অর্ডার কনফার্মেশন এবং শিপমেন্টের জন্য করনীয় : - Textile Lab | Textile Learning Blog
অর্ডার কনফার্মেশন এবং শিপমেন্টের জন্য করনীয় :

কোনো একটি অর্ডার নিশ্চিতকরনের পূর্বে বেশ কিছু বিষয়ে নজর রাখা প্রয়োজন। অর্ডার নিশ্চিতকরনের আগে ঐ অর্ডারটিকে যথাযথ ভালো বিশ্লেষণ করা অত্যন্ত জরুরি যা একজন গার্মেন্টস মার্চেনডাইজার করে থাকে :

১. মেজারম্যান্ট চার্ট
২. রং
৩. সাইজ অনুপাত
৪. কোয়ালিটি
৫. ট্রিমস্ ও অ্যক্সেসরিজের পরিমান
৬. কাপড়ের পরিমান
৭. খরচ
৮. উৎপাদন এবং খালাসের সময়

১. মেজারম্যান্ট চার্টঃ
একটি গার্মেন্টস বিশ্লেষনের সর্ব প্রথম ধাপ হলো বায়ারের দেয়া মেজারম্যান্ট চার্টকে দেখা এবং সে অনুযায়ী উৎপাদন পরিকল্পনা নির্ধারণ করা।

২. রংঃ
বায়ার তার চাহিদা অনুযায়ী  রং নির্ধারণ করে দেয়ার পর তার থেকে কালার কোড(পেন্টন নং) নেয়া এবং সে অনুযায়ী লেব ডিপে তার পরিক্ষা করে বায়ারের কাছ থেকে অনুমোদন নেয়া। পূর্ব সতর্কতার জন্য লেব ডিপ কার অতন্ত জরুরি।

৩. সাইজ অনুপাতঃ
সাইজ অনুপাতে নজর দেয়া গার্মেন্টস বিশ্লেষনের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।   সাইজ গুলো সাধারনত বায়ারের পক্ষ থেকে দেয়া হয় এবং সেই সাইজ (S,M,L,XL,XXL) অনুপাতে গার্মেন্টস উৎপাদনের পরিকল্পনা করতে হয়।

৪. কোয়ালিটিঃ
বতর্মান সময়ে বস্রশিল্পে কোয়ালিটি একটি গুরুত্ববহ শব্দ। উৎপাদনের কোয়ালিটি একটি শিল্পের মানদন্ড। পন্য উৎপাদনের ক্ষেত্রে বায়ারের চাহিদা মতো কোয়ালিটি মেন্টেন করা অতন্ত জরুরি। তাই পন্যের কোয়ালিটির সাথে সরাসরি জড়িত বিষয় গুলোর ( ফেব্রিক্স স্ট্রেন্থ, সিম স্ট্রেন্থ, ফেব্রিক্স ডিফেক্ট, গার্মেন্টস ডিফেক্ট) প্রতি নজর রাখা অতন্ত জরুরি।

৫. ট্রিমস্ ও অ্যক্সেসরিজেঃ
গার্মেন্টস অর্ডার নিশ্চিতকরনের পূর্বে একজন গার্মেন্টস মার্চেনডাইজারের ট্রিমস্ এবং অ্যক্সেসরিজ সম্পর্কে পরিপূর্ণ ধারনা থাকা প্রয়োজন কেনোনা এর উপর ঐ অর্ডারের লাভ/ক্ষতি অনেকাংশ নির্ভর করে

৬. কাপড়ঃ
কোনো একটি অর্ডারের শতকরা ৬০%-৭০% লাভ নির্ভর করে কাপড়ের কনজামসনের উপর। তাই লাভ করার জন্য যথাযথ ভাবে ফেব্রিক্স কনজামসন করার বিকল্প কিছু নাই। ফেব্রিক্স কনজামসন মূলত ডজন হারে হিসেব করা হয়।

৭.খরচ নির্ধারনঃ
ফেব্রিক্স কনজামসন করার পর একজন মার্চেনডাইজারের কাজ হলো পন্য উৎপাদনের জন্য  মোট খরচ নির্ধারণ করা। একটি পন্যের মোট খরচের সাথে ফেব্রিক্স কষ্ট, ট্রিমস্ ও অ্যক্সেসরিজ কষ্ট, ওয়াশিং কষ্ট, ডাইং কষ্ট, এমব্রয়ডারি কষ্ট, প্রিন্টিং সহ অন্যান্য কষ্ট জড়িত।

৮. উৎপাদন ও ডেলিভারিঃ
পন্য উৎপাদন এবং ডেলিভারির সময় নির্ধারণ করা গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। একজন মার্চেনডাইজার ফ্যাক্টরি ও বায়ারের সাথে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে পন্য উৎপাদন এবং ডেলিভারির একটি পরিপূর্ণ পরিকল্পনা নির্ধারন করেন।

Nabil Hossain
nabilhossain1424@gmail.com

অর্ডার কনফার্মেশন এবং শিপমেন্টের জন্য করনীয় :

অর্ডার কনফার্মেশন এবং শিপমেন্টের জন্য করনীয় :

কোনো একটি অর্ডার নিশ্চিতকরনের পূর্বে বেশ কিছু বিষয়ে নজর রাখা প্রয়োজন। অর্ডার নিশ্চিতকরনের আগে ঐ অর্ডারটিকে যথাযথ ভালো বিশ্লেষণ করা অত্যন্ত জরুরি যা একজন গার্মেন্টস মার্চেনডাইজার করে থাকে :

১. মেজারম্যান্ট চার্ট
২. রং
৩. সাইজ অনুপাত
৪. কোয়ালিটি
৫. ট্রিমস্ ও অ্যক্সেসরিজের পরিমান
৬. কাপড়ের পরিমান
৭. খরচ
৮. উৎপাদন এবং খালাসের সময়

১. মেজারম্যান্ট চার্টঃ
একটি গার্মেন্টস বিশ্লেষনের সর্ব প্রথম ধাপ হলো বায়ারের দেয়া মেজারম্যান্ট চার্টকে দেখা এবং সে অনুযায়ী উৎপাদন পরিকল্পনা নির্ধারণ করা।

২. রংঃ
বায়ার তার চাহিদা অনুযায়ী  রং নির্ধারণ করে দেয়ার পর তার থেকে কালার কোড(পেন্টন নং) নেয়া এবং সে অনুযায়ী লেব ডিপে তার পরিক্ষা করে বায়ারের কাছ থেকে অনুমোদন নেয়া। পূর্ব সতর্কতার জন্য লেব ডিপ কার অতন্ত জরুরি।

৩. সাইজ অনুপাতঃ
সাইজ অনুপাতে নজর দেয়া গার্মেন্টস বিশ্লেষনের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।   সাইজ গুলো সাধারনত বায়ারের পক্ষ থেকে দেয়া হয় এবং সেই সাইজ (S,M,L,XL,XXL) অনুপাতে গার্মেন্টস উৎপাদনের পরিকল্পনা করতে হয়।

৪. কোয়ালিটিঃ
বতর্মান সময়ে বস্রশিল্পে কোয়ালিটি একটি গুরুত্ববহ শব্দ। উৎপাদনের কোয়ালিটি একটি শিল্পের মানদন্ড। পন্য উৎপাদনের ক্ষেত্রে বায়ারের চাহিদা মতো কোয়ালিটি মেন্টেন করা অতন্ত জরুরি। তাই পন্যের কোয়ালিটির সাথে সরাসরি জড়িত বিষয় গুলোর ( ফেব্রিক্স স্ট্রেন্থ, সিম স্ট্রেন্থ, ফেব্রিক্স ডিফেক্ট, গার্মেন্টস ডিফেক্ট) প্রতি নজর রাখা অতন্ত জরুরি।

৫. ট্রিমস্ ও অ্যক্সেসরিজেঃ
গার্মেন্টস অর্ডার নিশ্চিতকরনের পূর্বে একজন গার্মেন্টস মার্চেনডাইজারের ট্রিমস্ এবং অ্যক্সেসরিজ সম্পর্কে পরিপূর্ণ ধারনা থাকা প্রয়োজন কেনোনা এর উপর ঐ অর্ডারের লাভ/ক্ষতি অনেকাংশ নির্ভর করে

৬. কাপড়ঃ
কোনো একটি অর্ডারের শতকরা ৬০%-৭০% লাভ নির্ভর করে কাপড়ের কনজামসনের উপর। তাই লাভ করার জন্য যথাযথ ভাবে ফেব্রিক্স কনজামসন করার বিকল্প কিছু নাই। ফেব্রিক্স কনজামসন মূলত ডজন হারে হিসেব করা হয়।

৭.খরচ নির্ধারনঃ
ফেব্রিক্স কনজামসন করার পর একজন মার্চেনডাইজারের কাজ হলো পন্য উৎপাদনের জন্য  মোট খরচ নির্ধারণ করা। একটি পন্যের মোট খরচের সাথে ফেব্রিক্স কষ্ট, ট্রিমস্ ও অ্যক্সেসরিজ কষ্ট, ওয়াশিং কষ্ট, ডাইং কষ্ট, এমব্রয়ডারি কষ্ট, প্রিন্টিং সহ অন্যান্য কষ্ট জড়িত।

৮. উৎপাদন ও ডেলিভারিঃ
পন্য উৎপাদন এবং ডেলিভারির সময় নির্ধারণ করা গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। একজন মার্চেনডাইজার ফ্যাক্টরি ও বায়ারের সাথে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে পন্য উৎপাদন এবং ডেলিভারির একটি পরিপূর্ণ পরিকল্পনা নির্ধারন করেন।

Nabil Hossain
nabilhossain1424@gmail.com

কোন মন্তব্য নেই: