গার্মেন্টসে শ্রমিক নিয়োগ পদ্ধতি জেনে রাখুন - Textile Lab | Textile Learning Blog
গার্মেন্টসে শ্রমিক নিয়োগের পদ্ধতিঃ

আমাদের কারখানা শ্রমিক নিয়োগের ক্ষেত্রে একটি সুনির্দিষ্ট কর্ম পদ্ধতি ব্যবহার করে।

কোম্পানীর শ্রমিক নিয়োগ পদ্ধতি নিুরুপঃ

১। আমরা সকল শ্রমিককে ন্যায় সঙ্গত উপায়ে নিয়োগ করি।

২। শ্রমিক নিয়োগের ব্যাপারে আমরা প্রভাবিত হই না।

৩। শ্রমিক নিয়োগের ব্যাপারে  আমরা সংবাদপত্র অথবা পোষ্টারের মাধ্যমে বিজ্ঞাপন দেই।
৪। ১৮ বছরের কম বয়সের কোন শ্রমিককে আমরা নিয়োগ করি না।
৫। শ্রমিক নিয়োগের ক্ষেত্রে কাজ করার সামর্থের উপর অর্থাৎ তার দক্ষতাকে প্রাধান্য দেওয়া হয়।
৬। শ্রমিক নিয়োগের ক্ষেত্রে আমরা কখনও জাতি, বর্ণ, ধর্ম এবং লিঙ্গ ভেদে পক্ষপাতমূলক আচরণ করি না।

প্রয়োজনীয় কাগজপত্রঃ
১.       নিয়োগের সময় ৪ কপি ছবি।
২.      জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি।
৩.      চারিত্রিক সনদপত্রের ফটোকপি।
৪.      শিক্ষাগত যোগ্যতার ফটোকপি।
উল্লেখিত কাগজপত্রাদি জমা দেওয়া সকলের জন্য বাধ্যতামূলক।

ওভারটাইমঃ

১। কোন শ্রমিক সকাল ৮.০০ টা থেকে সন্ধা ৫.০০ টার পর কাজ করলেই তা ওভারটাইম হিসাবে গননা করা হয়।

২। ওভারটাইমের হিসাবঃ
মূল মজুরীX২ Xওভার টাইম ঘন্টা
২০৮

বোনাসঃ
১। প্রত্যেক স্থায়ী শ্রমিককে বছরে দুইটি ঈদ বোনাস দিয়ে থাকি।

হাজিরা বোনাসঃ
মাসে পূর্ণ কার্য্য দিবস উপস্থিত থাকলে আমরা অপারেটর ও কিউ, আইদের ৫০০/=, এবং অন্যান্যদেরকে ৩৫০/= টাকা হাজিরা বোনাস হিসাবে দিয়ে থাকি।

ইনক্রিমেন্টঃ
এক বছর চাকুরী পূর্ণ হলে হলে পরবর্তী বছর প্রত্যেক শ্রমিককে বাংলাদেশ গার্মেন্টস্ শিল্প সেক্টর এর নূন্যতম মজুরী গেজেট অনুজায়ী ইনক্রিমেন্ট দেওয়ার ব্যবস্থা আছে।

ছুটিঃ
আমাদের কারখানায় ছুটি পাওয়ার নির্দিষ্ট পদ্ধতি আছে। সাপ্তাহিক ছুটি ছাড়াও পদ্ধতি অনুযায়ী আমাদের শ্রমিকদের মোট পাঁচ ধরনের ছুটির বিধান রয়েছে। এ গুলো নিুরুপঃ
১. উৎসব ছুটি
২. নৈমিত্তিক/ পারিবারিক ছুটি
৩. অসুস্থতা জনিত ছুটি
৪. বার্ষিক/ অর্জিত ছুটি এবং
৫. প্রসবকালীন ছুটি

উৎসব ছুটিঃ
একজন শ্রমিক পূর্নবেতনে বছরে ১১ দিন এই ছুটি পায় , যা আমরা নির্ধারিত করে দেই (সরকারী বিভিন্ন পর্বকালীন হিসাবে)

নৈমিত্তিক  ছুটিঃ
একজন শ্রমিক পূর্নবেতনে বছরে ১০ দিন এই ছুটি পায়।

অসুস্থতার ছুটিঃ
একজন শ্রমিক পূর্নবেতনে বছরে ১৪ দিন এই ছুটি পায়।

বার্ষিক ছুটিঃ
এক বছর চাকুরী পূর্ণ হইবার পর পরবর্তী বছরে পূর্ববতী বছরের প্রতি ১৮ কর্মদিবসের জন্য ১ দিন করে পূর্ণ বেতনে এই ছুটি পায়।

প্রসবকালীন ছুটিঃ
সর্বমোট ১৬ সপ্তাহ প্রসবকালীন ছুটি মজুরী সহ পেয়ে থাকে। প্রসবকালীন ছুটির ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট শ্রমিকের চাকুরীর বয়স ৬ মাস পূর্ণ হতে হবে।
কোন শ্রমিকের প্রসবকালীন ছুটি নিতে হলে তাকে অবশ্যই নির্ধারিত ফরমে ছুটির আবেদন করতে হবে।
শ্রমিক নিয়োগ (স্থায়ী আদেশ) আইন, ১৯৬৫

ধারা ২৬, চাকুরী থেকে বরখাস্থঃ

১। লে-অফ, ছাঁটাই, বিচ্যুতি এবং চাকুরীর অবসান সম্পর্কে এ আইনের অন্যত্র যা কিছুই থাক না কেন একজন শ্রমিককে

ক. পূর্ববর্তী নোটিশ বা নোটিশ এর পরিবর্তে মজুরী বা এর ক্ষতিপূরণ ছাড়াই বরখাস্থ করা যেতে পারে যদি তিনি কোন অপরাধের জন্য দন্ডিত হন; যা

খ. ১৮ ধারার অধীনে অসদাচরণের জন্য দোষী সাব্যস্ত হলে, পূর্ববতী নোটিশ বা এর পরিবর্তে মজুরী ছাড়া বরখাস্ত করা যেতে পারে।

২। কোন শ্রমিক অসদাচণের জন্য দোষী সাব্যস্ত হলে দন্ড লঘুকরণীয় যে কোন অবস্থা বিবেচনা পূর্বক উপধারা (১) এর বিধান অনুযায়ী শাস্তিমূলক ব্যবস্থা হিসাবে বরখাস্থ না করে কর্মচ্যুত বা মজুরী অথবা জীবিকা ভাতা ছাড়াই অনধিক সাত দিনের জন্য বরখাস্থ করা যেতে পারে, এবং এ সময় ১৮ ধারার (২) উপ ধারা- মোতাবেক তদন্ত অনুষ্ঠানের জন্য, যদি এরুপ তদন্ত হয়ে থাকে, শ্রমিকের সাময়িক বরখাস্থের অন্তর্ভূক্ত বা অতিরিক্ত হতে পারে বা তাকে অন্যভাবে লঘুতর শাস্থি দেয়া যেতে পারে

৩। নিম্নেবর্ণিত কাজ ও ক্রটিসমূহ অসদাচরণরুপে বিবেচিত হবে-

ক) একা বা সংঘবদ্ধভাবে কোন উর্ধ্বতন কর্মকর্তার আইনানুগ বা যুক্তিসঙ্গত আদেশ ইচ্ছাকৃতভাবে পালন না করা বা অবাধ্যতা করা;

খ) মালিকের ব্যবসা বা সম্পত্তি সংক্রাস্থ ব্যাপারে চুরি, আত্নসাৎ, প্রতারনা বা অসাধুতা;

গ) মালিকের অধীনে নিজের বা অন্য কোন শ্রমিকের চাকরীর ব্যাপারে ঘুষ বা অবৈধ কোন পারিতোষিক গ্রহণ বা   প্রদান;

ঘ) ছুটি ব্যতিরেকে অভ্যাসগত অনুপস্থিতি বা ছুটি ব্যতিরেকে ১০ দিনের বেশী অনুপস্থিতি;

ঙ) অভ্যাসগতভাবে বিলম্বে উপস্থিতি;

চ) বাণিজ্য প্রতিষ্ঠানে বা শিল্প প্রতিষ্ঠানে প্রযোজ্য যে কোন আইন বা নিয়ম বা বিধান ভঙ্গ করার অভ্যাস;

ছ) বাণিজ্য প্রতিষ্ঠানে বা শিল্প প্রতিষ্ঠানে উচ্ছৃংখলতা, দাঙ্গাহাঙ্গামা, অগ্নিসংযোগ বা ভাংচুর।

জ) অভ্যাসগত অমনোযোগিতা বা কাজে অবহেলা;

ঝ) কোন কাজ বা ত্রুটি যার জন্য জরিমানা আরোপ করা যেতে পারে, তার উপুর্যুপরি পুনরাবৃত্তি;

ঞ) অবৈধ ধর্মঘট বা ধীবে কাজ করা অথবা অবৈধ ধর্মঘট বা ধীবে কাজ করার জন্য অন্যদের কে উস্কানি দেওয়া;

ট) মালিকের দাপ্তরিক দলিল-পত্র নষ্ট করা, ক্ষতি করা, বিকৃত করা বা মিথ্যা প্রতিপন্ন করা।

চাকুরীর অবসান/পরিসমাপ্তিঃ
ক)  স্থায়ী শ্রমিক এর ক্ষেত্রে চাকুরীর পরিসমাপ্তি করতে হলে চাকুরী ছাড়ার ২ মাস এবং অস্থায়ী শ্রমিক এর ক্ষেত্রে ১ মাস পূর্বে অব্যহতি পত্র নিয়োগকর্তা বরাবর জমা দিতে হবে।
(ক) দেনা-পাওনা বুঝে নেবার সময় হাজিরা কার্ড এবং আই.ডি কার্ড (পরিচয় পত্র) জমা দেওয়া সকলের জন্য বাধ্যতামূলক।

Collected Post 

গার্মেন্টসে শ্রমিক নিয়োগ পদ্ধতি জেনে রাখুন

গার্মেন্টসে শ্রমিক নিয়োগের পদ্ধতিঃ

আমাদের কারখানা শ্রমিক নিয়োগের ক্ষেত্রে একটি সুনির্দিষ্ট কর্ম পদ্ধতি ব্যবহার করে।

কোম্পানীর শ্রমিক নিয়োগ পদ্ধতি নিুরুপঃ

১। আমরা সকল শ্রমিককে ন্যায় সঙ্গত উপায়ে নিয়োগ করি।

২। শ্রমিক নিয়োগের ব্যাপারে আমরা প্রভাবিত হই না।

৩। শ্রমিক নিয়োগের ব্যাপারে  আমরা সংবাদপত্র অথবা পোষ্টারের মাধ্যমে বিজ্ঞাপন দেই।
৪। ১৮ বছরের কম বয়সের কোন শ্রমিককে আমরা নিয়োগ করি না।
৫। শ্রমিক নিয়োগের ক্ষেত্রে কাজ করার সামর্থের উপর অর্থাৎ তার দক্ষতাকে প্রাধান্য দেওয়া হয়।
৬। শ্রমিক নিয়োগের ক্ষেত্রে আমরা কখনও জাতি, বর্ণ, ধর্ম এবং লিঙ্গ ভেদে পক্ষপাতমূলক আচরণ করি না।

প্রয়োজনীয় কাগজপত্রঃ
১.       নিয়োগের সময় ৪ কপি ছবি।
২.      জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি।
৩.      চারিত্রিক সনদপত্রের ফটোকপি।
৪.      শিক্ষাগত যোগ্যতার ফটোকপি।
উল্লেখিত কাগজপত্রাদি জমা দেওয়া সকলের জন্য বাধ্যতামূলক।

ওভারটাইমঃ

১। কোন শ্রমিক সকাল ৮.০০ টা থেকে সন্ধা ৫.০০ টার পর কাজ করলেই তা ওভারটাইম হিসাবে গননা করা হয়।

২। ওভারটাইমের হিসাবঃ
মূল মজুরীX২ Xওভার টাইম ঘন্টা
২০৮

বোনাসঃ
১। প্রত্যেক স্থায়ী শ্রমিককে বছরে দুইটি ঈদ বোনাস দিয়ে থাকি।

হাজিরা বোনাসঃ
মাসে পূর্ণ কার্য্য দিবস উপস্থিত থাকলে আমরা অপারেটর ও কিউ, আইদের ৫০০/=, এবং অন্যান্যদেরকে ৩৫০/= টাকা হাজিরা বোনাস হিসাবে দিয়ে থাকি।

ইনক্রিমেন্টঃ
এক বছর চাকুরী পূর্ণ হলে হলে পরবর্তী বছর প্রত্যেক শ্রমিককে বাংলাদেশ গার্মেন্টস্ শিল্প সেক্টর এর নূন্যতম মজুরী গেজেট অনুজায়ী ইনক্রিমেন্ট দেওয়ার ব্যবস্থা আছে।

ছুটিঃ
আমাদের কারখানায় ছুটি পাওয়ার নির্দিষ্ট পদ্ধতি আছে। সাপ্তাহিক ছুটি ছাড়াও পদ্ধতি অনুযায়ী আমাদের শ্রমিকদের মোট পাঁচ ধরনের ছুটির বিধান রয়েছে। এ গুলো নিুরুপঃ
১. উৎসব ছুটি
২. নৈমিত্তিক/ পারিবারিক ছুটি
৩. অসুস্থতা জনিত ছুটি
৪. বার্ষিক/ অর্জিত ছুটি এবং
৫. প্রসবকালীন ছুটি

উৎসব ছুটিঃ
একজন শ্রমিক পূর্নবেতনে বছরে ১১ দিন এই ছুটি পায় , যা আমরা নির্ধারিত করে দেই (সরকারী বিভিন্ন পর্বকালীন হিসাবে)

নৈমিত্তিক  ছুটিঃ
একজন শ্রমিক পূর্নবেতনে বছরে ১০ দিন এই ছুটি পায়।

অসুস্থতার ছুটিঃ
একজন শ্রমিক পূর্নবেতনে বছরে ১৪ দিন এই ছুটি পায়।

বার্ষিক ছুটিঃ
এক বছর চাকুরী পূর্ণ হইবার পর পরবর্তী বছরে পূর্ববতী বছরের প্রতি ১৮ কর্মদিবসের জন্য ১ দিন করে পূর্ণ বেতনে এই ছুটি পায়।

প্রসবকালীন ছুটিঃ
সর্বমোট ১৬ সপ্তাহ প্রসবকালীন ছুটি মজুরী সহ পেয়ে থাকে। প্রসবকালীন ছুটির ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট শ্রমিকের চাকুরীর বয়স ৬ মাস পূর্ণ হতে হবে।
কোন শ্রমিকের প্রসবকালীন ছুটি নিতে হলে তাকে অবশ্যই নির্ধারিত ফরমে ছুটির আবেদন করতে হবে।
শ্রমিক নিয়োগ (স্থায়ী আদেশ) আইন, ১৯৬৫

ধারা ২৬, চাকুরী থেকে বরখাস্থঃ

১। লে-অফ, ছাঁটাই, বিচ্যুতি এবং চাকুরীর অবসান সম্পর্কে এ আইনের অন্যত্র যা কিছুই থাক না কেন একজন শ্রমিককে

ক. পূর্ববর্তী নোটিশ বা নোটিশ এর পরিবর্তে মজুরী বা এর ক্ষতিপূরণ ছাড়াই বরখাস্থ করা যেতে পারে যদি তিনি কোন অপরাধের জন্য দন্ডিত হন; যা

খ. ১৮ ধারার অধীনে অসদাচরণের জন্য দোষী সাব্যস্ত হলে, পূর্ববতী নোটিশ বা এর পরিবর্তে মজুরী ছাড়া বরখাস্ত করা যেতে পারে।

২। কোন শ্রমিক অসদাচণের জন্য দোষী সাব্যস্ত হলে দন্ড লঘুকরণীয় যে কোন অবস্থা বিবেচনা পূর্বক উপধারা (১) এর বিধান অনুযায়ী শাস্তিমূলক ব্যবস্থা হিসাবে বরখাস্থ না করে কর্মচ্যুত বা মজুরী অথবা জীবিকা ভাতা ছাড়াই অনধিক সাত দিনের জন্য বরখাস্থ করা যেতে পারে, এবং এ সময় ১৮ ধারার (২) উপ ধারা- মোতাবেক তদন্ত অনুষ্ঠানের জন্য, যদি এরুপ তদন্ত হয়ে থাকে, শ্রমিকের সাময়িক বরখাস্থের অন্তর্ভূক্ত বা অতিরিক্ত হতে পারে বা তাকে অন্যভাবে লঘুতর শাস্থি দেয়া যেতে পারে

৩। নিম্নেবর্ণিত কাজ ও ক্রটিসমূহ অসদাচরণরুপে বিবেচিত হবে-

ক) একা বা সংঘবদ্ধভাবে কোন উর্ধ্বতন কর্মকর্তার আইনানুগ বা যুক্তিসঙ্গত আদেশ ইচ্ছাকৃতভাবে পালন না করা বা অবাধ্যতা করা;

খ) মালিকের ব্যবসা বা সম্পত্তি সংক্রাস্থ ব্যাপারে চুরি, আত্নসাৎ, প্রতারনা বা অসাধুতা;

গ) মালিকের অধীনে নিজের বা অন্য কোন শ্রমিকের চাকরীর ব্যাপারে ঘুষ বা অবৈধ কোন পারিতোষিক গ্রহণ বা   প্রদান;

ঘ) ছুটি ব্যতিরেকে অভ্যাসগত অনুপস্থিতি বা ছুটি ব্যতিরেকে ১০ দিনের বেশী অনুপস্থিতি;

ঙ) অভ্যাসগতভাবে বিলম্বে উপস্থিতি;

চ) বাণিজ্য প্রতিষ্ঠানে বা শিল্প প্রতিষ্ঠানে প্রযোজ্য যে কোন আইন বা নিয়ম বা বিধান ভঙ্গ করার অভ্যাস;

ছ) বাণিজ্য প্রতিষ্ঠানে বা শিল্প প্রতিষ্ঠানে উচ্ছৃংখলতা, দাঙ্গাহাঙ্গামা, অগ্নিসংযোগ বা ভাংচুর।

জ) অভ্যাসগত অমনোযোগিতা বা কাজে অবহেলা;

ঝ) কোন কাজ বা ত্রুটি যার জন্য জরিমানা আরোপ করা যেতে পারে, তার উপুর্যুপরি পুনরাবৃত্তি;

ঞ) অবৈধ ধর্মঘট বা ধীবে কাজ করা অথবা অবৈধ ধর্মঘট বা ধীবে কাজ করার জন্য অন্যদের কে উস্কানি দেওয়া;

ট) মালিকের দাপ্তরিক দলিল-পত্র নষ্ট করা, ক্ষতি করা, বিকৃত করা বা মিথ্যা প্রতিপন্ন করা।

চাকুরীর অবসান/পরিসমাপ্তিঃ
ক)  স্থায়ী শ্রমিক এর ক্ষেত্রে চাকুরীর পরিসমাপ্তি করতে হলে চাকুরী ছাড়ার ২ মাস এবং অস্থায়ী শ্রমিক এর ক্ষেত্রে ১ মাস পূর্বে অব্যহতি পত্র নিয়োগকর্তা বরাবর জমা দিতে হবে।
(ক) দেনা-পাওনা বুঝে নেবার সময় হাজিরা কার্ড এবং আই.ডি কার্ড (পরিচয় পত্র) জমা দেওয়া সকলের জন্য বাধ্যতামূলক।

Collected Post 

কোন মন্তব্য নেই: