প্রিন্টিং এর প্রকারভেদ গুলি জেনে নিন - Textile Lab | Textile Learning Blog
প্রিন্টিং এর ব্যাসিক কিছু তথ্যঃ

অল অভার প্রিন্টিং:
নিট কিংবা ওভেন ফেব্রিকের উপর স্ক্রিন বা রোলারের মাধ্যমে যে নকশা ফুটিয়ে তোলা হয় তাকে অল অভার প্রিন্টিং বলে।

সাবলিমেশন প্রিন্টিং:
ট্রান্সফার পেপারে সাবলিমেশন প্রিন্ট করা হয়। পরে এই প্রিন্ট করা কাগজ ফেব্রিকের উপর রেখে তাপ ও চাপ দেওয়া হয়। ফলে কাগজে যে প্রিন্ট থাকে তা ফেব্রিকে চলে আসে।

ফয়েল প্রিন্টিং:
এর জন্য দরকার ফয়েল পেপার, আঠা, তাপ ও চাপ। নকশা অনুযায়ী ফেব্রিকের উপর আঠা লাগানো হয়। এরপর ফয়েল পেপার বসিয়ে তাপ ও চাপ প্রয়োগ করে করা হয়।

ফ্লক প্রিন্টিং:
কটন, উল, নাইলন সহ বিভিন্ন ফাইবারকে ছোট ছোট টুকরা করে কেটে  নেওয়া হয়। একেই ফ্লক বলে। ফেব্রিকের উপর এডহেসিভ/ আঠা লাগিয়ে ফ্লক ছড়িয়ে দেওয়া হয়।

গ্লিটার প্রিন্টিং:
অনেকটা ফ্লক প্রিন্টিং এর মত। শুধু ফ্লকের জায়গায় গ্লিটার ব্যাবহার করা হয়।

ব্লক প্রিন্টিং:
এতে কিছু  নকশা কাটা কাঠের টুকরা ব্যাবহার করা হয়এবং প্রিন্টিং পেষ্টও তৈরি করে নিতে হয়।

বাটিক প্রিন্টিঃ
এর প্রধান উপাদান গলিত মোম। এই মোমকে ফেব্রিকের  উপর নকশা অনুযায়ী ঢালা হয় এবং ঠান্ডা করে ওই ফেব্রিককে রং এ ডুবানো হয়। মোম দ্বারা আবৃত  অংশে রং ঢুকতে পারে না। পরে মোম তুলে ফেলা হয় এবং নকশা ফুটে ওঠে।

Aivy Khan TGMA-7
Pabna Textile Engineering College







প্রিন্টিং এর প্রকারভেদ গুলি জেনে নিন

প্রিন্টিং এর ব্যাসিক কিছু তথ্যঃ

অল অভার প্রিন্টিং:
নিট কিংবা ওভেন ফেব্রিকের উপর স্ক্রিন বা রোলারের মাধ্যমে যে নকশা ফুটিয়ে তোলা হয় তাকে অল অভার প্রিন্টিং বলে।

সাবলিমেশন প্রিন্টিং:
ট্রান্সফার পেপারে সাবলিমেশন প্রিন্ট করা হয়। পরে এই প্রিন্ট করা কাগজ ফেব্রিকের উপর রেখে তাপ ও চাপ দেওয়া হয়। ফলে কাগজে যে প্রিন্ট থাকে তা ফেব্রিকে চলে আসে।

ফয়েল প্রিন্টিং:
এর জন্য দরকার ফয়েল পেপার, আঠা, তাপ ও চাপ। নকশা অনুযায়ী ফেব্রিকের উপর আঠা লাগানো হয়। এরপর ফয়েল পেপার বসিয়ে তাপ ও চাপ প্রয়োগ করে করা হয়।

ফ্লক প্রিন্টিং:
কটন, উল, নাইলন সহ বিভিন্ন ফাইবারকে ছোট ছোট টুকরা করে কেটে  নেওয়া হয়। একেই ফ্লক বলে। ফেব্রিকের উপর এডহেসিভ/ আঠা লাগিয়ে ফ্লক ছড়িয়ে দেওয়া হয়।

গ্লিটার প্রিন্টিং:
অনেকটা ফ্লক প্রিন্টিং এর মত। শুধু ফ্লকের জায়গায় গ্লিটার ব্যাবহার করা হয়।

ব্লক প্রিন্টিং:
এতে কিছু  নকশা কাটা কাঠের টুকরা ব্যাবহার করা হয়এবং প্রিন্টিং পেষ্টও তৈরি করে নিতে হয়।

বাটিক প্রিন্টিঃ
এর প্রধান উপাদান গলিত মোম। এই মোমকে ফেব্রিকের  উপর নকশা অনুযায়ী ঢালা হয় এবং ঠান্ডা করে ওই ফেব্রিককে রং এ ডুবানো হয়। মোম দ্বারা আবৃত  অংশে রং ঢুকতে পারে না। পরে মোম তুলে ফেলা হয় এবং নকশা ফুটে ওঠে।

Aivy Khan TGMA-7
Pabna Textile Engineering College







২টি মন্তব্য:

Lattitude Graphic বলেছেন...

R-o onek prokarbed ache. Segulu ullekh korle r-o upokrito hobe manush jara printing section-a kaj kore.

Unknown বলেছেন...

aro kichhu prokarved,jamon-Discharge print,Pigment print,Stivker print....egulo niye alochona korle aro beshi valo hoto...Thank You.