জানুন জিনসের কিছু অজানা তথ্য - Textile Lab | Textile Learning Blog
আপনি জিনস ছাড়া এক মুহূর্ত চলতে পারেন না । কিন্তু জিনসের খুটিনাটি সব কথা আপনার অজানা । জানুন জিনসের অজানা তথ্য :


✅  জিনসের প্যান্ট এর সামনের ছোট্ট পকেটে কী রাখতে হয় জানেন?

 আসলে উনবিংশ শতাব্দীর গোড়ায় আমেরিকার কাউবয়রাই এই জিনস পরা শুরু করেন।  জিনসের সামনে ওই ছোট্ট পকেটটি রাখা শুরু হয় তখনই। ওই ছোট্ট পকেটে তাঁরা পকেট ঘড়ি রাখতেন। সেই ঘড়ি একটি চেন দিয়ে বেঁধে রাখা থাকত। আজ আর পকেট ঘড়ির ব্যবহার নেই। কিন্তু ঘড়ির পকেট রয়ে গিয়েছে।

✅ উত্তর কোরিয়ায় নিষিদ্ধ নীল জিনস।


✅এছাড়া ক্ষমতায় আসার ৬ দিনের মাথায় হোয়াইট হাউসে জিনস নিষিদ্ধ করে ছিলেন জর্জ ডব্লুউ বুশ।

✅ একদম গোড়ার দিকে জিনস্-কে ওয়েস্ট ওভারঅল বলে ডাকা হতো।

✅ কাচা হলে একটা নির্দিষ্ট ধাঁচে জিনস্-এর রঙ ওঠে। এই ইউনিক প্যাটার্ন এফবিআই অপরাধী সনাক্তকরণে কাজে লাগায়।

✅ জিনসের জন্য প্রাথমিকভাবে এই নীল রঙটাকে বেছে নেওয়ার কারণ ময়লা হলেও চট করে এই রঙে সেটা বোঝা যায় না।

✅ জাপানে ইচ্ছা হলে ভেন্ডিং মেশিন থেকেও আপনি জিনস্ কিনতে পারেন।

✅ জিন্স (ইংরেজি: Jeans জীন্‌য) হল ডেনিম কাপড়ে তৈরি প্যান্ট বা ট্রাউজার্স।

✅ ২০০০ হাজার মানুষের উপর করা এই সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে ‘স্কিনি জিনস’ পরা পুরুষরা মূলত ‘মূত্রনালি ইনফেকশন, বিকৃত অণ্ডকোষ, মূত্রথলি ইনফেকশন’-সহ আরও কিছু শারীরিক অসুবিধায় আক্রান্ত হয়েছেন।

✅ মূলত শ্রমিকদের জন্য নির্মিত এই প্যান্ট ১৯৫০-এর দশক থেকে কিশোরদের মধ্যে জনপ্রিয়তা অর্জন করে।

✅ জিন্সের ঐতিহাসিক ব্র্যান্ডগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল লিভাইজ (Levi's) ও র‌্যাংলার (Wrangler)।

✅ পৃথিবীর ৫০% বেশি জিনস্ ভারত,  আর চিনে তৈরি হয়।

✅ ইতালির জেনোয়া সৈনিকরা জিনস বলে এক ধরনের সুতির প্যান্ট পরতেন। তার থেকেই জিনস প্যান্টের প্রচলন এসেছে।

✅ একজন আমেরিকানের কাছে গড়ে সাতটি জিনস থাকে।

✅ প্রস্তুতকারকেরা দীর্ঘদিন ধরেই বলে আসছেন—যত দিন সম্ভব না ধুয়েই জিনস পরুন, তাহলেই আপনার জিনস বেশিদিন টিকবে।

✅ রেবেলরা বড্ড বেশি জিনস্ পরে। তাই পাঁচের দশকে মার্কিনদেশে স্কুল,কলেজ আর থিয়েটারে নিষিদ্ধ হয়েছিল জিনস্।

✅ এক বেল কাপড় থেকে গড়ে প্রায় ৩২৫টা জিনস তৈরি হয়।

✅ এক জোড়া সিক্রেট সার্কাস জিনস্-এর দাম ১৩ লক্ষ মার্কিন ডলার। এটিই পৃথিবীর সবথেকে দামি জিনস।

✅ ফ্রান্সের নিমেস শহরের থেকে ডেনিম নামটা এসেছে। ‘ডি নিমেস’ মানে ‘অব নিমেসর (of nimes)’। মেয়েদের জিনস-এ প্রাথমিকভাবে চেনটা সাইডে থাকতো।

এবার জানুন কোন ধরনের  জিনিসে আপনার চেহারা অনুযায়ী মানানসই হবে (পোশাক বিশেষজ্ঞদের মতে):



১) আপনার ফিগার একেবারে আওয়ার গ্লাস শেপের ? তাহলে মোটেও লজ্জা পাবেন না। লোয়ার কাটিং, স্লিম ফিটের স্ট্রেইট জিনসে আপনাকে দেখতে অনেকটাই স্বাভাবিক লাগবে।

২) শরীরে কার্ভ বেশি থাকলে বেছে নিতে পারেন স্লিম ফিট, বুট কাট জিনস। কার্ভ ঢাকতে পরা যেতে পারে ডার্ক ওয়াশ জিনসও।

৩) আপনার পা ছোটো ? তাহলে ফুল লেন্থের স্কিনি জিনসে পা ঢেকে রাখুন। আর আপনি যদি কম উচ্চতার অধিকারিণী হয়ে থাকেন তাহলেও চিন্তা নেই।
পরে দেখতে পারেন হাই রেইজ় জিনস। এতে আপনার পা আরও লম্বা দেখাবে।

৪) কোমর সরু হলে পরে কিনতে পারেন হিপ হাগার স্টাইলের লো-স্লাং জিনস। এড়িয়ে চলুন ব্যাগি জিনস।

৫) হিপ ভারী হলে ব্যাগি বা স্কিনি কোনোটাই চেষ্টা না করাই ভালো। বরং একটু ঢিলে ও মিডিয়াম রেইজ়ের জিনস আপনাকে এনে দিতে পারে অনেক ব্যালেন্স লুক।

জানুন জিনসের কিছু অজানা তথ্য

আপনি জিনস ছাড়া এক মুহূর্ত চলতে পারেন না । কিন্তু জিনসের খুটিনাটি সব কথা আপনার অজানা । জানুন জিনসের অজানা তথ্য :


✅  জিনসের প্যান্ট এর সামনের ছোট্ট পকেটে কী রাখতে হয় জানেন?

 আসলে উনবিংশ শতাব্দীর গোড়ায় আমেরিকার কাউবয়রাই এই জিনস পরা শুরু করেন।  জিনসের সামনে ওই ছোট্ট পকেটটি রাখা শুরু হয় তখনই। ওই ছোট্ট পকেটে তাঁরা পকেট ঘড়ি রাখতেন। সেই ঘড়ি একটি চেন দিয়ে বেঁধে রাখা থাকত। আজ আর পকেট ঘড়ির ব্যবহার নেই। কিন্তু ঘড়ির পকেট রয়ে গিয়েছে।

✅ উত্তর কোরিয়ায় নিষিদ্ধ নীল জিনস।


✅এছাড়া ক্ষমতায় আসার ৬ দিনের মাথায় হোয়াইট হাউসে জিনস নিষিদ্ধ করে ছিলেন জর্জ ডব্লুউ বুশ।

✅ একদম গোড়ার দিকে জিনস্-কে ওয়েস্ট ওভারঅল বলে ডাকা হতো।

✅ কাচা হলে একটা নির্দিষ্ট ধাঁচে জিনস্-এর রঙ ওঠে। এই ইউনিক প্যাটার্ন এফবিআই অপরাধী সনাক্তকরণে কাজে লাগায়।

✅ জিনসের জন্য প্রাথমিকভাবে এই নীল রঙটাকে বেছে নেওয়ার কারণ ময়লা হলেও চট করে এই রঙে সেটা বোঝা যায় না।

✅ জাপানে ইচ্ছা হলে ভেন্ডিং মেশিন থেকেও আপনি জিনস্ কিনতে পারেন।

✅ জিন্স (ইংরেজি: Jeans জীন্‌য) হল ডেনিম কাপড়ে তৈরি প্যান্ট বা ট্রাউজার্স।

✅ ২০০০ হাজার মানুষের উপর করা এই সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে ‘স্কিনি জিনস’ পরা পুরুষরা মূলত ‘মূত্রনালি ইনফেকশন, বিকৃত অণ্ডকোষ, মূত্রথলি ইনফেকশন’-সহ আরও কিছু শারীরিক অসুবিধায় আক্রান্ত হয়েছেন।

✅ মূলত শ্রমিকদের জন্য নির্মিত এই প্যান্ট ১৯৫০-এর দশক থেকে কিশোরদের মধ্যে জনপ্রিয়তা অর্জন করে।

✅ জিন্সের ঐতিহাসিক ব্র্যান্ডগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল লিভাইজ (Levi's) ও র‌্যাংলার (Wrangler)।

✅ পৃথিবীর ৫০% বেশি জিনস্ ভারত,  আর চিনে তৈরি হয়।

✅ ইতালির জেনোয়া সৈনিকরা জিনস বলে এক ধরনের সুতির প্যান্ট পরতেন। তার থেকেই জিনস প্যান্টের প্রচলন এসেছে।

✅ একজন আমেরিকানের কাছে গড়ে সাতটি জিনস থাকে।

✅ প্রস্তুতকারকেরা দীর্ঘদিন ধরেই বলে আসছেন—যত দিন সম্ভব না ধুয়েই জিনস পরুন, তাহলেই আপনার জিনস বেশিদিন টিকবে।

✅ রেবেলরা বড্ড বেশি জিনস্ পরে। তাই পাঁচের দশকে মার্কিনদেশে স্কুল,কলেজ আর থিয়েটারে নিষিদ্ধ হয়েছিল জিনস্।

✅ এক বেল কাপড় থেকে গড়ে প্রায় ৩২৫টা জিনস তৈরি হয়।

✅ এক জোড়া সিক্রেট সার্কাস জিনস্-এর দাম ১৩ লক্ষ মার্কিন ডলার। এটিই পৃথিবীর সবথেকে দামি জিনস।

✅ ফ্রান্সের নিমেস শহরের থেকে ডেনিম নামটা এসেছে। ‘ডি নিমেস’ মানে ‘অব নিমেসর (of nimes)’। মেয়েদের জিনস-এ প্রাথমিকভাবে চেনটা সাইডে থাকতো।

এবার জানুন কোন ধরনের  জিনিসে আপনার চেহারা অনুযায়ী মানানসই হবে (পোশাক বিশেষজ্ঞদের মতে):



১) আপনার ফিগার একেবারে আওয়ার গ্লাস শেপের ? তাহলে মোটেও লজ্জা পাবেন না। লোয়ার কাটিং, স্লিম ফিটের স্ট্রেইট জিনসে আপনাকে দেখতে অনেকটাই স্বাভাবিক লাগবে।

২) শরীরে কার্ভ বেশি থাকলে বেছে নিতে পারেন স্লিম ফিট, বুট কাট জিনস। কার্ভ ঢাকতে পরা যেতে পারে ডার্ক ওয়াশ জিনসও।

৩) আপনার পা ছোটো ? তাহলে ফুল লেন্থের স্কিনি জিনসে পা ঢেকে রাখুন। আর আপনি যদি কম উচ্চতার অধিকারিণী হয়ে থাকেন তাহলেও চিন্তা নেই।
পরে দেখতে পারেন হাই রেইজ় জিনস। এতে আপনার পা আরও লম্বা দেখাবে।

৪) কোমর সরু হলে পরে কিনতে পারেন হিপ হাগার স্টাইলের লো-স্লাং জিনস। এড়িয়ে চলুন ব্যাগি জিনস।

৫) হিপ ভারী হলে ব্যাগি বা স্কিনি কোনোটাই চেষ্টা না করাই ভালো। বরং একটু ঢিলে ও মিডিয়াম রেইজ়ের জিনস আপনাকে এনে দিতে পারে অনেক ব্যালেন্স লুক।

কোন মন্তব্য নেই: