টেক্সটাইল ইন্ড্রাস্ট্রিতে টেক্সটাইল লাইব্রেরী | Textile Library থাকার গুরুত্ব - Textile Lab | Textile Learning Blog
একটা বড় টেক্সটাইল গ্রুপ ফেক্টরিতে একটা মিনি টেক্সটাইল লাইব্রেরী থাকা কোন বড় ব্যাপার না, কিংবা হাই স্পিড নেট যুক্ত কম্পিউটার প্রিন্টার যুক্ত লাইব্রেরী থাকা  আপনার  স্টুডেন্ট লাইফে যতোটা না থিউরির দরকার হয় তার বেশি দরকার হয় ফেক্টরিতে  আপনার বিভিন্ন সমস্যায় টেকনিক্যাল এরর গুলি স্টাডি করার দরকার হয় ।  কিন্ত আমাদের দেশের ইন্ড্রাস্ট্রি গুলিতে এমন ফ্যাসিলিটি নেই ।  এখানের সমস্যা হলেও এটা নিয়ে স্টাডি করার সুযোগ নেই ।  যার ফলে ভুল গুলি পুনরায় আমাদের ফেইস করতে হয়।  ফেক্টরিতে দেখা যায় একটা ছোট বিষয় নিয়ে অনেক কে খুজতে যেমন  সোডিয়াম বাই কার্বোনেটের কাজ কি ?  সবার সব সময় মনে নাও থাকতে পারে এটা । এটা ছিলো আমার সিনিয়র ভাইয়ের কোয়েরি যিনি প্রিন্টিং এ জব করেন ।  যে জানবে না বাই কার্বোনেটের কাজ কি অন্ধের মতো ব্যাবহার করবেন  তার কাছে বেশি কি কমই কি !  কিন্ত উনি জানতে পারলে হয়তো তার ভালো ব্যাবহার বা ইউজ করতে পারতেন। 


বলতে পারেন মোবাইল কি নেই? 

আমাদের ফেক্টরির ৯০% মানুষ প্রযুক্তির ব্যাবহারে এতোটা সচেতন না ।  এটা কম বেশি সবাই জানার কথা। 

অনেক সঠিক উত্তর পায় অনেকে পায় না ।  নেটে চেক করবেন?  অফিসের সার্ভার গুলিতে গুগল, ফেইসবুক  ব্লক করা থাকে  তাই সে সুযোগ নেই আপনার সার্চ করার ।  

কিন্ত এসব নিয়ে অফিসের নিজস্ব লাইব্রেরী সুবিধা থাকলে কনফিউশন গুলি ইজিলি ক্লিয়ার হয়ে যাইতো ।  বই গুলির সাথে টেকনিক্যাল ডাটা সিট গুলি সেখানে রাখা থাকতো ।  খুব বেশি ইনভেস্টমেন্ট এর দরকার নেই এটা মালিকের ইচ্ছের ব্যাপার ।  ১০০ বই সাথে সাপ্লাইয়ারদের ফ্রি TDS গুলি বেশি খরচ হয় না । 



তার বিজনেস কে সাসটেইনেবল করা এবং তার এম্পলয়িদের সেল্ফ ট্রেইন করার জন্য এসব ফ্যাসিলিটি দরকার । আমরা সামগ্রিক ভাবে আমাদের স্কিল্ড ম্যান পাওয়ার চাই কিন্ত এর জন্য ছোট ছোট অনেক সুবিধা সুযোগ গুলি কি তাদের দিতে পারি না তাদের সেল্ফ স্কিল্ড হবার জন্য । 

মনে হতে পারে তারা শিখে চলে যাবে !!! কিন্ত কই যাবে আমাদের বাংলাদেশের ভেতর ই তো থাকবে। এক ফেক্টরিতে না হয় অন্য ফেক্টরিতে যাবে এরা আমাদের সম্পদ হবে ।  ৪ বছরে প্রেক্টিক্যাল এর অভাবে মানুষ অনেক আইডিয়া ইম্পলিমেন্ট করতে পারেনা, ৪ বছরের জবের পর প্রেক্টিক্যাল সুবিধা চলে আসে তখন আর থিউরির আইডিয়া আসে না ।  তাই আমাদের ইইঞ্জিনিয়ারদের এই সুবিধা গুলি এরেঞ্জমেন্ট আমাদের মালিকদের করে দেয়া উচিৎ । 

এটা ল্যাবের একটা কোনায় ছোট পরিসরে হতে পারে বা R&D এর রুমে হতে পারে ।  ল্যাবে হলে ভালো বেশি হয় ।  স্টাডি + এপ্লিকেশন এক ছাদের নিচে । 

এসব বিষয় গুলি নতুন মনে হতে পারে কিন্ত এটা একটা ফেক্টরির অন্য যারা টেকনিক্যাল বিষয়ে কাজ করেন তাদের জন্য অত্যাবশকীয় ।



টেক্সটাইল ইন্ড্রাস্ট্রিতে টেক্সটাইল লাইব্রেরী | Textile Library থাকার গুরুত্ব

একটা বড় টেক্সটাইল গ্রুপ ফেক্টরিতে একটা মিনি টেক্সটাইল লাইব্রেরী থাকা কোন বড় ব্যাপার না, কিংবা হাই স্পিড নেট যুক্ত কম্পিউটার প্রিন্টার যুক্ত লাইব্রেরী থাকা  আপনার  স্টুডেন্ট লাইফে যতোটা না থিউরির দরকার হয় তার বেশি দরকার হয় ফেক্টরিতে  আপনার বিভিন্ন সমস্যায় টেকনিক্যাল এরর গুলি স্টাডি করার দরকার হয় ।  কিন্ত আমাদের দেশের ইন্ড্রাস্ট্রি গুলিতে এমন ফ্যাসিলিটি নেই ।  এখানের সমস্যা হলেও এটা নিয়ে স্টাডি করার সুযোগ নেই ।  যার ফলে ভুল গুলি পুনরায় আমাদের ফেইস করতে হয়।  ফেক্টরিতে দেখা যায় একটা ছোট বিষয় নিয়ে অনেক কে খুজতে যেমন  সোডিয়াম বাই কার্বোনেটের কাজ কি ?  সবার সব সময় মনে নাও থাকতে পারে এটা । এটা ছিলো আমার সিনিয়র ভাইয়ের কোয়েরি যিনি প্রিন্টিং এ জব করেন ।  যে জানবে না বাই কার্বোনেটের কাজ কি অন্ধের মতো ব্যাবহার করবেন  তার কাছে বেশি কি কমই কি !  কিন্ত উনি জানতে পারলে হয়তো তার ভালো ব্যাবহার বা ইউজ করতে পারতেন। 


বলতে পারেন মোবাইল কি নেই? 

আমাদের ফেক্টরির ৯০% মানুষ প্রযুক্তির ব্যাবহারে এতোটা সচেতন না ।  এটা কম বেশি সবাই জানার কথা। 

অনেক সঠিক উত্তর পায় অনেকে পায় না ।  নেটে চেক করবেন?  অফিসের সার্ভার গুলিতে গুগল, ফেইসবুক  ব্লক করা থাকে  তাই সে সুযোগ নেই আপনার সার্চ করার ।  

কিন্ত এসব নিয়ে অফিসের নিজস্ব লাইব্রেরী সুবিধা থাকলে কনফিউশন গুলি ইজিলি ক্লিয়ার হয়ে যাইতো ।  বই গুলির সাথে টেকনিক্যাল ডাটা সিট গুলি সেখানে রাখা থাকতো ।  খুব বেশি ইনভেস্টমেন্ট এর দরকার নেই এটা মালিকের ইচ্ছের ব্যাপার ।  ১০০ বই সাথে সাপ্লাইয়ারদের ফ্রি TDS গুলি বেশি খরচ হয় না । 



তার বিজনেস কে সাসটেইনেবল করা এবং তার এম্পলয়িদের সেল্ফ ট্রেইন করার জন্য এসব ফ্যাসিলিটি দরকার । আমরা সামগ্রিক ভাবে আমাদের স্কিল্ড ম্যান পাওয়ার চাই কিন্ত এর জন্য ছোট ছোট অনেক সুবিধা সুযোগ গুলি কি তাদের দিতে পারি না তাদের সেল্ফ স্কিল্ড হবার জন্য । 

মনে হতে পারে তারা শিখে চলে যাবে !!! কিন্ত কই যাবে আমাদের বাংলাদেশের ভেতর ই তো থাকবে। এক ফেক্টরিতে না হয় অন্য ফেক্টরিতে যাবে এরা আমাদের সম্পদ হবে ।  ৪ বছরে প্রেক্টিক্যাল এর অভাবে মানুষ অনেক আইডিয়া ইম্পলিমেন্ট করতে পারেনা, ৪ বছরের জবের পর প্রেক্টিক্যাল সুবিধা চলে আসে তখন আর থিউরির আইডিয়া আসে না ।  তাই আমাদের ইইঞ্জিনিয়ারদের এই সুবিধা গুলি এরেঞ্জমেন্ট আমাদের মালিকদের করে দেয়া উচিৎ । 

এটা ল্যাবের একটা কোনায় ছোট পরিসরে হতে পারে বা R&D এর রুমে হতে পারে ।  ল্যাবে হলে ভালো বেশি হয় ।  স্টাডি + এপ্লিকেশন এক ছাদের নিচে । 

এসব বিষয় গুলি নতুন মনে হতে পারে কিন্ত এটা একটা ফেক্টরির অন্য যারা টেকনিক্যাল বিষয়ে কাজ করেন তাদের জন্য অত্যাবশকীয় ।



কোন মন্তব্য নেই: