ওভেন কাপড় মার্সারাইজিং এর প্যারামিটার | Mercerizing Parameters - Textile Lab | Textile Learning Blog
মার্সারাইজিং
ভাল মার্সেরাইজিং পাওয়ার জন্য নিচের ফেক্টরস গুলার দিকে খেয়াল রাখতে হয়।
১.তাপমাত্রা
২.টেনশন
৩.টাইম
৪.শ্রিংকেজ
৫.কাস্টিক ঘনত্ব
৬.স্টেপল লেংথ
৭.টুইস্ট
৮.ফেব্রিক স্ট্রাকচার 
৯. টেনজাইল স্ট্রেনথ








১.কাস্টিক সোডার ডেনসিটি :
ভাল মার্সেরাইজিং  ডিপেন্ড করে কাস্টিক সোডার ডেনসিটির উপর ডেনসিটি যত বাডবে তত উজ্জল হবে। কাস্টিক সোডার ডেনসিটি ৪৫-৫৪ টোয়াডেল এর চেয়ে কম বেশি হলে ভাল রেজাল্ট পাওয়া যাবে না। ২৫ বুমের কাস্টিক ব্যাবহার করা হয় মার্সারাইজেশন এর জন্য। কাস্টিক লিকার সলিউশন এর ভিসকোসিটি বাড়ানোর জন্য  মার্সারাইজ অয়েল ব্যাবহার করতে হবে।

২. টেনশন:
কটনের উজ্জলতা বাড়াতে  টেনশন এর সাহায্যে মার্সাজেশন করলে ভাল রেজালট পাওয়া যাবে তবে  নির্দস্ট  টেনশনের বেশি দিলে কাজ হবে না।

৩.তাপমাত্রা :
কম তাপমাত্রায় ভাল রেজাল্ট পাওয়া যায় কিন্তু বেশি তাপমাত্রায় মার্সারাইজ এর হার কমতে থাকে  (১৫-২০ ডিগ্রী স্টেন্ডার্ড )

৪.টুইস্ট :
বেশি টুইস্টের সুতায় মারসারাইজ ভাল হয় না কারন  বেশি টুউস্টের সুতার মধ্যে অ্যালকালি সহজে প্রবেশ করতে পারে না,। ভাল রেজাল্ট পাওয়া যাবে ২.২-৩  টুইস্ট ফেক্টর এর মধ্যে রাখতে পারলে।

৫.ফেব্রিক স্ট্রাকচার:
কাপড় এর ডিজাইনে যদি ইন্টারলেসমেন্ট বেশি থাকে তাহলে ভালো মার্সারাইজ ইফেক্ট পাওয়া যাবে না কারন ইন্টারলেসমেন্টের কারনে সুতার বন্ডিং বেডে যায় যার জন্য টেনশন কাজ করে না, অন্য দিকে সুতার ফ্লট বেশি থাকলে  টেনশন ভাল কাজ করে & উজ্জলতা বেড়ে যায়।

৬.স্টেপল লেংথ:
স্টেপল লেংথ অর্থৎ ফাইবারের লেংথ যত বেশি হবে সুতার টুইস্ট তত কম হবে  যার ফলে উজ্জলতা বেড়ে যাবে।

৭.ডয়েল টাইম: 
৩০সে. - ২মি. এর বেশি সময় করলে ফাইবার এর প্রবলেম হবে।

৮.শ্রিংকেজ :
মার্সাজেশন  এর সময় অ্যালকালির সংস্পর্শে ফাইবারের সংকোচন বা  শ্রিংকেজ হয় যার ফলে ক্রিস্টালাইন রিজউন নস্ট হয়ে যায় & এমরফজ রিজউন ক্রিয়েশন  হয় যার মধ্যে দিয়া অ্যালকালি সহজে প্রবেশ করে উজ্জলতা বাড়াতে সাহায্য করে।

বি:দ্র: কটন সুতাকে মারসারাইজ করলে এর শক্তি ১০-৫০ ভাগ বেড়ে যায়।  







টেনশন মারসারাইজেশন :
একে ক্লিপ মার্সারাইজ যে উপায়ে কাপডকে টেনশনে রেখে কস্টিক সোডার সলুশনে কক্ষতাপমাত্রায় মারসারাইজেশন করা হয় তাকে টেনশন-মারসারাইজশন বলে। কি কি রেজাল্ট  পাওয়া যায় তা দেখে নেওয়া যাক (সুতা & কাপড়ে যে পরিবর্তন দেখা যায়)

১. ডাইজের প্রতি আসক্তি বেড়ে যায়

২.কম তাপমাত্রায় কেমিক্যালের রিএকটিভিটি বাড়ে।

৩.টেনসাইল স্ট্রেনথ  বেড়ে যায়।

৪. স্মুথনেস  বেড়ে যায়  & উজ্জলতা বেড়ে যায় সাথে সাথে।

টেনশন-ছাড়া -মার্সারাইজেশন:
একে রোলার টাইপ মার্সারাইজিং মেশিন ও বলা হয়।  এই প্রসেস সুতার & কাপড়ের যে পরিবর্তন দেখা যায় টেনশন ছাড়া মার্সারাইজিং করলে তা হল।

১.কাপডের width & length বরাবর শ্রিংকেজ মানে সংকোচন হয় & সুতার length বরাবর সংকোচন হয়।

২.টেনসাইল শক্তি বেরে যায় & এমারফজ রিজন বেড়ে যায় ফলে ফেব্রিক এর পানি  ঘ্রাহী শক্তি বেরে যায়।

৩.কম তাপমাত্রায় বিক্রিয়া ভাল হয়।

৪.ডাইজের প্রতি আসক্তি বেড়ে যায়।

৫.সোডা- সেলুলোজ গঠিত হয়

বি:দ্র: পিউর সোডা  কাস্টিক ব্যবহার না করলে ভাল মার্সাজেশন ভালো পহবে না & কাপড়ে স্পট এর সম্ভাবনা  থাকে। 

কার্টেসি : মো রাসেল ২২ ব্যাচ
সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি




ওভেন কাপড় মার্সারাইজিং এর প্যারামিটার | Mercerizing Parameters

মার্সারাইজিং
ভাল মার্সেরাইজিং পাওয়ার জন্য নিচের ফেক্টরস গুলার দিকে খেয়াল রাখতে হয়।
১.তাপমাত্রা
২.টেনশন
৩.টাইম
৪.শ্রিংকেজ
৫.কাস্টিক ঘনত্ব
৬.স্টেপল লেংথ
৭.টুইস্ট
৮.ফেব্রিক স্ট্রাকচার 
৯. টেনজাইল স্ট্রেনথ








১.কাস্টিক সোডার ডেনসিটি :
ভাল মার্সেরাইজিং  ডিপেন্ড করে কাস্টিক সোডার ডেনসিটির উপর ডেনসিটি যত বাডবে তত উজ্জল হবে। কাস্টিক সোডার ডেনসিটি ৪৫-৫৪ টোয়াডেল এর চেয়ে কম বেশি হলে ভাল রেজাল্ট পাওয়া যাবে না। ২৫ বুমের কাস্টিক ব্যাবহার করা হয় মার্সারাইজেশন এর জন্য। কাস্টিক লিকার সলিউশন এর ভিসকোসিটি বাড়ানোর জন্য  মার্সারাইজ অয়েল ব্যাবহার করতে হবে।

২. টেনশন:
কটনের উজ্জলতা বাড়াতে  টেনশন এর সাহায্যে মার্সাজেশন করলে ভাল রেজালট পাওয়া যাবে তবে  নির্দস্ট  টেনশনের বেশি দিলে কাজ হবে না।

৩.তাপমাত্রা :
কম তাপমাত্রায় ভাল রেজাল্ট পাওয়া যায় কিন্তু বেশি তাপমাত্রায় মার্সারাইজ এর হার কমতে থাকে  (১৫-২০ ডিগ্রী স্টেন্ডার্ড )

৪.টুইস্ট :
বেশি টুইস্টের সুতায় মারসারাইজ ভাল হয় না কারন  বেশি টুউস্টের সুতার মধ্যে অ্যালকালি সহজে প্রবেশ করতে পারে না,। ভাল রেজাল্ট পাওয়া যাবে ২.২-৩  টুইস্ট ফেক্টর এর মধ্যে রাখতে পারলে।

৫.ফেব্রিক স্ট্রাকচার:
কাপড় এর ডিজাইনে যদি ইন্টারলেসমেন্ট বেশি থাকে তাহলে ভালো মার্সারাইজ ইফেক্ট পাওয়া যাবে না কারন ইন্টারলেসমেন্টের কারনে সুতার বন্ডিং বেডে যায় যার জন্য টেনশন কাজ করে না, অন্য দিকে সুতার ফ্লট বেশি থাকলে  টেনশন ভাল কাজ করে & উজ্জলতা বেড়ে যায়।

৬.স্টেপল লেংথ:
স্টেপল লেংথ অর্থৎ ফাইবারের লেংথ যত বেশি হবে সুতার টুইস্ট তত কম হবে  যার ফলে উজ্জলতা বেড়ে যাবে।

৭.ডয়েল টাইম: 
৩০সে. - ২মি. এর বেশি সময় করলে ফাইবার এর প্রবলেম হবে।

৮.শ্রিংকেজ :
মার্সাজেশন  এর সময় অ্যালকালির সংস্পর্শে ফাইবারের সংকোচন বা  শ্রিংকেজ হয় যার ফলে ক্রিস্টালাইন রিজউন নস্ট হয়ে যায় & এমরফজ রিজউন ক্রিয়েশন  হয় যার মধ্যে দিয়া অ্যালকালি সহজে প্রবেশ করে উজ্জলতা বাড়াতে সাহায্য করে।

বি:দ্র: কটন সুতাকে মারসারাইজ করলে এর শক্তি ১০-৫০ ভাগ বেড়ে যায়।  







টেনশন মারসারাইজেশন :
একে ক্লিপ মার্সারাইজ যে উপায়ে কাপডকে টেনশনে রেখে কস্টিক সোডার সলুশনে কক্ষতাপমাত্রায় মারসারাইজেশন করা হয় তাকে টেনশন-মারসারাইজশন বলে। কি কি রেজাল্ট  পাওয়া যায় তা দেখে নেওয়া যাক (সুতা & কাপড়ে যে পরিবর্তন দেখা যায়)

১. ডাইজের প্রতি আসক্তি বেড়ে যায়

২.কম তাপমাত্রায় কেমিক্যালের রিএকটিভিটি বাড়ে।

৩.টেনসাইল স্ট্রেনথ  বেড়ে যায়।

৪. স্মুথনেস  বেড়ে যায়  & উজ্জলতা বেড়ে যায় সাথে সাথে।

টেনশন-ছাড়া -মার্সারাইজেশন:
একে রোলার টাইপ মার্সারাইজিং মেশিন ও বলা হয়।  এই প্রসেস সুতার & কাপড়ের যে পরিবর্তন দেখা যায় টেনশন ছাড়া মার্সারাইজিং করলে তা হল।

১.কাপডের width & length বরাবর শ্রিংকেজ মানে সংকোচন হয় & সুতার length বরাবর সংকোচন হয়।

২.টেনসাইল শক্তি বেরে যায় & এমারফজ রিজন বেড়ে যায় ফলে ফেব্রিক এর পানি  ঘ্রাহী শক্তি বেরে যায়।

৩.কম তাপমাত্রায় বিক্রিয়া ভাল হয়।

৪.ডাইজের প্রতি আসক্তি বেড়ে যায়।

৫.সোডা- সেলুলোজ গঠিত হয়

বি:দ্র: পিউর সোডা  কাস্টিক ব্যবহার না করলে ভাল মার্সাজেশন ভালো পহবে না & কাপড়ে স্পট এর সম্ভাবনা  থাকে। 

কার্টেসি : মো রাসেল ২২ ব্যাচ
সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি




কোন মন্তব্য নেই: