টেক্সটাইল ইজ বিগ সেক্টর - Textile Lab | Textile Learning Blog
টেক্সটাইল ইজ বিগ সেক্টর !!

গোটা দুনিয়া যখন বায়ো-টেক্সটাইল, মেডিকেল টেক্সটাইল, স্পেস টেক্সটাইল, জিও টেক্সটাইল, অভার অল স্পেশাল এপ্লিকেশন নিয়ে গবেশনা নিয়ে ব্যস্ত

আর আমরা ব্যস্ত ফেব্রিক কি, টেক্সটাইল কি, মেজর, সেলারি কত, জব পামু কিনা, এই দেশে টেক্সটাইল থাকবে কিনা । এই সকল রিসার্চ টপিক ১ম সেমিস্টার থেকে শুরু করে লাস্ট সেমিস্টার অবদি চলতেই থাকে আর রিসার্চ আউটপুট হতাশা।

আমরা যা পড়ে আসি সেই সিলেবাসের চেইঞ্জ নেই বছরের পর বছর চলে যাচ্ছে, ফেকাল্টি হয় Bsc পাশ করার লোকজন , আচ্ছা একজন Bsc পাশ করা লোক দিয়ে Bsc ইঞ্জিনিয়ার বানাতে চাইলে এমনই ত হবে ।

যে দিন হতাশা নিয়ে রিসার্চ করবে বাংগালী জাতি ঠিক সহজেই সাকসেস পাবে দুনিয়া শাসন করতে, ইনশাল্লাহ।

আপনি এমন একটি সাব্জেক্ট নিয়ে পড়ছেন যা দিয়ে মাটি থেকে আকাশ অবধি সব খানেই জব & ভাল কিছু করার সুযোগ রয়েছে।

আপনি ২০ বছর জব করে যে পজিশনে যাবেন ঠিক একই জায়গা ১০ বছর জব করে অন্য একজন ভাল করছে মটিবেশন নেন তার থেকে, আপনি কেন আদু ভাইদের কথা শুনে হতাশ হবেন

ভাই, আপনি নিজেও জানেন না আপনি কোন সাব্জেক্ট নিয়ে পড়ছেন , কেউ যদি আপনা কে প্রশ্ন করে আপনি কি নিয়ে পড়ছেন, নিশ্চয় বলবেন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কিন্তু আসলেই আপনি ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ছেন ??

আমি ত উত্তর দিতাম টেক্সটাইল সাইন্স । আমার কাছে সব সময় মনে হয় এটা সাইন্স যা দিয়ে ইচ্ছে মত বিচরন করা পসিবল সব সেক্টরে।

আমি একজন অরথো-পেডিক ডা. এর প্রফাইল দেখছি university of utha, USA এসিস্টেন প্রফেসর, যিনি মেকানিক্যালের ছাত্র ছিলেন বুয়েটের কিন্তু তিনি যদি তার মেকানিক্স নলেজ মানুষের দেহে প্রয়োগ করতেন, তার স্টাডির এপ্লিকেশন অন্য ব্রান্সে প্রয়োগ না করতেন তাহলে কি পছিবল ছিল ব্যতিক্রমি ভাবে নিজেকে তুলা ধরতে।

আরো অনেক জন কেই চেনা আছে, মি. বাদল ইলেক্ট্রিকেল ইঞ্জিনিয়ার কিন্তু এখন উনি ডাক্তার হওয়ার লাস্ট স্টেজে UKM ইউনি. তে .

আপনাদের বলছি আপনি প্রাইভেট নাকি পাবলিক তা মাথায় না এনে নিজেকে পরিচয় করিয়ে দেন আপনার মত করে, দরকার নেই আপনার ডাক্তার হওয়ার কিন্তু হ্যা আপনার উপর ডাক্তারকে ডিপেন্ড করে ফেলেন এমন কিছু স্পেশাল ফাইবার দিয়ে যার ব্যবহার আগে হত না, আবার যদি কেউ বলে ভাই আমাদের ডাক্তার হওয়ার পসিবলিটি কেমন, হ্যা যদি আমরা চাই, ডেফিনেটলী পারবেন কেননা আপনার ব্রাঞ্চতো বায়ো-টেক্সটাইল, নেনো-টেক্সটাইল ইত্যাদি।



নিজেকে ফিটিং এর মধ্যে আবধ্য না রেখে অল্প অল্প করে এগিয়ে যান ওয়ার্ল্ডের সাথে তাল মিলিয়ে কিছু টপিক সিলেক্ট করেন, জার্নাল ঘাটেন, অল্প অল্প করে নলেজ নেন, একদিন দেখবেন আপনার এই অল্প জ্ঞান আপনাকে নতুন দুনিয়ার পথ দেখাবে, যেখানে আপনার বস নেই, বসের ঝামেলা  নেই, গুটাবাজ কলিগ নেই, রাতে শিপমেন্টের টেনশন নেই শুধু থাকবে আপনি & আপনার ল্যাব থাকবে কিছু সাদা চামড়ার কলিগ ,

মন খারাপ থাকলে ইচ্ছে বাংলা গালী দিতে পারবেন ।

টেক্সটাইল থাকুক আর নাই থাকুক আপনি থাববেন কেননা রিসার্চারদের মরন নেই যেমন তারানুম আফ্রিন ম্যাডাম বেম্বো-ফাইবার নিয়ে অস্ট্রেলিয়া গবেষনা করছে হাজার মানুষ তাকে ফলো করে গুটা দুনিয়াই, অপরদিকে আপনার জি.এম কে কয়জন ।


নিজেকে কখনো ছোট করে দেখবেন না কেননা আপনার মেধা আছে তার প্রয়োগ করেন নিজে নিজে কেউ ভেলু দেক আর না দেক আপনার সাকসেস কেউ আটকাতে পারবে না,

যেমন: চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় এর এক ভাই উনার ফাইনাল থিসিস এর গ্রেড খারাপ দিছে কিন্তু তিনি প্রমাণ করেছে ইম্পেক্ট ফেকটর ১২ এমন জারনালে পাবলিশ করে অথচ আজ সে MEXT স্কলার Tokyo uni. এর ।

কেউ হতাশ হবেন না, হতাশ করে ফেলবেন হতাশাকে  কেননা আপনার জম্ম হতাশ হওয়ার জন্য নয় ।

যারা টেক্সটাইল এর কেরিয়ার গঠনে রাত দিন পরিশ্রম করে যাচ্ছেন & এই দেশের অর্থনিতির চাকা সচল করে রাখছেন তাদের জন্য রইল লাখো সালাম & ভালবাসা।

আমার কথায় কেউ কস্ট পেলে আন্তরিক ভাবে দুংখিত, মাপ করে দিবেন।

লেখা সত্ব : মো: রাসেল ( টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার)

টেক্সটাইল ইজ বিগ সেক্টর

টেক্সটাইল ইজ বিগ সেক্টর !!

গোটা দুনিয়া যখন বায়ো-টেক্সটাইল, মেডিকেল টেক্সটাইল, স্পেস টেক্সটাইল, জিও টেক্সটাইল, অভার অল স্পেশাল এপ্লিকেশন নিয়ে গবেশনা নিয়ে ব্যস্ত

আর আমরা ব্যস্ত ফেব্রিক কি, টেক্সটাইল কি, মেজর, সেলারি কত, জব পামু কিনা, এই দেশে টেক্সটাইল থাকবে কিনা । এই সকল রিসার্চ টপিক ১ম সেমিস্টার থেকে শুরু করে লাস্ট সেমিস্টার অবদি চলতেই থাকে আর রিসার্চ আউটপুট হতাশা।

আমরা যা পড়ে আসি সেই সিলেবাসের চেইঞ্জ নেই বছরের পর বছর চলে যাচ্ছে, ফেকাল্টি হয় Bsc পাশ করার লোকজন , আচ্ছা একজন Bsc পাশ করা লোক দিয়ে Bsc ইঞ্জিনিয়ার বানাতে চাইলে এমনই ত হবে ।

যে দিন হতাশা নিয়ে রিসার্চ করবে বাংগালী জাতি ঠিক সহজেই সাকসেস পাবে দুনিয়া শাসন করতে, ইনশাল্লাহ।

আপনি এমন একটি সাব্জেক্ট নিয়ে পড়ছেন যা দিয়ে মাটি থেকে আকাশ অবধি সব খানেই জব & ভাল কিছু করার সুযোগ রয়েছে।

আপনি ২০ বছর জব করে যে পজিশনে যাবেন ঠিক একই জায়গা ১০ বছর জব করে অন্য একজন ভাল করছে মটিবেশন নেন তার থেকে, আপনি কেন আদু ভাইদের কথা শুনে হতাশ হবেন

ভাই, আপনি নিজেও জানেন না আপনি কোন সাব্জেক্ট নিয়ে পড়ছেন , কেউ যদি আপনা কে প্রশ্ন করে আপনি কি নিয়ে পড়ছেন, নিশ্চয় বলবেন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কিন্তু আসলেই আপনি ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ছেন ??

আমি ত উত্তর দিতাম টেক্সটাইল সাইন্স । আমার কাছে সব সময় মনে হয় এটা সাইন্স যা দিয়ে ইচ্ছে মত বিচরন করা পসিবল সব সেক্টরে।

আমি একজন অরথো-পেডিক ডা. এর প্রফাইল দেখছি university of utha, USA এসিস্টেন প্রফেসর, যিনি মেকানিক্যালের ছাত্র ছিলেন বুয়েটের কিন্তু তিনি যদি তার মেকানিক্স নলেজ মানুষের দেহে প্রয়োগ করতেন, তার স্টাডির এপ্লিকেশন অন্য ব্রান্সে প্রয়োগ না করতেন তাহলে কি পছিবল ছিল ব্যতিক্রমি ভাবে নিজেকে তুলা ধরতে।

আরো অনেক জন কেই চেনা আছে, মি. বাদল ইলেক্ট্রিকেল ইঞ্জিনিয়ার কিন্তু এখন উনি ডাক্তার হওয়ার লাস্ট স্টেজে UKM ইউনি. তে .

আপনাদের বলছি আপনি প্রাইভেট নাকি পাবলিক তা মাথায় না এনে নিজেকে পরিচয় করিয়ে দেন আপনার মত করে, দরকার নেই আপনার ডাক্তার হওয়ার কিন্তু হ্যা আপনার উপর ডাক্তারকে ডিপেন্ড করে ফেলেন এমন কিছু স্পেশাল ফাইবার দিয়ে যার ব্যবহার আগে হত না, আবার যদি কেউ বলে ভাই আমাদের ডাক্তার হওয়ার পসিবলিটি কেমন, হ্যা যদি আমরা চাই, ডেফিনেটলী পারবেন কেননা আপনার ব্রাঞ্চতো বায়ো-টেক্সটাইল, নেনো-টেক্সটাইল ইত্যাদি।



নিজেকে ফিটিং এর মধ্যে আবধ্য না রেখে অল্প অল্প করে এগিয়ে যান ওয়ার্ল্ডের সাথে তাল মিলিয়ে কিছু টপিক সিলেক্ট করেন, জার্নাল ঘাটেন, অল্প অল্প করে নলেজ নেন, একদিন দেখবেন আপনার এই অল্প জ্ঞান আপনাকে নতুন দুনিয়ার পথ দেখাবে, যেখানে আপনার বস নেই, বসের ঝামেলা  নেই, গুটাবাজ কলিগ নেই, রাতে শিপমেন্টের টেনশন নেই শুধু থাকবে আপনি & আপনার ল্যাব থাকবে কিছু সাদা চামড়ার কলিগ ,

মন খারাপ থাকলে ইচ্ছে বাংলা গালী দিতে পারবেন ।

টেক্সটাইল থাকুক আর নাই থাকুক আপনি থাববেন কেননা রিসার্চারদের মরন নেই যেমন তারানুম আফ্রিন ম্যাডাম বেম্বো-ফাইবার নিয়ে অস্ট্রেলিয়া গবেষনা করছে হাজার মানুষ তাকে ফলো করে গুটা দুনিয়াই, অপরদিকে আপনার জি.এম কে কয়জন ।


নিজেকে কখনো ছোট করে দেখবেন না কেননা আপনার মেধা আছে তার প্রয়োগ করেন নিজে নিজে কেউ ভেলু দেক আর না দেক আপনার সাকসেস কেউ আটকাতে পারবে না,

যেমন: চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় এর এক ভাই উনার ফাইনাল থিসিস এর গ্রেড খারাপ দিছে কিন্তু তিনি প্রমাণ করেছে ইম্পেক্ট ফেকটর ১২ এমন জারনালে পাবলিশ করে অথচ আজ সে MEXT স্কলার Tokyo uni. এর ।

কেউ হতাশ হবেন না, হতাশ করে ফেলবেন হতাশাকে  কেননা আপনার জম্ম হতাশ হওয়ার জন্য নয় ।

যারা টেক্সটাইল এর কেরিয়ার গঠনে রাত দিন পরিশ্রম করে যাচ্ছেন & এই দেশের অর্থনিতির চাকা সচল করে রাখছেন তাদের জন্য রইল লাখো সালাম & ভালবাসা।

আমার কথায় কেউ কস্ট পেলে আন্তরিক ভাবে দুংখিত, মাপ করে দিবেন।

লেখা সত্ব : মো: রাসেল ( টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার)

কোন মন্তব্য নেই: