ডঃ এম এ ওয়াজেদ মিয়া টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, রংপুর - Textile Lab | Textile Learning Blog
ডঃ  এম এ ওয়াজেদ মিয়া টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, রংপুর

প্রতিষ্ঠাকালঃ ২০১৮

সার্বিক দায়িত্বেঃ বাংলাদেশ আর্মি

অবস্থানঃ পীরগঞ্জ শহর থেকে ২২ কি মি ভিতরে,প্রায় দিনাজপুর সীমান্ত ঘেষে(পীরগঞ্জ শহর রংপুর শহর থেকে ৩৩ কি মি দূরে) যার পাশ দিয়ে বয়ে গেছে করতোয়া নদীর এক শাখা যা কলেজটিকে আরো দৃষ্টিনন্দন করেছে। 

ব্যাচ সংখ্যাঃ ২০১৮ তে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর এইবার ই ভর্তিকৃত,ভর্তিচ্ছু ও পরবর্তীতে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীরাই হবে এইবার প্রথম ব্যাচ।




বিশদ আলোচনাঃ 
কলেজটি বর্তমানে বুটেক্স(BUTex- Bangladesh University of Textile) কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত ৬ টি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের মধ্যে একটি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং  কলেজ যা এইচ এস সি বা সমমান পরীক্ষায় ন্যূনতম পয়েন্ট প্রাপ্তদের ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে বাছাইকৃত শিক্ষার্থীদের ৪ বছর মেয়াদী  বি এস সি ইঞ্জিনিয়ারিং ( BSC Engineering ) কোর্সে অধ্যয়ন করানো হয়। বিশিষ্ট পরমাণু বিজ্ঞানী ডঃ এম এ ওয়াজেদ মিয়া এর নামে তৈরীকৃত এই কলেজটির প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিজ তত্ত্বাবধানে কাজ চলছে।


ক্যাম্পাসটি তে রয়েছে ৬ তলা একাডেমিক ভবন,লাইব্রেরী,অত্যাধুনিক ল্যাব, সেমিনার, রয়েছে ছাত্রদের জন্যে ২ টি   ও ছাত্রীদের জন্যে একটি পূর্ণ সুবিধাযুক্ত আবাসিক হল, কর্মচারী ও শিক্ষকদের জন্যে আলাদা আবাসিক জায়গা।




এছাড়াও কলেজটির প্রকল্পে রয়েছে একটি মসজিদ,একটি ফুটবল খেলার মাঠ,একটি ভলিবল ও একটি বাস্কেটবল খেলার মাঠ। 

হলগুলোতে রয়েছে ৪৫০ টি সিট যা নিশ্চিত করে ১ম দিন থেকে আবাসিক হলে আসন সুবিধা। ২০১৮ সাল প্রথম ব্যাচ হওয়ায় এই কলেজটি একটি র‍্যাগিং ও রাজনীতিমুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। কলেজটিতে নিশ্চিত করা হয়েছে উন্নত যাতায়াত সুবিধার জন্যে কলেজ বাস।




২০১৮ সালে নির্মাণকৃত এই কলেজটির জন্যে নিয়োগ করা হয়েছে দক্ষ শিক্ষকবৃন্দ, যাদের  মধ্যে রয়েছেন বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় এ দীর্ঘদিন শিক্ষকতা করার অভিজ্ঞতাপূর্ণ শিক্ষক।

অনেকেই মনে করতেসেন নূতন এই কলেজে সুবিধাসমূহ অন্যান্য কলেজ এর থেকে কম হবে। কথাটি গ্রহনযোগ্য। কারন অন্যান্য কলেজ স্থাপিত হওয়ার দীর্ঘদিন ধরে চাহিদা অনুসারে প্রয়োজন মিটাতে পেরেছে। যেখানে এই কলেজের জন্যে ছিল খুব ই কম সময়। তবে প্রয়োজন সাপেক্ষে আমরা যেকোন সময় আমাদের চাহিদানুরুপ সামগ্রী পাব বলে আশ্বস্ত করেছেন কলেজের বর্তমান অধ্যক্ষ।



দ্রুত এগিয়ে চলছে কলেজটির নির্মান এর সম্পূর্ণতার কাজ। নিয়োগ করা হচ্ছে পর্যাপ্ত পরিমান ও পূর্ব অভিজ্ঞতাসম্পন্ন শিক্ষকদের।  

কলেজের প্রথম ব্যাচ হিসেবে আমরা শিক্ষার্থীরা সবাই ই আপনাদের কাছে সাহায্যপ্রার্থী। সকল ব্যাচমেট যারা রংপুর টেক্সটাইল কলেজে(আমাদের কলেজে) চান্স পেয়েও দো টানে আছো যে "নতুন এ সব পাব না" তাদের অনুরোধ জানাচ্ছি,"আসূন আমাদের কলেজে। সব দিক বিবেচনা ও পর্যবেক্ষন শেষে সিদ্ধান্ত আপনার।"


বড় ভাই-বোন,শিক্ষক শিক্ষিকাদের কাছে আমরা আশা করি পর্যাপ্ত সহযোগিতা পাব৷
সবার সহযোগিতা ই পারে একটি নতুন কলেজকে দেশের সামনে তুলে ধরতে।
সবার শুভ কামনা ও আয়ুস্কাল বৃদ্ধিকামনায়,

আমরা ডঃ এম এ ওয়াজেদ মিয়া টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের  শিক্ষার্থীবৃন্দ-২০১৮।
ভুল ত্রুটি ক্ষমাসুলভ দৃষ্টিতে দেখবেন।

Written credit :  
S.A. Shuvo
& Yeasir Arafat





ডঃ এম এ ওয়াজেদ মিয়া টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, রংপুর

ডঃ  এম এ ওয়াজেদ মিয়া টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, রংপুর

প্রতিষ্ঠাকালঃ ২০১৮

সার্বিক দায়িত্বেঃ বাংলাদেশ আর্মি

অবস্থানঃ পীরগঞ্জ শহর থেকে ২২ কি মি ভিতরে,প্রায় দিনাজপুর সীমান্ত ঘেষে(পীরগঞ্জ শহর রংপুর শহর থেকে ৩৩ কি মি দূরে) যার পাশ দিয়ে বয়ে গেছে করতোয়া নদীর এক শাখা যা কলেজটিকে আরো দৃষ্টিনন্দন করেছে। 

ব্যাচ সংখ্যাঃ ২০১৮ তে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর এইবার ই ভর্তিকৃত,ভর্তিচ্ছু ও পরবর্তীতে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীরাই হবে এইবার প্রথম ব্যাচ।




বিশদ আলোচনাঃ 
কলেজটি বর্তমানে বুটেক্স(BUTex- Bangladesh University of Textile) কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত ৬ টি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের মধ্যে একটি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং  কলেজ যা এইচ এস সি বা সমমান পরীক্ষায় ন্যূনতম পয়েন্ট প্রাপ্তদের ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে বাছাইকৃত শিক্ষার্থীদের ৪ বছর মেয়াদী  বি এস সি ইঞ্জিনিয়ারিং ( BSC Engineering ) কোর্সে অধ্যয়ন করানো হয়। বিশিষ্ট পরমাণু বিজ্ঞানী ডঃ এম এ ওয়াজেদ মিয়া এর নামে তৈরীকৃত এই কলেজটির প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিজ তত্ত্বাবধানে কাজ চলছে।


ক্যাম্পাসটি তে রয়েছে ৬ তলা একাডেমিক ভবন,লাইব্রেরী,অত্যাধুনিক ল্যাব, সেমিনার, রয়েছে ছাত্রদের জন্যে ২ টি   ও ছাত্রীদের জন্যে একটি পূর্ণ সুবিধাযুক্ত আবাসিক হল, কর্মচারী ও শিক্ষকদের জন্যে আলাদা আবাসিক জায়গা।




এছাড়াও কলেজটির প্রকল্পে রয়েছে একটি মসজিদ,একটি ফুটবল খেলার মাঠ,একটি ভলিবল ও একটি বাস্কেটবল খেলার মাঠ। 

হলগুলোতে রয়েছে ৪৫০ টি সিট যা নিশ্চিত করে ১ম দিন থেকে আবাসিক হলে আসন সুবিধা। ২০১৮ সাল প্রথম ব্যাচ হওয়ায় এই কলেজটি একটি র‍্যাগিং ও রাজনীতিমুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। কলেজটিতে নিশ্চিত করা হয়েছে উন্নত যাতায়াত সুবিধার জন্যে কলেজ বাস।




২০১৮ সালে নির্মাণকৃত এই কলেজটির জন্যে নিয়োগ করা হয়েছে দক্ষ শিক্ষকবৃন্দ, যাদের  মধ্যে রয়েছেন বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় এ দীর্ঘদিন শিক্ষকতা করার অভিজ্ঞতাপূর্ণ শিক্ষক।

অনেকেই মনে করতেসেন নূতন এই কলেজে সুবিধাসমূহ অন্যান্য কলেজ এর থেকে কম হবে। কথাটি গ্রহনযোগ্য। কারন অন্যান্য কলেজ স্থাপিত হওয়ার দীর্ঘদিন ধরে চাহিদা অনুসারে প্রয়োজন মিটাতে পেরেছে। যেখানে এই কলেজের জন্যে ছিল খুব ই কম সময়। তবে প্রয়োজন সাপেক্ষে আমরা যেকোন সময় আমাদের চাহিদানুরুপ সামগ্রী পাব বলে আশ্বস্ত করেছেন কলেজের বর্তমান অধ্যক্ষ।



দ্রুত এগিয়ে চলছে কলেজটির নির্মান এর সম্পূর্ণতার কাজ। নিয়োগ করা হচ্ছে পর্যাপ্ত পরিমান ও পূর্ব অভিজ্ঞতাসম্পন্ন শিক্ষকদের।  

কলেজের প্রথম ব্যাচ হিসেবে আমরা শিক্ষার্থীরা সবাই ই আপনাদের কাছে সাহায্যপ্রার্থী। সকল ব্যাচমেট যারা রংপুর টেক্সটাইল কলেজে(আমাদের কলেজে) চান্স পেয়েও দো টানে আছো যে "নতুন এ সব পাব না" তাদের অনুরোধ জানাচ্ছি,"আসূন আমাদের কলেজে। সব দিক বিবেচনা ও পর্যবেক্ষন শেষে সিদ্ধান্ত আপনার।"


বড় ভাই-বোন,শিক্ষক শিক্ষিকাদের কাছে আমরা আশা করি পর্যাপ্ত সহযোগিতা পাব৷
সবার সহযোগিতা ই পারে একটি নতুন কলেজকে দেশের সামনে তুলে ধরতে।
সবার শুভ কামনা ও আয়ুস্কাল বৃদ্ধিকামনায়,

আমরা ডঃ এম এ ওয়াজেদ মিয়া টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের  শিক্ষার্থীবৃন্দ-২০১৮।
ভুল ত্রুটি ক্ষমাসুলভ দৃষ্টিতে দেখবেন।

Written credit :  
S.A. Shuvo
& Yeasir Arafat





কোন মন্তব্য নেই: