প্রিন্ট ফেব্রিকের কি সেড কারেকশন করা যায় :
প্রিন্ট করা ফেব্রিকের গ্রাউন্ড সেড যদি অফ সেড হয় লাইট / ডার্ক যদি হয় তবে অই ফেব্রিকের সেড কারেকশন করা সম্ভব, এক্ষত্রে ফেব্রিকটি হতে হবে কটন এবং প্রিন্ট হতে হবে পিগমেন্ট প্রিন্ট ।
পিগমেন্ট প্রিন্ট করা ফেব্রিক কিউরিং হয়ে গেলে এই ফেব্রিকের প্রিন্ট ডিজাইন উঠার চান্স খুবি কম, তবে রিয়েক্টিভ কালার হলে কালার ব্লিড করার চান্স থেকে যায়।
পিগমেন্ট প্রিন্ট করা ফেব্রিক মেশিনে তুললে এটা এসিড ওয়াস করা যাবে না কারন এতে পিগমেন্ট এর বন্ড ভেংগে যায় আর প্রিন্ট গাম উঠে যায়।
ওভেন ফেব্রিক হলে এটা জিগার ডাইং মেশিনে তুলে কারেকশন করা লাগে তবে এতে প্রিন্ট ডিউরাবিলিটি রেজাল্ট ভালো হয় না । প্রিন্টিং ফেব্রিক কে সফেনারে ফিনিশ করে ফেললে এটা কারেকশন এর চান্স কমিয়ে দেয় এতে এবজরবেন্সি কমে যায় এতে ।
নিয়ম হচ্ছে প্রিন্টেড ফেব্রিক প্রথমে মেশিনে তুলে ঠান্ড পানিতে এসিড ওয়াস করে পরে গরম পানিতে হট ওয়াস করে নিতে হবে এতে মেশিনের গায়ে আঠা লাগবে না । কারন প্রিন্ট এর পর ফেব্রিকে সারফেসে গাম আঠা লেগে থাকে তা তুলে ফেলতে হবে তবে ওয়াসের সময় মোটেই সোডা দেয়া যাবে না কারন সোড প্রিন্ট পেস্ট এর সাথে রিয়েকশন করে গুলি বানিয়ে ফেলে। তবে ডাইজের সাথে সোডা দেয়া যায় যদি গ্রাউন্ড ফেব্রিক ডাইং করা লাগে।
তবে বড় কোয়ালিটি করার আগে স্যাম্পল করে দেখে নিতে হবে কোন সমস্যা হয় কিনা, এই পদ্ধতি রিক্স হলেও এ দ্বারা অনেক ফেব্রিককে ওয়েস্টেজ এর হাত থেকে সেইভ করা যায় । ফেব্রিকের কি সেড কারেকশন করা যায় :
প্রিন্ট করা ফেব্রিকের গ্রাউন্ড সেড যদি অফ সেড হয় লাইট / ডার্ক যদি হয় তবে অই ফেব্রিকের সেড কারেকশন করা সম্ভব, এক্ষত্রে ফেব্রিকটি হতে হবে কটন এবং প্রিন্ট হতে হবে পিগমেন্ট প্রিন্ট ।
পিগমেন্ট প্রিন্ট করা ফেব্রিক কিউরিং হয়ে গেলে এই ফেব্রিকের প্রিন্ট ডিজাইন উঠার চান্স খুবি কম, তবে রিয়েক্টিভ কালার হলে কালার ব্লিড করার চান্স থেকে যায়।
পিগমেন্ট প্রিন্ট করা ফেব্রিক মেশিনে তুললে এটা এসিড ওয়াস করা যাবে না কারন এতে পিগমেন্ট এর বন্ড ভেংগে যায় আর প্রিন্ট গাম উঠে যায়।
ওভেন ফেব্রিক হলে এটা জিগার ডাইং মেশিনে তুলে কারেকশন করা লাগে তবে এতে প্রিন্ট ডিউরাবিলিটি রেজাল্ট ভালো হয় না । প্রিন্টিং ফেব্রিক কে সফেনারে ফিনিশ করে ফেললে এটা কারেকশন এর চান্স কমিয়ে দেয় এতে এবজরবেন্সি কমে যায় এতে ।
নিয়ম হচ্ছে প্রিন্টেড ফেব্রিক প্রথমে মেশিনে তুলে ঠান্ড পানিতে এসিড ওয়াস করে পরে গরম পানিতে হট ওয়াস করে নিতে হবে এতে মেশিনের গায়ে আঠা লাগবে না । কারন প্রিন্ট এর পর ফেব্রিকে সারফেসে গাম আঠা লেগে থাকে তা তুলে ফেলতে হবে তবে ওয়াসের সময় মোটেই সোডা দেয়া যাবে না কারন সোড প্রিন্ট পেস্ট এর সাথে রিয়েকশন করে গুলি বানিয়ে ফেলে। তবে ডাইজের সাথে সোডা দেয়া যায় যদি গ্রাউন্ড ফেব্রিক ডাইং করা লাগে।
তবে বড় কোয়ালিটি করার আগে স্যাম্পল করে দেখে নিতে হবে কোন সমস্যা হয় কিনা, এই পদ্ধতি রিক্স হলেও এ দ্বারা অনেক ফেব্রিককে ওয়েস্টেজ এর হাত থেকে সেইভ করা যায় ।
প্রিন্ট করা ফেব্রিকের গ্রাউন্ড সেড যদি অফ সেড হয় লাইট / ডার্ক যদি হয় তবে অই ফেব্রিকের সেড কারেকশন করা সম্ভব, এক্ষত্রে ফেব্রিকটি হতে হবে কটন এবং প্রিন্ট হতে হবে পিগমেন্ট প্রিন্ট ।
পিগমেন্ট প্রিন্ট করা ফেব্রিক কিউরিং হয়ে গেলে এই ফেব্রিকের প্রিন্ট ডিজাইন উঠার চান্স খুবি কম, তবে রিয়েক্টিভ কালার হলে কালার ব্লিড করার চান্স থেকে যায়।
পিগমেন্ট প্রিন্ট করা ফেব্রিক মেশিনে তুললে এটা এসিড ওয়াস করা যাবে না কারন এতে পিগমেন্ট এর বন্ড ভেংগে যায় আর প্রিন্ট গাম উঠে যায়।
ওভেন ফেব্রিক হলে এটা জিগার ডাইং মেশিনে তুলে কারেকশন করা লাগে তবে এতে প্রিন্ট ডিউরাবিলিটি রেজাল্ট ভালো হয় না । প্রিন্টিং ফেব্রিক কে সফেনারে ফিনিশ করে ফেললে এটা কারেকশন এর চান্স কমিয়ে দেয় এতে এবজরবেন্সি কমে যায় এতে ।
নিয়ম হচ্ছে প্রিন্টেড ফেব্রিক প্রথমে মেশিনে তুলে ঠান্ড পানিতে এসিড ওয়াস করে পরে গরম পানিতে হট ওয়াস করে নিতে হবে এতে মেশিনের গায়ে আঠা লাগবে না । কারন প্রিন্ট এর পর ফেব্রিকে সারফেসে গাম আঠা লেগে থাকে তা তুলে ফেলতে হবে তবে ওয়াসের সময় মোটেই সোডা দেয়া যাবে না কারন সোড প্রিন্ট পেস্ট এর সাথে রিয়েকশন করে গুলি বানিয়ে ফেলে। তবে ডাইজের সাথে সোডা দেয়া যায় যদি গ্রাউন্ড ফেব্রিক ডাইং করা লাগে।
তবে বড় কোয়ালিটি করার আগে স্যাম্পল করে দেখে নিতে হবে কোন সমস্যা হয় কিনা, এই পদ্ধতি রিক্স হলেও এ দ্বারা অনেক ফেব্রিককে ওয়েস্টেজ এর হাত থেকে সেইভ করা যায় । ফেব্রিকের কি সেড কারেকশন করা যায় :
প্রিন্ট করা ফেব্রিকের গ্রাউন্ড সেড যদি অফ সেড হয় লাইট / ডার্ক যদি হয় তবে অই ফেব্রিকের সেড কারেকশন করা সম্ভব, এক্ষত্রে ফেব্রিকটি হতে হবে কটন এবং প্রিন্ট হতে হবে পিগমেন্ট প্রিন্ট ।
পিগমেন্ট প্রিন্ট করা ফেব্রিক কিউরিং হয়ে গেলে এই ফেব্রিকের প্রিন্ট ডিজাইন উঠার চান্স খুবি কম, তবে রিয়েক্টিভ কালার হলে কালার ব্লিড করার চান্স থেকে যায়।
পিগমেন্ট প্রিন্ট করা ফেব্রিক মেশিনে তুললে এটা এসিড ওয়াস করা যাবে না কারন এতে পিগমেন্ট এর বন্ড ভেংগে যায় আর প্রিন্ট গাম উঠে যায়।
ওভেন ফেব্রিক হলে এটা জিগার ডাইং মেশিনে তুলে কারেকশন করা লাগে তবে এতে প্রিন্ট ডিউরাবিলিটি রেজাল্ট ভালো হয় না । প্রিন্টিং ফেব্রিক কে সফেনারে ফিনিশ করে ফেললে এটা কারেকশন এর চান্স কমিয়ে দেয় এতে এবজরবেন্সি কমে যায় এতে ।
নিয়ম হচ্ছে প্রিন্টেড ফেব্রিক প্রথমে মেশিনে তুলে ঠান্ড পানিতে এসিড ওয়াস করে পরে গরম পানিতে হট ওয়াস করে নিতে হবে এতে মেশিনের গায়ে আঠা লাগবে না । কারন প্রিন্ট এর পর ফেব্রিকে সারফেসে গাম আঠা লেগে থাকে তা তুলে ফেলতে হবে তবে ওয়াসের সময় মোটেই সোডা দেয়া যাবে না কারন সোড প্রিন্ট পেস্ট এর সাথে রিয়েকশন করে গুলি বানিয়ে ফেলে। তবে ডাইজের সাথে সোডা দেয়া যায় যদি গ্রাউন্ড ফেব্রিক ডাইং করা লাগে।
তবে বড় কোয়ালিটি করার আগে স্যাম্পল করে দেখে নিতে হবে কোন সমস্যা হয় কিনা, এই পদ্ধতি রিক্স হলেও এ দ্বারা অনেক ফেব্রিককে ওয়েস্টেজ এর হাত থেকে সেইভ করা যায় ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন