ফেক্টরির উদ্যোক্তাদের জন্য কিছু কষ্ট সেইভিং স্কোপ | Textile Cost Saving - Textile Lab | Textile Learning Blog
আমাদের প্রস্তাবিত পয়েন্ট গুলি হচ্ছেঃ

১. প্রথমেই মালিক নিজদের দেশী, নিজের আত্নীয় নামে কিছু নন প্রডাক্টটিভ কাজ করে বেড়ায় তাদের সরিয়ে ফেলতে হবে এরা কাজ নয় কাযের ক্ষতি করে, চেইন অফ কমান্ড ব্রেক করে প্রডাক্টিভিটি নষ্ট করে।

২. ম্যান পাওয়ার সেইভিং এবং ম্যান পাওয়ার এর পটেনশিয়ালটি চেক করার জন্য  IE  ডিপার্টমেন্ট করতে হবে।

৩. অটোমোশন চালু করা যেমন অটোমেটিক কাটিং মেশিন অটো ফোল্ডিং অটো প্যাকিং মেশিন । এতে ম্যান পাওয়ার সেইভিং হবে।

৪. এক প্রযেক্টের টাকা দিয়ে অন্য প্রজেক্ট না করা, এক প্রজেক্ট দিয়ে অন্য প্রজেক্টের লোন না দেয়া।

৫. ডেপ্রিসিয়েশন কষ্ট কমিয়ে দেয়া । আপনার মেশিন ফ্লোরের ভাড়া কেটে নেয়স হয় তার % এক সময় তো কমে যায় যা অনেক মালিক কমায় না নিজের ফ্লোরের ভাড়া ২ -৩ গুন বেশি কেটে নেয়।

৬. গভমেন্ট এর ৫% এক্সপোর্ট ডিউটি মওকুপ করা হয়েছে তা কস্টিং এর ভেতরে নিয়ে আসা।

৭. ওয়েস্টেজ বিক্রির টাকা নিজের একাউন্টে না ঢুকানো !  কারন ওয়েস্টে ঝুট, লেফট ওভার, গ্যারা কোন, ড্রাম, মেটাল হতে শুরুকরে সবি প্রসেসের অংশ।

  ৮. গভমেন্ট এক্সপোর্ট টেক্স কর্পোরেট টেক্স যা ছাড় দেয়া তা কস্টিং এর আওতাধীন নিয়ে আসা।

৯. ফরেইন  টেকনোলজিস্ট কমিয়ে ফেলা আমাদের দেশীয় এক্সপার্ট দের কাজে লাগানো । টপ পোস্ট ১-২ রেখে বাকি দেশীয় ইঞ্জিনিয়ার কাজে লাগানো।

১০. ফেক্টরির অর্গানোগ্রাম সর্ট করে ফেলা। অর্গানোগ্রাম যতো বড় ততো ম্যানপাওয়ার বেশি কস্ট বেশি সমস্যা  গুলি যদি মালিক ডিরেক্টর সমাধান করেন তবে এতো টপ ম্যানেজমেন্ট লাগে না ।

১১.  সোর্সিং মালিক নিজে করা এতে কমিশন % জনিত টাকা কমে যাবে এবং প্রকিউরমেন্ট কষ্ট সেইভ হবে,  নমিনেটেড চুক্তি ভিত্তিক সাপ্লাইয়ার ইউজ করা । সোর্সিং এর সময় কমিশনের কারনে কষ্ট অনেক বেড়ে যায়।

১২. ওয়েস্ট ইউটিলাইজ করা সুতা - ফেব্রিক পর্যন্ত ।  এটা দিয়ে বিভিন্ন অর্ডারের সর্ট কোয়ানটিটি ফিলাপ করে ফেলতে হবে  ।

১৩.  RFT প্রসেস ইম্পলিমেন্টেশন করা, RFT ইম্পলিমেন্ট করলে রিপ্রসেস কমে যাবে কষ্ট সেইভ হবে অনেক ।

১৪. পেইড ইনটার্ন নিয়োগ করা ৬ মাসের জন্য যারা বিভিন্ন ডিপার্টমেন্ট এ সিনিয়রদের সাথে কাজ করবে, এতে কম খরচে ইঞ্জিনিয়ারের সার্ভিস পাওয়া যাবে।

১৫.  নিয়মিত স্যাল্যারি দিলে প্রডাকশন বাড়ে, কস্ট কমে, আন্দোলন হয় না, কাজ স্লো হয় না শিপমেন্ট এয়ার হয়না এয়ারের কস্ট সেইভ হয়। মালিকদের স্যালারী, ভাতা  বিলম্বের কারনে অনেক এয়ার শিপমেন্ট কস্ট হয় যা প্রফিট লসের কারন ম্যানেজমেন্ট মালিককে স্যালারী ডিলে করতে উদ্ভুদ্ধ করে। যার ফলে প্রডাকশন হবার পরো প্রফিট হয় না ।

১৬. মার্কেটিং, মার্চেন্ডাইজিং, কাটিং, ইন্সপেশন, কালার মাস্টার এসব পোস্টে টাকা লাগলেও  ভালো ১০০% কোয়ালিটি সম্পন্ন লোক নিয়োগ দিতে হবে, পোস্ট গুলি ইন্ড্রাস্ট্রির লাইফ লাইন এরা খারাপ হলে কাজে ভুল আর লস হবে।

১৭. KPI,5S, লিন, সিএক্স সিগমা, সহ কোয়ালিটি প্রসেস গুলি ইম্পলিমেন্টেশন করতে হবে, এতে জিরো ওয়েস্টেজ আর কোয়ালিটি ইম্প্রুভ হবে, এটা মালিককেই করতে হবে , যদিও এসব ম্যানেজমেন্ট ইচ্ছে কৃত করতে দেয় না এতে তাদের কাজের অসুবিধা হয় ।

১৮. নির্দিষ্ট কারো দায়িত্বে ফেক্টরি চালাতে হবে মালিকদের হস্তক্ষেপ করা যাবে না রিভিনিউ কতো লাগবে তার % দিয়ে GM দের টার্গেট দিয়ে ফেক্টরি চালালে ওই ফেক্টরির লাভ হয়।  মালিকদের হস্তক্ষেপের কারনে অনেক কিছু ভুল হলেও এরা মালিকের খুশির জন্য কিছু বলে না। নিজেরা দায়িত্ব পেলে এরা কাজের লোক গুলি ভ্যালু দেয় এরা চেয়ারে বসে না থেকে ফ্লোরে ফ্লোরে ঘুরে কাজ করায় টার্গেট এচিভ করার জন্য ।

১৯. মালিকের ছেলেদের হুট করে দায়িত্বে বাসানো উচিৎ নয় এদের আগে ফ্লোর থেকে শুরু করে ডিরেক্টর পর্যায়ে ধীরে ধীরে নেয়া উচিৎ এতে এরা নিজেরাই ফ্লোরের সমস্যা বুঝবে কোথায় লস কোথায় লাভ কি করা উচিৎ এটা কাজ শিখে নিজেই বুঝবে ।

ফেক্টরির উদ্যোক্তাদের জন্য কিছু কষ্ট সেইভিং স্কোপ | Textile Cost Saving

আমাদের প্রস্তাবিত পয়েন্ট গুলি হচ্ছেঃ

১. প্রথমেই মালিক নিজদের দেশী, নিজের আত্নীয় নামে কিছু নন প্রডাক্টটিভ কাজ করে বেড়ায় তাদের সরিয়ে ফেলতে হবে এরা কাজ নয় কাযের ক্ষতি করে, চেইন অফ কমান্ড ব্রেক করে প্রডাক্টিভিটি নষ্ট করে।

২. ম্যান পাওয়ার সেইভিং এবং ম্যান পাওয়ার এর পটেনশিয়ালটি চেক করার জন্য  IE  ডিপার্টমেন্ট করতে হবে।

৩. অটোমোশন চালু করা যেমন অটোমেটিক কাটিং মেশিন অটো ফোল্ডিং অটো প্যাকিং মেশিন । এতে ম্যান পাওয়ার সেইভিং হবে।

৪. এক প্রযেক্টের টাকা দিয়ে অন্য প্রজেক্ট না করা, এক প্রজেক্ট দিয়ে অন্য প্রজেক্টের লোন না দেয়া।

৫. ডেপ্রিসিয়েশন কষ্ট কমিয়ে দেয়া । আপনার মেশিন ফ্লোরের ভাড়া কেটে নেয়স হয় তার % এক সময় তো কমে যায় যা অনেক মালিক কমায় না নিজের ফ্লোরের ভাড়া ২ -৩ গুন বেশি কেটে নেয়।

৬. গভমেন্ট এর ৫% এক্সপোর্ট ডিউটি মওকুপ করা হয়েছে তা কস্টিং এর ভেতরে নিয়ে আসা।

৭. ওয়েস্টেজ বিক্রির টাকা নিজের একাউন্টে না ঢুকানো !  কারন ওয়েস্টে ঝুট, লেফট ওভার, গ্যারা কোন, ড্রাম, মেটাল হতে শুরুকরে সবি প্রসেসের অংশ।

  ৮. গভমেন্ট এক্সপোর্ট টেক্স কর্পোরেট টেক্স যা ছাড় দেয়া তা কস্টিং এর আওতাধীন নিয়ে আসা।

৯. ফরেইন  টেকনোলজিস্ট কমিয়ে ফেলা আমাদের দেশীয় এক্সপার্ট দের কাজে লাগানো । টপ পোস্ট ১-২ রেখে বাকি দেশীয় ইঞ্জিনিয়ার কাজে লাগানো।

১০. ফেক্টরির অর্গানোগ্রাম সর্ট করে ফেলা। অর্গানোগ্রাম যতো বড় ততো ম্যানপাওয়ার বেশি কস্ট বেশি সমস্যা  গুলি যদি মালিক ডিরেক্টর সমাধান করেন তবে এতো টপ ম্যানেজমেন্ট লাগে না ।

১১.  সোর্সিং মালিক নিজে করা এতে কমিশন % জনিত টাকা কমে যাবে এবং প্রকিউরমেন্ট কষ্ট সেইভ হবে,  নমিনেটেড চুক্তি ভিত্তিক সাপ্লাইয়ার ইউজ করা । সোর্সিং এর সময় কমিশনের কারনে কষ্ট অনেক বেড়ে যায়।

১২. ওয়েস্ট ইউটিলাইজ করা সুতা - ফেব্রিক পর্যন্ত ।  এটা দিয়ে বিভিন্ন অর্ডারের সর্ট কোয়ানটিটি ফিলাপ করে ফেলতে হবে  ।

১৩.  RFT প্রসেস ইম্পলিমেন্টেশন করা, RFT ইম্পলিমেন্ট করলে রিপ্রসেস কমে যাবে কষ্ট সেইভ হবে অনেক ।

১৪. পেইড ইনটার্ন নিয়োগ করা ৬ মাসের জন্য যারা বিভিন্ন ডিপার্টমেন্ট এ সিনিয়রদের সাথে কাজ করবে, এতে কম খরচে ইঞ্জিনিয়ারের সার্ভিস পাওয়া যাবে।

১৫.  নিয়মিত স্যাল্যারি দিলে প্রডাকশন বাড়ে, কস্ট কমে, আন্দোলন হয় না, কাজ স্লো হয় না শিপমেন্ট এয়ার হয়না এয়ারের কস্ট সেইভ হয়। মালিকদের স্যালারী, ভাতা  বিলম্বের কারনে অনেক এয়ার শিপমেন্ট কস্ট হয় যা প্রফিট লসের কারন ম্যানেজমেন্ট মালিককে স্যালারী ডিলে করতে উদ্ভুদ্ধ করে। যার ফলে প্রডাকশন হবার পরো প্রফিট হয় না ।

১৬. মার্কেটিং, মার্চেন্ডাইজিং, কাটিং, ইন্সপেশন, কালার মাস্টার এসব পোস্টে টাকা লাগলেও  ভালো ১০০% কোয়ালিটি সম্পন্ন লোক নিয়োগ দিতে হবে, পোস্ট গুলি ইন্ড্রাস্ট্রির লাইফ লাইন এরা খারাপ হলে কাজে ভুল আর লস হবে।

১৭. KPI,5S, লিন, সিএক্স সিগমা, সহ কোয়ালিটি প্রসেস গুলি ইম্পলিমেন্টেশন করতে হবে, এতে জিরো ওয়েস্টেজ আর কোয়ালিটি ইম্প্রুভ হবে, এটা মালিককেই করতে হবে , যদিও এসব ম্যানেজমেন্ট ইচ্ছে কৃত করতে দেয় না এতে তাদের কাজের অসুবিধা হয় ।

১৮. নির্দিষ্ট কারো দায়িত্বে ফেক্টরি চালাতে হবে মালিকদের হস্তক্ষেপ করা যাবে না রিভিনিউ কতো লাগবে তার % দিয়ে GM দের টার্গেট দিয়ে ফেক্টরি চালালে ওই ফেক্টরির লাভ হয়।  মালিকদের হস্তক্ষেপের কারনে অনেক কিছু ভুল হলেও এরা মালিকের খুশির জন্য কিছু বলে না। নিজেরা দায়িত্ব পেলে এরা কাজের লোক গুলি ভ্যালু দেয় এরা চেয়ারে বসে না থেকে ফ্লোরে ফ্লোরে ঘুরে কাজ করায় টার্গেট এচিভ করার জন্য ।

১৯. মালিকের ছেলেদের হুট করে দায়িত্বে বাসানো উচিৎ নয় এদের আগে ফ্লোর থেকে শুরু করে ডিরেক্টর পর্যায়ে ধীরে ধীরে নেয়া উচিৎ এতে এরা নিজেরাই ফ্লোরের সমস্যা বুঝবে কোথায় লস কোথায় লাভ কি করা উচিৎ এটা কাজ শিখে নিজেই বুঝবে ।

কোন মন্তব্য নেই: