এনজাইম টেস্টিং প্রসেস এবং প্রসিডিউর : এমাইলেজ এনজাইম - Textile Lab | Textile Learning Blog
এনজাইম এর ল্যাব টেস্ট :

Enzyme
এনজাইম এক প্রকার লাইভ সেল যায় ক্যামিকেল কে ভাংগতে এবং কনভার্সেশনে বা ফারমেন্টেশনে সহায়তা করে,  এটি এসিডিক মিডিয়ায় কাজ করে। 

এনজাইম টাইপ : এমাইলেজ

ফাংশন :   ফেব্রিক এর স্টার্চ এবং সাইজ পার্টিকেল দুর করা।

ম্যাকানিজম :
এমাইলেজ এনজাইম  অদ্রবণীয় বা ইনসলিউবল স্টার্চ কে ভেংগে সলিউবল গ্লোকোজে পরিনত করে যা পরবর্তিতে সাধারন ওয়াসে কাপড় থেকে দুর করা যায়। 

ক্যামিকেল প্রিপারেশন :

১. সাইজ ম্যাটেরিয়াল টেস্টিং ক্যামিকেল :
Potassium Iodide (KI) = 10gm
Iodine (I2)=0.65gm
Ethanol = 200 ml
Water = 800 ml
Total = 1000 ml Reagent

২. এনজাইম লিকার প্রিপারেশন
1. Enzyme = 6 g/l
2. Wetting Agent = 4 g/l
3. Sequistering Agent =  2 g/l
4. Aceteic Acid = 1.5 g/l
টোটাল লিকার ১ লিটার
PH 5.5 - 6 ( Acidic)
Temp 60-80 Degree
এখানে এমাইলেজ এনজাইম এর ক্ষত্রে টেম্পারেচার বেশি লাগে কিন্ত বায়োপলিশিং এনজাইম সেলুলেজ এনজাইম এর ক্ষত্রে এটি কম লাগে।
এসিটিক এসিড এর সেল্ফ PH থাকতে হবে 10.5, PH এডজাস্ট করতে হবে কাস্টিক এবং এসিটিক এসিড দিয়ে।


কার্যনীতিঃ
একটি ছোট বালতীতে বা পাত্রে ৫লিটার সাইজ এর নিয়ে সেখানে ৫০০ মিলি এনজাইম এর ডিসাইজিং সলিউশন নিয়ে আধা গজ যে কোন ফ্রে ফেব্রিক নিয়ে তাকে ভালো করে ভিজিয়ে নিতে হবে তার পর একে ১২ ঘন্টার জন্য কিছু দিয়ে ঢেকে দিতে হবে।
১২ ঘন্টা হয়ে গেলে ফেব্রিক কে ভালো করে হট ওয়াস করে নিতে হবে। চাইলে দুই প্রকার কাপড় দিয়ে এই টেস্ট করা যায় ইয়ার্ন ডাইড, এনি গ্রে ওভেন ফেব্রিক।

রেজাল্ট :
কাপড় ওয়াস এর পর কাপড় এর সাইজ ম্যাটেরিয়াল এর উপস্থিতি টেস্ট করতে হবে,  কাপড় এর উপর সাইজ পার্টিকেল টেস্ট এর রিয়েজেন্ট দিয়ে ড্রপ দিতে হবে। কাপড় এর উপর ড্রপ দিলে এটি দুই প্রকার কালার শো করতে পারে।
১. ইয়োলো
২. ব্লু
১. ইয়োলো কালার সাইজ ম্যাটেরিয়াল এর অন উপস্থিতি নির্ধারন করে।
২. ব্লু  কালার সাইজ ম্যাটেরিয়াল এর  উপস্থিতি নির্ধারন করে। ফেব্রিক এর উপর ড্রপ এর কালার ব্লু হলে ধরে নিতে হবে কাপড়ে সাইজ পার্টিকেল রয়ে গেছে।
কাপড় এর সাইজ পার্টিকেল এর উপস্থিতি এনজাইম এর  কোয়ালিটি খারাপ বলে প্রমান করে না না থাকা ভালো কোয়ালিটি প্রমাণ করে ।










বিদ্র:

১. কাপড় এর আপটার ওয়াস চেক করে নিন দেখন এব্জরবেন্সি ঠিক আছে কিনা।

২. ইয়ার্ন ডাইড ফেব্রিক হলে দেখন কাপড়ে স্পট আসে কিনা আর কালার ব্লিড করে কিনা।

এনজাইম টেস্টিং প্রসেস এবং প্রসিডিউর : এমাইলেজ এনজাইম

এনজাইম এর ল্যাব টেস্ট :

Enzyme
এনজাইম এক প্রকার লাইভ সেল যায় ক্যামিকেল কে ভাংগতে এবং কনভার্সেশনে বা ফারমেন্টেশনে সহায়তা করে,  এটি এসিডিক মিডিয়ায় কাজ করে। 

এনজাইম টাইপ : এমাইলেজ

ফাংশন :   ফেব্রিক এর স্টার্চ এবং সাইজ পার্টিকেল দুর করা।

ম্যাকানিজম :
এমাইলেজ এনজাইম  অদ্রবণীয় বা ইনসলিউবল স্টার্চ কে ভেংগে সলিউবল গ্লোকোজে পরিনত করে যা পরবর্তিতে সাধারন ওয়াসে কাপড় থেকে দুর করা যায়। 

ক্যামিকেল প্রিপারেশন :

১. সাইজ ম্যাটেরিয়াল টেস্টিং ক্যামিকেল :
Potassium Iodide (KI) = 10gm
Iodine (I2)=0.65gm
Ethanol = 200 ml
Water = 800 ml
Total = 1000 ml Reagent

২. এনজাইম লিকার প্রিপারেশন
1. Enzyme = 6 g/l
2. Wetting Agent = 4 g/l
3. Sequistering Agent =  2 g/l
4. Aceteic Acid = 1.5 g/l
টোটাল লিকার ১ লিটার
PH 5.5 - 6 ( Acidic)
Temp 60-80 Degree
এখানে এমাইলেজ এনজাইম এর ক্ষত্রে টেম্পারেচার বেশি লাগে কিন্ত বায়োপলিশিং এনজাইম সেলুলেজ এনজাইম এর ক্ষত্রে এটি কম লাগে।
এসিটিক এসিড এর সেল্ফ PH থাকতে হবে 10.5, PH এডজাস্ট করতে হবে কাস্টিক এবং এসিটিক এসিড দিয়ে।


কার্যনীতিঃ
একটি ছোট বালতীতে বা পাত্রে ৫লিটার সাইজ এর নিয়ে সেখানে ৫০০ মিলি এনজাইম এর ডিসাইজিং সলিউশন নিয়ে আধা গজ যে কোন ফ্রে ফেব্রিক নিয়ে তাকে ভালো করে ভিজিয়ে নিতে হবে তার পর একে ১২ ঘন্টার জন্য কিছু দিয়ে ঢেকে দিতে হবে।
১২ ঘন্টা হয়ে গেলে ফেব্রিক কে ভালো করে হট ওয়াস করে নিতে হবে। চাইলে দুই প্রকার কাপড় দিয়ে এই টেস্ট করা যায় ইয়ার্ন ডাইড, এনি গ্রে ওভেন ফেব্রিক।

রেজাল্ট :
কাপড় ওয়াস এর পর কাপড় এর সাইজ ম্যাটেরিয়াল এর উপস্থিতি টেস্ট করতে হবে,  কাপড় এর উপর সাইজ পার্টিকেল টেস্ট এর রিয়েজেন্ট দিয়ে ড্রপ দিতে হবে। কাপড় এর উপর ড্রপ দিলে এটি দুই প্রকার কালার শো করতে পারে।
১. ইয়োলো
২. ব্লু
১. ইয়োলো কালার সাইজ ম্যাটেরিয়াল এর অন উপস্থিতি নির্ধারন করে।
২. ব্লু  কালার সাইজ ম্যাটেরিয়াল এর  উপস্থিতি নির্ধারন করে। ফেব্রিক এর উপর ড্রপ এর কালার ব্লু হলে ধরে নিতে হবে কাপড়ে সাইজ পার্টিকেল রয়ে গেছে।
কাপড় এর সাইজ পার্টিকেল এর উপস্থিতি এনজাইম এর  কোয়ালিটি খারাপ বলে প্রমান করে না না থাকা ভালো কোয়ালিটি প্রমাণ করে ।










বিদ্র:

১. কাপড় এর আপটার ওয়াস চেক করে নিন দেখন এব্জরবেন্সি ঠিক আছে কিনা।

২. ইয়ার্ন ডাইড ফেব্রিক হলে দেখন কাপড়ে স্পট আসে কিনা আর কালার ব্লিড করে কিনা।

কোন মন্তব্য নেই: