পোশাকখাতের ‘সাপ্লাই চেইনে’ দুর্নীতি হয় ১৬ ধাপে:
১. বায়ার নির্ধারিত কমপ্লায়েন্স রিকয়ারমেন্ট সম্পর্কে সন্তোষজনক প্রতিবেদন পাওয়ার জন্য কমপ্লায়েন্স অডিটর ফার্মকে ঘুষ দেয়া
২. কার্যাদেশ পাওয়ার বা ওয়ার্ক অর্ডারের জন্য ছোট আকারের কারখানাকে ঘুষ দেয়া
৩. কারখানার পক্ষ থেকে নকল কাগজপত্র তৈরি করা ।
৪. কারখানা বা এজেন্টের ক্রয়ের সিদ্ধান্তে প্রভাব বিস্তার, যার ফলে পছন্দ অনুযায়ী কার্যাদেশ দেয়া
৫. নির্দিষ্ট অ্যাক্সেসরিজ কারখানা থেকে তৈরি পোষাক কারখানাকে একসোসরিস ক্রয়ে মার্চেন্ডাইজারের পক্ষ থেকে বাধ্য করা ।
৬. প্রয়োজনের তুলনায় বেশি উপকরণ আমদানি ও বাড়তি উপকরণ খোলাবাজের বিক্রি
৭. কারখানার পক্ষ থেকে অবৈধভাবে ব্যাক টু ব্যাক এলসি ভাঙানো
৮. নূন্যতম মজুরি ও কর্মঘণ্টা শ্রমিক আইন লঙ্ঘন
৯. বায়ারদের পক্ষ থেকে চুক্তি বহির্ভূতভাবে বিভিন্ন চাহিদা পুরণে বাধ্য করা
১০. কারখানার পক্ষ থেকে চুক্তি বহির্ভূতভাবে সাব কন্ট্রাক্ট দেয়া
১১. এসএসসি নিরীক্ষায় প্রাপ্ত তথ্য গোপন করার জন্য কারখানার পক্ষ থেকে ঘুষ দেয়া
১২. বায়ারের পক্ষ থেকে ইচ্ছামতো কার্যাদেশ বাতিল করা
১৩. বায়ারের পক্ষ থেকে পরিদর্শন প্রতিবেদন পরিবর্তন করা
১৪. মানের ঘাটতি ও নিম্নমানের পণ্যের বিষয় এড়িয়ে যাওয়ার জন্য কারখানার পক্ষ থেকে মান-নিয়ন্ত্রককে ঘুষ দেয়া
১৫. অনুমোদনের জন্য মান-পরিদর্শকের নিয়মব হির্ভূত অর্থ দাবি এবং
১৬. গন্তব্য দেশের বন্দর পরিদর্শনের সময় নিম্নতর মূল্য প্রদানের উদ্দেশ্যে বায়ারের মিথ্যা অভিযোগ।
সোর্সঃ
টিআইবির বাংলাদেশের গবেষণা প্রতিবেদন
১. বায়ার নির্ধারিত কমপ্লায়েন্স রিকয়ারমেন্ট সম্পর্কে সন্তোষজনক প্রতিবেদন পাওয়ার জন্য কমপ্লায়েন্স অডিটর ফার্মকে ঘুষ দেয়া
২. কার্যাদেশ পাওয়ার বা ওয়ার্ক অর্ডারের জন্য ছোট আকারের কারখানাকে ঘুষ দেয়া
৩. কারখানার পক্ষ থেকে নকল কাগজপত্র তৈরি করা ।
৪. কারখানা বা এজেন্টের ক্রয়ের সিদ্ধান্তে প্রভাব বিস্তার, যার ফলে পছন্দ অনুযায়ী কার্যাদেশ দেয়া
৫. নির্দিষ্ট অ্যাক্সেসরিজ কারখানা থেকে তৈরি পোষাক কারখানাকে একসোসরিস ক্রয়ে মার্চেন্ডাইজারের পক্ষ থেকে বাধ্য করা ।
৬. প্রয়োজনের তুলনায় বেশি উপকরণ আমদানি ও বাড়তি উপকরণ খোলাবাজের বিক্রি
৭. কারখানার পক্ষ থেকে অবৈধভাবে ব্যাক টু ব্যাক এলসি ভাঙানো
৮. নূন্যতম মজুরি ও কর্মঘণ্টা শ্রমিক আইন লঙ্ঘন
৯. বায়ারদের পক্ষ থেকে চুক্তি বহির্ভূতভাবে বিভিন্ন চাহিদা পুরণে বাধ্য করা
১০. কারখানার পক্ষ থেকে চুক্তি বহির্ভূতভাবে সাব কন্ট্রাক্ট দেয়া
১১. এসএসসি নিরীক্ষায় প্রাপ্ত তথ্য গোপন করার জন্য কারখানার পক্ষ থেকে ঘুষ দেয়া
১২. বায়ারের পক্ষ থেকে ইচ্ছামতো কার্যাদেশ বাতিল করা
১৩. বায়ারের পক্ষ থেকে পরিদর্শন প্রতিবেদন পরিবর্তন করা
১৪. মানের ঘাটতি ও নিম্নমানের পণ্যের বিষয় এড়িয়ে যাওয়ার জন্য কারখানার পক্ষ থেকে মান-নিয়ন্ত্রককে ঘুষ দেয়া
১৫. অনুমোদনের জন্য মান-পরিদর্শকের নিয়মব হির্ভূত অর্থ দাবি এবং
১৬. গন্তব্য দেশের বন্দর পরিদর্শনের সময় নিম্নতর মূল্য প্রদানের উদ্দেশ্যে বায়ারের মিথ্যা অভিযোগ।
সোর্সঃ
টিআইবির বাংলাদেশের গবেষণা প্রতিবেদন
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন