প্রিট্রিটমেন্ট প্রসেস : নীট ও ওভেন | Fabric Pre Treatment Process - Textile Lab | Textile Learning Blog
নীট এবং ওভেন ডাইং এর প্রিট্রিটমেন্ট বা ব্যাক প্রসেস বা স্কাওরিং ব্লিচিং এর কিছু বিষয় :

১. প্রিট্রিটমেন্ট করা হয় ডাইং এর আগে ফেব্রিক এর ন্যাচারাল ইয়োলিশ বা গ্রে কালার দুর করার জন্য ।

২. M:L রেসিও কমিয়ে রাখা হয় ডাইং এর তুলনায় ১:৬ য়ে করা হয় প্রিট্রিটমেন্ট।

৩. প্রিট্রিটমেন্ট এর আওতায় পড়ে স্কাওরিং,  ব্লিচিং,  মার্সারাইজেশন।

৪. প্রিট্রিটমেন্ট মিডিয়া এলকালাইন PH ১১-১২।

৫. ক্যামিকেল : ওয়েটিং এজেন্ট + সিকুইস্টারিং এজেন্ট + কস্টিক + পার অক্সাইড + ওয়েল রিমুভার।

৬. টেম্পারেচার : বয়েলিং টেম্পারেচার

৭. টেম্পারেচার ফেক্ট : যদি টেম্পারেচার ৮০ ডিগ্রী  দিলে সময় লাগে ১ ঘন্টা আর ১২০ ডিগ্রী  দিলে আপনি ২০ মিনিটে  প্রিট্রিটমেন্ট করতে পারবেন।

৮. এখানে পার অক্সাইড ন্যাচারাল কালার দুর করে,  কস্টিক ফ্যাট অয়েল দুর করে, লিকুইড  ডিটারজেন্ট ওয়াক্স দুর করে,  অয়েল রিমুভার অয়েল দুর করে  ।

৯. ক্যামিকেল ডজিং এর নিয়মঃ
আগে ওয়েটিং আর সিকুইস্টারিং এজেন্ট ইনঞ্জেক্ট করে ফেব্রিক লোড করুন।  তারপর  কস্টিক আর ডিটারজেন্ট  দিতে হবে,  দেয়ারপর কিছু ক্ষন রান দিয়ে টেম্পারেচার ৭০ এ তুলে ঠান্ডা পানিতে পার অক্সাইড দিয়ে মেশিনে ডজিং করুন,  সব শেষে ২০ মিনিট রান করে কাপড় হট ওয়াস করে পরের প্রসেস এর জন্য তৈরি করুন।

১০. সতর্কতা : ক্যামিকেল গুলির মাঝে পার অক্সাইড ঠান্ডা পানিতে মেশান গরম পানিতে পার অক্সাইড বিস্ফারণ ঘটবে।

১১. ফ্লোরে দেখবেন থিউরির M:L এর চেয়ে মেশিন অপারেটররা কমিয়ে  পানি নেয়  এর কারন হলো লিকার এর ডেনসিটি কম হলে স্কাওরিং ভালো হয়।

১২. কোয়ালিটি টেস্টিং :
স্কাওরিং এর জন্য করতে হয়  এব্জরবেন্সি টেস্ট।
স্কাওরিং এর জন্য ড্রপ টেস্ট করা হয়।
ব্লিচিং এর জন্য করতে হয় হোয়াইটনেস টেস্ট।

১৩. সাধারনত ডার্ক কালার এর জন্য ব্লিচ না করলেও চলে শুধু স্কাওরিং করতে হয়।

১৪. লাইট কালার জন্য ব্লিচ এবং স্কাওরিং উভয় করতে হয়।

১৫. ওভেন এর ক্ষত্রে ব্লিচ এর পর মার্সারাইজেশন করতে হয়।

১৬. ব্লিচিং ক্যামিকেল পার অক্সাইড এর সাথে স্টেবিলাইজার দিতে হবে এবং তা দিতে হবে হাইড্রোজেন পার অক্সাইড এর ৩:১ আনুপাতিক হারে,  এবং তা ডজিং করতে হবে পার অক্সাইড এর আগে।

১৭. কাপড় এর হোয়াইট নেস বাড়াতে পার অক্সাইড বাড়িয়ে দিতে হবে।

১৮. গ্রে ইন্সপেকশন এর সময় কাপড়ে যদি অয়েল স্পট থাকে তবে প্রিট্রিটমেন্ট এর সময় অয়েল রিমুভার ব্যাবহার করতে হবে তা না হলে উক্ত স্থানে কালার ধরবে না। অয়েল রিমুভার দিতে হবে ৮০ ডিগ্রী তে উঠার পর।

১৯. ইদানীং বায়ো স্কাওরিং করা হয় ফেব্রিককে।  এনজাইম পেকটিনেজ ।

২০. ওভেন ফেব্রিক ব্লিচ এর আগে ডিসাইজিং করে নিতে হয়।

২১. ওভেন কাপড় ব্লিচ স্কাওরিং হয় কন্টিনিউয়াস ব্লিচ মেশিনে।

২২. নীট কাপড় ব্লিচ হয় এক্সোস্ট মেথোডে  এটমস্পিয়ারিক মেশিন বা হাই প্রেশার মেশিনে করা হয়।

২৩. হাইড্রোজেন পার অক্সাইড কে ইউনিভারসাল ব্লিচিং এজেন্ট বলা কারন এ দিয়ে সব ফাইবার ব্লিচ করা যায় আর ফাইবার ডেমেজ হয় না।

২৪. পলিস্টার কাপড় শুধু স্কাওরিং করা হয় ব্লিচ করা হয় না।

২৫. নীট কাপড় ব্লিচ এর পর পারক্সাইড কিলার ব্যাবহার করা হয় কিন্ত পার অক্সাইড দিয়ে ট্রিট করা লাগে না।

২৬. রিয়েকশন/মেথোড:
স্কাওরিং - সেফোনিফিকেন ও ইমালসিফিকেশন রিয়েকশন এর মাধ্যমে হয়।

প্রিট্রিটমেন্ট প্রসেস : নীট ও ওভেন | Fabric Pre Treatment Process

নীট এবং ওভেন ডাইং এর প্রিট্রিটমেন্ট বা ব্যাক প্রসেস বা স্কাওরিং ব্লিচিং এর কিছু বিষয় :

১. প্রিট্রিটমেন্ট করা হয় ডাইং এর আগে ফেব্রিক এর ন্যাচারাল ইয়োলিশ বা গ্রে কালার দুর করার জন্য ।

২. M:L রেসিও কমিয়ে রাখা হয় ডাইং এর তুলনায় ১:৬ য়ে করা হয় প্রিট্রিটমেন্ট।

৩. প্রিট্রিটমেন্ট এর আওতায় পড়ে স্কাওরিং,  ব্লিচিং,  মার্সারাইজেশন।

৪. প্রিট্রিটমেন্ট মিডিয়া এলকালাইন PH ১১-১২।

৫. ক্যামিকেল : ওয়েটিং এজেন্ট + সিকুইস্টারিং এজেন্ট + কস্টিক + পার অক্সাইড + ওয়েল রিমুভার।

৬. টেম্পারেচার : বয়েলিং টেম্পারেচার

৭. টেম্পারেচার ফেক্ট : যদি টেম্পারেচার ৮০ ডিগ্রী  দিলে সময় লাগে ১ ঘন্টা আর ১২০ ডিগ্রী  দিলে আপনি ২০ মিনিটে  প্রিট্রিটমেন্ট করতে পারবেন।

৮. এখানে পার অক্সাইড ন্যাচারাল কালার দুর করে,  কস্টিক ফ্যাট অয়েল দুর করে, লিকুইড  ডিটারজেন্ট ওয়াক্স দুর করে,  অয়েল রিমুভার অয়েল দুর করে  ।

৯. ক্যামিকেল ডজিং এর নিয়মঃ
আগে ওয়েটিং আর সিকুইস্টারিং এজেন্ট ইনঞ্জেক্ট করে ফেব্রিক লোড করুন।  তারপর  কস্টিক আর ডিটারজেন্ট  দিতে হবে,  দেয়ারপর কিছু ক্ষন রান দিয়ে টেম্পারেচার ৭০ এ তুলে ঠান্ডা পানিতে পার অক্সাইড দিয়ে মেশিনে ডজিং করুন,  সব শেষে ২০ মিনিট রান করে কাপড় হট ওয়াস করে পরের প্রসেস এর জন্য তৈরি করুন।

১০. সতর্কতা : ক্যামিকেল গুলির মাঝে পার অক্সাইড ঠান্ডা পানিতে মেশান গরম পানিতে পার অক্সাইড বিস্ফারণ ঘটবে।

১১. ফ্লোরে দেখবেন থিউরির M:L এর চেয়ে মেশিন অপারেটররা কমিয়ে  পানি নেয়  এর কারন হলো লিকার এর ডেনসিটি কম হলে স্কাওরিং ভালো হয়।

১২. কোয়ালিটি টেস্টিং :
স্কাওরিং এর জন্য করতে হয়  এব্জরবেন্সি টেস্ট।
স্কাওরিং এর জন্য ড্রপ টেস্ট করা হয়।
ব্লিচিং এর জন্য করতে হয় হোয়াইটনেস টেস্ট।

১৩. সাধারনত ডার্ক কালার এর জন্য ব্লিচ না করলেও চলে শুধু স্কাওরিং করতে হয়।

১৪. লাইট কালার জন্য ব্লিচ এবং স্কাওরিং উভয় করতে হয়।

১৫. ওভেন এর ক্ষত্রে ব্লিচ এর পর মার্সারাইজেশন করতে হয়।

১৬. ব্লিচিং ক্যামিকেল পার অক্সাইড এর সাথে স্টেবিলাইজার দিতে হবে এবং তা দিতে হবে হাইড্রোজেন পার অক্সাইড এর ৩:১ আনুপাতিক হারে,  এবং তা ডজিং করতে হবে পার অক্সাইড এর আগে।

১৭. কাপড় এর হোয়াইট নেস বাড়াতে পার অক্সাইড বাড়িয়ে দিতে হবে।

১৮. গ্রে ইন্সপেকশন এর সময় কাপড়ে যদি অয়েল স্পট থাকে তবে প্রিট্রিটমেন্ট এর সময় অয়েল রিমুভার ব্যাবহার করতে হবে তা না হলে উক্ত স্থানে কালার ধরবে না। অয়েল রিমুভার দিতে হবে ৮০ ডিগ্রী তে উঠার পর।

১৯. ইদানীং বায়ো স্কাওরিং করা হয় ফেব্রিককে।  এনজাইম পেকটিনেজ ।

২০. ওভেন ফেব্রিক ব্লিচ এর আগে ডিসাইজিং করে নিতে হয়।

২১. ওভেন কাপড় ব্লিচ স্কাওরিং হয় কন্টিনিউয়াস ব্লিচ মেশিনে।

২২. নীট কাপড় ব্লিচ হয় এক্সোস্ট মেথোডে  এটমস্পিয়ারিক মেশিন বা হাই প্রেশার মেশিনে করা হয়।

২৩. হাইড্রোজেন পার অক্সাইড কে ইউনিভারসাল ব্লিচিং এজেন্ট বলা কারন এ দিয়ে সব ফাইবার ব্লিচ করা যায় আর ফাইবার ডেমেজ হয় না।

২৪. পলিস্টার কাপড় শুধু স্কাওরিং করা হয় ব্লিচ করা হয় না।

২৫. নীট কাপড় ব্লিচ এর পর পারক্সাইড কিলার ব্যাবহার করা হয় কিন্ত পার অক্সাইড দিয়ে ট্রিট করা লাগে না।

২৬. রিয়েকশন/মেথোড:
স্কাওরিং - সেফোনিফিকেন ও ইমালসিফিকেশন রিয়েকশন এর মাধ্যমে হয়।

কোন মন্তব্য নেই: