ল্যাব টু বাল্ক /প্রডাকশন এর সেড ভেরিয়েশন কমানোর কিছু উপায় বা আমার কিছু অভিমত :
১. আমাদের ওভেন ডাইং এ ল্যাব এর প্যাডিং মেশিন এর প্রেশার আর ফ্লোর এর মেশিন এর প্রেশার এক নয়। অথচ দুটোর প্রেশার ক্যালিব্রেট করা উচিৎ ছিলো আমাদের। ল্যাব এর সেড ফ্লোরে লাইট হয়ে যায়।
২. Environmental Fact :
আমাদের ল্যাব গুলিতে স্টেন্ডার্ড টেম্পারেচার মেইন্টেইন করা হয় অনেক টাই এসি রুম এর ভেতের থাকা হয় আর ফ্লোর এর কন্ডিশন পুরো গরম তাই সেড এর উপর এর প্রভাব পড়ে।
আমাদের ল্যাব গুলিতে স্টেন্ডার্ড টেম্পারেচার মেইন্টেইন করা হয় অনেক টাই এসি রুম এর ভেতের থাকা হয় আর ফ্লোর এর কন্ডিশন পুরো গরম তাই সেড এর উপর এর প্রভাব পড়ে।
৩. ল্যাব এর ভেতরে ডাই ক্যামিকেল স্টোর করা হয় ২৫ ডিগ্রীতে এতে ডাইজ এর স্ট্রেন্থ ভালো থাকে সেড ভালো হয় ফ্লোর এর তুলনায়। ফ্লোর এর ডাই ৩০ ডিগ্রিতে থাকে তাই স্ট্রেনথ কমার চাঞ্চ আছে।
৪. মেজারমেন্ট একটি বড় ফেক্টর কারন ল্যাব এর ডাই মাপা হয় ছোট পরিসরে আর এর মিটার অনেক সুক্ষ কিন্ত ফ্লোর এর মাপা হয় অসতর্কতার সাথে তাই মাপায় ভুল হতে পারে আর মেজারমেন্ট স্কেল ততোটা সুক্ষ না।
৫. ল্যাব এর ডাইং এর পর কাপড় কে হেন্ড ওয়াস করা হয় আর এর সাথে মেশিন ওয়াস মিলে না তাই ল্যাব ডাইং এর পর সেড ডিপ থাকে কিন্তু বাল্ক ডাইং এর পর কাপড় লাইট হয়ে যায়।
৬. মেশিন প্যারামিটার :
ফ্লোর এর মেশিন প্যারামিটার আর ল্যাব এর মেশিন প্যারামিটার একনয় কারন ফ্লোরে এক ব্যাচ কাপড় ডাইং করতে ৮-১২ ঘন্টা লাগে আর ল্যাবে তা এক ঘন্টায় করি তাই, কাপড় এর ডাইং কোয়ালিটি আলাদা হবে এটাই স্বাভাবিক।
ফ্লোর এর মেশিন প্যারামিটার আর ল্যাব এর মেশিন প্যারামিটার একনয় কারন ফ্লোরে এক ব্যাচ কাপড় ডাইং করতে ৮-১২ ঘন্টা লাগে আর ল্যাবে তা এক ঘন্টায় করি তাই, কাপড় এর ডাইং কোয়ালিটি আলাদা হবে এটাই স্বাভাবিক।
৭. ফিনিশিং :
ল্যাবে কাপড় হেন্ড ফিনিশিং এবং আয়রন দিয়ে ড্রাই করা হয় আর ফ্লোরে কাপড় ফিনিশিং করা হয় স্টেনটারে ড্রায়ারে যা কাপড় এর হেন্ড ফিনিশিং তুলনায় কাপড় এর সেড কে অনেক লাইট করে ।
ল্যাবে কাপড় হেন্ড ফিনিশিং এবং আয়রন দিয়ে ড্রাই করা হয় আর ফ্লোরে কাপড় ফিনিশিং করা হয় স্টেনটারে ড্রায়ারে যা কাপড় এর হেন্ড ফিনিশিং তুলনায় কাপড় এর সেড কে অনেক লাইট করে ।
৮. ব্রাইটেনার :
ল্যাব এ কি ব্রাইটেনার দিয়ে ডাইং করা হয় তা ফ্লোর কে বলা হয় না তাই মাঝে মাঝে ডাইং করলে টোন মিলে না।
ল্যাব এ কি ব্রাইটেনার দিয়ে ডাইং করা হয় তা ফ্লোর কে বলা হয় না তাই মাঝে মাঝে ডাইং করলে টোন মিলে না।
করনীয় :
১. ডাই ক্যামিকেল মেজারমেন্ট অটোমেটিক মেশিনে করা উচিৎ।
২. লিকার রেসিও ভালো করে মেইন্টেইন করা উচিৎ কারন পানি বেশি হলে সেড লাইট হয়ে যাবে আর পানি কম হলে সেড ডার্ক হবে।
3. ল্যাব এর রেসিপি শুধু ধারনা নেয়ার জন্য বা স্টেন্ডার্ড ধরার জন্য। আর ল্যাব থেকে বাল্ক করার আগে একটি কাজে আগে করে নেয়া হয় একে স্যাম্পল বলে ২০-৫০ মিটার বা ৫ কেজি আর স্যাম্পল এর অভিজ্ঞতা থেকে রেসিপি এডজাস্ট করে নতুন রেসিপি দিয়ে প্রডাকশন চালানো হয়।
৪. ল্যাব আর বাল্ক এর মাঝে এডজাস্টমেন্ট একমাত্র করতে পারে একজন অভিজ্ঞতা সম্পন্ন লোক।
1 টি মন্তব্য:
Thnx..
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন