টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং স্টুডেন্টদের জন্য কিছু Do's and Don'ts - Textile Lab | Textile Learning Blog
Do's and Don'ts: :  For Textile Engineers 


Do's For Textile Engineering Students  :


১. টেক্সটাইল এর বিষয় ভিত্তিক জার্নাল যেমন ডাইং, ফেব্রিক, স্পিনিং, গার্মেন্টস এর উপর যে সকল জার্নাল বা পাব্লিকেশন গুলি স্টাডি করা,  কারন জার্নাল এর উদ্দেশ‍্য হলো মেথোড ডেভলোপমেন্ট, সেইভিং এবং রেগুলার প্রসেস এর ভুল ধরা তাই জার্নাল রিসার্স পেপার স্টাডি করলে আপনার দক্ষতা বাড়বে ।

২. ফেক্টরির কেইস স্টাডি করা, প্রব্লেম এবং এর সলিউশন বের করা ।

৩. টেক্সটাইল এর মিল ট্রেইনিং এর ডকুমেন্ট বা ইন্ড্রাট্রিয়াল এটাচমেন্ট পড়া,  তাতে ইন্ড্রাট্রিয়াল সকল প্রসেস এর বর্ননা করা থাকে ।

৪. টেক্সটাইল, গার্মেন্টস এ যারা কর্মরত আছেন তাদের সাথে তাদের অভিজ্ঞতা গুলি জানা।

৫. টেক্সটাইল এর ডে লং  টেকনিকাল সেমিনার, গুলিতে অংশগ্রহণ করুন আশা করি এর কোর্সের অভিজ্ঞতা কাজে দেবে ।

৬. ফেক্টরির GM,PM দের ওয়ার্ক স্টাডি করুন তাদের কাজের মেথোড স্টাডি করতে পারেন।

৭. মিল ভিজিট করতে হবে সেখানের প্রসেস গুলি প‍্যাক্টিক‍্যাল  প্রসেস গুলি দেখতে হবে।

৮. ইন্টার্ন থেকে ফিরে আসা সিনিয়র দের সাথে বসে তাদের ইন্টার্ন এর অভিজ্ঞতা গুলি শুনুন এবং বুঝে নিন।

৯.  নিজ ইন্সটিটিউট এর লেকচার সিট আর সেলেবাসের সাথে স্টেন্ডার্ড ইউনিভার্সিটির সেইম সেমিস্টারের মডিউল মিলাতে হবে  । কম হলে তা কাভার করতে হবে বেশি হলে ভালো, এক কথা এডজাস্ট করতে হবে ।  স্টেন্ডার্ড ইউনিভার্সিটি হচ্ছে বুটেক্স , আহসানুল্লাহ।

১০. পার্সোনাল সফট স্কিল গুলি আয়ত করে নিতে হবে যেমন স্পিকিং, থার্ড ল্যাংগুয়েজ , কোর্স, কম্পিউটার

১১.  যতো দ্রুত সম্ভব হায়ার স্টাডি করে ফেলা উচিৎ, বর্তমানে ইন্টারন্যাশনাল ডিগ্রীর দিকে নজর দিতে হবে।

১২.  নিজ দায়ীত্বে নতুন নতুন টেকনোলজি গুলি স্টাডি করতে হবে ।

১৩. এই বিষয় গুলোতে নজর দিলে জব সেক্টরে অনেক তাড়াতাড়ি ভাল করা যায়।



Don'ts For Textile Engineering Students  :

১. এসাইনমেন্ট গুলি কপি পেস্ট করা যাবে না না বুঝে, টেক্সটাইল এপ্লাইড সাইন্স এগুলি সবি বাস্তবে কাজে লাগবে ।

২. না বুঝে ল্যাব রিপোর্ট কপি করা যাবে বা এই ল্যাব রিপোর্ট গুলি রিয়েল লাইফ জবে কাজে লাগবে। আগের সিনিয়রদের রিপোর্ট  অনেক স্টুডেন্ট আছেন যারা কপি করে জমা দেন।

৩. ক্লাস টিচারের কাছে না বুঝলে প্রশ্ন করতে হবে আর প্রশ্ন করলে সাইড টক, টিটকারী করে থাকেন এটা করা যাবেনা , এ কনফিউশন জমিয়ে রাখা যাবে না , না বুঝলে ক্লাসে জিজ্ঞেস করে কনফিউশন ক্লিয়ার করে নিতে হবে ৷

৪. ইন্টার্নির সময় জবের মতো টাইম টু টাইম ডিউটি করে সব শেষ করে ফেলতে হবে। এতে আপনার ম্যাচিউরিটি গ্রো করবে যা ভাইবা এবং প্রথম জবের এক ঘায়েমী কাটাতে সাহায্য করবে।

৫. রিসার্চ পেপার, ইন্টার্নশিপ রিপোর্ট কপি করা যাবে না। যা লিখবেন নিজের পার্সোনাল স্টডি থেকে এতে কাজ করতে লিখতে অনেক ফ্লোরের অনেক  বিষয় আপনার মুখস্থ হয়ে যাবে যার বেনিফিট জবে পাবেন ।

৬.৷ সিট ভিত্তিক পড়ার প্রবনতা কমিয়ে দিতে হবে, কোর্স আউটলাইন নিয়ে লাইব্রেরীর বই থেকে ডিপ স্টাডি করা উচিৎ । ইঞ্জিনিয়ারিং সাব্জেক্টের শেষ বলে কিছু না তার উপর এখন টেকনিক্যাল টেক্সটাইল, ন্যানো টেক্সটাইল এর মতো হাইটেক প্রযুক্তি চলে আসছে তাই সিট পড়ে এসব জানা সম্ভব না ৷

৭.৷ ফেকাল্টিদের দায় সারা ক্লাস কম্পলিট করার প্রবন্তার বিরোধিতা করা উচিৎ  এতে ফিউচারে জব লাইফের সমস্যা হবে । আপনার ৫-৬ লক্ষ টাকার ইনভেস্টমেন্ট আর ২০-৩০ বছরের ক্যারিয়ার এই আ মাথায় রেখে পড়া আদায় এবং বুঝে নিবেন।

৮. টেক্সটাইল এপ্লাইড সাইন্স পরীক্ষার আগের রাতের প্রবনতা বাদ দিয়ে ফেলুল , এটা জব ভাইবা দেয়ার আগে এসব খুজে পাবেন না এই থিউরি গুলি কাজে লাগিয়ে জব করতে হবে ।  এতে গর্বিত হবার কিছু নেই ।  জব ভাইবায় আপনি প্রথম টের পাবেন । জব লাইফে কলিগদের কাছে টের পেতেই থাকবেন ৷

৯. সিজিপিএ বেশি থাকা  ~  আপনি রিক্স ফ্রি থাকা , রেফারেন্স সব এই আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে সিজি ৩.৫ এর নিচে নামিয়ে ফেইলেন না , আপনার অনেক  সুযোগের দ্বার বন্ধ হয়ে যাবে ।

১০. এক মেজর নিয়ে কনঅফিডেন্ট থাকার চান্স নেই সেক্টর স্যাচুরেটেড স্পিনিং এ পড়ে ডাইংয়ে জব করে এমন বহু রেকর্ড আছে তাই  যাই মেজরে নেন প্রতিটি সাবজেক্ট এর যেমন ওয়েট ১,২,৩,৪  সবি স্টাডিতে রাখতে হবে ।

১১. ডিপ্লোমা স্টুডেন্টরা স্পোকেন ইংলিশনা পারা যা টের পাবেন জবের ভাইবায় অনেক সুযোগ  হারাবেন ভাষা গত দক্ষতার কারনে ,তাই লজ্জায় স্পোকেন শেখা বাদ দেয়া যাবে না। 

টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং স্টুডেন্টদের জন্য কিছু Do's and Don'ts

Do's and Don'ts: :  For Textile Engineers 


Do's For Textile Engineering Students  :


১. টেক্সটাইল এর বিষয় ভিত্তিক জার্নাল যেমন ডাইং, ফেব্রিক, স্পিনিং, গার্মেন্টস এর উপর যে সকল জার্নাল বা পাব্লিকেশন গুলি স্টাডি করা,  কারন জার্নাল এর উদ্দেশ‍্য হলো মেথোড ডেভলোপমেন্ট, সেইভিং এবং রেগুলার প্রসেস এর ভুল ধরা তাই জার্নাল রিসার্স পেপার স্টাডি করলে আপনার দক্ষতা বাড়বে ।

২. ফেক্টরির কেইস স্টাডি করা, প্রব্লেম এবং এর সলিউশন বের করা ।

৩. টেক্সটাইল এর মিল ট্রেইনিং এর ডকুমেন্ট বা ইন্ড্রাট্রিয়াল এটাচমেন্ট পড়া,  তাতে ইন্ড্রাট্রিয়াল সকল প্রসেস এর বর্ননা করা থাকে ।

৪. টেক্সটাইল, গার্মেন্টস এ যারা কর্মরত আছেন তাদের সাথে তাদের অভিজ্ঞতা গুলি জানা।

৫. টেক্সটাইল এর ডে লং  টেকনিকাল সেমিনার, গুলিতে অংশগ্রহণ করুন আশা করি এর কোর্সের অভিজ্ঞতা কাজে দেবে ।

৬. ফেক্টরির GM,PM দের ওয়ার্ক স্টাডি করুন তাদের কাজের মেথোড স্টাডি করতে পারেন।

৭. মিল ভিজিট করতে হবে সেখানের প্রসেস গুলি প‍্যাক্টিক‍্যাল  প্রসেস গুলি দেখতে হবে।

৮. ইন্টার্ন থেকে ফিরে আসা সিনিয়র দের সাথে বসে তাদের ইন্টার্ন এর অভিজ্ঞতা গুলি শুনুন এবং বুঝে নিন।

৯.  নিজ ইন্সটিটিউট এর লেকচার সিট আর সেলেবাসের সাথে স্টেন্ডার্ড ইউনিভার্সিটির সেইম সেমিস্টারের মডিউল মিলাতে হবে  । কম হলে তা কাভার করতে হবে বেশি হলে ভালো, এক কথা এডজাস্ট করতে হবে ।  স্টেন্ডার্ড ইউনিভার্সিটি হচ্ছে বুটেক্স , আহসানুল্লাহ।

১০. পার্সোনাল সফট স্কিল গুলি আয়ত করে নিতে হবে যেমন স্পিকিং, থার্ড ল্যাংগুয়েজ , কোর্স, কম্পিউটার

১১.  যতো দ্রুত সম্ভব হায়ার স্টাডি করে ফেলা উচিৎ, বর্তমানে ইন্টারন্যাশনাল ডিগ্রীর দিকে নজর দিতে হবে।

১২.  নিজ দায়ীত্বে নতুন নতুন টেকনোলজি গুলি স্টাডি করতে হবে ।

১৩. এই বিষয় গুলোতে নজর দিলে জব সেক্টরে অনেক তাড়াতাড়ি ভাল করা যায়।



Don'ts For Textile Engineering Students  :

১. এসাইনমেন্ট গুলি কপি পেস্ট করা যাবে না না বুঝে, টেক্সটাইল এপ্লাইড সাইন্স এগুলি সবি বাস্তবে কাজে লাগবে ।

২. না বুঝে ল্যাব রিপোর্ট কপি করা যাবে বা এই ল্যাব রিপোর্ট গুলি রিয়েল লাইফ জবে কাজে লাগবে। আগের সিনিয়রদের রিপোর্ট  অনেক স্টুডেন্ট আছেন যারা কপি করে জমা দেন।

৩. ক্লাস টিচারের কাছে না বুঝলে প্রশ্ন করতে হবে আর প্রশ্ন করলে সাইড টক, টিটকারী করে থাকেন এটা করা যাবেনা , এ কনফিউশন জমিয়ে রাখা যাবে না , না বুঝলে ক্লাসে জিজ্ঞেস করে কনফিউশন ক্লিয়ার করে নিতে হবে ৷

৪. ইন্টার্নির সময় জবের মতো টাইম টু টাইম ডিউটি করে সব শেষ করে ফেলতে হবে। এতে আপনার ম্যাচিউরিটি গ্রো করবে যা ভাইবা এবং প্রথম জবের এক ঘায়েমী কাটাতে সাহায্য করবে।

৫. রিসার্চ পেপার, ইন্টার্নশিপ রিপোর্ট কপি করা যাবে না। যা লিখবেন নিজের পার্সোনাল স্টডি থেকে এতে কাজ করতে লিখতে অনেক ফ্লোরের অনেক  বিষয় আপনার মুখস্থ হয়ে যাবে যার বেনিফিট জবে পাবেন ।

৬.৷ সিট ভিত্তিক পড়ার প্রবনতা কমিয়ে দিতে হবে, কোর্স আউটলাইন নিয়ে লাইব্রেরীর বই থেকে ডিপ স্টাডি করা উচিৎ । ইঞ্জিনিয়ারিং সাব্জেক্টের শেষ বলে কিছু না তার উপর এখন টেকনিক্যাল টেক্সটাইল, ন্যানো টেক্সটাইল এর মতো হাইটেক প্রযুক্তি চলে আসছে তাই সিট পড়ে এসব জানা সম্ভব না ৷

৭.৷ ফেকাল্টিদের দায় সারা ক্লাস কম্পলিট করার প্রবন্তার বিরোধিতা করা উচিৎ  এতে ফিউচারে জব লাইফের সমস্যা হবে । আপনার ৫-৬ লক্ষ টাকার ইনভেস্টমেন্ট আর ২০-৩০ বছরের ক্যারিয়ার এই আ মাথায় রেখে পড়া আদায় এবং বুঝে নিবেন।

৮. টেক্সটাইল এপ্লাইড সাইন্স পরীক্ষার আগের রাতের প্রবনতা বাদ দিয়ে ফেলুল , এটা জব ভাইবা দেয়ার আগে এসব খুজে পাবেন না এই থিউরি গুলি কাজে লাগিয়ে জব করতে হবে ।  এতে গর্বিত হবার কিছু নেই ।  জব ভাইবায় আপনি প্রথম টের পাবেন । জব লাইফে কলিগদের কাছে টের পেতেই থাকবেন ৷

৯. সিজিপিএ বেশি থাকা  ~  আপনি রিক্স ফ্রি থাকা , রেফারেন্স সব এই আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে সিজি ৩.৫ এর নিচে নামিয়ে ফেইলেন না , আপনার অনেক  সুযোগের দ্বার বন্ধ হয়ে যাবে ।

১০. এক মেজর নিয়ে কনঅফিডেন্ট থাকার চান্স নেই সেক্টর স্যাচুরেটেড স্পিনিং এ পড়ে ডাইংয়ে জব করে এমন বহু রেকর্ড আছে তাই  যাই মেজরে নেন প্রতিটি সাবজেক্ট এর যেমন ওয়েট ১,২,৩,৪  সবি স্টাডিতে রাখতে হবে ।

১১. ডিপ্লোমা স্টুডেন্টরা স্পোকেন ইংলিশনা পারা যা টের পাবেন জবের ভাইবায় অনেক সুযোগ  হারাবেন ভাষা গত দক্ষতার কারনে ,তাই লজ্জায় স্পোকেন শেখা বাদ দেয়া যাবে না। 

কোন মন্তব্য নেই: