স্পেক্ট্রোফটোমিটারে এ CMC বা কালার ডিফারেন্স টেস্টিং এর নিয়ম - Textile Lab | Textile Learning Blog
CMC TEST

যারা ডাইং এ পড়ছেন  বা ডাইং প্রডাকশন এ কাজ করবেন তাদের প্রায় একটা টেস্ট করতে হয়  তার নাম  CMC Test অন্য ভাষায় আমরা একে কালার ডিফারেন্স টেস্ট,  ডেল্টা ঈ টেস্ট বলে থাকি .  অনেকেই আছেন  ফ্লোরে কাজ করে CMC রিপোর্ট এর মিনিং বোঝেন না, অনেক সময় গ্রাফ এর উপর বা লিখিত রেজাল্ট  এর উপরে নির্ভর শীল,  কিন্ত অনেকেই এর % এ কনভার্সেশনে অজ্ঞ ।


CMC টেস্ট করা হয় মূলত  ল্যাব ডিপ আর Standard এর কালার ডিফারেন্স বের করার জন্য।আমরা  বাল্ক এ যা ডাই করসি তা স্টেন্ডার্ড এর সাথে  ঠিক আসে কিনা তা দেখার জন্য , আনেক সময় চোখ দিয়ে সেড মেলানো যায় না তাই আমরা এই CMC Test করি ।  যা আমাদের কালার এর বিভিন্ন ক্রাইটেরিয়া গ্রাফিকাল এবং এনালিটিকাল আকারে দিয়ে থাকে।
যে ক্রাইটেরিয়া গুলি আমাদের CMC টেস্ট থেকে জানতে পারি তা হলো সেড পাস / ফেইল , ডেপথ ( লাইট / ডিপ ), রেড %, ইয়োলো এর %, ব্লু এর %, গ্রিন এর %।

যে মেশিনে করা হয় :  Spectrophoto meter
ব্রেন্ড :Data color 600i.

ফ্লোর এ অনেক দিন কাজ করার পরও অনেকে সিম্বল গুলির নাম ও মান জানে না তাই জেনে রাখতে পারেন  কাজে লাগবে ডাইং, ফিনিশিং, রেসিপি করার ক্ষত্রে,  আভিজ্ঞদের ভাইবাতে প্রায় ধরে কিন্তু তারা ভুল করে । CMC Test সাধারনত করা হয় স্টেন্ডার্ড এর সাথে প্রডাকশন করা বাল্ক ফেব্রিক এর কালার এর পার্থক্য বের করার জন্য। CMC কালার মিজারমেন্ট কমিটি

CMC টেস্টিং এর সময় যে যে প্যারামিটার গুলি দেখা হয়:
জেনে নিন টেস্ট রিপোর্ট এর কিছু সাংকেতিক চিহ্নের অর্থ :



CIE Lab কোর্ডিনেট
L*= Light- Dark
a*= Red -Green
b*= Yellow -Blue
c*= Chroma- Brightness
h= Hue Angle
DL* (+) Deep - (-) Light
Da* (+) Red  -  (-) Green
Db* (+) Yellow  - (-) Blue
DC* (+) Bright  - (-) Dull
DH* (+) Varies - (-) Varies

DE/Delta E (Color Diffarance )=
এর মানের উপর নির্ভর করে পাস,  ফেল, নাকি ওয়ার্নিং।

DL / Delta L ( lightness or Darkness)  :
কালার কতোটুকু লাইট বা ডার্কার তা নির্ভর করে এই ডেলটা L এর মান এর উপর।  এর মান +/- উভয় হতে পারে
মনে রাখবেন
(+) মানে লাইটার।
(-) মানে ডার্কার।

Da / Delta a ( Reddish ness or Greenish ness):
ডেলটা a /Da এর মানের উপর নির্ধারণ করা হয় সেড কতোটুকু রেডার নাকি কতোটুকু গ্রীনার,  এর মান দুই ধরনের হয় (+/-) ।
এখানে
ভ্যালু (+) হলে তাকে Reder বলে ধরে নেয়া হবে।
আর ভ্যালু (-) হলে তাকে গ্রিনিশ বলে ধরে নেয়া হবে।

Db / Delta b ( Yellow  ness or Blue ness )
ডেলটা B / Db এর মানের উপর নির্ধারণ করা হয় সেড কতোটুকু ইয়োলিশ  নাকি কতোটুকু ব্লুইশ ,  এর মান দুই ধরনের হয় (+/-) ।
এখানে ভ্যালু (+) হলে তাকে  yellowish  বলে ধরে নেয়া হবে।
আর ভ্যালু - হলে তাকে  Bluish  বলে ধরে নেয়া হবে।

Dc / Delta C :
এর দ্বারা সেডের ক্রোমা নির্ধারন করা হয়।  এই মান না ভ্যালু দুইধরনের হয় এক (+/-) ।  এখানে ভ্যালু (+) হলে সেড ব্রাইটার আর ভ্যালু (-) হলে সেড ডাল হবে।
আসুন জেনে নেয়া যাক রেজাল্ট এর টলারেন্স লিমিট  :-

CMC DE :
0.0 - 0 .75= Pass
0.75 -1.0= Warn
1- Above = Fail

Da* [ Red / green ]:
value (+)=Redish(less greee)
value (-)=Greenish(less red)

Db [ Yellow / Blue ]:
value (+)=yellowish(less blue)
value (-)= bluish(less yellow)

Metamirisom Index :
Result < .50 = pass/ok
.50< Result  = Fail /Not ok

DL (lightness) :
(+) lighter shade
(-)= darker shade

Note : all the value multiply with 10
এখানে (-/+) যাই হোক না কেন, রেজাল্ট যা হবে তাকে ১০ দিয়ে গুন করলে উক্ত রেজাল্ট % আকারে পাওয়া যাবে।

Example : উদাহরণ সরুপ
if
Da= 0.25 means
0.25x10=2.5 % redish

if
Da= - 0.25 means .
0.25x10=2.5% greenish

DL= -1.5 x10= -15% darker
DL= 1.5 x10= 15% lighter

কিছু তথ্য :

১.  CMC Test করতে হয় স্পেক্ট্রোফটোমিটার দিয়ে।

২. মেশিন ভালো করে কেলিব্রেশন করে নিতে হয়।

৩. অবসাব্জারবার হতে হবে ১০ ডিগ্রী।

৪. তিন আলোতে সাধারনত চেক করতে হয় D65,T84,T83.

৫. প্রতি ৮ ঘন্টায় একবার কেলিব্রেশন করতে হবে।

৬. কাপড় এর ফেইস ব্যাক মিলিয়ে টেস্ট করতে হবে।
৭. স্যাম্পল এর সাইজ অনুযায়ী আপাসচার এর সাইজ চেঞ্জ করতে হবে।



স্পেক্ট্রোফটোমিটারে এ CMC বা কালার ডিফারেন্স টেস্টিং এর নিয়ম

CMC TEST

যারা ডাইং এ পড়ছেন  বা ডাইং প্রডাকশন এ কাজ করবেন তাদের প্রায় একটা টেস্ট করতে হয়  তার নাম  CMC Test অন্য ভাষায় আমরা একে কালার ডিফারেন্স টেস্ট,  ডেল্টা ঈ টেস্ট বলে থাকি .  অনেকেই আছেন  ফ্লোরে কাজ করে CMC রিপোর্ট এর মিনিং বোঝেন না, অনেক সময় গ্রাফ এর উপর বা লিখিত রেজাল্ট  এর উপরে নির্ভর শীল,  কিন্ত অনেকেই এর % এ কনভার্সেশনে অজ্ঞ ।


CMC টেস্ট করা হয় মূলত  ল্যাব ডিপ আর Standard এর কালার ডিফারেন্স বের করার জন্য।আমরা  বাল্ক এ যা ডাই করসি তা স্টেন্ডার্ড এর সাথে  ঠিক আসে কিনা তা দেখার জন্য , আনেক সময় চোখ দিয়ে সেড মেলানো যায় না তাই আমরা এই CMC Test করি ।  যা আমাদের কালার এর বিভিন্ন ক্রাইটেরিয়া গ্রাফিকাল এবং এনালিটিকাল আকারে দিয়ে থাকে।
যে ক্রাইটেরিয়া গুলি আমাদের CMC টেস্ট থেকে জানতে পারি তা হলো সেড পাস / ফেইল , ডেপথ ( লাইট / ডিপ ), রেড %, ইয়োলো এর %, ব্লু এর %, গ্রিন এর %।

যে মেশিনে করা হয় :  Spectrophoto meter
ব্রেন্ড :Data color 600i.

ফ্লোর এ অনেক দিন কাজ করার পরও অনেকে সিম্বল গুলির নাম ও মান জানে না তাই জেনে রাখতে পারেন  কাজে লাগবে ডাইং, ফিনিশিং, রেসিপি করার ক্ষত্রে,  আভিজ্ঞদের ভাইবাতে প্রায় ধরে কিন্তু তারা ভুল করে । CMC Test সাধারনত করা হয় স্টেন্ডার্ড এর সাথে প্রডাকশন করা বাল্ক ফেব্রিক এর কালার এর পার্থক্য বের করার জন্য। CMC কালার মিজারমেন্ট কমিটি

CMC টেস্টিং এর সময় যে যে প্যারামিটার গুলি দেখা হয়:
জেনে নিন টেস্ট রিপোর্ট এর কিছু সাংকেতিক চিহ্নের অর্থ :



CIE Lab কোর্ডিনেট
L*= Light- Dark
a*= Red -Green
b*= Yellow -Blue
c*= Chroma- Brightness
h= Hue Angle
DL* (+) Deep - (-) Light
Da* (+) Red  -  (-) Green
Db* (+) Yellow  - (-) Blue
DC* (+) Bright  - (-) Dull
DH* (+) Varies - (-) Varies

DE/Delta E (Color Diffarance )=
এর মানের উপর নির্ভর করে পাস,  ফেল, নাকি ওয়ার্নিং।

DL / Delta L ( lightness or Darkness)  :
কালার কতোটুকু লাইট বা ডার্কার তা নির্ভর করে এই ডেলটা L এর মান এর উপর।  এর মান +/- উভয় হতে পারে
মনে রাখবেন
(+) মানে লাইটার।
(-) মানে ডার্কার।

Da / Delta a ( Reddish ness or Greenish ness):
ডেলটা a /Da এর মানের উপর নির্ধারণ করা হয় সেড কতোটুকু রেডার নাকি কতোটুকু গ্রীনার,  এর মান দুই ধরনের হয় (+/-) ।
এখানে
ভ্যালু (+) হলে তাকে Reder বলে ধরে নেয়া হবে।
আর ভ্যালু (-) হলে তাকে গ্রিনিশ বলে ধরে নেয়া হবে।

Db / Delta b ( Yellow  ness or Blue ness )
ডেলটা B / Db এর মানের উপর নির্ধারণ করা হয় সেড কতোটুকু ইয়োলিশ  নাকি কতোটুকু ব্লুইশ ,  এর মান দুই ধরনের হয় (+/-) ।
এখানে ভ্যালু (+) হলে তাকে  yellowish  বলে ধরে নেয়া হবে।
আর ভ্যালু - হলে তাকে  Bluish  বলে ধরে নেয়া হবে।

Dc / Delta C :
এর দ্বারা সেডের ক্রোমা নির্ধারন করা হয়।  এই মান না ভ্যালু দুইধরনের হয় এক (+/-) ।  এখানে ভ্যালু (+) হলে সেড ব্রাইটার আর ভ্যালু (-) হলে সেড ডাল হবে।
আসুন জেনে নেয়া যাক রেজাল্ট এর টলারেন্স লিমিট  :-

CMC DE :
0.0 - 0 .75= Pass
0.75 -1.0= Warn
1- Above = Fail

Da* [ Red / green ]:
value (+)=Redish(less greee)
value (-)=Greenish(less red)

Db [ Yellow / Blue ]:
value (+)=yellowish(less blue)
value (-)= bluish(less yellow)

Metamirisom Index :
Result < .50 = pass/ok
.50< Result  = Fail /Not ok

DL (lightness) :
(+) lighter shade
(-)= darker shade

Note : all the value multiply with 10
এখানে (-/+) যাই হোক না কেন, রেজাল্ট যা হবে তাকে ১০ দিয়ে গুন করলে উক্ত রেজাল্ট % আকারে পাওয়া যাবে।

Example : উদাহরণ সরুপ
if
Da= 0.25 means
0.25x10=2.5 % redish

if
Da= - 0.25 means .
0.25x10=2.5% greenish

DL= -1.5 x10= -15% darker
DL= 1.5 x10= 15% lighter

কিছু তথ্য :

১.  CMC Test করতে হয় স্পেক্ট্রোফটোমিটার দিয়ে।

২. মেশিন ভালো করে কেলিব্রেশন করে নিতে হয়।

৩. অবসাব্জারবার হতে হবে ১০ ডিগ্রী।

৪. তিন আলোতে সাধারনত চেক করতে হয় D65,T84,T83.

৫. প্রতি ৮ ঘন্টায় একবার কেলিব্রেশন করতে হবে।

৬. কাপড় এর ফেইস ব্যাক মিলিয়ে টেস্ট করতে হবে।
৭. স্যাম্পল এর সাইজ অনুযায়ী আপাসচার এর সাইজ চেঞ্জ করতে হবে।



কোন মন্তব্য নেই: