টেকনিক্যাল টেক্সটাইল - Textile Lab | Textile Learning Blog
যে খাত মানুষের সাধারণ প্রয়োজনের পোশাক তৈরি করে যেমন সাধারণ শার্ট,প্যান্ট,কম্বল, পর্দার কাপড়,অন্তর্বাস ইত্যাদি, সেই খাতকে বলা হয় প্রথাগত টেক্সটাইল । 

অপরদিকে সুনির্দিষ্ট কিছু প্রয়োজনে ব্যাবহারের জন্য তৈরি পোশাক যেমন অতিরিক্ত শিতে কিংবা অতিরিক্ত গরমে,খারাপ আবহাওয়ায় এবং বিভিন্ন প্রতিকূল জলবায়ুর অঞ্চলে ব্যাবহার করার জন্য পোশাককে টেকনিক্যাল টেক্সটাইল বলে।

টেকনিক্যাল টেক্সটাইলের শ্রেনীবিন্যাসঃ
বিভিন্ন ক্ষেত্রবিশেষে টেকনিক্যাল টেক্সটাইলের ব্যাবহার উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পেয়েছে । ব্যাবহারের ভিত্তিতে এদের শ্রেণীবদ্ধ করা হয়েছে

মেডিটেকঃ
চিকিৎসাবিজ্ঞান ও স্বাস্থগত কাজে ব্যাবহারের টেক্সটাইল যেমন স্যানিটারি ন্যাপকিন,কন্টাক্ট লেন্স ,ক্রিত্তিম কর্নিয়া  ,হৃতপিন্ডের ভাল্ব,ক্রিত্তিম চামড়া ও লিগামেন্ট ইত্যাদি।

এগ্রোটেকঃ
কৃষিকাজ,মৎস্য চাষ ও বনায়নের কাজে ব্যাবহার হওয়া টেক্সটাইল কাপড় যেমন জাল,বরসি,ফসল রক্ষায় আবরণ দেয়ার কাপড় গুলোকে এই শ্রেণীভুক্ত করা
হয়েছে।

বিল্ডটেকঃ
নির্মাণ কাজের জন্য ব্যাবহার হওয়া কাপড়কে এই শ্রেণীতে স্থান দেয়া হয় যেমন ছামিয়ানা,ত্রিপল,মেঝে ও দেয়াল ঢাকার কাপড় ইত্যাদি।

মোবাইলটেকঃ
অটোমোবাইল,জাহাজ নির্মাণ,রেলওয়ে ও উড়োজাহাজ নির্মাণ ইত্যাদি কাজের জন্য ব্যাবহার হওয়া টেক্সটাইল সামগ্রী যেমন হেলমেট, স্বয়ংক্রিয় এয়ার ব্যাগ, বিদ্যুৎ অপরিবাহী পশমি কাপড়,সিট বেল্ট ইত্যাদি।

প্রোটেকঃ
ব্যাক্তি স্বাস্থ সুরক্ষার্থে ব্যাবহার হওয়া টেক্সটাইল যেমন আগুন প্রতিরোধী পোশাক, ক্ষতিকারক রসায়ন ও বুলেট প্রতিরোধী জ্যাকেট,গ্লোভস ইত্যাদি।

ইন্ডিওটেকঃ
দড়ি,ব্রাশ,ছাঁকনি, শিল্প সামগ্রী বহনকারী বেল্ট ইত্যাদি বিভিন্ন শিল্প দ্রব্যকে বিশুদ্ধ করতে পারে ও
বিভিন্ন শ্রেণীর শিল্পে ব্যাবহার হওয়া টেক্সটাইলকে এই শ্রেনিভুক্ত করা হয়।

হোমটেকঃ
বাসাবাড়ির বিভিন্ন কাজে ব্যাবহার হয় যেমন মশারি,তোশক,বালিশ ,ফ্লোরিং কার্পেট ও ফার্নিচার ফেব্রিক ইত্যাদিকে এই শ্রেনিভুক্ত করা হয়েছে।

ক্লথটেকঃ ছাতার কাপড়,জুতা সেলাইয়ের সুতা,ইন্টারলাইনিং ইত্যাদিকে ক্লথটেক বলা হয়।

স্পোর্টটেকঃ
অবসরে ও খেলাধুলার সময় ব্যাবহার করা পোশাককে স্পোর্টটেক বলে।

প্যাকটেকঃ
প্যাকেজিং এর জন্য ব্যাবহার হওয়া বস্ত্রকে প্যাকটেক বলা হয়।

জিওটেকঃ
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং ও ভূগোলই কাজের জন্য জিওটেক ব্যাবহার করা হয়ে থাকে।

টেকনিক্যাল টেক্সটাইল

যে খাত মানুষের সাধারণ প্রয়োজনের পোশাক তৈরি করে যেমন সাধারণ শার্ট,প্যান্ট,কম্বল, পর্দার কাপড়,অন্তর্বাস ইত্যাদি, সেই খাতকে বলা হয় প্রথাগত টেক্সটাইল । 

অপরদিকে সুনির্দিষ্ট কিছু প্রয়োজনে ব্যাবহারের জন্য তৈরি পোশাক যেমন অতিরিক্ত শিতে কিংবা অতিরিক্ত গরমে,খারাপ আবহাওয়ায় এবং বিভিন্ন প্রতিকূল জলবায়ুর অঞ্চলে ব্যাবহার করার জন্য পোশাককে টেকনিক্যাল টেক্সটাইল বলে।

টেকনিক্যাল টেক্সটাইলের শ্রেনীবিন্যাসঃ
বিভিন্ন ক্ষেত্রবিশেষে টেকনিক্যাল টেক্সটাইলের ব্যাবহার উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পেয়েছে । ব্যাবহারের ভিত্তিতে এদের শ্রেণীবদ্ধ করা হয়েছে

মেডিটেকঃ
চিকিৎসাবিজ্ঞান ও স্বাস্থগত কাজে ব্যাবহারের টেক্সটাইল যেমন স্যানিটারি ন্যাপকিন,কন্টাক্ট লেন্স ,ক্রিত্তিম কর্নিয়া  ,হৃতপিন্ডের ভাল্ব,ক্রিত্তিম চামড়া ও লিগামেন্ট ইত্যাদি।

এগ্রোটেকঃ
কৃষিকাজ,মৎস্য চাষ ও বনায়নের কাজে ব্যাবহার হওয়া টেক্সটাইল কাপড় যেমন জাল,বরসি,ফসল রক্ষায় আবরণ দেয়ার কাপড় গুলোকে এই শ্রেণীভুক্ত করা
হয়েছে।

বিল্ডটেকঃ
নির্মাণ কাজের জন্য ব্যাবহার হওয়া কাপড়কে এই শ্রেণীতে স্থান দেয়া হয় যেমন ছামিয়ানা,ত্রিপল,মেঝে ও দেয়াল ঢাকার কাপড় ইত্যাদি।

মোবাইলটেকঃ
অটোমোবাইল,জাহাজ নির্মাণ,রেলওয়ে ও উড়োজাহাজ নির্মাণ ইত্যাদি কাজের জন্য ব্যাবহার হওয়া টেক্সটাইল সামগ্রী যেমন হেলমেট, স্বয়ংক্রিয় এয়ার ব্যাগ, বিদ্যুৎ অপরিবাহী পশমি কাপড়,সিট বেল্ট ইত্যাদি।

প্রোটেকঃ
ব্যাক্তি স্বাস্থ সুরক্ষার্থে ব্যাবহার হওয়া টেক্সটাইল যেমন আগুন প্রতিরোধী পোশাক, ক্ষতিকারক রসায়ন ও বুলেট প্রতিরোধী জ্যাকেট,গ্লোভস ইত্যাদি।

ইন্ডিওটেকঃ
দড়ি,ব্রাশ,ছাঁকনি, শিল্প সামগ্রী বহনকারী বেল্ট ইত্যাদি বিভিন্ন শিল্প দ্রব্যকে বিশুদ্ধ করতে পারে ও
বিভিন্ন শ্রেণীর শিল্পে ব্যাবহার হওয়া টেক্সটাইলকে এই শ্রেনিভুক্ত করা হয়।

হোমটেকঃ
বাসাবাড়ির বিভিন্ন কাজে ব্যাবহার হয় যেমন মশারি,তোশক,বালিশ ,ফ্লোরিং কার্পেট ও ফার্নিচার ফেব্রিক ইত্যাদিকে এই শ্রেনিভুক্ত করা হয়েছে।

ক্লথটেকঃ ছাতার কাপড়,জুতা সেলাইয়ের সুতা,ইন্টারলাইনিং ইত্যাদিকে ক্লথটেক বলা হয়।

স্পোর্টটেকঃ
অবসরে ও খেলাধুলার সময় ব্যাবহার করা পোশাককে স্পোর্টটেক বলে।

প্যাকটেকঃ
প্যাকেজিং এর জন্য ব্যাবহার হওয়া বস্ত্রকে প্যাকটেক বলা হয়।

জিওটেকঃ
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং ও ভূগোলই কাজের জন্য জিওটেক ব্যাবহার করা হয়ে থাকে।

কোন মন্তব্য নেই: