ওভেন ডাইং এন্ড ফিনিশিং এর ফ্লোর অপারেশন | Woven Dyeing - Textile Lab | Textile Learning Blog
ওভেন ডাইং এন্ড ফিনিশিং এর ফ্লোর অপারেশনঃ


১. ৮ ঘন্টা শিফটের সকাল ৮ টা থেকে ডিউটি শুরু হবে।

২. আগের শিফটের কাছে ডিউটি শিফট অফিসার গন শিফট বুঝে নিবেন ।  প্রোগ্রাম কোনটা হয়েছে কওনাটা হয়নি কোনটা রানিং  তা বুঝে নিবেন।

৩. ডিউটি তে ট্রেইনি প্রডাকশন অফিসার বা প্রডাকশন অফিসার আগের দিনের  প্রডাকশন রিপোর্ট তৈরী করবেন।  এবং তা জিএম সহ অন্য সবাইকে পৌছে দিবেন।

৪. এর প্রিট্রিটমেন্ট ফ্লোর স্টেটাস বানাবেন এটা ডাইং এর সংশ্লিষ্ট অফিসার গন খোজ নেন কি পরিমাণ ফেব্রিক ব্লিচ এবং মার্সারাইজ করা আছে । এর জন্য ফ্লোর স্টেটাস খাতা বানানো থাকে।

৫. মার্সারাইজ ফেব্রিক যদি পিচ প্রোগ্রাম থাকে তবে তাকে পিচ করতে পিচ মেশিনে প্রোগ্রাম দেয়া হয়, কারন একে ডাইং এর আগে ডাবল কাজ করা লাগে তাই একে ওয়াস করে নিতে হয়।

৬. আগের দিনের কোন প্রোগ্রাম বকি থাকলে তা নতুন দিনে লিখে রাখা হয়ে প্রোগ্রাম শেষ করার জন্য।  ডাইং + ফিনিশিং ।

৭. সকালে প্রতিটি ফেব্রিকের কোয়ালিটি রিপোর্ট দেখা হয় যেমন কোয়ালিটি হোয়াইটনেস পিএইচ, এবজরবেন্সি এগুলি দেখে ফেব্রিক ওয়াসের প্রোগ্রাম দেয়া হয়। সব ভালো থাকলে ওয়াস এর প্রোগ্রাম দেয়া হবে না হলে আবার রিব্লিচ করার প্রোগ্রাম নিতে হবে।

৮. কোন কাপড় অফ সেড হলে ইন্সপেক্টশন থেকে  রিটার্ন এনে সে গুলি জিগারে কারেকশনের প্রোগ্রাম দেয়া হয়।  ফেব্রিকে স্পট ক্রিজের ক্ষত্রে সেইম কাজ করা হয়।  এই কাজ গুলি জিগারের প্রোগ্রাম লিস্টে ঊঠে যায়।

৯. স্যাম্পল বা ডেভলপমেন্ট স্যাম্পল কি কি আছে তা ফ্লোর স্টেটাসে চেক করে তার ওয়াস করে নিয়ে একে ম্যাচিং করার জন্য পাঠানো হয় ল্যাবে ।

১০. ডাইং ম্যানেজার বুকিং সিট এবং ফ্লোর স্টেটাসে রেডি করা কাপড় অনুযায়ী ডাইং এর সিদ্ধান্তের নেন এবং প্রোগাম  খাতায় তা লিখেন বায়ার স্টাইল কালার কোয়ানটিটি । প্রোগ্রাম খতা দেখে পিও গন রেসিপি লিখে ফেলেন। এবং কালার রিকুইজিশন দেন।

১১. ওয়াস মেশিনে ডাইং ওয়াস, RFD ওয়াস চলতে থাকে ।

১২. এবার আগের দিনের বা সিফটের ডাইং ওয়াস হওয়া  কাপড় গুলি সেড মিলিয়ে ফিনিশিং এর প্রোগ্রাম নেয়া হয় । ফেব্রিক স্টেনটারে ফিনিশ হয় ।

১৩. ফিনিশিং এর প্রোগ্রাম এর ভেতরে কোন কাপড় হিটসেট, পিচ, ব্রাশ এর প্রোগ্রাম থাকলে তাকে টেনে বা স্ট্রেচিং করে  দেয়া হয়।

১৪. ইন্সপেকশন আর প্লানিং ডিপার্টমেন্ট এর সর্ট লিস্ট নেয়া হয় কোন স্টাইলের কি পরিমাণ সর্ট আছে, থাকলে তা ডাইং এর প্রোগ্রাম নেয়া হয়।

১৫.  প্রডাকশন অফিসার গন ম্যানেজার এর প্রোগ্রাম গুলি ইন্সট্রাকশন গুলি মেশিনে মেশিনে দিয়ে আসেন। আর সিবিবি এর কালার রেপিড, স্টেনটারের ফেব্রিক সেড গুলি চেক করে দেন ।

১৬. মাঝে মাঝে ইন্সপেকশনে যেতে হয় ফেব্রিকের সমস্যা গুলি দেখার জন্য, সেখানে সেড রিপ্রসেস কারেকশনের ডেলিভারির ডিসিশন দেয়া লাগে। সেড না চললে ডিপ লাইট লিস্টিং স্পট থাকলে তাকে রিটার্ন নিয়ে আসা হয় রি প্রসেস করার জন্য ।

১৭. নতুন কোন বুকিং থাকলে তার ল্যাব ডিপ আনা আছে কিনা তা অফিসার গনকে চেক করতে হয়, না থাকলে ল্যাবডিপ নাম্বার আর এপ্রুভাল অনুযায়ী ল্যাব ডিপ আনতে হয় এবং স্টাইল অনুযায়ী নতুন ফাইল বানাতে হয় আর আগের ডেভেলপমেন্ট স্যাম্পল করা থাকলে ডেভেলপমেন্ট এর জন্য আলাদা ফাইল থেকে রেসিপি টা নেয়া হয়।

১৮. জিগারের থেকে নামানো কোন ভেজা কাপিড় থাকলে তাদের ড্রাই প্রোগ্রাম দেয়া হয়।

১৯. প্রিট্রিটমেন্ট ডিপার্টমেন্টে লাইক্রা ফেব্রিক হলে তাকে হিট সেটের প্রোগ্রাম নিতে হয়।

২০. কোন মেশিনের সমস্যায় ম্যাকানিকাল ইলেকট্রিক্যাল ডেকে মেশিন ঠিক করে নিতে হয়।

২১. ডাইজ ক্যামিকেল এর স্টক রিপোর্ট মাঝে মাঝে ম্যানেজার, সিনিয়র দের এনে দেখাতে হবে।

২২. ল্যাবে ম্যাচিং থাকলে সে গুলি এনে রেসিপি করে কালার দিতে হবে ডাইং এর জন্য ।



ওভেন ডাইং এন্ড ফিনিশিং এর ফ্লোর অপারেশন | Woven Dyeing

ওভেন ডাইং এন্ড ফিনিশিং এর ফ্লোর অপারেশনঃ


১. ৮ ঘন্টা শিফটের সকাল ৮ টা থেকে ডিউটি শুরু হবে।

২. আগের শিফটের কাছে ডিউটি শিফট অফিসার গন শিফট বুঝে নিবেন ।  প্রোগ্রাম কোনটা হয়েছে কওনাটা হয়নি কোনটা রানিং  তা বুঝে নিবেন।

৩. ডিউটি তে ট্রেইনি প্রডাকশন অফিসার বা প্রডাকশন অফিসার আগের দিনের  প্রডাকশন রিপোর্ট তৈরী করবেন।  এবং তা জিএম সহ অন্য সবাইকে পৌছে দিবেন।

৪. এর প্রিট্রিটমেন্ট ফ্লোর স্টেটাস বানাবেন এটা ডাইং এর সংশ্লিষ্ট অফিসার গন খোজ নেন কি পরিমাণ ফেব্রিক ব্লিচ এবং মার্সারাইজ করা আছে । এর জন্য ফ্লোর স্টেটাস খাতা বানানো থাকে।

৫. মার্সারাইজ ফেব্রিক যদি পিচ প্রোগ্রাম থাকে তবে তাকে পিচ করতে পিচ মেশিনে প্রোগ্রাম দেয়া হয়, কারন একে ডাইং এর আগে ডাবল কাজ করা লাগে তাই একে ওয়াস করে নিতে হয়।

৬. আগের দিনের কোন প্রোগ্রাম বকি থাকলে তা নতুন দিনে লিখে রাখা হয়ে প্রোগ্রাম শেষ করার জন্য।  ডাইং + ফিনিশিং ।

৭. সকালে প্রতিটি ফেব্রিকের কোয়ালিটি রিপোর্ট দেখা হয় যেমন কোয়ালিটি হোয়াইটনেস পিএইচ, এবজরবেন্সি এগুলি দেখে ফেব্রিক ওয়াসের প্রোগ্রাম দেয়া হয়। সব ভালো থাকলে ওয়াস এর প্রোগ্রাম দেয়া হবে না হলে আবার রিব্লিচ করার প্রোগ্রাম নিতে হবে।

৮. কোন কাপড় অফ সেড হলে ইন্সপেক্টশন থেকে  রিটার্ন এনে সে গুলি জিগারে কারেকশনের প্রোগ্রাম দেয়া হয়।  ফেব্রিকে স্পট ক্রিজের ক্ষত্রে সেইম কাজ করা হয়।  এই কাজ গুলি জিগারের প্রোগ্রাম লিস্টে ঊঠে যায়।

৯. স্যাম্পল বা ডেভলপমেন্ট স্যাম্পল কি কি আছে তা ফ্লোর স্টেটাসে চেক করে তার ওয়াস করে নিয়ে একে ম্যাচিং করার জন্য পাঠানো হয় ল্যাবে ।

১০. ডাইং ম্যানেজার বুকিং সিট এবং ফ্লোর স্টেটাসে রেডি করা কাপড় অনুযায়ী ডাইং এর সিদ্ধান্তের নেন এবং প্রোগাম  খাতায় তা লিখেন বায়ার স্টাইল কালার কোয়ানটিটি । প্রোগ্রাম খতা দেখে পিও গন রেসিপি লিখে ফেলেন। এবং কালার রিকুইজিশন দেন।

১১. ওয়াস মেশিনে ডাইং ওয়াস, RFD ওয়াস চলতে থাকে ।

১২. এবার আগের দিনের বা সিফটের ডাইং ওয়াস হওয়া  কাপড় গুলি সেড মিলিয়ে ফিনিশিং এর প্রোগ্রাম নেয়া হয় । ফেব্রিক স্টেনটারে ফিনিশ হয় ।

১৩. ফিনিশিং এর প্রোগ্রাম এর ভেতরে কোন কাপড় হিটসেট, পিচ, ব্রাশ এর প্রোগ্রাম থাকলে তাকে টেনে বা স্ট্রেচিং করে  দেয়া হয়।

১৪. ইন্সপেকশন আর প্লানিং ডিপার্টমেন্ট এর সর্ট লিস্ট নেয়া হয় কোন স্টাইলের কি পরিমাণ সর্ট আছে, থাকলে তা ডাইং এর প্রোগ্রাম নেয়া হয়।

১৫.  প্রডাকশন অফিসার গন ম্যানেজার এর প্রোগ্রাম গুলি ইন্সট্রাকশন গুলি মেশিনে মেশিনে দিয়ে আসেন। আর সিবিবি এর কালার রেপিড, স্টেনটারের ফেব্রিক সেড গুলি চেক করে দেন ।

১৬. মাঝে মাঝে ইন্সপেকশনে যেতে হয় ফেব্রিকের সমস্যা গুলি দেখার জন্য, সেখানে সেড রিপ্রসেস কারেকশনের ডেলিভারির ডিসিশন দেয়া লাগে। সেড না চললে ডিপ লাইট লিস্টিং স্পট থাকলে তাকে রিটার্ন নিয়ে আসা হয় রি প্রসেস করার জন্য ।

১৭. নতুন কোন বুকিং থাকলে তার ল্যাব ডিপ আনা আছে কিনা তা অফিসার গনকে চেক করতে হয়, না থাকলে ল্যাবডিপ নাম্বার আর এপ্রুভাল অনুযায়ী ল্যাব ডিপ আনতে হয় এবং স্টাইল অনুযায়ী নতুন ফাইল বানাতে হয় আর আগের ডেভেলপমেন্ট স্যাম্পল করা থাকলে ডেভেলপমেন্ট এর জন্য আলাদা ফাইল থেকে রেসিপি টা নেয়া হয়।

১৮. জিগারের থেকে নামানো কোন ভেজা কাপিড় থাকলে তাদের ড্রাই প্রোগ্রাম দেয়া হয়।

১৯. প্রিট্রিটমেন্ট ডিপার্টমেন্টে লাইক্রা ফেব্রিক হলে তাকে হিট সেটের প্রোগ্রাম নিতে হয়।

২০. কোন মেশিনের সমস্যায় ম্যাকানিকাল ইলেকট্রিক্যাল ডেকে মেশিন ঠিক করে নিতে হয়।

২১. ডাইজ ক্যামিকেল এর স্টক রিপোর্ট মাঝে মাঝে ম্যানেজার, সিনিয়র দের এনে দেখাতে হবে।

২২. ল্যাবে ম্যাচিং থাকলে সে গুলি এনে রেসিপি করে কালার দিতে হবে ডাইং এর জন্য ।



কোন মন্তব্য নেই: