Florocent Dyeing এর সুবিধা অসুবিধা - Textile Lab | Textile Learning Blog
ফ্লোরোসেন্ট ডাইং এর সুবিধা অসুবিধা :

১. ওভেন কাপড় ফ্লোরোসেন্ট ডাইং করার একমাত্র উপায় স্টেনটার,  স্টেনটার ছড়া অন্য মেশিনে ফ্লোরোসেন্ট ডাইং করা যায় ।

২. ফ্লোরোসেন্ট ডাইং সবচেয়ে টাইম কনজিউমিং ডাইং।

৩. ফ্লোরোসেন্ট এর সেড ম্যাচিং করা খুব কস্ট সাধ্য ব্যাপার এটি ল্যাব ডিপ বা ল্যাব ম্যাচিং এর উপর প্রডাকশনে ৬০-৮০% পর্যন্ত এডিশন লাগে।

৪. ফ্লোরোসেন্ট কালার ডাইং এর একরকম এবং কিউরিং এর পর অন্য রকম হয়ে যায় তাই ডাইং করতে হয় সেড চেঞ্জ এর কথা মাথায় রেখে।

৫. ফ্লোরোসেন্ট কালার পাতলা পাউডার মতো তাই এটি চালালে পুরো মেশিন প্যাডার নোংরা হয়ে থাকে,  ২ ঘন্টা লাগে একবার চালানোর পরে ওয়াস করতে।

৬. ফ্লোরোসেন্ট কালার চালার চালানোর সময় কাপড়ের এব্জরবেন্সি আনিভেন হলে কাপড়ে কালার কম ধরে।

৭. মেশিন কোন কারনে স্টপ হলে ৩০ মিয়ার কাপড় নস্ট হয়,  যেখানে রোলা চেপে থাকে বা চেম্বার এর ভেতরে থাকে ওই জায়গা গুলি ডিপ হয়ে যায়।

৮. এই কালার এর সমস্যা হলো সাধারন ময়লা থাকলে উক্ত স্থানে কালার ধরে না।

৯. এই কালার খুবি স্পট প্রবন।

১০. এই কালার এর সাইড বাই সাইড সেড আনিভেন বা  লিস্টিং হয়।

১১. ফ্লোরোসেন্ট কালার এর রি প্রসেস এর সুযোগ নেই

১২. ফ্লোরোসেন্ট কালার করতে কাপড় এর ওয়েস্টেজ বেশি হয়  পায় ৩০% কাপড় নস্ট হয় স্যাম্পল করতে সেড ওকে করতে ।  

১৩. সেড সব সময় ১৫-২০ থাকে ১০০% ওকে কখনো হয় না,  আর একে ভিজুয়াল ম্যাচিং করতে হয়।

Florocent Dyeing এর সুবিধা অসুবিধা

ফ্লোরোসেন্ট ডাইং এর সুবিধা অসুবিধা :

১. ওভেন কাপড় ফ্লোরোসেন্ট ডাইং করার একমাত্র উপায় স্টেনটার,  স্টেনটার ছড়া অন্য মেশিনে ফ্লোরোসেন্ট ডাইং করা যায় ।

২. ফ্লোরোসেন্ট ডাইং সবচেয়ে টাইম কনজিউমিং ডাইং।

৩. ফ্লোরোসেন্ট এর সেড ম্যাচিং করা খুব কস্ট সাধ্য ব্যাপার এটি ল্যাব ডিপ বা ল্যাব ম্যাচিং এর উপর প্রডাকশনে ৬০-৮০% পর্যন্ত এডিশন লাগে।

৪. ফ্লোরোসেন্ট কালার ডাইং এর একরকম এবং কিউরিং এর পর অন্য রকম হয়ে যায় তাই ডাইং করতে হয় সেড চেঞ্জ এর কথা মাথায় রেখে।

৫. ফ্লোরোসেন্ট কালার পাতলা পাউডার মতো তাই এটি চালালে পুরো মেশিন প্যাডার নোংরা হয়ে থাকে,  ২ ঘন্টা লাগে একবার চালানোর পরে ওয়াস করতে।

৬. ফ্লোরোসেন্ট কালার চালার চালানোর সময় কাপড়ের এব্জরবেন্সি আনিভেন হলে কাপড়ে কালার কম ধরে।

৭. মেশিন কোন কারনে স্টপ হলে ৩০ মিয়ার কাপড় নস্ট হয়,  যেখানে রোলা চেপে থাকে বা চেম্বার এর ভেতরে থাকে ওই জায়গা গুলি ডিপ হয়ে যায়।

৮. এই কালার এর সমস্যা হলো সাধারন ময়লা থাকলে উক্ত স্থানে কালার ধরে না।

৯. এই কালার খুবি স্পট প্রবন।

১০. এই কালার এর সাইড বাই সাইড সেড আনিভেন বা  লিস্টিং হয়।

১১. ফ্লোরোসেন্ট কালার এর রি প্রসেস এর সুযোগ নেই

১২. ফ্লোরোসেন্ট কালার করতে কাপড় এর ওয়েস্টেজ বেশি হয়  পায় ৩০% কাপড় নস্ট হয় স্যাম্পল করতে সেড ওকে করতে ।  

১৩. সেড সব সময় ১৫-২০ থাকে ১০০% ওকে কখনো হয় না,  আর একে ভিজুয়াল ম্যাচিং করতে হয়।

কোন মন্তব্য নেই: