⛔ওভার টাইম নীতি ও ওভার টাইম নির্নয়ের সুত্র
ওভার টাইম নীতি:
ওভার টাইম নীতি ও ওভার টাইম নির্নয়ের সুত্র – ইন্ডাঃ(প্রাঃ) লিঃ কর্তৃপক্ষ এই মর্মে ঘোষনা করছে যে, প্রচলিত শ্রম ও শিল্প কারখানা আইন ২০০৬, আর্ন্তজাতিক শ্রম আইন, আই,এল,ও এবং আর্ন্তজাতিক খ্যাতিমান ক্রেতা ও নিরিক্ষাকারী সংস্থা সমূহের নির্দেশিত আচরন বিধিমালা অনুযায়ী অত্র প্রতিষ্ঠানে কোন শিশু শ্রমিক নিয়োগ দেওয়া হয় না। এবং অত্র প্রতিষ্ঠান উক্ত শিশু শ্রম সমর্থনও করে না।দেশের প্রচলিত আইন, আন্তজার্তিক শ্রমিক আইন অনুসারে অতিরিক্ত সময় নির্ধারণ এবং অতিরিক্ত সময়ের মজুরী প্রদান করে থাকে।
১। ওভারটাইম কাজ পুরোপুরিভাবেই কর্মীদের স্বেচ্ছাধীন।
২। কর্মীদের যে কোন সময় ওভারটাইম প্রত্যাখ্যান করার অধিকার আছে।
৩। আমরা ওভারটাইম সময়কে নিন্মোক্ত গন্ডির মধ্যে সীামত রাখতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করব:
ক) ওভারটাইম সহ দৈনিক কার্যঘন্টা হবে সর্বোচ্চ ১০ ঘন্টা।
খ) ওভারটাইম সহ সাপ্তাহিক কার্যঘন্টা হবে সর্বোচ্চ ৬০ ঘন্টা।
৪। আমরা নিশ্চিত করব যে, সকল কর্মী ওভারটাইম ডিউটি করার আগে স্ব -প্রণোদিত হয়ে একটি ওভারটাইম বিবৃতিতে স্বাক্ষর করবেন।
৫। কোন আকস্মিক এবং অনিবার্য কারণে সপ্তাহে ৬০ ঘন্টার বেশী ওভারটাইমের প্রয়োজন দেখা দিলে এ ব্যাপারে কর্তৃপক্ষের সংগে কর্মীদের সহযোগীতার মনোভাবকে ইতিবাচক ভাবে মূল্যায়ন করা হবে।
৬। ওভারটাইমের সকল পাওনা বেসিকের দ্বিগুন হিসাবে পরিশোধ করা হবে।
ওভারটাইম নির্নয় পদ্ধিতি : মূল বেতনের হারের দ্বিগুন।
মূল বেতন ওভার টাইম নির্নয়ের সুত্র : ————— X ২ = ঘন্টা প্রতি ওভার টাইমের হার। ২০৮
উদাহরন : একজন ব্যক্তির মোট বেতন ৮০০০ টাকা হলে তার ঘন্টা প্রতি ওভার টাইমের হার হবে নিম্নরুপ (৮০০০ – ১৮৫০) ÷ ১.৫ ওভার টাইম —————-- -–––-–—X ২ = ২০৮
টাকা (ঘন্টা প্রতি ওভার টাইমের হার। )
⛔ ধারাঃ৩৩ অভিযোগ পদ্ধতি (Section:33 Procedure of making complaint Procedure)
১. লে-অফ, ছাঁটাই,ডিসচার্জ,বরখাস্ত,অপসারন বা অন্য কোন কারনে চাকুরীর অবসান হয়েছে এবং শ্রমিকসহ যে কোন শ্রমিকের,এই অধ্যায়ের অধীন কোন বিষয় সম্পর্কে যদি কোন অভিযোগ থাকে এবং যদি তিনি তা সম্পর্কে এই ধারার অধীন প্রতিকার পেতে ইচ্ছুক হন তাহলে তিনি, অভিযোগের কারন অবহিত হওয়ার তারিখ হতে ৩০ দিনের মধ্যে অভিযোগটি লিখিত আকারে রেজিষ্ট্রি ডাকযোগে মালিকের নিকট প্রেরন করবেন।
-তবে শর্ত থাকে যে,যদি নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ অভিযোগটি সরাসরি গ্রহন করে লিখিতভাবে প্রাপ্তি স্বীকার করেন,সে ক্ষেত্রে উক্ত অভিযোগটি রেজিষ্ট্রি ডাকযোগে না পাঠালেও চলবে।
২. মালিক অভিযোগ প্রাপ্তির ৩০ দিনের মধ্যে অভিযোগ সম্পর্কে তদন্ত করবেন এবং সংশ্লিষ্ট শ্রমিককে শুনানীর সুযোগ দিয়ে তা সম্পর্কে তার সিদ্ধান্ত লিখিতভাবে জানাবেন।
৩. যদি মালিক উপধারা (২) এর অধীন সিদ্ধান্ত দিতে ব্যর্থ হন অথবা সংশ্লিষ্ট শ্রমিক উক্তরুপ সিদ্ধান্তে অসন্তুষ্ট হন,তাহলে উপধারা(২) এ উল্লেখিত সময় অতিক্রান্ত হওয়ার তারিখ হতে ৩০ দিনের মধ্যে অথবা ক্ষেত্রমত, মালিকের সিদ্ধান্তের তারিখ হতে ৩০ দিনের মধ্যে শ্রম আদালতে লিখিতভাবে অভিযোগ পেশ করতে পারবেন।
৪. শ্রম আদালত অভিযোগ প্রাপ্তির পর উভয় পক্ষকে নোটিশ প্রদান করে অভিযোগটি সম্পর্কে তাদের বক্তব্য শ্রবণ করবেন। এবং উহার বিবেচনায় মামলার অবস্থাধীনে যেরুপ আদেশ দেওয়া ন্যায়সংগত সেরুপ আদেশ প্রদান করবেন।
৫. উপধারা(৪) এর অধীন প্রদত্ত কোন আদেশ দ্বারা আদালত,অন্যান্য প্রতিকারের মধ্যে, অভিযোগকারীকে, বকেয়া মজুরীসহ বা ভাড়া ছাড়া
,তার চাকুরীতে পুনর্বহাল করার নির্দেশ দিতে পারবে এবং কোন বরখাস্ত, অপসারন বা ডিসচার্জ এর আদেশকে ধারা ২৩(২) এ উল্লেখিত কোন লঘু দন্ডে পরিবর্তিত করতে পারবে।
৬. শ্রম আদালতের কোন আদেশ দ্বারা সংক্ষুদ্ধ কোন ব্যাক্তি আদেশের ৩০ দিনের মধ্যে ট্রাইবুনালের নিকট আপীল দায়ের করতে পারবেন,এবং এই আপীলের উপড় উহার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে।
৭. এই ধারার অধীন কোন আভিযোগ বা আপীল দায়েরের জন্য কোন কোর্ট ফিস প্রদেয় হবে না।
৮.এই ধারার অধীন কোন অভিযোগ এই আইনের অধীন কোন ফৌজদারি অভিযোগ বলে গন্য হবে না।
৯. এই ধারায় যা কিছুই থাকুক না কেন,ধারা ২৬ এর অধীন প্রদত্ত চাকুরীর আদেশের বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ করা যাবে না,যদি না অবসানের আদেশটি সংশ্লিষ্ট শ্রমিকের ট্রেড ইউনিয়ন কর্মকান্ডের কারনে অথবা উদ্দেশ্য প্রনোদিতভাবে প্রদত্ত হয়েছে বলে অভিযোগ করা হয় অথবা যদি না তিনি উক্ত ধারার অধীন প্রাপ্য সুবিধা হতে বঞ্চিত হন।
⛔ ছাঁটাই : কাজের অতিরিক্ততার কারণে মালিক কর্তৃক শ্রমীকের চাকুরীর অবসান।
ছাঁটাইয়ের সুবিধা :
ছাঁটাইয়ের মাধ্যমে শ্রমিকের চাকুরীর অবসান করা হলে যে দিন শ্রমিকের চাকুরীর অবসান করা হয়েছে তার পরবর্তী ত্রিশ কর্মদিবসের মধ্যে নিন্মুক্ত পাওনা পরিশোধ করিতে হইবে।
১. বকেয়া মজুরী, ওভারটাইম ও অন্যান্যভাতা।
২. অভোগকৃত বাৎসরিক ছুটির মজুরী।
৩. শ্রমিক যতিদিন কাজ করেছে তার প্রতি পূর্ণ বছরের জন্য ৩০ দিনের মজুরী হারে খিতপূরন অথবা গ্রাচুইটি থাকলে এর মধ্যে যেটি বেশি হবে সেটি।
৪. ছাঁটাইয়ের এক মাস পূর্বে যদি নোটিশ না দিয়ে থাকে তাহলে এক মাসের মজুরী।
৫. প্রবিডেন্ট ফান্ডের বিধান থাকলে প্রবিডেন্ট ফান্ডের টাকা।
⛔ ধারাঃ২৫ জরিমানা সম্পর্কে বিশেষ বিধান (Section:25 Special provision relating to fine)
১. কোন মজুরী মেয়াদে প্রদেয় মজুরীর এক দশমাংশের অধিক পরিমান অর্থ কোন শ্রমিককে জরিমানা করা যাবে না।
২. পনের বছরের কম বয়স্ক কোন শ্রমিকের উপর জরিমানা আরোপ করা যাবে না।
৩. কোন শ্রমিকের উপর আরোপিত জরিমানা কিস্তি ভিত্তিতে বা উহা আরোপের তারিখ হতে ৬০ দিন অতিক্রান্ত হওয়ার পর আদায় করা যাবে না।
৪. কোন জরিমানা,যে অপরাধের জন্য আরোপিত হয়েছে সে আপরাধ সংঘটনের তারিখেই উহা আরোপিত হয়েছে বলে গন্য হবে।
৫. সকল জরিমানা এবং উহার আদায় বিধি দ্বারা নির্ধারিত একটি রেজিস্টারে মালিক কর্তৃক লিপিবদ্ধ করা হবে এবং আদায়কৃত জরিমানা কেবলমাত্র প্রতিষ্ঠানে নিয়োজিত শ্রমিকগনের কল্যাণমূলক কাজে ব্যয় করা যাবে।
⛔ শিক্ষানবিস কাল:
শিক্ষানবিস কাল নিয়ে সবার মাঝে ব্যাপক ভুল ধারনা আছে যেমন অনেকে প্রথমে শিক্ষানবিস কাল হিসাবে ৬ মাস দেয়ার পারে সেটা আবার ৩ মাস বৃদ্ধি করেন ইত্যাদি ইত্যাদি।
আসলে কি বলা আছে আইনে
কেরানি ধরনের কাজ যারা করেন তাদের শিক্ষানবিসকাল হবে ৬ মাস। এবার কেরানি নিয়ে আলোচনা করা যাক যে কেরানি কে?
আমরা যারা টেবিলে বসে কাজ করি তাদের কাজেকে কেরানির কাজ বলে। আমার একটা সাধারন উদাহরণ দিয়ে বলার চেষ্টা করলাম এটার আরও অনেক বিষয় আছে কিন্ত তা নিয়ে আলোচনা করলে বিষয়টা জটিল হয়ে যাবে।
যাই হোক, যেকোন কেরানি ধরনের কাজের জন্য শিক্ষানবিস কাল ৬ মাস এবং ইহা কোন অবস্থায় এই ধরনের কর্মীর শিক্ষানবিস কাল আর বৃদ্ধি করা যাবে না।
কেরানি ধরনের কর্মী ব্যতীত অন্য সকল কর্মীদের শিক্ষানবিস কাল হবে ৩ মাস এবং যদি নিয়োগকারী কর্মী অদক্ষ হয় তার শিক্ষানবিস কাল আর বৃদ্ধি করা যাবে না। কিন্ত যদি নিয়োগকারী কর্মীর নিয়োগপএে উল্লেখিত কাজে যদি পূর্ব অভিজ্ঞতা থাকে তবে শিক্ষানবিস কাল ৩ মাস থেকে বৃদ্ধি করে ৬ মাস করা যাবে কিন্ত ৬ মাসকে কোন ভাবে ৯ মাস করা যাবে না।
অনেকে এই ভুলটি করেন যে শিক্ষানবিস কাল ৬ মাস থেকে ৯ মাস করে থাকেন। কিন্ত আপনি যেকোন ধরনের কর্মীই নিয়োগ করেন না কেন, কোন অবস্থাতেই শিক্ষানবিস কাল ৬ মাসের বেশি হবে না।
৬ মাসে মধ্যে যদি কর্মীর কাজের মান ভাল না হয় তবে আপনি তাকে শুভ বিদায় দিয়ে দিতে পারেন কিন্ত ৬ মাসের পরে একদিন বেশি হলেও সে স্থায়ী কর্মী হিসাবে বিবেচিত হবে আইন অনুযায়ী তাকে আপনি স্থায়ীকরন পএ দেন বা না দেন তাতে কিছু আসে যায় না।
⛔ Disciplinary Action Procedure:
1. প্রথমে মৌখিকভাবে সতর্ক করে দেয়া যে কাজ সে করছে সেটা ভালো নয় এটা তাকে বুঝিয়ে দেয়া ! এটা একটা রেজিস্টার খাতায় লিপিবদ্ধ করে তার সই নেয়া !
2. লিখিতভাবে নোটিশ করে সতর্ক করে দেয়া !
3. লিখিতভাবে কারণ দর্শানো নোটিশ করা এবং
জবাব সন্তোষজনক হলে লিখিতভাবে সতর্ক করে দেয়া !
4. অপরাধ মারাত্মক হলে কিংবা গুরুতর হলে
লিখিতভাবে কারণ দর্শানো নোটিশসহ সাময়িকভাবে থেকে বরখাস্ত করা এবং জবাব যুক্তিসংগত ও সন্তোষজনক হলে লিখিতভাবে সতর্ক করে দেয়া !
5. জবাব সন্তোষজনক না হলে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা এবং লিখিতভাবে তদন্তের নোটিশ করা !
6. তদন্ত রিপোর্ট পাওয়ার পর অপরাধ প্রমানিত না হলে
লিখিতভাবে সতর্ক করে দিয়ে কাজে যোগদানের অনুমুতি দেয়া ! আর অপরাধ প্রমানিত হলে লিখিতভাবে নোটিসের মাধ্যমে চাকুরী থেকে বরখাস্ত করা !
⛔ধারাঃ২৩ অসদাচরন এবং দন্ড-প্রাপ্তির ক্ষেত্রে শাস্তি। (Punishment for misconduct and conviction)
১. এই আইনে লে-অফ, ছাঁটাই, ডিসচার্জ, এবং চাকুরীর অবসান সম্পর্কে অন্যত্র যা কিছু বলা হোক না কেন,কোন শ্রমিককে বিনা নোটিশে বা নোটিশের পরিবর্তে বিনা মজুরীতে চাকুরী হতে বরখাস্ত করা যাবে,যদি তিনি
ক) কোন ফৌজদারী অপরাধের জন্য দন্ড প্রাপ্ত হন।
খ) ধারাঃ২৪ এর অধীনে দোষী সব্যস্ত হন।
২. অসদাচরনের অপরাধে দোষী সাব্যস্ত কোন শ্রমিককে উপধারা (১) এর অধীন চাকুরী হতে বরখাস্তের পরিবর্তে,বিশেষ অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে, নিম্ন লিখিত কোন শাস্তি প্রদান করা যাবেঃ-
ক) অপসারন
খ) নীচের কোন পদে, গ্রেডে বা বেতন স্কেলে অনধিক ১ বছর পর্যন্ত আনয়ন।
গ) অনধিক ১ বছরের জন্য পদোন্নতি বন্ধ।
ঘ) অনধিক ১ বছরের জন্য মজুরী বৃদ্ধি বন্ধ।
ঙ) জরিমানা
চ) অনধিক ৭ দিন পর্যন্ত বিনা মজুরীতে বা বিনা খোরাকীতে সাময়িক বরখাস্ত।
ছ) ভতসনা ও সতর্কীকরন।
৩. উপধারা ২ (ক) এর অধীন অপসারিত কোন শ্রমিককে, যদি তার অবিচ্ছিন্ন চাকুরীর মেয়াদ অন্যুন ১ বছর হয়,মালিক ক্ষতিপূরণ বাবদ প্রত্যেক সম্পূর্ণ চাকুরী বছরের জন্য ১৫ দিনের মজুরী প্রদান করবেন।
তবে শর্ত থাকে যে,কোন শ্রমিক উপধারা ৪ (খ) ও (ছ) এর অধীন অসদাচরনের জন্য বরখাস্ত করা হলে তিনি কোন ক্ষতিপূরন পাবেন না।তবে এরুপ ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট শ্রমিক তার অন্যান্য আইনানুগ পাওনাদি যথা নিয়মে পাবেন।
৪. নিম্ন লিখিত কাজ অসদাচরণ বলে গন্য হবেঃ-
ক) উপরস্থের কোন আইনসংগত বা যুক্তিসংগত আদেশ মানার ক্ষেত্রে এককভাবে বা অন্যের সংগে সংঘবদ্ধ হয়ে ইচ্ছাকৃতভাবে অবাধ্যতা।
খ) মালিকের ব্যবসা বা সম্পত্তি সম্পর্কে চুরি, (আত্নসাৎ), প্রতারনা বা অসাধুতা।
গ) মালিকের আধীনে তাঁহার বা অন্য কোন শ্রমিকের চাকুরী সংক্রান্ত ব্যাপারে ঘুষ গ্রহন বা প্রদান।
ঘ) বিনা ছুটিতে অভ্যাসগত অনুপস্থিতি বা ছুটি না নিয়ে একসংগে ১০ দিনের বেশি সময় অনুপস্থিতি।
ঙ) অভ্যাসগত বিলম্বে উপস্থিতি।
চ) প্রতিষ্ঠানে প্রযোজ্য কোন আইন,বিধি প্রবিধানের অভ্যাসগত লংঘন।
ছ) প্রতিষ্ঠানে উচ্ছৃংখলতা, দাংগা-হাংগামা,অগ্নিসংযোগ বা ভাংচুর।
জ) কাজে কর্মে অভ্যাসগত গাফিলতি।
ঝ) প্রধান পরিদর্শক কর্তৃক অনুমোদিত চাকুরী সংক্রান্ত শৃঙ্খলা, আচরনসহ যে কোন বিধির অভ্যাসগত লংঘন।
ঞ) মালিকের অফিসিয়াল রেকর্ডের রদবদল,জালকরন,অন্যায় পরিবর্তন, উহার ক্ষতিকরন বা উহা হারিয়ে ফেলা।
৫. উপধারা ১(ক) এর অধীন বরখাস্তকৃত কোন শ্রমিক যদি আপীলে খালাশ পান,তাহলে তাকে পূর্বতন পদে বহাল করতে হবে,অথবা নতুন কোন উপযুক্ত পদে তাকে নিয়োগ করতে হবে।এবং ইহার কোনটিই যদি সম্ভব না হয়, তাহলে তাকে ডিসচার্জকৃত কোন শ্রমিককে প্রদেয় ক্ষতিপূরণের সমান হারে ক্ষতিপূরণ প্রদান করতে হবে।তবে বরখাস্ত হওয়ার কারনে ইতোমধ্যে প্রাপ্ত ক্ষতিপূরণের টাকা ইহা হতে বাদ যাবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন