ডাইং কারা কাপড় স্ট্রিপ করার নিয়ম এবং কিছু বিষয় | Fabric Striping - Textile Lab | Textile Learning Blog
কাপড় কে কি ভাবে স্ট্রিপিং বা রিডাকশন করা হয় :

ডাইং ফেক্টরির সবচেয়ে গুরত্নপুর্ন কাজ এটি। এর জন্য কিছু বিষয় মাথায় থাকতেই হয় ।

মেথডঃ

কটন কাপড়ে রিয়েক্টিভ ডাই দ্বারা ডাইং করা সময় একটা নিদিষ্ট Ph পর্যন্ত কালার ফিক্স করে (ph 10-11.5) তবে এর বেশি হলে কালার ফিক্সড এর পরিবর্তে কালার উঠে যেতে শুরু করবে।  রিডাকশন এর ক্ষত্রে আমরা হাইলি এলকালাইন ক্যামিকেল ব্যাবহার করি যেমন কস্টিক,  হাইড্রোজ যারা ph 12 এর উপরে নিতে সাহায্য করে।অনেক সময় ফরমিক এসিড ডি কলারেন্ট হিসেবে ব্যাবহার করতে পারেন।

তথ্য

১. রিডাকশন করা খরচের কাজ তাই প্রথমে দেখে নিতে হবে সমস্যা কি আর রিডাকশন ছাড়া ভালো করার কনো উপায় আছে কিনা।

২. ফেক্টরিতে স্ট্রিপিং কে অন্য ভাষায়  রিডাকশন বলে। তাই পলিস্টার এর কাটন পার্ট এর রং তোলা কে এর সাথে মিলিয়ে ফেললে হবে না।  যদিও উভয়ের কাজ রং তোলা।

৩. এক কথায় কটন কাপড়ের ভেতর থেকে রিয়েক্টিভ ডাই তুলে ফেলার নাম রিডাকশন। 

৪. রিডাকশন এর বিভিন্ন মাত্রা আছে
#পার্শিয়াল রিডাকশন ২০-৪০% রিডাকশন
#৫০% রিডাকশন
#৮০% রিডাকশন



৫. স্ট্রিপিং করলে কাপড় রেডিশ ইয়োলিশ থাকে।

৬. স্ট্রিপ কাপড় থেকে সাধারনত ডার্ক কালার করা হয়।

৭. স্ট্রিপ কাপড়ে ডাইজ ফ্রেশ কাপড়ের তুলানায় কম লাগে। 

৮. স্ট্রিপ করা কাপড়ে রেড ইয়োলো মেচিং এর তুলনায় কমিয়ে রাখতে হয়।

৯. কিছুটা সেভ থাকার জন্য কাপড়ে ১০% লাইট করে লাইট করে কালার করা ভালো।

১০. এই কাপড় থেকে ডার্ক কালার করা ভালো।

১১. স্ট্রিপ করা কাপড়ে ইয়োলো পরিমান যাদি কমতে না চায় তবে শেষে হালকা পার অক্সাইড দিয়ে দিতে পারে দেখবেন ইয়োলো টোন কমে গেছে।

১২. ফরমিক এসিড দিয়ে এডিস ওয়াস করলে কাপড় এর রেসিডিউয়াল ডাইজ এর পরিমান কমে যায়।

১৩. স্ট্রিপ করে কাপড় দ্রুত ওয়াস করে নিতে হবে নয়তো কাপড়ে কালার স্পট পড়ে যাবে।





ডাইং কারা কাপড় স্ট্রিপ করার নিয়ম এবং কিছু বিষয় | Fabric Striping

কাপড় কে কি ভাবে স্ট্রিপিং বা রিডাকশন করা হয় :

ডাইং ফেক্টরির সবচেয়ে গুরত্নপুর্ন কাজ এটি। এর জন্য কিছু বিষয় মাথায় থাকতেই হয় ।

মেথডঃ

কটন কাপড়ে রিয়েক্টিভ ডাই দ্বারা ডাইং করা সময় একটা নিদিষ্ট Ph পর্যন্ত কালার ফিক্স করে (ph 10-11.5) তবে এর বেশি হলে কালার ফিক্সড এর পরিবর্তে কালার উঠে যেতে শুরু করবে।  রিডাকশন এর ক্ষত্রে আমরা হাইলি এলকালাইন ক্যামিকেল ব্যাবহার করি যেমন কস্টিক,  হাইড্রোজ যারা ph 12 এর উপরে নিতে সাহায্য করে।অনেক সময় ফরমিক এসিড ডি কলারেন্ট হিসেবে ব্যাবহার করতে পারেন।

তথ্য

১. রিডাকশন করা খরচের কাজ তাই প্রথমে দেখে নিতে হবে সমস্যা কি আর রিডাকশন ছাড়া ভালো করার কনো উপায় আছে কিনা।

২. ফেক্টরিতে স্ট্রিপিং কে অন্য ভাষায়  রিডাকশন বলে। তাই পলিস্টার এর কাটন পার্ট এর রং তোলা কে এর সাথে মিলিয়ে ফেললে হবে না।  যদিও উভয়ের কাজ রং তোলা।

৩. এক কথায় কটন কাপড়ের ভেতর থেকে রিয়েক্টিভ ডাই তুলে ফেলার নাম রিডাকশন। 

৪. রিডাকশন এর বিভিন্ন মাত্রা আছে
#পার্শিয়াল রিডাকশন ২০-৪০% রিডাকশন
#৫০% রিডাকশন
#৮০% রিডাকশন



৫. স্ট্রিপিং করলে কাপড় রেডিশ ইয়োলিশ থাকে।

৬. স্ট্রিপ কাপড় থেকে সাধারনত ডার্ক কালার করা হয়।

৭. স্ট্রিপ কাপড়ে ডাইজ ফ্রেশ কাপড়ের তুলানায় কম লাগে। 

৮. স্ট্রিপ করা কাপড়ে রেড ইয়োলো মেচিং এর তুলনায় কমিয়ে রাখতে হয়।

৯. কিছুটা সেভ থাকার জন্য কাপড়ে ১০% লাইট করে লাইট করে কালার করা ভালো।

১০. এই কাপড় থেকে ডার্ক কালার করা ভালো।

১১. স্ট্রিপ করা কাপড়ে ইয়োলো পরিমান যাদি কমতে না চায় তবে শেষে হালকা পার অক্সাইড দিয়ে দিতে পারে দেখবেন ইয়োলো টোন কমে গেছে।

১২. ফরমিক এসিড দিয়ে এডিস ওয়াস করলে কাপড় এর রেসিডিউয়াল ডাইজ এর পরিমান কমে যায়।

১৩. স্ট্রিপ করে কাপড় দ্রুত ওয়াস করে নিতে হবে নয়তো কাপড়ে কালার স্পট পড়ে যাবে।





কোন মন্তব্য নেই: