টেক্সটাইল মিল গুলি ডিজাইনে যে বিষয় গুলি খেয়াল রাখা উচিৎ | Textile Mills Design - Textile Lab | Textile Learning Blog
টেক্সটাইল মিল গুলি ডিজাইনে যে বিষয় গুলি খেয়াল রাখা উচিৎ :

আমাদের দেশের টেক্সটাইল মিল গুলি বেশিরভাগ অপরিকল্পিত যার ফলে এর কারনে এনভায়রনমেন্টাল ইফেক্ট এবং প্রডাকশন লসের কারন হয়।  আমাদের দেশের বেশিরভাগ ফেক্টরি ধীরেধীরে এক্সটেন্ড করা যার ফলে  মেশিন গুলি এলোমমেলো এবং ম্যাটেরিয়াল ট্রান্সপোর্ট এর ক্ষত্রে অনেক সমস্যা ফ্লোরে ফিনিশ গুডস এর জটলা লেগে থাকে।

ফ্লোর ডিজাইন এর ক্ষত্রে যে বিষয় গুলি খেয়াল রাখা উচিৎ :

১. ফ্লোর এবং প্রডাকশন অফিস এবং ল্যাব পাশাপাশি থাকা উচিৎ এতে মুল্যবান সময়  গুলি বেচে যায় কারন সারাদিন ল্যাবে ল্যাবডিপ,  CMC, Test এর জন্য দৌড়াতে হয় এর জন্য ল্যাব ডাইং  প্রডাকশন অফিস পাশাপাশি থাকা উচিৎ ।

২. ডে লাইট ইউজ এর জন্য ফ্লোরে পর্যাপ্ত আলোর রুফটপে গ্লাস মাঝেমধ্যে দেয়া উচিৎ  প্রডাকশন ফ্লোরে লাইটিং একটি বড় সমস্যা ।  বিশেষ করে দিনে।

৩. স্টিপ বের হয় এমন মেশিন এর উপরে ওভার হেড এক্সোস্ট থাকা ১০০% বাধ্যতামূলক এটি না থাকায় ফ্লোরে ময়েশ্চার বেশি থাকে যার ফলে পরিবেশ দুর্বিষহ হয়ে ওঠে।

৪. টাইম সেইভিং এর জন্য ওয়াসরুম বিগ ফেক্ট প্রডাকশন ফ্লোরে মেশিন থেকে যতো কাছে আর যতো বেশি ওয়াসরুম থকবে টাইম সেইভিং চান্স ততো বেশি হবে।

৫. ফ্লোরের শুরুটা হবে ব্যাচ সেকশন দিয়ে তার পর  ডাইং মেশিন  তারপর স্লিটার, স্কুইজার, হাইড্রো এক্সট্রাকটর তার পর স্টেনটার  এএর পাশে থাকবে সুইডিং ব্রাশ তার পর কমেক্টর সাইডে ট্রেম্বেল ড্রায়ার থাকবে এর পর ইন্সপেকশন  এর ফিনিশ গুডস স্টোর ।  অর্থাৎ ফেব্রিক একবার সমনে গেলে তা আর ঘুরে যেনো পেছনে না আসতে না হয় । 

৬. ফিউচারে  মেশিন  বসানোর  মতো করে যায়গা আগেই রেখে দিতে হবে।  অটো ডিসপেনসার এর জন্য লাইন করে রাখতে হবে।

৭. ডাইং ফ্লোরে স্টেনটার স্লিটার স্কুইজার, হাইড্রো এক্সট্রাকটর  যে খানে থাকবে সে ফ্লোর ওয়াটার রেপিলেন্ট ফিনিশ এসিড রেজিস্টেন্স ফিনিশ করা থাকতে হবে।

৮. মেশিন এর সামনে পেছনে পর্যাপ্ত লাইট দেয়ার ব্যাবস্থা থাকতে হবে যাতে প্যাডার, ফ্রন্টে সব দিনের মতো ক্লিয়ার দেখা যায়।

৯. স্টেনটার এর পাশে নন কনফার্ম গুডস রাখার আলাদা যায়গা থাকবে যা আবার রিটার্ন যাবে ডাইংয়ে টেক্সটাইলে নন কনফার্ম গুডস খোজার জন্য সময় নষ্ট হয় বেশি এবং তা এলোমেলো লেগে যায় ।

১০. ডাইং এর GM Manager অফিস পাশাপাশি থাকবে যাতে সিগনেচার এর জন্য দূরে দৌড়ান না লাগে।

১১. ক্যামিকেল স্টোর  ডাইং ফ্লোরের পাশে হলে ভালো তবে ১০০% টেম্পারেচার রেজিস্টেন্স পরিবেশ থাকতে হবে কেমিকেল ডেজলভ করার জন্য আলাদাভাবে রুম থাকতে হবে।  ডাইজ স্টোর ক্যামিকেল অক্সোলারি  স্টোর আলাদা হবে । 

১২. ফ্লোরে ন্যাচারাল ভেন্টিলেটর এর মাধ্যমে এয়ার সাকশন এর ব্যাবস্থা রাখা উচিৎ।
১৩. ফ্লোর ডাস্ট ফ্রি রাখার জন্য স্টেনটার এর সামনে, কম্পেক্টিং, ব্রাশ, সুইডিং, ব্যাচ সেকশনে সেন্ট্রাল ডাস্ট সাকার থাকতে হবে। 

১৪. কম্পলায়েন্স এর অডিটর দের দিয়ে ফায়ার সেইফটি জন্য কোথায় কি থাকতে হবে তা এড করে নিতে হবে।

১৫. ইন্সপেকশন এর অফিস ১০০% গ্লাস দিয়ে আলাদাভাবে করতে হবে এসি থাকতে হবে এতে সেড গুলি  ভালো থাকবে এবং আলাদাভাবে বায়ার অনুযায়ী স্টোর থাকবে।

১৬. সেন্ট্রাল মনিটরিং সিস্টেম থাকতে হবে।

১৭. মেশিন টু মেশিন, মেশিন টু অফিস ল্যান ফোন থকবে যার ফলে ইন্সট্রাকশন দেয়ার জন্য ফ্লোরে দৌড়ানো লাগবে না।


টেক্সটাইল মিল গুলি ডিজাইনে যে বিষয় গুলি খেয়াল রাখা উচিৎ | Textile Mills Design

টেক্সটাইল মিল গুলি ডিজাইনে যে বিষয় গুলি খেয়াল রাখা উচিৎ :

আমাদের দেশের টেক্সটাইল মিল গুলি বেশিরভাগ অপরিকল্পিত যার ফলে এর কারনে এনভায়রনমেন্টাল ইফেক্ট এবং প্রডাকশন লসের কারন হয়।  আমাদের দেশের বেশিরভাগ ফেক্টরি ধীরেধীরে এক্সটেন্ড করা যার ফলে  মেশিন গুলি এলোমমেলো এবং ম্যাটেরিয়াল ট্রান্সপোর্ট এর ক্ষত্রে অনেক সমস্যা ফ্লোরে ফিনিশ গুডস এর জটলা লেগে থাকে।

ফ্লোর ডিজাইন এর ক্ষত্রে যে বিষয় গুলি খেয়াল রাখা উচিৎ :

১. ফ্লোর এবং প্রডাকশন অফিস এবং ল্যাব পাশাপাশি থাকা উচিৎ এতে মুল্যবান সময়  গুলি বেচে যায় কারন সারাদিন ল্যাবে ল্যাবডিপ,  CMC, Test এর জন্য দৌড়াতে হয় এর জন্য ল্যাব ডাইং  প্রডাকশন অফিস পাশাপাশি থাকা উচিৎ ।

২. ডে লাইট ইউজ এর জন্য ফ্লোরে পর্যাপ্ত আলোর রুফটপে গ্লাস মাঝেমধ্যে দেয়া উচিৎ  প্রডাকশন ফ্লোরে লাইটিং একটি বড় সমস্যা ।  বিশেষ করে দিনে।

৩. স্টিপ বের হয় এমন মেশিন এর উপরে ওভার হেড এক্সোস্ট থাকা ১০০% বাধ্যতামূলক এটি না থাকায় ফ্লোরে ময়েশ্চার বেশি থাকে যার ফলে পরিবেশ দুর্বিষহ হয়ে ওঠে।

৪. টাইম সেইভিং এর জন্য ওয়াসরুম বিগ ফেক্ট প্রডাকশন ফ্লোরে মেশিন থেকে যতো কাছে আর যতো বেশি ওয়াসরুম থকবে টাইম সেইভিং চান্স ততো বেশি হবে।

৫. ফ্লোরের শুরুটা হবে ব্যাচ সেকশন দিয়ে তার পর  ডাইং মেশিন  তারপর স্লিটার, স্কুইজার, হাইড্রো এক্সট্রাকটর তার পর স্টেনটার  এএর পাশে থাকবে সুইডিং ব্রাশ তার পর কমেক্টর সাইডে ট্রেম্বেল ড্রায়ার থাকবে এর পর ইন্সপেকশন  এর ফিনিশ গুডস স্টোর ।  অর্থাৎ ফেব্রিক একবার সমনে গেলে তা আর ঘুরে যেনো পেছনে না আসতে না হয় । 

৬. ফিউচারে  মেশিন  বসানোর  মতো করে যায়গা আগেই রেখে দিতে হবে।  অটো ডিসপেনসার এর জন্য লাইন করে রাখতে হবে।

৭. ডাইং ফ্লোরে স্টেনটার স্লিটার স্কুইজার, হাইড্রো এক্সট্রাকটর  যে খানে থাকবে সে ফ্লোর ওয়াটার রেপিলেন্ট ফিনিশ এসিড রেজিস্টেন্স ফিনিশ করা থাকতে হবে।

৮. মেশিন এর সামনে পেছনে পর্যাপ্ত লাইট দেয়ার ব্যাবস্থা থাকতে হবে যাতে প্যাডার, ফ্রন্টে সব দিনের মতো ক্লিয়ার দেখা যায়।

৯. স্টেনটার এর পাশে নন কনফার্ম গুডস রাখার আলাদা যায়গা থাকবে যা আবার রিটার্ন যাবে ডাইংয়ে টেক্সটাইলে নন কনফার্ম গুডস খোজার জন্য সময় নষ্ট হয় বেশি এবং তা এলোমেলো লেগে যায় ।

১০. ডাইং এর GM Manager অফিস পাশাপাশি থাকবে যাতে সিগনেচার এর জন্য দূরে দৌড়ান না লাগে।

১১. ক্যামিকেল স্টোর  ডাইং ফ্লোরের পাশে হলে ভালো তবে ১০০% টেম্পারেচার রেজিস্টেন্স পরিবেশ থাকতে হবে কেমিকেল ডেজলভ করার জন্য আলাদাভাবে রুম থাকতে হবে।  ডাইজ স্টোর ক্যামিকেল অক্সোলারি  স্টোর আলাদা হবে । 

১২. ফ্লোরে ন্যাচারাল ভেন্টিলেটর এর মাধ্যমে এয়ার সাকশন এর ব্যাবস্থা রাখা উচিৎ।
১৩. ফ্লোর ডাস্ট ফ্রি রাখার জন্য স্টেনটার এর সামনে, কম্পেক্টিং, ব্রাশ, সুইডিং, ব্যাচ সেকশনে সেন্ট্রাল ডাস্ট সাকার থাকতে হবে। 

১৪. কম্পলায়েন্স এর অডিটর দের দিয়ে ফায়ার সেইফটি জন্য কোথায় কি থাকতে হবে তা এড করে নিতে হবে।

১৫. ইন্সপেকশন এর অফিস ১০০% গ্লাস দিয়ে আলাদাভাবে করতে হবে এসি থাকতে হবে এতে সেড গুলি  ভালো থাকবে এবং আলাদাভাবে বায়ার অনুযায়ী স্টোর থাকবে।

১৬. সেন্ট্রাল মনিটরিং সিস্টেম থাকতে হবে।

১৭. মেশিন টু মেশিন, মেশিন টু অফিস ল্যান ফোন থকবে যার ফলে ইন্সট্রাকশন দেয়ার জন্য ফ্লোরে দৌড়ানো লাগবে না।


কোন মন্তব্য নেই: