রেইজিং বা ব্রাশিং কি | Fabric Reising Precess - Textile Lab | Textile Learning Blog
রেইজিং

রেইজিং হলো পার্মানেন্ট মেকানিকাল ফিনিশিং প্রসেস যেখানে ফেব্রিকের সারফেস থেকে এক লেয়ার ফাইবার লিফটিং করা হয়ে থাকে।

এটি সাধারণ সুষ্ক বা ভেজা যেকোন অবস্থাতেই করা যায়। 

এটির মাধ্যমে ফেব্রিকের হ্যন্ডফিল পরিবর্তন হয়। 

বাজারে যেসব ফ্লানেল ফেব্রিক পাওয়া যায় সেগুলো মূলত ওভেন রেইজড ফেব্রিক।
এবং যেসকল ফ্লিছ ফেব্রিক পাওয়া যায় সেগুলো মূলত নিটেড রেইজড ফেব্রিক।



সাধারণত কিছু উদ্দেশ্যে রেইজিং করা হয় যার মধ্যে অন্যতম হলোঃ 

-লফটি হ্যন্ডেল ইফেক্ট এবং ফ্লিছি এপেয়ারেন্স পাওয়া 

-ফেব্রিক সারফেসে পাইল অথবা কভার সৃষ্টি করা

-মোটা সারফেস পাওয়া

-গরম কাপড় তৈরী করা


সাধারণত ২ ধরনের রেইজিং মেশিন আছে।
১.টিসেল রেইজিং মেশিন
২.কার্ড ওয়ার রেইজিং মেশিন


টিসেল রেইসিং মেশিনঃ

টিসেল রেইজিং মেশিনে রেইসিং এর জন্য ট্রিস্টল গাছের কাটা ব্যবহৃত হয়। কাটা গুলো একটি আয়রন স্লটে টাইট করে লাগানো হয় যা পরবর্তীতে একটি সিলিন্ডারের গায়ে লাগানো হয়। 

ফেব্রিককে এই কাটাযুক্ত স্লট এর সংস্পর্শ দিয়ে পাস করানো হয় এবং সিলিন্ডার রোটেট করা শুরু হয়। ফেব্রিক এবং সিলিন্ডারের ঘুর্নন গতি একই দিকে হয় কিন্তু সিলিন্ডারটি ফেব্রিকের থেকে একটু জোরে ঘুরে যার ফলে রেইজিং হয়।

কিন্তু টিসেল রেইজিং এ কিছু অসুবিধা আছে যেমন এই ট্রিস্টল গাছ বাংলাদেশ নেই ফলে কাটা কিনে এনে রেইজিং করা ব্যয়বহুল এবং কাটার সাইজ অসমান হওয়ায় ফেব্রিক ছিড়ে যায় মাঝেমধ্যে। এবং এটির প্রোডাকশন রেট কম তাই এটি ইন্ডাস্ট্রিতে ব্যবহার হয় না, লোকালি ব্যবহার হয়। 

অসুবিধা থাকার পরও এটির কিছু সুবিধাও আছে যেমন যেসব এলাকার এই ট্রিস্টল গাছ এভেইলেবল সেখানের লোকাল ব্যবসায়ীরা অল্প খরচে রেইজিং করতে পারে এবং এই টিসেল কাটার রেইজিং এ স্পঞ্জি ইফেক্ট ভালো আসে।

কার্ড ওয়ার রেইজিং মেশিনঃ

এই মেশিনটি সাধারণত রেইজিং এর জন্য ইন্ডাস্ট্রিতে ব্যবহৃত হয়। এতে ২৪-৩৬ টি ওয়্যার কভারিং রোলার সিলিন্ডারে মাউন্টেড থাকে। 

বাজারে ২ ধরনের এই কার্ড ওয়্যার রেইজিং মেশিন আছে। সিঙ্গেল একশন এবং ডাবল একশন রেইসিং মেশিন।

সিঙ্গেল একশন মেশিনে ফেব্রিক স্পিড এবং রোলার স্পিড ডিরেকশন একি থাকে শুধু মাত্র রোলার স্পিড ফেব্রিক স্পিড থেকে বেশি হয়।

ডাবল একশন মেশিনে পাইল রোলার এবং কাউন্টার পাইল রোলার নামের বিপরীত ওয়্যার ডিরেকশনের দুই সেট রোলার ব্যবহৃত হয়। যেগুলো ফেব্রিকের বিপরীত দিকে ঘুরে।

এই কার্ড ওয়্যার রেইসিং মেশিনে রেইজিং ইফেক্ট ভালো আসে, ফেব্রিক ডেমেজ হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে, প্রোডাকশন রেট বেশি হয়, এবং ওয়্যার গুলো স্টিল দিয়ে তৈরী তাই সহজে ওয়্যার ডেমেজ হয়না।
রেসিং মেশিনে সাধারণত 24 টি রোলার থাকে এর 12 টি গ্লাস 12 টি গ্লাস 12 টি নাম হচ্ছে কাউন্টার এর ১২ টির নাম হচ্ছে পাইল।  টোটাল ড্রামে একটি কাউন্টা একটা পাইল করে টোটাল রোলারে ২৪ টা রোলার এভাবে সাজানো হয় ।

পেনিয়ামঃ





রেজিং ব্রাশ মেনুয়াল সে গুলি চলে পিনিয়ামের সাহায্যে
যেমন
১. ৫৯+৪০=৯০
২.৫১+৩৯=৯০
৩.৫২+৩৮=৯০
৪. ৪৯+৫১=৯০
৫.৪৮+৫২=৯০
৬. ৪৭+৫৩=৯০

এগুলি হচ্ছে পিনিয়াম সেটিং 

কাউন্টারে যদি লাগানো হয় ৫১+৩৯=৯০ তাহলে পাইলে লাগাতে হবে এটাই ৫১+৩৯=৯০।  ডেলিভারি রোলারে লাগাতে হবে পিনিয়াম ৫২+৩৮=৯০। কাউন্টার বা পাইল বা ডেলিভারি রোলারে যে ভাবেই সেটিং করেন তাকে টোটাল ৯০ করতে হবে। এটা ফেব্রিকের উপর বেইজ করে সেটিং করতে হবে ।




প্রডাকশন এর আগে কি কি প্যারামিটার চেক করা লাগেঃ
Buyer
Style
Color
Fabric Construction
MC Speed
Tan
D ডেলিভারি
F পাইল
C কাউন্টার
Meters
Remarks
Operator Signature





যেমন একটা ফেব্রিক প্রডাকশন এর উদাহরণ প্যারামিটার সহ দেয়া যাকঃ
Buyer : Akij
Style : 333
Color : Black White Combo
Fabric Construction : 62×52/20×20 Yarn Dyed
MC Speed : 14 m/m
Tan :1/2
D ডেলিভারি রোলার : 38
F পাইল রোলার  : 40
C কাউন্টার রোলার  : 42
Meters : 3420 M
Remarks :  S Twill / Z Twill
Operator Signature :

নিয়মঃ 

বায়ার স্টাইল দেখে ফেব্রিক কে স্টেনটারে প্রথমে স্ট্রেস করে নিতে হবে স্ট্রেস করে নেয়ার পর ফেব্রিকের সোয়াচ চেক করতে হবে যে  যে কোন পাশে না S Twill Z Twill বরাবর ব্রাশ করা লাগবে ।  ফেব্রিক অপারেটর দেখে মেশিনে লাগাবে যাতে করে ফেইস ব্যাক বা ডিরেকশন এর সমস্যা না হয়।  ফেব্রিকের কোন পাশে কয় টান দিতে হবে সেটা আপারেটর সিদ্ধান্ত নিবে ।  মেশিনের ২৪ রোলার একটা ড্রাম নিয়ে মেশিন হয়  এভাবে পর পর দুটা মেশিন সাজানো থাকে এটা মেশিনের মডেল অনুযায়ী সাজানো থাকে  ।  তবে স্ট্রেসিং করার আগে সফেনার দিয়ে স্ট্রেচিং করা যাবে না ।


লক্ষনীয় কিছু বিষয়ঃ

১. ১০০% ক্লিন করতে হবে।

২. পিনিয়াম ঠিক আছে কিনা নাম্বার ম্যাচ করা আছে কিনা চেক করে নিতে হবে।

৩. কম স্পিডে মেশিন রান ১০-১২ কোয়ালিটি দেখে ১৭ স্পিডে চালাবেন।

৪. সোয়াচ চেক  ফেইস ব্যাক চেক / SZ টুইল কিনা চেক করে নিবেন ।

৫. ব্যাচার থেকে চালালে ইনপুট  প্রেশার কমাই চালাইতে হয়।

৬. হেন্ড ফিল চেক বা অফিসার দিয়ে চেক করিয়ে নিতে হবে।

৭. পিনিয়াম এ টিথ কম হলে প্রেশার কম ব্রাশ ইফেক্ট কম হয়

৮.পিনিয়াম এ টিথ বেশি হলে প্রেশার বেশি ব্রাশ ইফেক্ট বেশি হয়।  বাড়তি কমতি সেটা ফেব্রিক অনুযায়ী সেট করে চালাতে হবে ।

অফিসারদের প্রোগ্রাম দেয়ার নিয়মঃ

ব্রাশের প্রোগ্রাম থাকলে প্রথমে বুকিং দেখে ফেব্রিক হেন্ড ফিল সোয়াচ বের করা এবং আপারেটরের সাথে  কথা বলা এবং তাদের ডিরেকশন বের করে দেয়া কোন পাশে কি পরিমান ব্রাশ হবে ।  এর পর স্টেনটারে স্ট্রেস করে তাকে ট্রলিতে নিয়ে রাখা হয় ।  সাধারণত ওভেন ইয়ার্ন ডাইং ফেব্রিক ব্রাশ হয় আর নীট এর ক্ষত্রে টেরি এবং ফ্লিচ ফেব্রিক ব্রাশ করা হয় ।


ব্লগারঃ
ওয়েজ আহমাদ রিপন
টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ
বেগমগঞ্জ নোয়াখালী (৯ম ব্যচ)

রেইজিং বা ব্রাশিং কি | Fabric Reising Precess

রেইজিং

রেইজিং হলো পার্মানেন্ট মেকানিকাল ফিনিশিং প্রসেস যেখানে ফেব্রিকের সারফেস থেকে এক লেয়ার ফাইবার লিফটিং করা হয়ে থাকে।

এটি সাধারণ সুষ্ক বা ভেজা যেকোন অবস্থাতেই করা যায়। 

এটির মাধ্যমে ফেব্রিকের হ্যন্ডফিল পরিবর্তন হয়। 

বাজারে যেসব ফ্লানেল ফেব্রিক পাওয়া যায় সেগুলো মূলত ওভেন রেইজড ফেব্রিক।
এবং যেসকল ফ্লিছ ফেব্রিক পাওয়া যায় সেগুলো মূলত নিটেড রেইজড ফেব্রিক।



সাধারণত কিছু উদ্দেশ্যে রেইজিং করা হয় যার মধ্যে অন্যতম হলোঃ 

-লফটি হ্যন্ডেল ইফেক্ট এবং ফ্লিছি এপেয়ারেন্স পাওয়া 

-ফেব্রিক সারফেসে পাইল অথবা কভার সৃষ্টি করা

-মোটা সারফেস পাওয়া

-গরম কাপড় তৈরী করা


সাধারণত ২ ধরনের রেইজিং মেশিন আছে।
১.টিসেল রেইজিং মেশিন
২.কার্ড ওয়ার রেইজিং মেশিন


টিসেল রেইসিং মেশিনঃ

টিসেল রেইজিং মেশিনে রেইসিং এর জন্য ট্রিস্টল গাছের কাটা ব্যবহৃত হয়। কাটা গুলো একটি আয়রন স্লটে টাইট করে লাগানো হয় যা পরবর্তীতে একটি সিলিন্ডারের গায়ে লাগানো হয়। 

ফেব্রিককে এই কাটাযুক্ত স্লট এর সংস্পর্শ দিয়ে পাস করানো হয় এবং সিলিন্ডার রোটেট করা শুরু হয়। ফেব্রিক এবং সিলিন্ডারের ঘুর্নন গতি একই দিকে হয় কিন্তু সিলিন্ডারটি ফেব্রিকের থেকে একটু জোরে ঘুরে যার ফলে রেইজিং হয়।

কিন্তু টিসেল রেইজিং এ কিছু অসুবিধা আছে যেমন এই ট্রিস্টল গাছ বাংলাদেশ নেই ফলে কাটা কিনে এনে রেইজিং করা ব্যয়বহুল এবং কাটার সাইজ অসমান হওয়ায় ফেব্রিক ছিড়ে যায় মাঝেমধ্যে। এবং এটির প্রোডাকশন রেট কম তাই এটি ইন্ডাস্ট্রিতে ব্যবহার হয় না, লোকালি ব্যবহার হয়। 

অসুবিধা থাকার পরও এটির কিছু সুবিধাও আছে যেমন যেসব এলাকার এই ট্রিস্টল গাছ এভেইলেবল সেখানের লোকাল ব্যবসায়ীরা অল্প খরচে রেইজিং করতে পারে এবং এই টিসেল কাটার রেইজিং এ স্পঞ্জি ইফেক্ট ভালো আসে।

কার্ড ওয়ার রেইজিং মেশিনঃ

এই মেশিনটি সাধারণত রেইজিং এর জন্য ইন্ডাস্ট্রিতে ব্যবহৃত হয়। এতে ২৪-৩৬ টি ওয়্যার কভারিং রোলার সিলিন্ডারে মাউন্টেড থাকে। 

বাজারে ২ ধরনের এই কার্ড ওয়্যার রেইজিং মেশিন আছে। সিঙ্গেল একশন এবং ডাবল একশন রেইসিং মেশিন।

সিঙ্গেল একশন মেশিনে ফেব্রিক স্পিড এবং রোলার স্পিড ডিরেকশন একি থাকে শুধু মাত্র রোলার স্পিড ফেব্রিক স্পিড থেকে বেশি হয়।

ডাবল একশন মেশিনে পাইল রোলার এবং কাউন্টার পাইল রোলার নামের বিপরীত ওয়্যার ডিরেকশনের দুই সেট রোলার ব্যবহৃত হয়। যেগুলো ফেব্রিকের বিপরীত দিকে ঘুরে।

এই কার্ড ওয়্যার রেইসিং মেশিনে রেইজিং ইফেক্ট ভালো আসে, ফেব্রিক ডেমেজ হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে, প্রোডাকশন রেট বেশি হয়, এবং ওয়্যার গুলো স্টিল দিয়ে তৈরী তাই সহজে ওয়্যার ডেমেজ হয়না।
রেসিং মেশিনে সাধারণত 24 টি রোলার থাকে এর 12 টি গ্লাস 12 টি গ্লাস 12 টি নাম হচ্ছে কাউন্টার এর ১২ টির নাম হচ্ছে পাইল।  টোটাল ড্রামে একটি কাউন্টা একটা পাইল করে টোটাল রোলারে ২৪ টা রোলার এভাবে সাজানো হয় ।

পেনিয়ামঃ





রেজিং ব্রাশ মেনুয়াল সে গুলি চলে পিনিয়ামের সাহায্যে
যেমন
১. ৫৯+৪০=৯০
২.৫১+৩৯=৯০
৩.৫২+৩৮=৯০
৪. ৪৯+৫১=৯০
৫.৪৮+৫২=৯০
৬. ৪৭+৫৩=৯০

এগুলি হচ্ছে পিনিয়াম সেটিং 

কাউন্টারে যদি লাগানো হয় ৫১+৩৯=৯০ তাহলে পাইলে লাগাতে হবে এটাই ৫১+৩৯=৯০।  ডেলিভারি রোলারে লাগাতে হবে পিনিয়াম ৫২+৩৮=৯০। কাউন্টার বা পাইল বা ডেলিভারি রোলারে যে ভাবেই সেটিং করেন তাকে টোটাল ৯০ করতে হবে। এটা ফেব্রিকের উপর বেইজ করে সেটিং করতে হবে ।




প্রডাকশন এর আগে কি কি প্যারামিটার চেক করা লাগেঃ
Buyer
Style
Color
Fabric Construction
MC Speed
Tan
D ডেলিভারি
F পাইল
C কাউন্টার
Meters
Remarks
Operator Signature





যেমন একটা ফেব্রিক প্রডাকশন এর উদাহরণ প্যারামিটার সহ দেয়া যাকঃ
Buyer : Akij
Style : 333
Color : Black White Combo
Fabric Construction : 62×52/20×20 Yarn Dyed
MC Speed : 14 m/m
Tan :1/2
D ডেলিভারি রোলার : 38
F পাইল রোলার  : 40
C কাউন্টার রোলার  : 42
Meters : 3420 M
Remarks :  S Twill / Z Twill
Operator Signature :

নিয়মঃ 

বায়ার স্টাইল দেখে ফেব্রিক কে স্টেনটারে প্রথমে স্ট্রেস করে নিতে হবে স্ট্রেস করে নেয়ার পর ফেব্রিকের সোয়াচ চেক করতে হবে যে  যে কোন পাশে না S Twill Z Twill বরাবর ব্রাশ করা লাগবে ।  ফেব্রিক অপারেটর দেখে মেশিনে লাগাবে যাতে করে ফেইস ব্যাক বা ডিরেকশন এর সমস্যা না হয়।  ফেব্রিকের কোন পাশে কয় টান দিতে হবে সেটা আপারেটর সিদ্ধান্ত নিবে ।  মেশিনের ২৪ রোলার একটা ড্রাম নিয়ে মেশিন হয়  এভাবে পর পর দুটা মেশিন সাজানো থাকে এটা মেশিনের মডেল অনুযায়ী সাজানো থাকে  ।  তবে স্ট্রেসিং করার আগে সফেনার দিয়ে স্ট্রেচিং করা যাবে না ।


লক্ষনীয় কিছু বিষয়ঃ

১. ১০০% ক্লিন করতে হবে।

২. পিনিয়াম ঠিক আছে কিনা নাম্বার ম্যাচ করা আছে কিনা চেক করে নিতে হবে।

৩. কম স্পিডে মেশিন রান ১০-১২ কোয়ালিটি দেখে ১৭ স্পিডে চালাবেন।

৪. সোয়াচ চেক  ফেইস ব্যাক চেক / SZ টুইল কিনা চেক করে নিবেন ।

৫. ব্যাচার থেকে চালালে ইনপুট  প্রেশার কমাই চালাইতে হয়।

৬. হেন্ড ফিল চেক বা অফিসার দিয়ে চেক করিয়ে নিতে হবে।

৭. পিনিয়াম এ টিথ কম হলে প্রেশার কম ব্রাশ ইফেক্ট কম হয়

৮.পিনিয়াম এ টিথ বেশি হলে প্রেশার বেশি ব্রাশ ইফেক্ট বেশি হয়।  বাড়তি কমতি সেটা ফেব্রিক অনুযায়ী সেট করে চালাতে হবে ।

অফিসারদের প্রোগ্রাম দেয়ার নিয়মঃ

ব্রাশের প্রোগ্রাম থাকলে প্রথমে বুকিং দেখে ফেব্রিক হেন্ড ফিল সোয়াচ বের করা এবং আপারেটরের সাথে  কথা বলা এবং তাদের ডিরেকশন বের করে দেয়া কোন পাশে কি পরিমান ব্রাশ হবে ।  এর পর স্টেনটারে স্ট্রেস করে তাকে ট্রলিতে নিয়ে রাখা হয় ।  সাধারণত ওভেন ইয়ার্ন ডাইং ফেব্রিক ব্রাশ হয় আর নীট এর ক্ষত্রে টেরি এবং ফ্লিচ ফেব্রিক ব্রাশ করা হয় ।


ব্লগারঃ
ওয়েজ আহমাদ রিপন
টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ
বেগমগঞ্জ নোয়াখালী (৯ম ব্যচ)

কোন মন্তব্য নেই: