ওভেন ফেব্রিকের সেড ডাইং এর পর না মিলার চান্স ৫০% বিশেষ করে সিপিবি তে সেড লাইট বা ডার্ক কিংবা অফ সেড হলে সেড কে কারেকশন করতে হয় রিপ্রসেসের মাধ্যমে । জিগার মেশিনে বাথ ওয়াটার লেবেল ৪০০ লিটারের।
ওভেন ফেব্রিকের সেড ডাইং এর পর না মিলার চান্স ৫০% বিশেষ করে সিপিবি তে সেড লাইট বা ডার্ক কিংবা অফ সেড হলে সেড কে কারেকশন করতে হয় রিপ্রসেসের মাধ্যমে । জিগার মেশিনে বাথ ওয়াটার লেবেল ৪০০ লিটারের।
১. হাফ স্ট্রিপ বা পার্শিয়াল স্ট্রিপ করার নিয়মঃ
মিনিমাম ১৫০০-২০০০ মিটার কাপড়ের জন্য রেসিপি হচ্ছে
✅ কাস্টিক NaOH ৫ কেজি + লিকুইড ডিটারজেন্ট সোপ ২ কেজি ( কাস্টিক ঠান্ডা পানিতে গুলিয়ে মেশিনে ডোজিং করতে হবে )
✅ ক্যামিকেল ৪ রান দেয়ার পর স্যাম্পল কেটে দেখতে হবে ( রান হচ্ছে এক রোলার থেকে অন্য রোলারে সম্পুর্ণ যাওয়া কে এক রান বলে )
✅ স্যাম্পল কেটে চেক দিতে হবে যদি কালার কাটে তবে রান বাড়াতে হবে সেড লাইট করার জন্য এটা নির্ভর করবে সেডের উপর । ২-৪ রান পর পর সেড কেটে ডেভেলপমেন্ট দেখতে হবে।
✅ কালার না কাটলে আগের ক্যামিকের পরিমানের ৩০%-৫০% কাস্টিক + সাবান অনুপাতিক হারে দিতে হবে।
✅ সেড ওকে হলে গেলে ৩ কেজি এসিড ডোজিং করে ৪ রান দিতে হবে নিউট্রাল করার জন্য।
✅ হট ওয়াস ফাইনাল ফেব্রিক আন লোড করতে হবে।
২. ফুল স্ট্রিপ করার নিয়মঃ
✅ ফেব্রিক যদি সিলিকন বা পিগমেন্ট দিয়ে টপিং করা থাকে তবে তাকে এসিড ওয়াস হাজারে ১ কেজি ৪ রান অল্প বেশি ২ রান , দিয়ে এসিড ওয়াস করে নিতে হবে।
✅ এসিড হয়ে গেলে দুটা হট ওয়াস দিতে হবে
✅ লিকুইড কাস্টিক ১০ কেজি + ২.৫ কেজি
১০-১২ রান পানি ৪০০ লিটার টেম্পারেচার হবে ৯০ ডিগ্রি। স্পিড ৬০ মিটার / মিনিট
১০-১২ রান পানি ৪০০ লিটার টেম্পারেচার হবে ৯০ ডিগ্রি। স্পিড ৬০ মিটার / মিনিট
✅ স্যাম্পল কেটে সেড চেক করে দেখতে হবে
এসিড
এসিড
৩. ফুল স্ট্রিপ করার নিয়মঃ ( ১০০% ক্লিয়ার )
✅ ফেব্রিক যদি সিলিকন বা পিগমেন্ট দিয়ে টপিং করা থাকে তবে তাকে এসিড ওয়াস হাজারে ১ কেজি ৪ রান অল্প বেশি ২ রান , দিয়ে এসিড ওয়াস করে নিতে হবে।
✅ এসিড হয়ে গেলে দুটা হট ওয়াস দিতে হবে
✅ হাইড্রোজ ৫ কেজি- কাস্টিক ১০ কেজি + ২.৫ কেজি
✅ স্যাম্পল কেটে সেড চেক করে দেখতে হবে
এসিড
এসিড
৪. সেড কারেকশনঃ
✅ মেশিনে ফেব্রিক লোড করতে হবে।
✅ ক্যামিকেল সিলেকশনের ক্ষত্রে নিচের নিয়ম ফলো করুন
1. সেড ইয়োলিশ হলে ( সোডা + সাবান )
2. রেডিশ থাকলে সাবান
3. ইয়োলিশ + ব্লু অল ওভার ডার্ক হলে সোডা + সাবান
1. সেড ইয়োলিশ হলে ( সোডা + সাবান )
2. রেডিশ থাকলে সাবান
3. ইয়োলিশ + ব্লু অল ওভার ডার্ক হলে সোডা + সাবান
এই ক্যামিকেল কম্বিনেশন ইউজ করে সেড লাইট করে নিতে হবে।
✅ ৪ রানে স্যাম্পল কাটে দেখতে হবে
✅ সেড লাইট হইলে প্রথমে সল্ট + সোডা
২০ কেজি / ৫০ গ্রাম পার লিটার | ৪ কেজি / ১০ গ্রাম পার লিটার
২০ কেজি / ৫০ গ্রাম পার লিটার | ৪ কেজি / ১০ গ্রাম পার লিটার
✅ প্রয়োজনীয় কালার দিতে হবে বাথে । কালার দিয়ে সেড ম্যাচ করে নামাতে হবে ।
নির্দেশনাঃ
১. এই প্রসেস শুধুমাত্র কন্টিনিউয়াস জিগারের জন্য ।
২. কাপড় মেশিনে তোলার আগে এর এবজরবেন্সি চেক করে নিতে হবে এবজরবেন্সি কম হলে এটাকে এসিড ঈয়াস করে নিতে হবে।
৩. পিগমেন্ট টপিং করা থাকলে এসিড ওয়াস না করা হলে বাইন্ডার + ডাইজ মিক্স হয়ে ফেব্রিকে গুটি গুটি পিগমেন্ট স্পট আসবে।
৪. একসাথে বেশি পরিমান কাপড় তোলা উচিৎ নয়।
৫. টেম্পারেচার যেনো কন্সটেন্ট থাকে সেদিকে নজর দিতে হবে।
৬. কাপড় বেশি ক্ষন ভেজা রাখা যাবে না কারন জিগারে বেশি ক্ষন রাখা হবে কাপড়ে টেইলিং ইফেক্ট আসতে পারে লেন্থ ওয়াইজ সেড ভেরিয়েশন ।
বিদ্রঃ
উক্ত প্রসেস গুলি সকল অপারেটর গন জানেন তার পরো আমাদের যারা ফ্রেশ ইঞ্জিনিয়ার আছেন তাদের জানার জন্য এট প্রসেস গুলি দেয়া হলো । এখানে কিছুই কন্সটেন্ট না প্যারামিটার মেশিন কোয়ালিটি ক্যামিকেল কোয়ালিটি অনুযায়ী পরিমাণ চেইঞ্জ হতে পারে । এটা কে আইডিয়া করে কাজ করতে পারেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন