অ্যাপারেল ইন্ডাস্ট্রি গুলোতে গার্মেন্টস প্রডাকশন ফলোয়াপ পদ্ধতিঃ
১. মেজারমেন্ট চার্ট:
পোশাক এক্সপোর্ট জন্য গার্মেন্ট ইন্সপেকশন প্রথম পদক্ষেপ হচ্ছে মেজারমেন্ট চার্ট। পোশাকের বায়ার নিকট থেকে মার্চেন্ডাইজার কাছে মিজারমেন্ট চার্ট প্রেরণ করা হয়। এই মিজারমেন্ট চার্ট অনুসরণ করে, ম্যানুফেচারার পোষাক তৈরীর ক্যাপাবিলিটি আছে কিনা সে বিষয়টি সম্পর্কে মার্চেন্ডাইজারকে নিশ্চিত হতে হয় ।
পোশাক এক্সপোর্ট জন্য গার্মেন্ট ইন্সপেকশন প্রথম পদক্ষেপ হচ্ছে মেজারমেন্ট চার্ট। পোশাকের বায়ার নিকট থেকে মার্চেন্ডাইজার কাছে মিজারমেন্ট চার্ট প্রেরণ করা হয়। এই মিজারমেন্ট চার্ট অনুসরণ করে, ম্যানুফেচারার পোষাক তৈরীর ক্যাপাবিলিটি আছে কিনা সে বিষয়টি সম্পর্কে মার্চেন্ডাইজারকে নিশ্চিত হতে হয় ।
২. সাইজ রেশিও:
পরবর্তী ধাপে সাইজ রেশিও সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন ভাবে বিবেচনা করতে হয় একজন মার্চেন্ডাইজারকে। ক্রেতাদের চাহিদা অনুযায়ী বিভিন্ন সাইজে গার্মেন্টস পোষাক তৈরী করতে হয়। উদাহরন স্বরুপ- XS, S, M, L, XL, এবং XXL ইত্যাদি হতে পারে।
পরবর্তী ধাপে সাইজ রেশিও সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন ভাবে বিবেচনা করতে হয় একজন মার্চেন্ডাইজারকে। ক্রেতাদের চাহিদা অনুযায়ী বিভিন্ন সাইজে গার্মেন্টস পোষাক তৈরী করতে হয়। উদাহরন স্বরুপ- XS, S, M, L, XL, এবং XXL ইত্যাদি হতে পারে।
৩. কালার বা সেড:
বায়ার রিকোয়ারমেন্ট অনুযায়ী পোষাকের কালার নিশ্চিত করতে হয়। সে অনুযায়ী বায়ার মার্চেন্ডাইজারকে রঙ ও কালার কোড প্রেরন করে। বায়ার নির্দিষ্ট করে দেওয়া রঙ ও কালার কোডের উপর ভিত্তি করে মার্চেন্ডাইজারকে ল্যাব ও অানুষঙ্গিক বিষয়াদি সতর্কতার সাথে সম্পূর্ণ করতে হয়।
বায়ার রিকোয়ারমেন্ট অনুযায়ী পোষাকের কালার নিশ্চিত করতে হয়। সে অনুযায়ী বায়ার মার্চেন্ডাইজারকে রঙ ও কালার কোড প্রেরন করে। বায়ার নির্দিষ্ট করে দেওয়া রঙ ও কালার কোডের উপর ভিত্তি করে মার্চেন্ডাইজারকে ল্যাব ও অানুষঙ্গিক বিষয়াদি সতর্কতার সাথে সম্পূর্ণ করতে হয়।
৪. গার্মেন্টস এর কোয়ালিটি:
আধুনিক পোষাক রপ্তানী ব্যবসা মানেই কোয়ালিটি সম্পন্ন গার্মেন্টস উৎপাদন। একজন বায়ার একটি গার্মেন্টস এর জন্য প্রচুর পরিমান ডলার ব্যয় করে। তাই কোয়ালিটি রক্ষা করতে হয় খুব গুরুত্বের সাথে। গার্মেন্টস মার্চেন্ডাইজারকে ডাইমেনশনাল স্টেবিলিটি বা স্রিংকেজ , ফ্যাব্রিকের স্ট্রেন্থ , টিয়ার টেনসাইল , ফ্যাব্রিকের ফল্ট , গার্মেন্টস ফল্ট ইত্যাদি কোয়ালিটির গার্মেন্টস ইন্সপেকশন উপর অত্যধিক গুরুত্ব দিয়ে কাজ করতে হয়।
আধুনিক পোষাক রপ্তানী ব্যবসা মানেই কোয়ালিটি সম্পন্ন গার্মেন্টস উৎপাদন। একজন বায়ার একটি গার্মেন্টস এর জন্য প্রচুর পরিমান ডলার ব্যয় করে। তাই কোয়ালিটি রক্ষা করতে হয় খুব গুরুত্বের সাথে। গার্মেন্টস মার্চেন্ডাইজারকে ডাইমেনশনাল স্টেবিলিটি বা স্রিংকেজ , ফ্যাব্রিকের স্ট্রেন্থ , টিয়ার টেনসাইল , ফ্যাব্রিকের ফল্ট , গার্মেন্টস ফল্ট ইত্যাদি কোয়ালিটির গার্মেন্টস ইন্সপেকশন উপর অত্যধিক গুরুত্ব দিয়ে কাজ করতে হয়।
৫. প্রয়োজনীয় সবকিছুর আনুষাঙ্গিক তালিকা:
গার্মেন্টস অর্ডার কনফার্ম করনের জন্য পোষাক তৈরীর জন্য আনুষাঙ্গিক সকল কিছু সম্পর্কে মার্চেন্ডাইজারের ব্যাপক বিস্তৃত ধারনা থাকতে হবে। পোশাক তৈরীর জন্য কোন বস্তুটি কোথা থেকে কি মূল্যে সংগ্রহ করা সম্ভব সে সম্পর্কে ধারনা না থাকলে ক্ষতির মুখে পড়তে হতে পারে। তাই আনুষাঙ্গিক সকল কিছুর উপর মার্চেন্ডাইজারকে তালিকা তৈরী করতে হবে।
গার্মেন্টস অর্ডার কনফার্ম করনের জন্য পোষাক তৈরীর জন্য আনুষাঙ্গিক সকল কিছু সম্পর্কে মার্চেন্ডাইজারের ব্যাপক বিস্তৃত ধারনা থাকতে হবে। পোশাক তৈরীর জন্য কোন বস্তুটি কোথা থেকে কি মূল্যে সংগ্রহ করা সম্ভব সে সম্পর্কে ধারনা না থাকলে ক্ষতির মুখে পড়তে হতে পারে। তাই আনুষাঙ্গিক সকল কিছুর উপর মার্চেন্ডাইজারকে তালিকা তৈরী করতে হবে।
৬. ডজন প্রতি ফ্রেব্রিক কনজামশনঃ
ফ্রেব্রিক বা কাপড়ের খরচ সঠিক ভাবে নির্নয় করা খুবই গুরত্বপূর্ণ। আর এই ফেব্রিকের উপর নির্ভর করেই গার্মেন্টস এর লাভ ক্ষতির অনেকাংশ নির্ভর করে। পরিমাপ চার্টের উপর নির্ভর করে কাপড়ের জিএসএম, কোয়ালিটি, পরিমান এর সঠিক হিসাব বের করতে হবে মার্চেন্ডাইজারকে। একজন মাচেন্ডাইজারের এ বিষয়ে খুবই দক্ষ হওয়া আবশ্যক।
ফ্রেব্রিক বা কাপড়ের খরচ সঠিক ভাবে নির্নয় করা খুবই গুরত্বপূর্ণ। আর এই ফেব্রিকের উপর নির্ভর করেই গার্মেন্টস এর লাভ ক্ষতির অনেকাংশ নির্ভর করে। পরিমাপ চার্টের উপর নির্ভর করে কাপড়ের জিএসএম, কোয়ালিটি, পরিমান এর সঠিক হিসাব বের করতে হবে মার্চেন্ডাইজারকে। একজন মাচেন্ডাইজারের এ বিষয়ে খুবই দক্ষ হওয়া আবশ্যক।
৭. ডজন প্রতি গার্মেন্টস কস্টিং :
কাপড় বা ফ্যাব্রিক খরচ নির্ধারনের পরে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে গার্মেন্টস খরচ নির্ধারন করা। ফ্যাব্রিক কস্টিং , আনুষাঙ্গিক কস্টিং , ওয়াশিং কস্টিং , প্রিন্টিং কস্টিং ডাইং কস্টিং , স্টিচিং কস্টিং এবং অন্যান্য অন্তর্ভুক্ত করে গার্মেন্টস খরচ নির্ধারন করতে হয়। সাধারনত ডজন প্রতি এ খরচ নির্ধারন করা হয়ে থাকে।
কাপড় বা ফ্যাব্রিক খরচ নির্ধারনের পরে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে গার্মেন্টস খরচ নির্ধারন করা। ফ্যাব্রিক কস্টিং , আনুষাঙ্গিক কস্টিং , ওয়াশিং কস্টিং , প্রিন্টিং কস্টিং ডাইং কস্টিং , স্টিচিং কস্টিং এবং অন্যান্য অন্তর্ভুক্ত করে গার্মেন্টস খরচ নির্ধারন করতে হয়। সাধারনত ডজন প্রতি এ খরচ নির্ধারন করা হয়ে থাকে।
৮. প্রডাকশন টাইম ও ডেলিভারীর তারিখ:
এক্সপোর্ট অর্ডার নিশ্চিত করার সর্বশেষ ধাপ হচ্ছে প্রডাকশন এর জন্য নির্ধারিত সময় এবং ডেলিভারীর ডেইট অনুযায়ী গার্মেন্টস প্রডাকশন ও ডেলিভারী নিশ্চিত করা সম্ভব কিনা সে বিষয়ে ধারনা রাখা। প্রয়োজনে কর্মীদের সাথে আলাপ আলোচনা করে বিষয়টি সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে এক্সপোর্ট অর্ডার কনর্ফম করতে হবে।
এক্সপোর্ট অর্ডার নিশ্চিত করার সর্বশেষ ধাপ হচ্ছে প্রডাকশন এর জন্য নির্ধারিত সময় এবং ডেলিভারীর ডেইট অনুযায়ী গার্মেন্টস প্রডাকশন ও ডেলিভারী নিশ্চিত করা সম্ভব কিনা সে বিষয়ে ধারনা রাখা। প্রয়োজনে কর্মীদের সাথে আলাপ আলোচনা করে বিষয়টি সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে এক্সপোর্ট অর্ডার কনর্ফম করতে হবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন