টেক্সটাইল এর ফ্রেশার জুনিয়রদের কিছু সমস্যা - Textile Lab | Textile Learning Blog
আমাদের ফ্রেশার টেক্সটাইল  জুনিয়রদের কিছু সমস্যাঃ

আমার এক জুনিয়র এর সাথে কিছুক্ষন আগে কথা হলো তার জীবনের প্রথম ভাইবা দিয়েছে সে ।
তার অভিজ্ঞতা ও এই প্রসংগে আমার কিছু মতামত

১. সে অনেকটাই কেয়ারলেস  সে মনে করেছে যে এই ভাইবা তার অভিজ্ঞতা জন্য কিন্তু ভাইবা দিতে হবে জবের জন্য দুস্টামির জন্য নয়। সে নিজেই স্বিকার করে বসে আছে যে সে পাবে না,  এতোই কনফিডেন্স এর অভাব তাদের।

২. ভাইবাতে বা লিখিত পরীক্ষায় আই কিউ টাইপ এর প্রশ্ন হয়েছে যা তার বোধ গম্যের বাইরে ছিলো ।  কথা হচ্ছে সে চার বছর কি করেছে যে তাদের IQ, English,  Math দিলে করতে পারবে না।

৩. তার যুক্তি হলো তার মেজর ফেব্রিক তাই সে গার্মেন্টস এর এর প্রশ্ন গুলি উত্তর দিতে পারে নাই।  এই কথা চার বছর পড়ে আসা কনো টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার এর মুখে কি করে সোভা পায়া মুটামুটি সব বিষয় গুলি পার্ট  ২ পর্যন্ত সবাই পড়ছি । আর মেজর ফেব্রিক হলে IE.  এর জন্য এপ্লাই করেছিলে কেনো।

৪. তার যুক্তি হলো অনেক দিন হয়েছে ভাই সব ভুলে গেছি ।  তার কাজ কি ছিলো বাসায় বসে ছাডা ব্যাতিত ।  ভুকে যাওয়া টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার দিয়ে কোম্পানি কি করবে। যেখানে পারারাই বেকায়দায় আছে ।

৫. তারা কথাই ছিল ভাই ফেব্রিক দিলে পারতাম কিন্তু  কোম্পানি আমাদের কথায় চলে না তারা নিজেদের প্রনোদিত নিয়মে চলে।  আমি তাকে ফেব্রিক এর কিছু প্রশ্ন করলাম কিন্তু তারও সঠিক উত্তর সে দিতে পারেনি সে । ফিটনেস বিহীন গাড়ি আর IQ & Basic ছাড়া টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার উভয় বিপদ জনক। 

৬. এতো পরিমান ফ্রাস্টেশন তাদের মাঝে যে তাদের যে হিতাহিত জ্ঞান ও তারা ভুলে আছে । নিজের ক্ষতি নিজে করা ঠিক না।

৭. মেক্সিমাম স্টুডেন্ট ভাইবার ডাক পেয়েও পরিক্ষা দিয়ে নিজেকে টিকাতে পারে না,  কারন তারা এক্সাম আর প্যাটার্ন আর প্রশ্নে ধরন বুঝতে পারে না ।  এর জন্য দায়ী কে,  চাইলে মেজর পাওয়ার পর পড়ার পাশাপাশি জব এর ভসিবা প্রসিডিউর আর রিটেন এর এক্সাম নিয়ে স্টাডি করতে পারতা ।

৮. বাসায় বসে সব সাব্জেক্ট গুলি পড়লে ও পারতে কারন সারা চিন্তা করলেই যে জব হবে তা ঠিক নয়া,  চেস্টা করবা পাওয়া জব যেনো হারাতে না হয় । মেক্সিমাম স্টুডেন্ট চাপে জব ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়।

৯. আমার কাছে অবাক লাগে নিজের অপারাগতার কথা বলতে তার একটু লজ্জা ও লাগে নি । বা সে বিব্রত নয় । সে পরের সুযোগ এর অপেক্ষায় আছে। পরের টা খারাপ হবে না তার গেরান্টি কে দেবে। 
সারকথা:

সাধা লক্ষী পায়ে বা হেলায়  ঠেলতে নাই, তাই বলি   যোগ্য টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার হলে সে চাকুরীটা সে কনফার্ম করতে পারতো,  কারন ভাইবা দিতে ডাকা বলে ৫০% কনফার্ম বোঝায় । অনেকেই আছে বা থাকবে যাদের ডাকে না তারা কি বলবে :( । এই ভাবে হেরে যাওয়া কনো পুরষ এর কাজ হতে পারে না। জব যেটাই হাতে পাওয়া যাবে তাকে আগে কনফার্ম করতে হবে।  কর্মজীবনয়ে মেজর ভেবে লাভ নাই। সব সময়ের জন্য সব পরিস্থিতির জন্য নিজেকে তৈরি রাখো
, লাভ তোমাদের হবে।

বি:দ্র: জুনিয়ার ভাইটির নাম বলবো না আমার একান্তই স্নেহ ভাজন সে ,  কথা গুলি তার উপর রাগ করে লিখা ।



job

টেক্সটাইল এর ফ্রেশার জুনিয়রদের কিছু সমস্যা

আমাদের ফ্রেশার টেক্সটাইল  জুনিয়রদের কিছু সমস্যাঃ

আমার এক জুনিয়র এর সাথে কিছুক্ষন আগে কথা হলো তার জীবনের প্রথম ভাইবা দিয়েছে সে ।
তার অভিজ্ঞতা ও এই প্রসংগে আমার কিছু মতামত

১. সে অনেকটাই কেয়ারলেস  সে মনে করেছে যে এই ভাইবা তার অভিজ্ঞতা জন্য কিন্তু ভাইবা দিতে হবে জবের জন্য দুস্টামির জন্য নয়। সে নিজেই স্বিকার করে বসে আছে যে সে পাবে না,  এতোই কনফিডেন্স এর অভাব তাদের।

২. ভাইবাতে বা লিখিত পরীক্ষায় আই কিউ টাইপ এর প্রশ্ন হয়েছে যা তার বোধ গম্যের বাইরে ছিলো ।  কথা হচ্ছে সে চার বছর কি করেছে যে তাদের IQ, English,  Math দিলে করতে পারবে না।

৩. তার যুক্তি হলো তার মেজর ফেব্রিক তাই সে গার্মেন্টস এর এর প্রশ্ন গুলি উত্তর দিতে পারে নাই।  এই কথা চার বছর পড়ে আসা কনো টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার এর মুখে কি করে সোভা পায়া মুটামুটি সব বিষয় গুলি পার্ট  ২ পর্যন্ত সবাই পড়ছি । আর মেজর ফেব্রিক হলে IE.  এর জন্য এপ্লাই করেছিলে কেনো।

৪. তার যুক্তি হলো অনেক দিন হয়েছে ভাই সব ভুলে গেছি ।  তার কাজ কি ছিলো বাসায় বসে ছাডা ব্যাতিত ।  ভুকে যাওয়া টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার দিয়ে কোম্পানি কি করবে। যেখানে পারারাই বেকায়দায় আছে ।

৫. তারা কথাই ছিল ভাই ফেব্রিক দিলে পারতাম কিন্তু  কোম্পানি আমাদের কথায় চলে না তারা নিজেদের প্রনোদিত নিয়মে চলে।  আমি তাকে ফেব্রিক এর কিছু প্রশ্ন করলাম কিন্তু তারও সঠিক উত্তর সে দিতে পারেনি সে । ফিটনেস বিহীন গাড়ি আর IQ & Basic ছাড়া টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার উভয় বিপদ জনক। 

৬. এতো পরিমান ফ্রাস্টেশন তাদের মাঝে যে তাদের যে হিতাহিত জ্ঞান ও তারা ভুলে আছে । নিজের ক্ষতি নিজে করা ঠিক না।

৭. মেক্সিমাম স্টুডেন্ট ভাইবার ডাক পেয়েও পরিক্ষা দিয়ে নিজেকে টিকাতে পারে না,  কারন তারা এক্সাম আর প্যাটার্ন আর প্রশ্নে ধরন বুঝতে পারে না ।  এর জন্য দায়ী কে,  চাইলে মেজর পাওয়ার পর পড়ার পাশাপাশি জব এর ভসিবা প্রসিডিউর আর রিটেন এর এক্সাম নিয়ে স্টাডি করতে পারতা ।

৮. বাসায় বসে সব সাব্জেক্ট গুলি পড়লে ও পারতে কারন সারা চিন্তা করলেই যে জব হবে তা ঠিক নয়া,  চেস্টা করবা পাওয়া জব যেনো হারাতে না হয় । মেক্সিমাম স্টুডেন্ট চাপে জব ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়।

৯. আমার কাছে অবাক লাগে নিজের অপারাগতার কথা বলতে তার একটু লজ্জা ও লাগে নি । বা সে বিব্রত নয় । সে পরের সুযোগ এর অপেক্ষায় আছে। পরের টা খারাপ হবে না তার গেরান্টি কে দেবে। 
সারকথা:

সাধা লক্ষী পায়ে বা হেলায়  ঠেলতে নাই, তাই বলি   যোগ্য টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার হলে সে চাকুরীটা সে কনফার্ম করতে পারতো,  কারন ভাইবা দিতে ডাকা বলে ৫০% কনফার্ম বোঝায় । অনেকেই আছে বা থাকবে যাদের ডাকে না তারা কি বলবে :( । এই ভাবে হেরে যাওয়া কনো পুরষ এর কাজ হতে পারে না। জব যেটাই হাতে পাওয়া যাবে তাকে আগে কনফার্ম করতে হবে।  কর্মজীবনয়ে মেজর ভেবে লাভ নাই। সব সময়ের জন্য সব পরিস্থিতির জন্য নিজেকে তৈরি রাখো
, লাভ তোমাদের হবে।

বি:দ্র: জুনিয়ার ভাইটির নাম বলবো না আমার একান্তই স্নেহ ভাজন সে ,  কথা গুলি তার উপর রাগ করে লিখা ।



1 টি মন্তব্য:

Unknown বলেছেন...

tnx sir for your valuable info