্রমে ০.৫২ ০.৯৩ ডলার প্রতি ঘন্টায়।
১৫. এক কেজি নিট (knit, যা দিয়ে টি বা পোলো শার্ট তৈরী করা হয়) কাপড় প্রক্রিয়াজাত করতে গড়ে ১২০ লিটার পানি খরচ হয়| একটি গড়পরতা ১০ টনের ফ্যাক্টরি (১০,০০০ কেজি প্রতি দিন উৎপাদন ক্ষমতা) প্রতিদিন পানি ব্যবহার করে প্রায় ১০০০০*১২০ বা ১.২ মিলিয়ন লিটার|
১৬ . একটি সাধারণ টি শার্ট তৈরী করতে গড়ে ৩০ লিটার পানি খরচ হয়|
১৭. যে কোনো গার্মেন্ট তৈরী তে ৪ টি স্টেপ লাগে: সুতা (yarn) তৈরী (spinning ), কাপড় তৈরী (knitting বা weaving ), কাপড় বা সুতা রং করা (dyeing ), কাপড় সেলাই করা (sewing /garment production )| কোনো কোনো গার্মেন্ট স্পেশাল ওয়াশিং এ যায় বিশেষ এফেক্ট আনার জন্য|
১৮. একটা ব্যাসিক টি শার্ট তৈরী করতে সুতা থেকে শেষ পর্যন্ত কমপক্ষে ৩৫ মেশিন দরকার যা ক্ষেত্র বিশেষে অনেক বেশি হতে পারে| শার্টের (woven ) ক্ষেত্রে মেশিনের সংখ্যা প্রায় ৬০ থেকে ৮০|
১৯. ফাইবার হচ্ছে বস্র তৈরির মূল উপাদান|বস্র তৈরিতে দুই ধরনের ফাইবার তৈরী হয়: প্রাকৃতিক যেমন কটন, ঊল এবং সিনথেটিক যেমন পলিয়েস্টার, নাইলন
২০. ফাইবার যত চিকন হয় কাপড়ের কোয়ালিটি তত ভালো হয়, দাম ও তত বেশি হয়| প্রাকৃতিক ফাইবার এর ক্ষেত্রে তা নির্ভর করে আবহাওয়ার উপর| এই জন্য মিশরের নীল নদের তীরে উৎপণ্য বা আমেরিকান তুলা সবচেয়ে ভালো অন্যদিকে বাংলাদেশের পাট সর্বোৎকৃষ্ট |
২১. এক্রাইলিক ফাইবারকে বলা হয় কৃত্রিম ঊল অন্যদিকে ভিস্কোস (viscose ) কে বলা হয় কৃত্রিম সিল্ক|
২২. ঊল খুব দামী ফাইবার| অন্যদিকে ঊলের প্রায় ৬০ ভাগ এ থাকে বিভিন্ন অপদ্রব্য যা প্রক্রিজাত্করণের সময় ফেলে দিতে হয় |
২৩. Nephlia Sp. মাকড়সা বা Bombyx Mori রেশমগুটি দিয়ে তৈরী সিল্ক কে বলা হয় প্রকৃতির highly engineered structural বস্তু| ইহা এত হালকা যে এক কেজির কম ফাইবার দিয়ে পুরো পৃথিবী তিনবার ঘুরে আসা যাবে অথচ ইহা স্টিলের চেয়ে শক্তিশালী (একক ওজনে), কেভলার ফাইবার (সবচেয়ে শক্তিশালী ফাইবার যা এই পর্যট মানুষ তৈরী করতে পেরেছে এবং বুলেটপ্রুফ কাপড়ে ব্যবহৃত হয়) এর চেয়ে শক্তিশালী কিন্তু ৫গুন বেশি স্তিতিস্থাপক |
২৪. পলিয়েস্টার বা নাইলন দিয়ে তৈরী সরু ফাইবার (microfiber) মানুষের চুল থেকে প্রায় ৬০ থেকে ৮০ গুন চিকন |
২৫. ৪.১৬ গ্রামের খুব খুব সরু সিনথেটিক ফাইবার (ultrafine fiber) দিয়ে পৃথিবী থেকে চাঁদের দুরত্ব অতিক্রম করা যাবে যা প্রায় ৩৮৪,৪০০ কিমি|
২৬. এই প্রথম কোনো প্লেন বোয়িং dreamliner ৭৮৭ মেটালের বদলে কার্বন ফাইবার (এক ধরনের সিনথেটিক ফাইবার) কম্পোজিট দিয়ে তৈরী হয়েছে যা একে অনেক হালকা এবং জ্বালানি সাশ্রয়ী হতে সাহায্য করবে| বোয়িং কার্বন ফাইবার উৎপাদনের জাপানি টরে কোম্পানির সাথে ৬ বিলিয়ন ডলার এর চুক্তি করেছে|
২৭. বর্তমানে বহুল আলোচিত গ্রাফিন (graphene ) ফাইবার এক পরমানু মোটা সমতল কার্বন ফাইবার|
২৮. ১৮৫৬ সালে প্রথম সিনথেটিক ডাই (dye ) আবিষ্কার হয়, তাও ভুলক্রমে ম্যালেরিয়া রোগীর জন্য কৃত্রিম ভাবে ল্যাবে কুইনাইন আবিষ্কার করতে গিয়ে| এর থেকেই শুরু হয় কেমিক্যাল শিল্পের পথ চলা| এর আগে পুরোটাই প্রাকৃতিক ডাই ব্যবহার করা হতো যা পাওয়া যেতো গাছের শিকল, বাকল বা পাথর ইত্যাদি থেকে এবং রং ছিল ক্ষনস্থায়ী এবং অল্প কয়েকটা|
২৯. বাংলাদেশে কটন কাপড় রং করতে যেসব ডাই ব্যবহার হয় তার সর্বোচ্চ ৭০% কাপড়ে থেকে যায়| বাকি ৩০% নষ্ট হয় এবং পানির সাথে চলে যায়| বলাবাহুল্য এ হিসেব দক্ষ ফ্যাক্টরীর জন্য প্রযোজ্য।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন