ডাইং এবং ফিনিশিংয়ে কাপড়ে সমস্যা দুর করার উপায় | Fabrics Problems Solution - Textile Lab | Textile Learning Blog
মেশিন এর স্পট সমস্যা সমাধন এবং করনীয়ঃ

১. ডাইজ গোলানোর সময় নির্দিষ্ট টেম্পারেচার মেইনটেইন করতে হবে।  যেমন ব্লাক টার্কিশের ক্ষত্রে বেশি টেম্পারেচার দিতে হবে।

২. গরম পানিতে ডাইজ গোলাতে হবে ঠান্ডা পানিতে গোলানো যাবে না  ।

৩. মেশিন চালানোর আগে ডাস্ট ফিল্টার, লিন্ট ফিল্টার গুলি ক্লিন করে নিতে হবে।

৪.  পানির হার্ডনেস চেক করে নিতে হবে।

৫. ফিনিশিং এর সময় সফেনার এর সাথে এসিড এন্টিফোম ব্যাবহার করতে হবে ( ফোমিং হলে )

৬. ফিনিশিং এর যাবতীয় সকল মেশিন এর প্যাডার, এক্সপেন্ডার রোলার, ওভারফিড রোলার ক্লিনিং করে নিতে হবে।

৭. ফিনিশিং এর ক্ষত্রে লাইট টু ডিপ কালার ফিনিশ এর সিরিয়াল করতে হবে এবং ওই অনুযায়ী চালাতে হবে।

৮. মেশিন চলাকালীন সময়ে ইউটিলিটি চেক করে মেশিন চালাতে হবে যেনো মাঝ খানে স্টপ না হয়।  মেশিন চালানোর আগে লাইনে এয়ার, স্টিম, পানির প্রেসার চেক করে চালানো উচিৎ।

৯. এক্সোস্ট ডাইং চলার সময় মেশিন ডজিং, রিল স্পিড, নজেল ,  টেম্পারেচার পরিবর্তন হওয়া যাবে না।

১০. দৈর্ঘ দিনের জমানো ডাইজ ক্যামিকেল ব্যাবহার করা যাবে না, এবং ল্যাব টেস্ট ছাড়া ক্যামিকেল ব্যাবহার করা যাবে না। এবং স্টোর এর স্টেন্ডার্ড টেম্পারেচার, হিউমিডিটি রক্ষা করতে হবে।

১১. টার্কশ কালার ডাইং এর সময় বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।

১২. ফেব্রিক স্পট এর জন্য দায়ী মুল মেশিন হচ্ছে স্টেনটার তাই একে ১০০% ডাস্ট করে রাখতে হবে।

১৩. সফেনারে ভেঅঅওজা আনলোড করা কাপড় বেশি ক্ষন খোলা ফেলে রাখা যাবে না।

১৪. সোডা, সল্ট ছেকে পরে মেশিনে ডজিং করবেন।

১৫. সেড চেক এর সময় মেশিন হান্টিং মোডে রাখবেন। তা না হলে স্পট পড়বে, স্টপ পার্ক পড়বে। 

১৬. লাইট কালার, ডিপ কালার এর জন্য আলাদা মেশিন ব্যাবহার করুন।

১৭. পিগমেন্ট টপিং এর সময় বাইন্ডার ব্যাবহার করা হলে তা স্ট্রিপ করার সময় বাইন্ডার জমে পিগমেন্ট স্পট তৈরি করে।

১৮. কম্পেক্টর চালানোর সময় ডিপ কালার দিয়ে আগে শুরু করা লাগবে। নয়তো স্টিম এর ওয়াটার ড্রপ মার্ক আসে।

১৯. স্লিটিং করার করার পর লাইট কালার গুলি আগে চালিয়ে পলি করে রাখতে হবে,  যেনো ফ্লাই ডাস্ট না পড়ে।

২০. কাপড় কোন কারনে চালানো না গেলে বা ফিনিশিং না করা গেলে ভেজা কাপড় গুলি বেশি করে পানিতে চুবিয়ে দিতে হবে এতে কালার স্পট পড়ার পসিবিলিটি কমে যাবে।

২১. ইয়ার্ন ডাইড কাপড় বেশি ক্ষন রাখলে তা কালার ব্লিড করতে পারে তাই এটি যতো দ্রুত সম্ভব শুকিয়ে ফেলা উচিৎ।

২২. শীত কালে পোকার উপদ্রব দুর করার জন্য ইয়োলো লাইট ব্যাবহার করতে হবে। যাতে পোকা প্যাডারে না পড়ে।

২৩. ইনিশিয়াল ডাই বাথ pH কখনো এলকালাইন হওয়া যাবে না সব সময় নিউট্রাল হতে হবে








স্পট দুর করার জন্য করনীয় কিছু বিষয়ঃ

১. মেশিন গুলি নিয়মিত রুটিন ক্লিন করান।

২. সফেনার, বাইন্ডার ব্যাবহার করলে তা ১০০% ক্লিন করান।

৩. ইউটিলিটি চেক করান।

৪. সফেনার, বাইন্ডার টেস্ট করান প্রয়োজনে ব্রেন্ড চেঞ্জ করুন।

৫. লাইট কালার আগে ডাইং ফিনিশিং করান।

৬. মেশিন ক্লিন করুন যখন ডিপ থেকে লাইট কালারে যাবেন ।

৭. ক্যামিকেল ডজিং এর সময় সলিউবল করে ছেকে মেশিনে ব্যাবহার করুন।

৮. প্রতিটা মেশিন এ অনলাইন কোয়ালিটির লোক দিয়ে প্রসেস রানিং অবস্থায় চেক বা ইন্সপেকশন করাবেন। এবং যেখান থেকেই আসুক তার জন্য দায়ী মেশিনে দ্রুত ব্যাবস্থা নিতে হবে।

৯. নতুন অপারেটর, হেলপার আসলে তাদের স্পট এর সম্ভাব্য সোর্স এবং এটি কিভাবে দুর করা যায় তা বুঝিয়ে, শিখিয়ে দিতে হবে।

১০. মেশিন এর পেছেনে প্যাডার,  কন্ট্রোল প্যানেল (অপারেটর এর), এবং সামনে  পর্যাপ্ত আলোর ব্যাবস্থা করতে হবে যাতে তিলা পরিমান স্পট ধরা পড়ে যায়। অনেক যায়গায় এই সাধারন সমস্যার কারনে অনেক স্পট টের পায় না অপারেটর হেল্পপার।

১১. ডাইং আন ইভেন হলে এব্জরবেন্সি , লেভেলিং এজেন্ট, ডাইজ এর কোয়ালিটি চেক করে নিতে হবে।




ডাইং এবং ফিনিশিংয়ে কাপড়ে সমস্যা দুর করার উপায় | Fabrics Problems Solution

মেশিন এর স্পট সমস্যা সমাধন এবং করনীয়ঃ

১. ডাইজ গোলানোর সময় নির্দিষ্ট টেম্পারেচার মেইনটেইন করতে হবে।  যেমন ব্লাক টার্কিশের ক্ষত্রে বেশি টেম্পারেচার দিতে হবে।

২. গরম পানিতে ডাইজ গোলাতে হবে ঠান্ডা পানিতে গোলানো যাবে না  ।

৩. মেশিন চালানোর আগে ডাস্ট ফিল্টার, লিন্ট ফিল্টার গুলি ক্লিন করে নিতে হবে।

৪.  পানির হার্ডনেস চেক করে নিতে হবে।

৫. ফিনিশিং এর সময় সফেনার এর সাথে এসিড এন্টিফোম ব্যাবহার করতে হবে ( ফোমিং হলে )

৬. ফিনিশিং এর যাবতীয় সকল মেশিন এর প্যাডার, এক্সপেন্ডার রোলার, ওভারফিড রোলার ক্লিনিং করে নিতে হবে।

৭. ফিনিশিং এর ক্ষত্রে লাইট টু ডিপ কালার ফিনিশ এর সিরিয়াল করতে হবে এবং ওই অনুযায়ী চালাতে হবে।

৮. মেশিন চলাকালীন সময়ে ইউটিলিটি চেক করে মেশিন চালাতে হবে যেনো মাঝ খানে স্টপ না হয়।  মেশিন চালানোর আগে লাইনে এয়ার, স্টিম, পানির প্রেসার চেক করে চালানো উচিৎ।

৯. এক্সোস্ট ডাইং চলার সময় মেশিন ডজিং, রিল স্পিড, নজেল ,  টেম্পারেচার পরিবর্তন হওয়া যাবে না।

১০. দৈর্ঘ দিনের জমানো ডাইজ ক্যামিকেল ব্যাবহার করা যাবে না, এবং ল্যাব টেস্ট ছাড়া ক্যামিকেল ব্যাবহার করা যাবে না। এবং স্টোর এর স্টেন্ডার্ড টেম্পারেচার, হিউমিডিটি রক্ষা করতে হবে।

১১. টার্কশ কালার ডাইং এর সময় বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।

১২. ফেব্রিক স্পট এর জন্য দায়ী মুল মেশিন হচ্ছে স্টেনটার তাই একে ১০০% ডাস্ট করে রাখতে হবে।

১৩. সফেনারে ভেঅঅওজা আনলোড করা কাপড় বেশি ক্ষন খোলা ফেলে রাখা যাবে না।

১৪. সোডা, সল্ট ছেকে পরে মেশিনে ডজিং করবেন।

১৫. সেড চেক এর সময় মেশিন হান্টিং মোডে রাখবেন। তা না হলে স্পট পড়বে, স্টপ পার্ক পড়বে। 

১৬. লাইট কালার, ডিপ কালার এর জন্য আলাদা মেশিন ব্যাবহার করুন।

১৭. পিগমেন্ট টপিং এর সময় বাইন্ডার ব্যাবহার করা হলে তা স্ট্রিপ করার সময় বাইন্ডার জমে পিগমেন্ট স্পট তৈরি করে।

১৮. কম্পেক্টর চালানোর সময় ডিপ কালার দিয়ে আগে শুরু করা লাগবে। নয়তো স্টিম এর ওয়াটার ড্রপ মার্ক আসে।

১৯. স্লিটিং করার করার পর লাইট কালার গুলি আগে চালিয়ে পলি করে রাখতে হবে,  যেনো ফ্লাই ডাস্ট না পড়ে।

২০. কাপড় কোন কারনে চালানো না গেলে বা ফিনিশিং না করা গেলে ভেজা কাপড় গুলি বেশি করে পানিতে চুবিয়ে দিতে হবে এতে কালার স্পট পড়ার পসিবিলিটি কমে যাবে।

২১. ইয়ার্ন ডাইড কাপড় বেশি ক্ষন রাখলে তা কালার ব্লিড করতে পারে তাই এটি যতো দ্রুত সম্ভব শুকিয়ে ফেলা উচিৎ।

২২. শীত কালে পোকার উপদ্রব দুর করার জন্য ইয়োলো লাইট ব্যাবহার করতে হবে। যাতে পোকা প্যাডারে না পড়ে।

২৩. ইনিশিয়াল ডাই বাথ pH কখনো এলকালাইন হওয়া যাবে না সব সময় নিউট্রাল হতে হবে








স্পট দুর করার জন্য করনীয় কিছু বিষয়ঃ

১. মেশিন গুলি নিয়মিত রুটিন ক্লিন করান।

২. সফেনার, বাইন্ডার ব্যাবহার করলে তা ১০০% ক্লিন করান।

৩. ইউটিলিটি চেক করান।

৪. সফেনার, বাইন্ডার টেস্ট করান প্রয়োজনে ব্রেন্ড চেঞ্জ করুন।

৫. লাইট কালার আগে ডাইং ফিনিশিং করান।

৬. মেশিন ক্লিন করুন যখন ডিপ থেকে লাইট কালারে যাবেন ।

৭. ক্যামিকেল ডজিং এর সময় সলিউবল করে ছেকে মেশিনে ব্যাবহার করুন।

৮. প্রতিটা মেশিন এ অনলাইন কোয়ালিটির লোক দিয়ে প্রসেস রানিং অবস্থায় চেক বা ইন্সপেকশন করাবেন। এবং যেখান থেকেই আসুক তার জন্য দায়ী মেশিনে দ্রুত ব্যাবস্থা নিতে হবে।

৯. নতুন অপারেটর, হেলপার আসলে তাদের স্পট এর সম্ভাব্য সোর্স এবং এটি কিভাবে দুর করা যায় তা বুঝিয়ে, শিখিয়ে দিতে হবে।

১০. মেশিন এর পেছেনে প্যাডার,  কন্ট্রোল প্যানেল (অপারেটর এর), এবং সামনে  পর্যাপ্ত আলোর ব্যাবস্থা করতে হবে যাতে তিলা পরিমান স্পট ধরা পড়ে যায়। অনেক যায়গায় এই সাধারন সমস্যার কারনে অনেক স্পট টের পায় না অপারেটর হেল্পপার।

১১. ডাইং আন ইভেন হলে এব্জরবেন্সি , লেভেলিং এজেন্ট, ডাইজ এর কোয়ালিটি চেক করে নিতে হবে।




কোন মন্তব্য নেই: