গার্মেন্টস শিপমেন্টের গাড়িতে চুরি ঠেকাতে কিছু পরামর্শ | Garments Shipment Robbery - Textile Lab | Textile Learning Blog
শিপমেন্টের গাড়িতে চুরি ঠেকানোর কিছু পরামর্শ 
১. প্রতেক গাড়িতে ড্যাশকেম ও পিছনে ক্যামেরা লাগানো বাধ্যতামুলক করা এবং ট্রান্সপোর্ট কম্পানি গুলো ১০০% ভিডিও করা বাধ্যতামুলক করা উচিৎ । কোটি টাকার প্রোডাক্ট ডেলিভারির জন্য এই ক্রাইটেরিয়া বাধ্যতামূলক । 

২. যে সকল কভার্ড ভ্যান ট্রাকে শিপমেন্টের মাল লোড দেয়ার পুর্বে কভার্ড ভ্যানের পাল্লার জয়েন্ট বডির বাহিরে কিনা চেক করে নিবেন। যদি বাহিরে হয় আর রিভিট মারা থাকে তাহলে সেই ট্রাক নির্দ্বিধায় রিজেক্ট করুন। এই ট্রাকে মাল দিলে তালা লক মারলেও তালা লক অখ্যাত রেখে পাল্লার বাহিরের জয়েন্টের রিভিট খুলে কার্টুন থেকে মাল চুরি করে নতুন গাম টেপ মেরে দিবে ? চুরি শেষে আবার নতুন রিভিট লাগিয়ে দিবে আর আপনি বুঝতেও পারবেন না কিভাবে চুরি হয়েছে। চট্রগ্রামে যদি মাল চেক না হয় তাহলে বায়ারের কাছে শিপমেন্টের পরে তার স্টোরে ধরা খাবে তাই যে সব কভার্ড ভ্যানের দরজার পাল্লা কন্টেইনারের সাথে  এটাচ করা যা লাগানোর পারে বাহির থেকে দেখা যাবে না সেই সব ট্রাক নির্বাচন করে লক সীল করে মাল পাঠাবেন। মাল নিরাপদ থাকবে। তবে এটা নিশ্চিত হতে হবে ট্রান্সপোর্ট কোম্পানি/ এজেন্ট এর  গাড়ি কেমন, চালক মালিক কে,কাগজ পত্র ঠিক আছে কিনা, নাকি মামলা খেয়েছে, গাড়ির কন্ডিশন কেমন,রাস্তায় বসে যাবে কিনা,ছাদ বা পাতাটন ফুটা কিনা, গাড়ি ছাড়ার পর কোথায় কোথায় থামবে কতক্ষণ বিরতি দিবে এই সব  মনিটর করতে হবে?ভুক্ত ভোগীরাই জানে এই সব অভিজ্ঞতা কেমন।

৩. রপ্তানী পন্যবাহি গাড়িতে নিজস্ব  সিকিউরিটি বা ফেক্টরি স্টাফ দিয়ে স্কট দিতে হবে।

৪. রপ্তানী পন্যবাহি কভারভ্যানের পিছনের দরজায় কেন প্রকার নাট/বেল্ট সিষ্টেম থাকতে পারবে না।
পিছনের দরজার সবকিছু Fixed 🔩 হবে। অর্থাৎ এই নাট বোল্ট Punch করার পর ওয়েল্ডিং করে ফিক্সড করা থাকবে। সর্বশেষ দরজার লক থাকবে onetime system with serial numbers,

৫. গাড়ি লক করার সময় ড্রাইভার এবং হেলপার গাড়ির পিছনে দাঁড়াবেন, এরপর এমনভাবে ছবি তুলবেন যেন, গাড়ির নম্বর, লক নম্বর, দরজার নাট সিষ্টেম সহ সবকিছু থাকে।  এই ছবিগুলি মেইল করে Forwarder কে পাঠিয়ে দিবেন এবং সেখানে এই বিষয়গুলি চেক করে তারপর লক খুলবে।

৬. কারখানার দায়িত্বপ্রাপ্ত লোকজন এই নিয়ম তদারকি করলে, মাল চুরি হবে না। এভাবে তদারকি করলে স্কট লাগবে না। কারন স্কট সবসময় দেওয়া সম্ভব না। আজ আমার ১০ গাড়ি সিপমেন্ট, আবার ৭ দিন পর ৬ গাড়ি সিপমেন্ট, এভাবে স্কট রাখা সম্ভব না। গাড়িতে ফ‍্যাক্টারির নিজস্ব লোক বা সিকিউরিটি গার্ড পাঠাতে হবে ।

৭. লক সিল ব‍্যাবহার করতে হবে, এবং লক সিলে একটা নাম্বার থাকে, ঐ নাম্বার ফ‍্যাক্টরি প্যাডে কম্পোজ করে সাথে গাড়ির নাম্বার দিয়ে দিতে হবে, চট্টগ্রাম পৌঁছনোর পরে গাড়ি নাম্বার এবং লক সিল নাম্বার মিলিয়ে তারপর লক কাটতে হবে, যাহা ২০০৭সালে ওয়ালমার্ট বায়ার  এর পণ্য এ পদ্ধতিতে শিপমেন্ট করেছি।
৮. আমি ব্যক্তিগতভাবে তদন্ত করে দেখেছি, লক/সিল করার পরও মাল চুরি হয়েছে এবং এই চোর আমি ধরেছি। কভার ভ্যানের পিছনের দরজার পাল্লা এবং লক এর জাইগা নাট সিষ্টেম থাকে, আপনি লক/সিল করার পরও ঐ নাট খুলে মাল বের করে নেয় । এজন্য আপনি গাড়ির পিছনের পাল্লা এবং লক এর জাইগা চেক করবেন, যদি দেখেন এগুলি সবই বোল্ট সিষ্টেম তাহলে Ok, যদি দেখেন এখানে নাট সিষ্টেম - যেটা খুলা যাই - তাহলে চুরি করার জন্য এটা করেছে।

৯. অনেক উপায় আছে এর মধ্যে অন্যতম  একটি  উপায়  --- আমি মনে করি বাংলাদেশের সব গার্মেন্টস  শিপমেন্টের গাড়ীর কালার  এক হতে হবে, এবং তা  জনগণকে এবং  আইন  শৃঙ্খলা  বাহিনীকে টেলিভিশনের মাধ্যমে অবহিত  করতে হবে। যে এগুলো  বাংলাদেশের সম্পদ  এগুলো  চুরি কিংবা  হারিয়ে গেলে  দেশের ভাবমূর্তি  নষ্ট  হবে। তাহলে হয়তো  সম্ভব।

১০. C&F কিছু কার্টুন random চেক করতে পারে। রোজার ঈদের আগে ১০ তারিখের একটা শিপমেন্ট থেকে আমাদের প্রায় ৫০০০ পিছ টিশার্ট চুরি হয়েছে। প্রতি কার্টুন থেকে ৮-১০ পিছ চুরি করেছে।

১১. লক মাস্ট লাগাতে হবে, গাড়িতে জিপিএস সিস্টেম থাকতে হবে বাধ্যতামূলক, বড় লটে অবশ্যই ফ্যাক্টরির প্রতিনিধি থাকতে হবে , ফ্যাক্টরি টু পোর্ট পৌঁছানোর একটা আনুমানিক সময় জানা থাকতে হবে সাথে প্রতি বার ড্রাইভার কে জিজ্ঞেস করতে হবে কতক্ষনে পোর্টে পৌছবে আর সার্বক্ষণিক যোগাযোগ থাকতে হবে তাহলে তার ভেতর ভয় কাজ করবে ।

১২. প্রতিটি প্রতিষ্ঠান তার নিজস্ব ট্রান্সপোর্টে করে শিপমেন্ট করলে চুরি ঠেকানো সম্ভব।

১৩. সেনসরকে বাইপাস করা যায় সো চাইলেও ডোর কাউন্ড একবারে পসিবল না। আইপি ক্যামেরা ঠিক আছে। কিন্তু আইপি ক্যামেরার টেকনিক্যাল ডিফল্ড ঐ চোর গুলা ঠিকই খুজে বের করে নিবে। দুই স্টেপ সিকিউরিটি স্টিস্টেম পলিসি এপ্লাই করলে রেজাল্ট ভাল হবে।

যেমনঃ দুই প্রান্তে দুইটা মানুষ থাকবে কর্ভার্ড ভ্যানের কি নিয়ে এক প্রান্ত থেকে লোডিং হবার পরে সম্পূর্ণ কি লক সিস্টেম চেঞ্জ করে ফেলতে হবে।  নতুন কী ঐ প্রান্তের মানুষের কাছে থাকবে।  মাঝে কেউ চাইলেও আর ওপেন করতে পারবে না।

১৪.  কী গার্ড সিস্টেমঃ সম্পূর্ণ কী লক সিস্টেম ডিজিটালাইজড করে ফেলতে হবে। যাতে ফিঙার প্রিন্ট এবং আইডি নাম্বার এক্সেস ব্যাতীত কেউই কী গার্ড ব্রেক করতে পারবে না। এই কী গার্ড সিস্টেম চায়না তাদের পোর্ট এবং ভেহিকেল গুলোতে এপ্লাই করে তাদের চুরির ৯০% কমাইয় ফেলছে।

একটা গ্রুপের অভিজ্ঞতায় দেখা যায় মালিক পক্ষের লোকেরা ট্রান্সপোর্ট গুলি নিয়ন্ত্রণ করে এদের আত্নীয় রাই পীঠ পিছে ছুরি মারে ।  ট্রান্সপোর্ট কোম্পানিগুলোর সাথে কাজ দেবার আগে তাদের কাছে সিকিউরিটি এর বিষয়ে আলোচনা করে নিতে হবে ।

গার্মেন্টস শিপমেন্টের গাড়িতে চুরি ঠেকাতে কিছু পরামর্শ | Garments Shipment Robbery

শিপমেন্টের গাড়িতে চুরি ঠেকানোর কিছু পরামর্শ 
১. প্রতেক গাড়িতে ড্যাশকেম ও পিছনে ক্যামেরা লাগানো বাধ্যতামুলক করা এবং ট্রান্সপোর্ট কম্পানি গুলো ১০০% ভিডিও করা বাধ্যতামুলক করা উচিৎ । কোটি টাকার প্রোডাক্ট ডেলিভারির জন্য এই ক্রাইটেরিয়া বাধ্যতামূলক । 

২. যে সকল কভার্ড ভ্যান ট্রাকে শিপমেন্টের মাল লোড দেয়ার পুর্বে কভার্ড ভ্যানের পাল্লার জয়েন্ট বডির বাহিরে কিনা চেক করে নিবেন। যদি বাহিরে হয় আর রিভিট মারা থাকে তাহলে সেই ট্রাক নির্দ্বিধায় রিজেক্ট করুন। এই ট্রাকে মাল দিলে তালা লক মারলেও তালা লক অখ্যাত রেখে পাল্লার বাহিরের জয়েন্টের রিভিট খুলে কার্টুন থেকে মাল চুরি করে নতুন গাম টেপ মেরে দিবে ? চুরি শেষে আবার নতুন রিভিট লাগিয়ে দিবে আর আপনি বুঝতেও পারবেন না কিভাবে চুরি হয়েছে। চট্রগ্রামে যদি মাল চেক না হয় তাহলে বায়ারের কাছে শিপমেন্টের পরে তার স্টোরে ধরা খাবে তাই যে সব কভার্ড ভ্যানের দরজার পাল্লা কন্টেইনারের সাথে  এটাচ করা যা লাগানোর পারে বাহির থেকে দেখা যাবে না সেই সব ট্রাক নির্বাচন করে লক সীল করে মাল পাঠাবেন। মাল নিরাপদ থাকবে। তবে এটা নিশ্চিত হতে হবে ট্রান্সপোর্ট কোম্পানি/ এজেন্ট এর  গাড়ি কেমন, চালক মালিক কে,কাগজ পত্র ঠিক আছে কিনা, নাকি মামলা খেয়েছে, গাড়ির কন্ডিশন কেমন,রাস্তায় বসে যাবে কিনা,ছাদ বা পাতাটন ফুটা কিনা, গাড়ি ছাড়ার পর কোথায় কোথায় থামবে কতক্ষণ বিরতি দিবে এই সব  মনিটর করতে হবে?ভুক্ত ভোগীরাই জানে এই সব অভিজ্ঞতা কেমন।

৩. রপ্তানী পন্যবাহি গাড়িতে নিজস্ব  সিকিউরিটি বা ফেক্টরি স্টাফ দিয়ে স্কট দিতে হবে।

৪. রপ্তানী পন্যবাহি কভারভ্যানের পিছনের দরজায় কেন প্রকার নাট/বেল্ট সিষ্টেম থাকতে পারবে না।
পিছনের দরজার সবকিছু Fixed 🔩 হবে। অর্থাৎ এই নাট বোল্ট Punch করার পর ওয়েল্ডিং করে ফিক্সড করা থাকবে। সর্বশেষ দরজার লক থাকবে onetime system with serial numbers,

৫. গাড়ি লক করার সময় ড্রাইভার এবং হেলপার গাড়ির পিছনে দাঁড়াবেন, এরপর এমনভাবে ছবি তুলবেন যেন, গাড়ির নম্বর, লক নম্বর, দরজার নাট সিষ্টেম সহ সবকিছু থাকে।  এই ছবিগুলি মেইল করে Forwarder কে পাঠিয়ে দিবেন এবং সেখানে এই বিষয়গুলি চেক করে তারপর লক খুলবে।

৬. কারখানার দায়িত্বপ্রাপ্ত লোকজন এই নিয়ম তদারকি করলে, মাল চুরি হবে না। এভাবে তদারকি করলে স্কট লাগবে না। কারন স্কট সবসময় দেওয়া সম্ভব না। আজ আমার ১০ গাড়ি সিপমেন্ট, আবার ৭ দিন পর ৬ গাড়ি সিপমেন্ট, এভাবে স্কট রাখা সম্ভব না। গাড়িতে ফ‍্যাক্টারির নিজস্ব লোক বা সিকিউরিটি গার্ড পাঠাতে হবে ।

৭. লক সিল ব‍্যাবহার করতে হবে, এবং লক সিলে একটা নাম্বার থাকে, ঐ নাম্বার ফ‍্যাক্টরি প্যাডে কম্পোজ করে সাথে গাড়ির নাম্বার দিয়ে দিতে হবে, চট্টগ্রাম পৌঁছনোর পরে গাড়ি নাম্বার এবং লক সিল নাম্বার মিলিয়ে তারপর লক কাটতে হবে, যাহা ২০০৭সালে ওয়ালমার্ট বায়ার  এর পণ্য এ পদ্ধতিতে শিপমেন্ট করেছি।
৮. আমি ব্যক্তিগতভাবে তদন্ত করে দেখেছি, লক/সিল করার পরও মাল চুরি হয়েছে এবং এই চোর আমি ধরেছি। কভার ভ্যানের পিছনের দরজার পাল্লা এবং লক এর জাইগা নাট সিষ্টেম থাকে, আপনি লক/সিল করার পরও ঐ নাট খুলে মাল বের করে নেয় । এজন্য আপনি গাড়ির পিছনের পাল্লা এবং লক এর জাইগা চেক করবেন, যদি দেখেন এগুলি সবই বোল্ট সিষ্টেম তাহলে Ok, যদি দেখেন এখানে নাট সিষ্টেম - যেটা খুলা যাই - তাহলে চুরি করার জন্য এটা করেছে।

৯. অনেক উপায় আছে এর মধ্যে অন্যতম  একটি  উপায়  --- আমি মনে করি বাংলাদেশের সব গার্মেন্টস  শিপমেন্টের গাড়ীর কালার  এক হতে হবে, এবং তা  জনগণকে এবং  আইন  শৃঙ্খলা  বাহিনীকে টেলিভিশনের মাধ্যমে অবহিত  করতে হবে। যে এগুলো  বাংলাদেশের সম্পদ  এগুলো  চুরি কিংবা  হারিয়ে গেলে  দেশের ভাবমূর্তি  নষ্ট  হবে। তাহলে হয়তো  সম্ভব।

১০. C&F কিছু কার্টুন random চেক করতে পারে। রোজার ঈদের আগে ১০ তারিখের একটা শিপমেন্ট থেকে আমাদের প্রায় ৫০০০ পিছ টিশার্ট চুরি হয়েছে। প্রতি কার্টুন থেকে ৮-১০ পিছ চুরি করেছে।

১১. লক মাস্ট লাগাতে হবে, গাড়িতে জিপিএস সিস্টেম থাকতে হবে বাধ্যতামূলক, বড় লটে অবশ্যই ফ্যাক্টরির প্রতিনিধি থাকতে হবে , ফ্যাক্টরি টু পোর্ট পৌঁছানোর একটা আনুমানিক সময় জানা থাকতে হবে সাথে প্রতি বার ড্রাইভার কে জিজ্ঞেস করতে হবে কতক্ষনে পোর্টে পৌছবে আর সার্বক্ষণিক যোগাযোগ থাকতে হবে তাহলে তার ভেতর ভয় কাজ করবে ।

১২. প্রতিটি প্রতিষ্ঠান তার নিজস্ব ট্রান্সপোর্টে করে শিপমেন্ট করলে চুরি ঠেকানো সম্ভব।

১৩. সেনসরকে বাইপাস করা যায় সো চাইলেও ডোর কাউন্ড একবারে পসিবল না। আইপি ক্যামেরা ঠিক আছে। কিন্তু আইপি ক্যামেরার টেকনিক্যাল ডিফল্ড ঐ চোর গুলা ঠিকই খুজে বের করে নিবে। দুই স্টেপ সিকিউরিটি স্টিস্টেম পলিসি এপ্লাই করলে রেজাল্ট ভাল হবে।

যেমনঃ দুই প্রান্তে দুইটা মানুষ থাকবে কর্ভার্ড ভ্যানের কি নিয়ে এক প্রান্ত থেকে লোডিং হবার পরে সম্পূর্ণ কি লক সিস্টেম চেঞ্জ করে ফেলতে হবে।  নতুন কী ঐ প্রান্তের মানুষের কাছে থাকবে।  মাঝে কেউ চাইলেও আর ওপেন করতে পারবে না।

১৪.  কী গার্ড সিস্টেমঃ সম্পূর্ণ কী লক সিস্টেম ডিজিটালাইজড করে ফেলতে হবে। যাতে ফিঙার প্রিন্ট এবং আইডি নাম্বার এক্সেস ব্যাতীত কেউই কী গার্ড ব্রেক করতে পারবে না। এই কী গার্ড সিস্টেম চায়না তাদের পোর্ট এবং ভেহিকেল গুলোতে এপ্লাই করে তাদের চুরির ৯০% কমাইয় ফেলছে।

একটা গ্রুপের অভিজ্ঞতায় দেখা যায় মালিক পক্ষের লোকেরা ট্রান্সপোর্ট গুলি নিয়ন্ত্রণ করে এদের আত্নীয় রাই পীঠ পিছে ছুরি মারে ।  ট্রান্সপোর্ট কোম্পানিগুলোর সাথে কাজ দেবার আগে তাদের কাছে সিকিউরিটি এর বিষয়ে আলোচনা করে নিতে হবে ।

কোন মন্তব্য নেই: