একজন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার এর চার বছর এর পড়া বা ক্যারিয়ার পরিকল্পনা - Textile Lab | Textile Learning Blog
একজন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার এর চার বছর এর পড়া বা ক্যারিয়ার পরিকল্পনা :

১. প্রথম বছর থেকেই টেক্সটাইল এর বই আর নোট গুলি সংগ্রহ করে রাখতে হবে।

২. বেসিক গুলি ছোট ছোট নোট আকারে ডাইরিতে লিখে রাখতে হবে।

৩. স্যার দের দেয়া টেক্সটাইল  নোট গুলি তুলে রাখতে হবে।

৪. প্রতি সেমিস্টার শুরুর আগে বা ফাইনাল এর শেষে আগের সেমিস্টার এর নোট গুলি ভালো করে পড়ে বা রিভিউ করে নাও ।

৫. স্যার দেয়া এসাইনমেন্ট গুলি নিজে নিজে করো কপি পেস্ট মোটেই করা যাবে না,  এতে নিজের কর্মদক্ষতা কতে যায় আর পরনির্ভরতা বাড়ে ফলশ্রুতিতে জব সহ অন্য যায়গায় আরেক জনের উপর নির্ভর করে বা দয়ার ভিকেরী হয়ে থাকতে হয়।

৬. আমাদের এক্সপোর্ট ওরিয়েন্টেড সেক্টর তাই বিদেশী বায়ার দের সাথে কমিউনিকেট করতে আমাদের স্পোকেন এর দক্ষতা বাড়ানো জরুরী।  স্পোকেন এর কোর্স করে নিতে পারো তোমরা।

৭. ভাইবা ফেস করতে আমাদের ইংরেজি তে কথা বলা জরুরী কারন আমরা আমাদের মাল্টি ন্যাশনাল কোম্পানিতে জব করতে হয়। ভাই ভাইবার জন্য ইউটিউব এর টিউটোরিয়াল গুলি দেখা জরুরী।

৮. প্রেজেন্টেশন গুলি নিজে নিজে প্রেক্টিস করো,  প্রয়োজনে নিজের ভিডিও নিজে করে দেখো বা আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে প্রেজেন্টেশন দিয়ে দেখো কেমন প্রেজেন্টেশন স্কিল তোমার। এটি এক দিনের জন্য নয় তোমার আজীবন এর জন্য লাগবে।

৯. টেক্সটাইল এর ৯০% কম্পিউটার এর কাজ এক্সেল এ হয় তাই যে কোন প্রতিস্টান থেকে মাস্টার লেভেল এর কোর্স করে নিতে পারো।

১০. টেক্সটাইল এর বেসিক বাডানোর জন্য সেমিস্টার এর বাইরে ও কিছু নোট পাওয়া যায় বা বই পাওয়া যায় নিলক্ষেতে  তাই বই গুলি কিনে টুক টাক পড়ে নিতে পারো।

১১. পড়া শোনা এর স্টেন্ডার্ড ফলো করতে হবে যেমন BUTex,  Ahasanullah,  BUFT তাদের সেলেভাস আর কি কি পড়ায় তা ফলো করে এই ভাবে পড়তে হবে তাদের মানের হতে হলে তাদের পরিমানে পড়া চাই।

১২. ল্যাব রিপোর্ট ফেক্টর : আমাদের বেশির ভাগ স্টুডেন্ট আগের সেমিস্টার থেকে কপি করে আর ল্যাব এর টেস্টিং এর প্রতি তেমন আগ্রহী না। কিন্তু ভালো ভার্সিটি গুলি ল্যাব এ পাস করে খুব কঠিন তাই তাদের প্রেক্টিকাল নলেজ অনেক বেশি।

১৩. প্রজেক্ট এর ভাইবা হতে হবে খুব কড়া তা হলে স্টুডেন্ট দের শেখার এবং জানার আগ্রহ থাকে কিন্তু আমাদের প্রজেক্ট এর ভাইবা উপর তেমন কেয়ার নেয়া হয় না আর টপিক ঘুরে ঘুরে সেইম,তাই কপি পেস্ট করেই দিন পার হয়ে যায়।  কিন্ত আহসানুল্লাহয় প্রজেক্ট ভালো না হলে রিসাবমিশন করতে হয়,  তাই তাদের ছেলে মেয়ে গুলি ক্রিয়েটিভ প্রক্রিতির হয়।

১৪. কিছু কমন বিষয় যা নিজে নিজে শিখে নিয়ে হয় তা হলো,  সিভি লিখা,  সিভি সাবমিট করা,  জব খোজা,  নেট ব্যাবহার,  এসাইনমেন্ট করা,  প্রেজেন্টেশন,  স্মার্টলি চলা কথা বলা এই গুলির প্রেক্টিস থাকতে হবে।

১৫. নেটে নিয়মিত ব্লগ গুলি পড়তে পারো নতুন নতুন টেকনোলোজি,  মেশিন গুলি সম্পর্কে খোজ নিতে পারো।

১৬. ফেইস বুকে যারা সময় দাও তারা যেনো টেক্সটাইল এর পেজ গুলি সাবস্ক্রাইব করে রাখো অন্তত দেখে কিছু শিখতে পারবে।

১৭. এর পপুলার শেখার মাধ্যাম হলো ইউটিউব এর সব রকম লেকচার আর টিউটোরিয়াল পাওয়া যায় যাতে করে স্যার দের বোরিং লেকচার এর সাবস্টিটিউট গুলি দেখে নিতে পারবে।



১৮. প্রায় স্টুডেন্টস  বিভিন্ন সাব্জেক্ট এর পড়ে কি কি লাভ কি কি ক্ষতি হতে পারে তা খোজে  কিন্তু একজন স্টুডেন্ট জব এ না ঢুকে কি ভাবে লাভ ক্ষতি হিসেব করতে পারে।

১৯. যদি পারো প্রথম বর্ষ থেকেই না হয় সেকেন্ড ইয়ার থেকেই নিজের জব প্রোফাইল রেডি করে রেখো যেমন সিভি, BD jobs Account,  Linked in profile.  আগে করার সুবিধা হলো একে আস্তে আস্তে আপডেট করতে পারবে আর নিজের কি কি লাগবে আর কি কি করা উচিৎ তা বুঝতে  পারবে।

২০. প্রেক্টিকাল শেখার জন্য টেক্সটাইল মেলা গুলি খুব জরুরী তাই সারা বছর জুড়ে কয় মাস পর পর টেক্সটাইল মেলা হয় ওই মেলা গুলি তে ভিজিট করতে পারো।
স্থান : চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্র,  আর বসুন্ধরা কনভেনশন সিটি।  নিউজ পাওয়া যায় প্রথম আলোতে।

২১. সম্প্রতিক বিষয় গুলি জানার জন্য টেক্সটাইল  ম্যাগাজিন আর নিউজ পেপার গুলি পড়তে পারেন ।

২২. চাইলে বিভিন্ন টেক্সটাইল ডিপার্টমেন্ট গুলির স্টাডি প্রসিডিউর ফলো করতে পারেন।

২৩. টেক্সটাইল ভাইবার জন্য ভাইবার জন্য প্রস্তুতি নিয়ে রাখতে পারেন।

২৪. সেমিস্টার গ্যাপে বিভিন্ন টেক্সটাইল মিল গুলো ঘুরে দেখতে পারেন। 

২৫. টেক্সটাইল মিলে জব করা সিনিয়র ভাইদের সাথে টেক্সটাইল এর বিভিন্ন টপিক নিয়ে আলোচনা করতে পারেন।

২৬. প্রেক্টিকাল জানার জন্য ইন্ড্রাট্রিয়াল এটাসমেন্ট গুলি পড়তে পারেন। এতে ফেক্টরির প্রেক্টিকাল বিষয় গুলি পাবেন।

২৭. মেজর যা নিতে ইচ্ছে করবে তা টার্গেট করে আগেই প্রস্তুতি নিতে হবে। এবং এর বেসিক গুলি ভালো করে পড়তে হবে ওনেকটাই ডিপলি পড়তে হবে।

২৮. টেক্সটাইল ক্যাল্কুলেশন গুলি ভালো করে মুখস্থ করে নিতে হবে কারন জবে এই এই হিসেব নিকেশ গুলি ঘুরে ঘুরে করতে হবে।

২৯. ম্যাকানিজম এর উপর জোর দিতে হবে ভালো করে। টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার দের কাজ হও ম্যাকানিজম নিয়ে কাজ করা।

৩০.  নিজেকে ফেক্টরির জন্য প্রস্তুত করতে প্রতিটা জব এর জন্য অর্গানাইজেশন গুলি কি কি রিকোয়ারমেন্ট চায় তা ভালো করে জেনে নিয়ে নিজেকে জবের জন্য ভালো করে প্রস্তুত করুন।  বিডি জবস এর প্রতিটি জব এর সার্কুলার এর সাথে তার রিকোয়ারমেন্ট পাওয়া যায়।

৩১. মেজর সাব্জেক্ট এর বাইরে কিছু বিষয় সম্পর্কে ভালো ধারনা নিতে হবে।  যেমন: Texile Testing, Garments,  marchandising,  IE,  Fabric.

৩২. টেক্সটাইল জব ভাইবার জন্য টেক্সটাইল এর প্রশ্ন ছাড়াও ৮-৯-১০ এর জেনারেল ম্যাথ আর সাইফুরস এর MBA আর কারেন্ট এফেয়ার্স পড়তে পারেন। !





একজন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার এর চার বছর এর পড়া বা ক্যারিয়ার পরিকল্পনা

একজন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার এর চার বছর এর পড়া বা ক্যারিয়ার পরিকল্পনা :

১. প্রথম বছর থেকেই টেক্সটাইল এর বই আর নোট গুলি সংগ্রহ করে রাখতে হবে।

২. বেসিক গুলি ছোট ছোট নোট আকারে ডাইরিতে লিখে রাখতে হবে।

৩. স্যার দের দেয়া টেক্সটাইল  নোট গুলি তুলে রাখতে হবে।

৪. প্রতি সেমিস্টার শুরুর আগে বা ফাইনাল এর শেষে আগের সেমিস্টার এর নোট গুলি ভালো করে পড়ে বা রিভিউ করে নাও ।

৫. স্যার দেয়া এসাইনমেন্ট গুলি নিজে নিজে করো কপি পেস্ট মোটেই করা যাবে না,  এতে নিজের কর্মদক্ষতা কতে যায় আর পরনির্ভরতা বাড়ে ফলশ্রুতিতে জব সহ অন্য যায়গায় আরেক জনের উপর নির্ভর করে বা দয়ার ভিকেরী হয়ে থাকতে হয়।

৬. আমাদের এক্সপোর্ট ওরিয়েন্টেড সেক্টর তাই বিদেশী বায়ার দের সাথে কমিউনিকেট করতে আমাদের স্পোকেন এর দক্ষতা বাড়ানো জরুরী।  স্পোকেন এর কোর্স করে নিতে পারো তোমরা।

৭. ভাইবা ফেস করতে আমাদের ইংরেজি তে কথা বলা জরুরী কারন আমরা আমাদের মাল্টি ন্যাশনাল কোম্পানিতে জব করতে হয়। ভাই ভাইবার জন্য ইউটিউব এর টিউটোরিয়াল গুলি দেখা জরুরী।

৮. প্রেজেন্টেশন গুলি নিজে নিজে প্রেক্টিস করো,  প্রয়োজনে নিজের ভিডিও নিজে করে দেখো বা আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে প্রেজেন্টেশন দিয়ে দেখো কেমন প্রেজেন্টেশন স্কিল তোমার। এটি এক দিনের জন্য নয় তোমার আজীবন এর জন্য লাগবে।

৯. টেক্সটাইল এর ৯০% কম্পিউটার এর কাজ এক্সেল এ হয় তাই যে কোন প্রতিস্টান থেকে মাস্টার লেভেল এর কোর্স করে নিতে পারো।

১০. টেক্সটাইল এর বেসিক বাডানোর জন্য সেমিস্টার এর বাইরে ও কিছু নোট পাওয়া যায় বা বই পাওয়া যায় নিলক্ষেতে  তাই বই গুলি কিনে টুক টাক পড়ে নিতে পারো।

১১. পড়া শোনা এর স্টেন্ডার্ড ফলো করতে হবে যেমন BUTex,  Ahasanullah,  BUFT তাদের সেলেভাস আর কি কি পড়ায় তা ফলো করে এই ভাবে পড়তে হবে তাদের মানের হতে হলে তাদের পরিমানে পড়া চাই।

১২. ল্যাব রিপোর্ট ফেক্টর : আমাদের বেশির ভাগ স্টুডেন্ট আগের সেমিস্টার থেকে কপি করে আর ল্যাব এর টেস্টিং এর প্রতি তেমন আগ্রহী না। কিন্তু ভালো ভার্সিটি গুলি ল্যাব এ পাস করে খুব কঠিন তাই তাদের প্রেক্টিকাল নলেজ অনেক বেশি।

১৩. প্রজেক্ট এর ভাইবা হতে হবে খুব কড়া তা হলে স্টুডেন্ট দের শেখার এবং জানার আগ্রহ থাকে কিন্তু আমাদের প্রজেক্ট এর ভাইবা উপর তেমন কেয়ার নেয়া হয় না আর টপিক ঘুরে ঘুরে সেইম,তাই কপি পেস্ট করেই দিন পার হয়ে যায়।  কিন্ত আহসানুল্লাহয় প্রজেক্ট ভালো না হলে রিসাবমিশন করতে হয়,  তাই তাদের ছেলে মেয়ে গুলি ক্রিয়েটিভ প্রক্রিতির হয়।

১৪. কিছু কমন বিষয় যা নিজে নিজে শিখে নিয়ে হয় তা হলো,  সিভি লিখা,  সিভি সাবমিট করা,  জব খোজা,  নেট ব্যাবহার,  এসাইনমেন্ট করা,  প্রেজেন্টেশন,  স্মার্টলি চলা কথা বলা এই গুলির প্রেক্টিস থাকতে হবে।

১৫. নেটে নিয়মিত ব্লগ গুলি পড়তে পারো নতুন নতুন টেকনোলোজি,  মেশিন গুলি সম্পর্কে খোজ নিতে পারো।

১৬. ফেইস বুকে যারা সময় দাও তারা যেনো টেক্সটাইল এর পেজ গুলি সাবস্ক্রাইব করে রাখো অন্তত দেখে কিছু শিখতে পারবে।

১৭. এর পপুলার শেখার মাধ্যাম হলো ইউটিউব এর সব রকম লেকচার আর টিউটোরিয়াল পাওয়া যায় যাতে করে স্যার দের বোরিং লেকচার এর সাবস্টিটিউট গুলি দেখে নিতে পারবে।



১৮. প্রায় স্টুডেন্টস  বিভিন্ন সাব্জেক্ট এর পড়ে কি কি লাভ কি কি ক্ষতি হতে পারে তা খোজে  কিন্তু একজন স্টুডেন্ট জব এ না ঢুকে কি ভাবে লাভ ক্ষতি হিসেব করতে পারে।

১৯. যদি পারো প্রথম বর্ষ থেকেই না হয় সেকেন্ড ইয়ার থেকেই নিজের জব প্রোফাইল রেডি করে রেখো যেমন সিভি, BD jobs Account,  Linked in profile.  আগে করার সুবিধা হলো একে আস্তে আস্তে আপডেট করতে পারবে আর নিজের কি কি লাগবে আর কি কি করা উচিৎ তা বুঝতে  পারবে।

২০. প্রেক্টিকাল শেখার জন্য টেক্সটাইল মেলা গুলি খুব জরুরী তাই সারা বছর জুড়ে কয় মাস পর পর টেক্সটাইল মেলা হয় ওই মেলা গুলি তে ভিজিট করতে পারো।
স্থান : চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্র,  আর বসুন্ধরা কনভেনশন সিটি।  নিউজ পাওয়া যায় প্রথম আলোতে।

২১. সম্প্রতিক বিষয় গুলি জানার জন্য টেক্সটাইল  ম্যাগাজিন আর নিউজ পেপার গুলি পড়তে পারেন ।

২২. চাইলে বিভিন্ন টেক্সটাইল ডিপার্টমেন্ট গুলির স্টাডি প্রসিডিউর ফলো করতে পারেন।

২৩. টেক্সটাইল ভাইবার জন্য ভাইবার জন্য প্রস্তুতি নিয়ে রাখতে পারেন।

২৪. সেমিস্টার গ্যাপে বিভিন্ন টেক্সটাইল মিল গুলো ঘুরে দেখতে পারেন। 

২৫. টেক্সটাইল মিলে জব করা সিনিয়র ভাইদের সাথে টেক্সটাইল এর বিভিন্ন টপিক নিয়ে আলোচনা করতে পারেন।

২৬. প্রেক্টিকাল জানার জন্য ইন্ড্রাট্রিয়াল এটাসমেন্ট গুলি পড়তে পারেন। এতে ফেক্টরির প্রেক্টিকাল বিষয় গুলি পাবেন।

২৭. মেজর যা নিতে ইচ্ছে করবে তা টার্গেট করে আগেই প্রস্তুতি নিতে হবে। এবং এর বেসিক গুলি ভালো করে পড়তে হবে ওনেকটাই ডিপলি পড়তে হবে।

২৮. টেক্সটাইল ক্যাল্কুলেশন গুলি ভালো করে মুখস্থ করে নিতে হবে কারন জবে এই এই হিসেব নিকেশ গুলি ঘুরে ঘুরে করতে হবে।

২৯. ম্যাকানিজম এর উপর জোর দিতে হবে ভালো করে। টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার দের কাজ হও ম্যাকানিজম নিয়ে কাজ করা।

৩০.  নিজেকে ফেক্টরির জন্য প্রস্তুত করতে প্রতিটা জব এর জন্য অর্গানাইজেশন গুলি কি কি রিকোয়ারমেন্ট চায় তা ভালো করে জেনে নিয়ে নিজেকে জবের জন্য ভালো করে প্রস্তুত করুন।  বিডি জবস এর প্রতিটি জব এর সার্কুলার এর সাথে তার রিকোয়ারমেন্ট পাওয়া যায়।

৩১. মেজর সাব্জেক্ট এর বাইরে কিছু বিষয় সম্পর্কে ভালো ধারনা নিতে হবে।  যেমন: Texile Testing, Garments,  marchandising,  IE,  Fabric.

৩২. টেক্সটাইল জব ভাইবার জন্য টেক্সটাইল এর প্রশ্ন ছাড়াও ৮-৯-১০ এর জেনারেল ম্যাথ আর সাইফুরস এর MBA আর কারেন্ট এফেয়ার্স পড়তে পারেন। !





কোন মন্তব্য নেই: