গার্মেন্টস এর অফিসিয়াল লেভেলের পদবী সমূহ এবং এর কাজ জেনে নিন - Textile Lab | Textile Learning Blog
গার্মেন্টস এর অফিসিয়াল লেভেলের পদবী সমূহ:

ম্যনেজম্যন্ট সেকশনঃ

চেয়ারম্যনঃ
ইনি নিজে কোম্পানীর মালিক হতে পারে আবার ক্ষেত্র বিশেষে শুধু ইনেভেস্টর ও হতে পারে, সেটা নির্ভর করে সেই কোম্পানীর পলিসির ওপর।

ম্যনেজিং ডিরেক্টরঃ
ইনি নিজে কোম্পানীর মালিক হতে পারে আবার ক্ষেত্র বিশেষে নিয়োগ প্রাপ্তও হতে পারে, সেটা নির্ভর করে সেই কোম্পানীর পলিসির ওপর । ইনি সরাসরি নিজে মার্কেটিং করে থাকে দেশ বিদেশ ঘুরে এবং কোম্পানীর ফাইনান্স আয় ব্যয় সমস্ত কিছু তদারকি করে থাকে।

ডিরেক্টরঃ
ইনি সাধারণত নিয়োগ প্রাপ্তও হয়ে থাকে এবং বেতন ভুক্ত হয়ে থাকে। প্রতিষ্ঠান ভেদে এই পদবীর কর্মকর্তাদের বেতন ( দুই লক্ষ থেকে – পাঁচ লক্ষ টাকা ও হতে পারে ) তবে বিশেষ ক্ষেত্রে এই শ্রেনীর কর্মকর্তাগন কোম্পানীর মোট আয়ের একটা পারসেন্টেজ ও পেয়ে থাকেন।বড় বড় গ্রুপ অব কোম্পানীতে একসাথে ৩-৪ জন ও ডিরেক্টর থাকে। এই পোস্ট অর্জন করতে হলে আপনাকে ক্ষেত্র ভেদে ২০-২৫ বছরের গার্মেন্টস এর ওপর অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। প্রোডাকশন এবং মার্কেটিং লেভেলে অত্যন্ত দক্ষ হতে হবে। মূলত এই পোস্টের কর্মকর্তাগন নিজেরা দেশ বিদেশ ঘুরে বায়ারের সাথে মিটিং করে গারমেন্টেস এ অর্ডার আনতে সাহায্য করে, তবে কোম্পানী ভেদে চেয়ারম্যন এবং ম্যনেজিং ডিরেক্টর ও এই কাজ করে থাকে।

মারচেন্ডাইজিং / মার্কেটিং সেকশনঃ

মারচেন্ডাইজিং/মার্কেটিং ম্যনেজার / জি এমঃ
এই ডিপার্টমেন্টের প্রধান ব্যক্তি হলেন এই পদবী ধারী ব্যক্তি। ম্যনেজম্যন্টের কাছে প্রোডাকশান/শিপমেন্ট নিয়ে সমস্ত জবাবদিহিতা এই ব্যক্তির করতে হয়। কেন প্রোডাকশান অন টাইমে হল না, কেন শিপমেন্ট অন টাইমে হল না এই সকল জবাবদিহিতা এই ব্যক্তির করতে হয়।
ইনার অধনস্ত পোস্ট ধারীরা হল –

• সহকারী মারচেন্ডাইজিং/মার্কেটিং ম্যনেজার।

• সিনিয়র মারচেন্ডাইজার।

• মারচেন্ডাইজার।

• সহকারী মারচেন্ডাইজার।

• ট্রেইনি মারচেন্ডাইজার।




মারচেন্ডাইজিং/মার্কেটিং ম্যনেজার/জি এম এর কাজ এবং সুবিধা সমূহঃ

মূলত এই পোস্টের পদাধিকারী বাইরে মার্কেটিং করার চেয়ে ম্যনেজম্যন্ট লেভেল থেকে মার্কেটিং করে আনা অর্ডার / ডেভোলপমেন্ট গুলো সঠিক সময়ে প্রস্তুত করা ইনার মুল দায়িত্ব, আর সেই কাজ গুলো সুন্দর ভাবে শেষ করার জন্য তাকে কোম্পানী ভেদে উল্লেখিত পদবীর কর্মকর্তাদেরকে দেয়া হয়। এই পোস্টের পদাধিকারী প্রতিষ্ঠানের অবস্থা ভেদে বেতন ( ৭০ হাজার থেকে ২ লক্ষ টাকা )পর্যন্ত হয়ে থাকে। কোম্পানী ভেদে এরা বিভিন্ন রকম সুযোগ সুবিধা পেয়ে থাকে, যেমন- অফিসিয়াল ট্রান্সপোর্ট, স্পেশাল বোনাস, বিভিন্ন দেশে বিজনেস ট্যুর ইত্যাদি। এই পোস্টে আসতে হলে খুব ভাল ইংরেজী জানতে হবে সাথে সাথে প্রচন্ড মেধা এবং ধৈর্য নিয়ে কাজ করার মন মানসিকতা থাকতে হবে। মার্কেটে নিজের পরিচিতি এবং কাজের দক্ষতা এই পদবীতে আসতে অনেক সহায়ক হয়ে থাকে। তার অধনস্ত সকল পোস্টের কর্মকর্তাগন তাকে মেনে চলা এবং তার কমান্ড শুনতে বাধ্য।


সহকারী মারচেন্ডাইজিং/মার্কেটিং ম্যনেজারঃ

খুব বেশী বড় কোম্পানী ছাড়া এই পোস্ট থাকে না তবে ম্যনেজারের কাজে সহায়তা করাই এই পদাধিকারী ব্যক্তির কাজ। বেতন ও ম্যনেজারের কাছাকাছিই থাকে খুব বেশী ডিফারেন্স থাকে না।

সিনিয়র মারচেন্ডাইজারঃ

একক ভাবে একটা অথবা দুইটা বায়ার নিজে ফলো আপ করে, এবং মারচেন্ডাইজার এবং সহকারী মারচেন্ডাইজারের মাধ্যমে কাজ গুলো করিয়ে নেয়াই এই পদাধীকারীর প্রধান কাজ। এছাড়া ও সকল প্রকার সুতা / কাপড় / এবং পোশাক তৈরিতে ব্যবহৃত বিভিন্ন এক্সোসরিজ কেনা এবং সঠিক সময়ে প্রোডাকশনের জন্য ফ্যক্টরীতে ইন হাউস করা এই ব্যক্তির কাজ। এই ধরনের পোস্টের ব্যক্তির বেতন কোম্পানী ভেদে ( ৫০ হাজার থেকে ১ লক্ষ) টাকা হয়ে থাকে।



মারচেন্ডাইজারঃ
এই পদবীধারীর কর্মকর্তা সিনিয়রের আদেশ নির্দেশ ফলো করে কাজ করে থাকে। আর এই ধরনের ব্যক্তির বেতন প্রতিষ্ঠান ভেদে ( ২৫ হাজার টাকা থেকে ৫০ হাজার টাকা ) হয়ে থাকে।

সহকারী মারচেন্ডাইজারঃ
এই পদবীধারীর কর্মকর্তা তার সিনিয়র মারচেন্ডাইজারের আদেশ নির্দেশ ফলো করে কাজ করে থাকে। আর এই ধরনের ব্যক্তির বেতন প্রতিষ্ঠান ভেদে ( ১০ হাজার টাকা থেকে ২০ হাজার টাকা ) হয়ে থাকে।

ট্রেইনি মারচেন্ডাইজারঃ
এই পদবীধারীর কর্মকর্তা সবচেয়ে বেশী পরিশ্রম করতে হয় তাকে উপরের ধাপে উঠার জন্য। সুতরাং সে তার সিনিয়র,মারচেন্ডাইজার এবং ম্যনেজার সবার আদেশ নির্দেশ ফলো করে কাজ করতে হয়। আর এই ধরনের ব্যক্তির বেতন প্রতিষ্ঠান ভেদে ( ৮ হাজার টাকা থেকে ১০ হাজার টাকা ) হয়ে থাকে।

কিভাবে মারচেন্ডাইজিং / মার্কেটিং সেকশন এ আপনি চাকুরী পেতে পারেনঃ
বিডি জবস ঘটলেই দেখতে পারবেন কি কি যোগ্যতা চাই উপরের এই পোস্ট গুলোর জন্য। তবে আপনাকে এই সেকশনে আসতে হলে প্রথমত আপনি যদি টেক্সটাইল এর উপর লেখা পড়া করে থাকেন তাহলে তাদের জব রিকোয়ারমেন্ট এর সাথে মিলে যাবে, সাথে সাথে আপনাকে কম্পিউটার চালনা বিশেষ করে, অফিস এপ্লিকশান পোগ্রাম, এবং মেইল করস্পন্ডিং এ দক্ষ হতে হবে সুতরাং যারা এই ট্রেকে আসতে চান তারা এখন থেকেই মেইল চালানো ভাল ভাবে শিখে ফেলেন সাথে সাথে ইংরেজী ভাষার ওপর ও দক্ষতা প্রয়োজন, ভাল যে কোন প্রতিষ্ঠানে আপনাকে ইন্টারভিউর জন্য ইংরেজী জানতেই হবে নতুবা প্রথমেই আপনি বাদ। আর মামা চাচা থাকলে তো কথাই নাই যে কোন জায়গায় ঢুকে তারপর আস্তে আস্তে সময় যাবে আপনার অভিজ্ঞতার পাল্লা ও ভারী হবে এবং একসময় সবোচ্চ চুড়ায় উঠতে পারবেন।





Refarance : Collected From Net
( Thanks to Writer )

job

গার্মেন্টস এর অফিসিয়াল লেভেলের পদবী সমূহ এবং এর কাজ জেনে নিন

গার্মেন্টস এর অফিসিয়াল লেভেলের পদবী সমূহ:

ম্যনেজম্যন্ট সেকশনঃ

চেয়ারম্যনঃ
ইনি নিজে কোম্পানীর মালিক হতে পারে আবার ক্ষেত্র বিশেষে শুধু ইনেভেস্টর ও হতে পারে, সেটা নির্ভর করে সেই কোম্পানীর পলিসির ওপর।

ম্যনেজিং ডিরেক্টরঃ
ইনি নিজে কোম্পানীর মালিক হতে পারে আবার ক্ষেত্র বিশেষে নিয়োগ প্রাপ্তও হতে পারে, সেটা নির্ভর করে সেই কোম্পানীর পলিসির ওপর । ইনি সরাসরি নিজে মার্কেটিং করে থাকে দেশ বিদেশ ঘুরে এবং কোম্পানীর ফাইনান্স আয় ব্যয় সমস্ত কিছু তদারকি করে থাকে।

ডিরেক্টরঃ
ইনি সাধারণত নিয়োগ প্রাপ্তও হয়ে থাকে এবং বেতন ভুক্ত হয়ে থাকে। প্রতিষ্ঠান ভেদে এই পদবীর কর্মকর্তাদের বেতন ( দুই লক্ষ থেকে – পাঁচ লক্ষ টাকা ও হতে পারে ) তবে বিশেষ ক্ষেত্রে এই শ্রেনীর কর্মকর্তাগন কোম্পানীর মোট আয়ের একটা পারসেন্টেজ ও পেয়ে থাকেন।বড় বড় গ্রুপ অব কোম্পানীতে একসাথে ৩-৪ জন ও ডিরেক্টর থাকে। এই পোস্ট অর্জন করতে হলে আপনাকে ক্ষেত্র ভেদে ২০-২৫ বছরের গার্মেন্টস এর ওপর অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। প্রোডাকশন এবং মার্কেটিং লেভেলে অত্যন্ত দক্ষ হতে হবে। মূলত এই পোস্টের কর্মকর্তাগন নিজেরা দেশ বিদেশ ঘুরে বায়ারের সাথে মিটিং করে গারমেন্টেস এ অর্ডার আনতে সাহায্য করে, তবে কোম্পানী ভেদে চেয়ারম্যন এবং ম্যনেজিং ডিরেক্টর ও এই কাজ করে থাকে।

মারচেন্ডাইজিং / মার্কেটিং সেকশনঃ

মারচেন্ডাইজিং/মার্কেটিং ম্যনেজার / জি এমঃ
এই ডিপার্টমেন্টের প্রধান ব্যক্তি হলেন এই পদবী ধারী ব্যক্তি। ম্যনেজম্যন্টের কাছে প্রোডাকশান/শিপমেন্ট নিয়ে সমস্ত জবাবদিহিতা এই ব্যক্তির করতে হয়। কেন প্রোডাকশান অন টাইমে হল না, কেন শিপমেন্ট অন টাইমে হল না এই সকল জবাবদিহিতা এই ব্যক্তির করতে হয়।
ইনার অধনস্ত পোস্ট ধারীরা হল –

• সহকারী মারচেন্ডাইজিং/মার্কেটিং ম্যনেজার।

• সিনিয়র মারচেন্ডাইজার।

• মারচেন্ডাইজার।

• সহকারী মারচেন্ডাইজার।

• ট্রেইনি মারচেন্ডাইজার।




মারচেন্ডাইজিং/মার্কেটিং ম্যনেজার/জি এম এর কাজ এবং সুবিধা সমূহঃ

মূলত এই পোস্টের পদাধিকারী বাইরে মার্কেটিং করার চেয়ে ম্যনেজম্যন্ট লেভেল থেকে মার্কেটিং করে আনা অর্ডার / ডেভোলপমেন্ট গুলো সঠিক সময়ে প্রস্তুত করা ইনার মুল দায়িত্ব, আর সেই কাজ গুলো সুন্দর ভাবে শেষ করার জন্য তাকে কোম্পানী ভেদে উল্লেখিত পদবীর কর্মকর্তাদেরকে দেয়া হয়। এই পোস্টের পদাধিকারী প্রতিষ্ঠানের অবস্থা ভেদে বেতন ( ৭০ হাজার থেকে ২ লক্ষ টাকা )পর্যন্ত হয়ে থাকে। কোম্পানী ভেদে এরা বিভিন্ন রকম সুযোগ সুবিধা পেয়ে থাকে, যেমন- অফিসিয়াল ট্রান্সপোর্ট, স্পেশাল বোনাস, বিভিন্ন দেশে বিজনেস ট্যুর ইত্যাদি। এই পোস্টে আসতে হলে খুব ভাল ইংরেজী জানতে হবে সাথে সাথে প্রচন্ড মেধা এবং ধৈর্য নিয়ে কাজ করার মন মানসিকতা থাকতে হবে। মার্কেটে নিজের পরিচিতি এবং কাজের দক্ষতা এই পদবীতে আসতে অনেক সহায়ক হয়ে থাকে। তার অধনস্ত সকল পোস্টের কর্মকর্তাগন তাকে মেনে চলা এবং তার কমান্ড শুনতে বাধ্য।


সহকারী মারচেন্ডাইজিং/মার্কেটিং ম্যনেজারঃ

খুব বেশী বড় কোম্পানী ছাড়া এই পোস্ট থাকে না তবে ম্যনেজারের কাজে সহায়তা করাই এই পদাধিকারী ব্যক্তির কাজ। বেতন ও ম্যনেজারের কাছাকাছিই থাকে খুব বেশী ডিফারেন্স থাকে না।

সিনিয়র মারচেন্ডাইজারঃ

একক ভাবে একটা অথবা দুইটা বায়ার নিজে ফলো আপ করে, এবং মারচেন্ডাইজার এবং সহকারী মারচেন্ডাইজারের মাধ্যমে কাজ গুলো করিয়ে নেয়াই এই পদাধীকারীর প্রধান কাজ। এছাড়া ও সকল প্রকার সুতা / কাপড় / এবং পোশাক তৈরিতে ব্যবহৃত বিভিন্ন এক্সোসরিজ কেনা এবং সঠিক সময়ে প্রোডাকশনের জন্য ফ্যক্টরীতে ইন হাউস করা এই ব্যক্তির কাজ। এই ধরনের পোস্টের ব্যক্তির বেতন কোম্পানী ভেদে ( ৫০ হাজার থেকে ১ লক্ষ) টাকা হয়ে থাকে।



মারচেন্ডাইজারঃ
এই পদবীধারীর কর্মকর্তা সিনিয়রের আদেশ নির্দেশ ফলো করে কাজ করে থাকে। আর এই ধরনের ব্যক্তির বেতন প্রতিষ্ঠান ভেদে ( ২৫ হাজার টাকা থেকে ৫০ হাজার টাকা ) হয়ে থাকে।

সহকারী মারচেন্ডাইজারঃ
এই পদবীধারীর কর্মকর্তা তার সিনিয়র মারচেন্ডাইজারের আদেশ নির্দেশ ফলো করে কাজ করে থাকে। আর এই ধরনের ব্যক্তির বেতন প্রতিষ্ঠান ভেদে ( ১০ হাজার টাকা থেকে ২০ হাজার টাকা ) হয়ে থাকে।

ট্রেইনি মারচেন্ডাইজারঃ
এই পদবীধারীর কর্মকর্তা সবচেয়ে বেশী পরিশ্রম করতে হয় তাকে উপরের ধাপে উঠার জন্য। সুতরাং সে তার সিনিয়র,মারচেন্ডাইজার এবং ম্যনেজার সবার আদেশ নির্দেশ ফলো করে কাজ করতে হয়। আর এই ধরনের ব্যক্তির বেতন প্রতিষ্ঠান ভেদে ( ৮ হাজার টাকা থেকে ১০ হাজার টাকা ) হয়ে থাকে।

কিভাবে মারচেন্ডাইজিং / মার্কেটিং সেকশন এ আপনি চাকুরী পেতে পারেনঃ
বিডি জবস ঘটলেই দেখতে পারবেন কি কি যোগ্যতা চাই উপরের এই পোস্ট গুলোর জন্য। তবে আপনাকে এই সেকশনে আসতে হলে প্রথমত আপনি যদি টেক্সটাইল এর উপর লেখা পড়া করে থাকেন তাহলে তাদের জব রিকোয়ারমেন্ট এর সাথে মিলে যাবে, সাথে সাথে আপনাকে কম্পিউটার চালনা বিশেষ করে, অফিস এপ্লিকশান পোগ্রাম, এবং মেইল করস্পন্ডিং এ দক্ষ হতে হবে সুতরাং যারা এই ট্রেকে আসতে চান তারা এখন থেকেই মেইল চালানো ভাল ভাবে শিখে ফেলেন সাথে সাথে ইংরেজী ভাষার ওপর ও দক্ষতা প্রয়োজন, ভাল যে কোন প্রতিষ্ঠানে আপনাকে ইন্টারভিউর জন্য ইংরেজী জানতেই হবে নতুবা প্রথমেই আপনি বাদ। আর মামা চাচা থাকলে তো কথাই নাই যে কোন জায়গায় ঢুকে তারপর আস্তে আস্তে সময় যাবে আপনার অভিজ্ঞতার পাল্লা ও ভারী হবে এবং একসময় সবোচ্চ চুড়ায় উঠতে পারবেন।





Refarance : Collected From Net
( Thanks to Writer )

৪টি মন্তব্য:

MD.Shakawat Hossain (Shaki) বলেছেন...

good ..............

Mahbubur Rahman বলেছেন...

Very nice. Thank you very much for your excellent post. Continue it brother.

SONJOY-Bangladeshi বলেছেন...

যাক ভাল লাগলো লেখাটি পড়ে। যদি ও লেখাটি আমার :)
এই আর্টিকেল টি আমি লিখেছিলাম সামহোয়্যার ইন ব্লগে।
যাদি কারো কোন উপকার হয় ভাল লাগবে।

Unknown বলেছেন...

আমি জাপানিজ শিখেছি।
এখন আমি জাপানিজ বায়ারদের সাথে কাজ করতে চাই।
সামনের স্টেপ গুলাতে কি কি করা উচিত?