Bio Polishing বা বায়োপলিশিং এনজাইম ওয়াস কি - Textile Lab | Textile Learning Blog
Bio Polishing:

সহজ ভাষায় বলতে গেলে bio polishing হচ্ছে এক ধরণের ক্যামিকেল প্রসেস যাতে এনজাইম বব্যাবহার করে টেক্সটাইল ম্যাটেরিয়াল বা সাবস্ট্রেট এর হেয়ারিনেস দুর করা হয় ।
টেক্সটাইল ম্যাটেরিয়াল এর হেয়ারিনেস বা ফাজিনেস দুর করার দুই ধরনের উপায় আছে
১. সিনজিং
২. এনজাইম ওয়াস

সাধারনত ওভেন কাপড়, ইয়ার্ন সিনজিং করা হয়  singeing process
নিট  ফেব্রিকে, গার্মেন্টস, ডেনিম  উপর এনজাইমের সাহায্য করা হয়।





বায়োপলিশিং :
এনজাইম এর মতো বায়ো ক্যামিকেল ব্যাবহার করে, হেয়ারিনেস দুর করার প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয় বিধায় এর বায়োপলিশিং প্রসেস বলে আর এনজাইম এর নাম বায়োপলিশ এনজাইম ।
Cellulases নামক এক প্রকার এনজাইম যা বায়োপলিশ  এক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয় ।
নিট ফেব্রিকে মেকানিকাল ট্রিটমেন্ট এর মাধ্যমে singeing করলে টেনশনের জন্য dimension চেঞ্জ হয়ে যায়। তাই bio polish এর মাধ্যমে  ফেব্রিকের হেয়ারিনেস রিমুভ করা হয়।
নীট কাপড় এ টেনশনে এর ডাইমেনশনাল ডিফরমেশন হয় যার ফলে এর স্রিংকেজ, স্পাইরিলিটি দেখা দেয়।  ওভেন এর ক্ষত্রে সিনজিং করার পর পানিতে ভিজিয়ে ডিসাইজিং করা হয় যার ফলে ফ্লেম ফেব্রিক এর ভেতরে থাকে না কিন্তু নীট কাপড় যেহেতু ডিসাইজ করা হয় না তাই ফ্লেম থেকে কাপড় পুড়ে যাওয়ার চান্স থাকে যদিও আমরা স্টিম ব্যাবহার করা তার পরো রিক্স থাকে যার দরুন নীট এর জন্য সিনজিং জনপ্রিয় না। নীট ফেব্রিক কে এক্সজোস্ট মেথোডে বায়োপলিশিং করা হয়।
এই প্রেসেসটা দুই স্টেজে করা যায়। হয় dyeing এর আগে অথবা পরে। তবে উভয় ক্ষত্রেই pH,   Temperature,  এবং  Conc. of enzyme  ঠিক বা অপটিমাম থাকা লাগে। কারণ এই এনজাইম গুলো যেহেতু প্রোটিন  মলিকুল তাই তাপমাত্রা বাড়লে এর কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে যায়। সাধারণত,  ৪৫-৫৫ C এ প্রেসেসটা করা হয়। কিন্তু তাপমাত্রা যখন ৮০C+  হয় তখন এই এনজাইম আর কার্যকারিতা থাকে না ।
এই এনজাইমটা বিভিন্ন ছত্রাক, বা ব্যাক্টেরিয়ার দেহ থেকে পাওয়া যায় । এরা এসিডিক মিডিয়ামে ফেব্রিকের উপরের অংশ থেকে protruding fibre এর সেলুলোজকে ভেঙ্গে water soluble গ্লুকোজে পরিনত করে। এভাবে হেয়ারিনেস রিমুভ হয় । তবে এনজাইম ওয়াস এর ক্ষত্রে টাইম বিগ ফেক্টর কারন বেশি সময় ধরে এনজাইম ওয়াস করলে protruding fibre  শেষ হয়ে ইয়ার্ন কে ডেমেজ করে ফেলতে পারে তাই কন্টিনিউয়াস ফলোয়াপ করে স্যাম্পল চেক করে যতোক্ষন পর্রযন্ত না  protruding fibre  দুর হচ্ছে ততক্ষণ ওয়াস রানিং রাখতে হবে।

সতর্কতা :
এনজাইম ওয়াস ওভার হয়ে গেলে ফেব্রিক ডেমেজ হয়ে যেতে পারে তাই দ্রুত ফেব্রিক বাথ থেকে এনজাইম লিকার ছেড়ে দিয়ে নতুন পানি নিতে হবে বা রেপিড টেম্পারেচার বাড়িয়ে দিতে হবে।
চালু অবস্থায় মেশিন বন্ধ হলে বাথ ড্রেইন করে নতুন পানি নিয়ে কাপড় ওয়াস করে নিতে হবে এবং পরে আবার পুনোরায় এনজাইম দিতে হবে ।
তবে খেয়াল  রাখতে হবে এই এনজাইম যেন মেইন ফেব্রিকের ক্ষতি না করে। তাই নির্দিষ্ট সময়ের পর তাপমাত্রা বাড়িয়ে বা pH চেঞ্জ করে প্রসেসটাকে থামানো হয় । এভাবেই করা হয় বায়ো পলিশিং :)
Normally we used two types of enzyme,
Acidic(pH 4-5),
Acidic to neutral (pH5-8)also called dyebath enzyme.





রেসিপি
Standard Recipe for Bio-polishing :
Concentration of Enzyme = 3%
M : L = 1:10
Temperature = 55 0C
Time = 55 minutes
pH = 4 - 5

কিছু  তথ্যঃ

১. সিনজিং না করার মুল কারন হলো, এতে কস্টিং পড়ে অনেক তার উপর গ্যাস এর ক্রাইসিস।

২. সাধারনত CVC,  PC তে থাকে স্টেপল পলিস্টার ইয়ার্ন যা এনজাইম রিমুভ করতে পারে না দরুন একে সিনজিং করে নিতে হয়।  পরে কটন পার্ট এনজাইম করে নেয়া হয়।

৩. এয়ার ভর্টেক্স ইয়ার্ন দিয়ে যেসকল ইয়ার্ন বানানো হয় ওই সকল কাপড় এর জন্য সিনজিং ব্যাবহার করা হয়।

৪. এনজাইম এর ফাইবার ডেমেজ এর প্রবনতা থেকে যায় যার কারনে এতে পিলিং এর প্রবনতা বেশি থাকে, যা সিনজিং এর কম থাকে।

৫. ডেনিম গার্মেন্টস ওয়াস করতে এনজাইম ব্যাবহার করা হয়, যা বায়োপলিশিং এনজাইম এটি কাপড় কে এনটিক লুক এবং সফট হেন্ডফিল দেয়।

কার্টেসিবায়োপলিশিং :
এনজাইম এর মতো বায়ো ক্যামিকেল ব্যাবহার করে, হেয়ারিনেস দুর করার প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয় বিধায় এর বায়োপলিশিং প্রসেস বলে আর এনজাইম এর নাম বায়োপলিশ এনজাইম ।
Cellulases নামক এক প্রকার এনজাইম যা বায়োপলিশ  এক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয় ।
নিট ফেব্রিকে মেকানিকাল ট্রিটমেন্ট এর মাধ্যমে singeing করলে টেনশনের জন্য dimension চেঞ্জ হয়ে যায়। তাই bio polish এর মাধ্যমে  ফেব্রিকের হেয়ারিনেস রিমুভ করা হয়।
নীট কাপড় এ টেনশনে এর ডাইমেনশনাল ডিফরমেশন হয় যার ফলে এর স্রিংকেজ, স্পাইরিলিটি দেখা দেয়।  ওভেন এর ক্ষত্রে সিনজিং করার পর পানিতে ভিজিয়ে ডিসাইজিং করা হয় যার ফলে ফ্লেম ফেব্রিক এর ভেতরে থাকে না কিন্তু নীট কাপড় যেহেতু ডিসাইজ করা হয় না তাই ফ্লেম থেকে কাপড় পুড়ে যাওয়ার চান্স থাকে যদিও আমরা স্টিম ব্যাবহার করা তার পরো রিক্স থাকে যার দরুন নীট এর জন্য সিনজিং জনপ্রিয় না। নীট ফেব্রিক কে এক্সজোস্ট মেথোডে বায়োপলিশিং করা হয়।
এই প্রেসেসটা দুই স্টেজে করা যায়। হয় dyeing এর আগে অথবা পরে। তবে উভয় ক্ষত্রেই pH,   Temperature,  এবং  Conc. of enzyme  ঠিক বা অপটিমাম থাকা লাগে। কারণ এই এনজাইম গুলো যেহেতু প্রোটিন  মলিকুল তাই তাপমাত্রা বাড়লে এর কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে যায়। সাধারণত,  ৪৫-৫৫ C এ প্রেসেসটা করা হয়। কিন্তু তাপমাত্রা যখন ৮০C+  হয় তখন এই এনজাইম আর কার্যকারিতা থাকে না ।
এই এনজাইমটা বিভিন্ন ছত্রাক, বা ব্যাক্টেরিয়ার দেহ থেকে পাওয়া যায় । এরা এসিডিক মিডিয়ামে ফেব্রিকের উপরের অংশ থেকে protruding fibre এর সেলুলোজকে ভেঙ্গে water soluble গ্লুকোজে পরিনত করে। এভাবে হেয়ারিনেস রিমুভ হয় । তবে এনজাইম ওয়াস এর ক্ষত্রে টাইম বিগ ফেক্টর কারন বেশি সময় ধরে এনজাইম ওয়াস করলে protruding fibre  শেষ হয়ে ইয়ার্ন কে ডেমেজ করে ফেলতে পারে তাই কন্টিনিউয়াস ফলোয়াপ করে স্যাম্পল চেক করে যতোক্ষন পর্রযন্ত না  protruding fibre  দুর হচ্ছে ততক্ষণ ওয়াস রানিং রাখতে হবে।

সতর্কতা :
এনজাইম ওয়াস ওভার হয়ে গেলে ফেব্রিক ডেমেজ হয়ে যেতে পারে তাই দ্রুত ফেব্রিক বাথ থেকে এনজাইম লিকার ছেড়ে দিয়ে নতুন পানি নিতে হবে বা রেপিড টেম্পারেচার বাড়িয়ে দিতে হবে।
চালু অবস্থায় মেশিন বন্ধ হলে বাথ ড্রেইন করে নতুন পানি নিয়ে কাপড় ওয়াস করে নিতে হবে এবং পরে আবার পুনোরায় এনজাইম দিতে হবে ।
তবে খেয়াল  রাখতে হবে এই এনজাইম যেন মেইন ফেব্রিকের ক্ষতি না করে। তাই নির্দিষ্ট সময়ের পর তাপমাত্রা বাড়িয়ে বা pH চেঞ্জ করে প্রসেসটাকে থামানো হয় । এভাবেই করা হয় বায়ো পলিশিং :)
Normally we used two types of enzyme,
Acidic(pH 4-5),
Acidic to neutral (pH5-8)also called dyebath enzyme.

রেসিপি
Standard Recipe for Bio-polishing :
Concentration of Enzyme = 3%
M : L = 1:10
Temperature = 55 0C
Time = 55 minutes
pH = 4 - 5

কিছু  তথ্যঃ

১. সিনজিং না করার মুল কারন হলো, এতে কস্টিং পড়ে অনেক তার উপর গ্যাস এর ক্রাইসিস।

২. সাধারনত CVC,  PC তে থাকে স্টেপল পলিস্টার ইয়ার্ন যা এনজাইম রিমুভ করতে পারে না দরুন একে সিনজিং করে নিতে হয়।  পরে কটন পার্ট এনজাইম করে নেয়া হয়।

৩. এয়ার ভর্টেক্স ইয়ার্ন দিয়ে যেসকল ইয়ার্ন বানানো হয় ওই সকল কাপড় এর জন্য সিনজিং ব্যাবহার করা হয়।

৪. এনজাইম এর ফাইবার ডেমেজ এর প্রবনতা থেকে যায় যার কারনে এতে পিলিং এর প্রবনতা বেশি থাকে, যা সিনজিং এর কম থাকে।

৫. ডেনিম গার্মেন্টস ওয়াস করতে এনজাইম ব্যাবহার করা হয়, যা বায়োপলিশিং এনজাইম এটি কাপড় কে এনটিক লুক এবং সফট হেন্ডফিল দেয়।

কার্টেসি
ফাতেমা শারমিন
ফাতেমা শারমিন


Bio Polishing বা বায়োপলিশিং এনজাইম ওয়াস কি

Bio Polishing:

সহজ ভাষায় বলতে গেলে bio polishing হচ্ছে এক ধরণের ক্যামিকেল প্রসেস যাতে এনজাইম বব্যাবহার করে টেক্সটাইল ম্যাটেরিয়াল বা সাবস্ট্রেট এর হেয়ারিনেস দুর করা হয় ।
টেক্সটাইল ম্যাটেরিয়াল এর হেয়ারিনেস বা ফাজিনেস দুর করার দুই ধরনের উপায় আছে
১. সিনজিং
২. এনজাইম ওয়াস

সাধারনত ওভেন কাপড়, ইয়ার্ন সিনজিং করা হয়  singeing process
নিট  ফেব্রিকে, গার্মেন্টস, ডেনিম  উপর এনজাইমের সাহায্য করা হয়।





বায়োপলিশিং :
এনজাইম এর মতো বায়ো ক্যামিকেল ব্যাবহার করে, হেয়ারিনেস দুর করার প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয় বিধায় এর বায়োপলিশিং প্রসেস বলে আর এনজাইম এর নাম বায়োপলিশ এনজাইম ।
Cellulases নামক এক প্রকার এনজাইম যা বায়োপলিশ  এক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয় ।
নিট ফেব্রিকে মেকানিকাল ট্রিটমেন্ট এর মাধ্যমে singeing করলে টেনশনের জন্য dimension চেঞ্জ হয়ে যায়। তাই bio polish এর মাধ্যমে  ফেব্রিকের হেয়ারিনেস রিমুভ করা হয়।
নীট কাপড় এ টেনশনে এর ডাইমেনশনাল ডিফরমেশন হয় যার ফলে এর স্রিংকেজ, স্পাইরিলিটি দেখা দেয়।  ওভেন এর ক্ষত্রে সিনজিং করার পর পানিতে ভিজিয়ে ডিসাইজিং করা হয় যার ফলে ফ্লেম ফেব্রিক এর ভেতরে থাকে না কিন্তু নীট কাপড় যেহেতু ডিসাইজ করা হয় না তাই ফ্লেম থেকে কাপড় পুড়ে যাওয়ার চান্স থাকে যদিও আমরা স্টিম ব্যাবহার করা তার পরো রিক্স থাকে যার দরুন নীট এর জন্য সিনজিং জনপ্রিয় না। নীট ফেব্রিক কে এক্সজোস্ট মেথোডে বায়োপলিশিং করা হয়।
এই প্রেসেসটা দুই স্টেজে করা যায়। হয় dyeing এর আগে অথবা পরে। তবে উভয় ক্ষত্রেই pH,   Temperature,  এবং  Conc. of enzyme  ঠিক বা অপটিমাম থাকা লাগে। কারণ এই এনজাইম গুলো যেহেতু প্রোটিন  মলিকুল তাই তাপমাত্রা বাড়লে এর কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে যায়। সাধারণত,  ৪৫-৫৫ C এ প্রেসেসটা করা হয়। কিন্তু তাপমাত্রা যখন ৮০C+  হয় তখন এই এনজাইম আর কার্যকারিতা থাকে না ।
এই এনজাইমটা বিভিন্ন ছত্রাক, বা ব্যাক্টেরিয়ার দেহ থেকে পাওয়া যায় । এরা এসিডিক মিডিয়ামে ফেব্রিকের উপরের অংশ থেকে protruding fibre এর সেলুলোজকে ভেঙ্গে water soluble গ্লুকোজে পরিনত করে। এভাবে হেয়ারিনেস রিমুভ হয় । তবে এনজাইম ওয়াস এর ক্ষত্রে টাইম বিগ ফেক্টর কারন বেশি সময় ধরে এনজাইম ওয়াস করলে protruding fibre  শেষ হয়ে ইয়ার্ন কে ডেমেজ করে ফেলতে পারে তাই কন্টিনিউয়াস ফলোয়াপ করে স্যাম্পল চেক করে যতোক্ষন পর্রযন্ত না  protruding fibre  দুর হচ্ছে ততক্ষণ ওয়াস রানিং রাখতে হবে।

সতর্কতা :
এনজাইম ওয়াস ওভার হয়ে গেলে ফেব্রিক ডেমেজ হয়ে যেতে পারে তাই দ্রুত ফেব্রিক বাথ থেকে এনজাইম লিকার ছেড়ে দিয়ে নতুন পানি নিতে হবে বা রেপিড টেম্পারেচার বাড়িয়ে দিতে হবে।
চালু অবস্থায় মেশিন বন্ধ হলে বাথ ড্রেইন করে নতুন পানি নিয়ে কাপড় ওয়াস করে নিতে হবে এবং পরে আবার পুনোরায় এনজাইম দিতে হবে ।
তবে খেয়াল  রাখতে হবে এই এনজাইম যেন মেইন ফেব্রিকের ক্ষতি না করে। তাই নির্দিষ্ট সময়ের পর তাপমাত্রা বাড়িয়ে বা pH চেঞ্জ করে প্রসেসটাকে থামানো হয় । এভাবেই করা হয় বায়ো পলিশিং :)
Normally we used two types of enzyme,
Acidic(pH 4-5),
Acidic to neutral (pH5-8)also called dyebath enzyme.





রেসিপি
Standard Recipe for Bio-polishing :
Concentration of Enzyme = 3%
M : L = 1:10
Temperature = 55 0C
Time = 55 minutes
pH = 4 - 5

কিছু  তথ্যঃ

১. সিনজিং না করার মুল কারন হলো, এতে কস্টিং পড়ে অনেক তার উপর গ্যাস এর ক্রাইসিস।

২. সাধারনত CVC,  PC তে থাকে স্টেপল পলিস্টার ইয়ার্ন যা এনজাইম রিমুভ করতে পারে না দরুন একে সিনজিং করে নিতে হয়।  পরে কটন পার্ট এনজাইম করে নেয়া হয়।

৩. এয়ার ভর্টেক্স ইয়ার্ন দিয়ে যেসকল ইয়ার্ন বানানো হয় ওই সকল কাপড় এর জন্য সিনজিং ব্যাবহার করা হয়।

৪. এনজাইম এর ফাইবার ডেমেজ এর প্রবনতা থেকে যায় যার কারনে এতে পিলিং এর প্রবনতা বেশি থাকে, যা সিনজিং এর কম থাকে।

৫. ডেনিম গার্মেন্টস ওয়াস করতে এনজাইম ব্যাবহার করা হয়, যা বায়োপলিশিং এনজাইম এটি কাপড় কে এনটিক লুক এবং সফট হেন্ডফিল দেয়।

কার্টেসিবায়োপলিশিং :
এনজাইম এর মতো বায়ো ক্যামিকেল ব্যাবহার করে, হেয়ারিনেস দুর করার প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয় বিধায় এর বায়োপলিশিং প্রসেস বলে আর এনজাইম এর নাম বায়োপলিশ এনজাইম ।
Cellulases নামক এক প্রকার এনজাইম যা বায়োপলিশ  এক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয় ।
নিট ফেব্রিকে মেকানিকাল ট্রিটমেন্ট এর মাধ্যমে singeing করলে টেনশনের জন্য dimension চেঞ্জ হয়ে যায়। তাই bio polish এর মাধ্যমে  ফেব্রিকের হেয়ারিনেস রিমুভ করা হয়।
নীট কাপড় এ টেনশনে এর ডাইমেনশনাল ডিফরমেশন হয় যার ফলে এর স্রিংকেজ, স্পাইরিলিটি দেখা দেয়।  ওভেন এর ক্ষত্রে সিনজিং করার পর পানিতে ভিজিয়ে ডিসাইজিং করা হয় যার ফলে ফ্লেম ফেব্রিক এর ভেতরে থাকে না কিন্তু নীট কাপড় যেহেতু ডিসাইজ করা হয় না তাই ফ্লেম থেকে কাপড় পুড়ে যাওয়ার চান্স থাকে যদিও আমরা স্টিম ব্যাবহার করা তার পরো রিক্স থাকে যার দরুন নীট এর জন্য সিনজিং জনপ্রিয় না। নীট ফেব্রিক কে এক্সজোস্ট মেথোডে বায়োপলিশিং করা হয়।
এই প্রেসেসটা দুই স্টেজে করা যায়। হয় dyeing এর আগে অথবা পরে। তবে উভয় ক্ষত্রেই pH,   Temperature,  এবং  Conc. of enzyme  ঠিক বা অপটিমাম থাকা লাগে। কারণ এই এনজাইম গুলো যেহেতু প্রোটিন  মলিকুল তাই তাপমাত্রা বাড়লে এর কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে যায়। সাধারণত,  ৪৫-৫৫ C এ প্রেসেসটা করা হয়। কিন্তু তাপমাত্রা যখন ৮০C+  হয় তখন এই এনজাইম আর কার্যকারিতা থাকে না ।
এই এনজাইমটা বিভিন্ন ছত্রাক, বা ব্যাক্টেরিয়ার দেহ থেকে পাওয়া যায় । এরা এসিডিক মিডিয়ামে ফেব্রিকের উপরের অংশ থেকে protruding fibre এর সেলুলোজকে ভেঙ্গে water soluble গ্লুকোজে পরিনত করে। এভাবে হেয়ারিনেস রিমুভ হয় । তবে এনজাইম ওয়াস এর ক্ষত্রে টাইম বিগ ফেক্টর কারন বেশি সময় ধরে এনজাইম ওয়াস করলে protruding fibre  শেষ হয়ে ইয়ার্ন কে ডেমেজ করে ফেলতে পারে তাই কন্টিনিউয়াস ফলোয়াপ করে স্যাম্পল চেক করে যতোক্ষন পর্রযন্ত না  protruding fibre  দুর হচ্ছে ততক্ষণ ওয়াস রানিং রাখতে হবে।

সতর্কতা :
এনজাইম ওয়াস ওভার হয়ে গেলে ফেব্রিক ডেমেজ হয়ে যেতে পারে তাই দ্রুত ফেব্রিক বাথ থেকে এনজাইম লিকার ছেড়ে দিয়ে নতুন পানি নিতে হবে বা রেপিড টেম্পারেচার বাড়িয়ে দিতে হবে।
চালু অবস্থায় মেশিন বন্ধ হলে বাথ ড্রেইন করে নতুন পানি নিয়ে কাপড় ওয়াস করে নিতে হবে এবং পরে আবার পুনোরায় এনজাইম দিতে হবে ।
তবে খেয়াল  রাখতে হবে এই এনজাইম যেন মেইন ফেব্রিকের ক্ষতি না করে। তাই নির্দিষ্ট সময়ের পর তাপমাত্রা বাড়িয়ে বা pH চেঞ্জ করে প্রসেসটাকে থামানো হয় । এভাবেই করা হয় বায়ো পলিশিং :)
Normally we used two types of enzyme,
Acidic(pH 4-5),
Acidic to neutral (pH5-8)also called dyebath enzyme.

রেসিপি
Standard Recipe for Bio-polishing :
Concentration of Enzyme = 3%
M : L = 1:10
Temperature = 55 0C
Time = 55 minutes
pH = 4 - 5

কিছু  তথ্যঃ

১. সিনজিং না করার মুল কারন হলো, এতে কস্টিং পড়ে অনেক তার উপর গ্যাস এর ক্রাইসিস।

২. সাধারনত CVC,  PC তে থাকে স্টেপল পলিস্টার ইয়ার্ন যা এনজাইম রিমুভ করতে পারে না দরুন একে সিনজিং করে নিতে হয়।  পরে কটন পার্ট এনজাইম করে নেয়া হয়।

৩. এয়ার ভর্টেক্স ইয়ার্ন দিয়ে যেসকল ইয়ার্ন বানানো হয় ওই সকল কাপড় এর জন্য সিনজিং ব্যাবহার করা হয়।

৪. এনজাইম এর ফাইবার ডেমেজ এর প্রবনতা থেকে যায় যার কারনে এতে পিলিং এর প্রবনতা বেশি থাকে, যা সিনজিং এর কম থাকে।

৫. ডেনিম গার্মেন্টস ওয়াস করতে এনজাইম ব্যাবহার করা হয়, যা বায়োপলিশিং এনজাইম এটি কাপড় কে এনটিক লুক এবং সফট হেন্ডফিল দেয়।

কার্টেসি
ফাতেমা শারমিন
ফাতেমা শারমিন


কোন মন্তব্য নেই: