টপিং কি এবং এর প্রসেস জেনে নিন | Pigment Topping - Textile Lab | Textile Learning Blog
পিগমেন্ট টপিং কি এবং করার কারন :

টপিং
এক কালার এর উপর আবার কালার করা কে টপিং বলে।
ওভেন কাপড় কন্টিনিউয়াস বিধায় তাকে ডাই লিকারে প্যাডিং করে ১২ ঘন্টা রোটেশনে রেখে দিতে হয় এর ভেতরে নীট এর মতো সেড চেক করার উপায় থাকে না।  তাই ১২ ঘন্টা পর কাপড় ওয়াস করলে দেখা যায় কালার কেটে সেড লাইট হয়ে গেছে।  আর সেড লাইট হলে আর নি মিললে বায়ার সেড নিবে না।
এই অবস্থায় কাপড় আবার রিপ্যাড করা ঝামেলা ১২ ঘন্টা লস তাই এই টাইম বাঁচানো এবং সেড ঠিক করার জন্য একটি অসাধুপায় অবলম্বন করা হয়।

সেটি হলো স্টেনটারে পিগমেন্ট দিয়ে টপিং করে দেয়া হয়।

নিয়ম :
প্রতি ১০০ লিটার কালার পানিতে ধারনা অনুযায়ী পিগমেন্ট তার সাথে প্রতি ১০০ লিটারে ১ কেজি হারে বাইন্ডার দিয়ে  স্টেনটারে  কাপড় চালাতে হয়। আগে বাইন্ডার গুলিয়ে পরে তার ভেতরে পিগমেন্ট দিতে হয়।  প্রথমে একমিটার করে স্যাম্পল চালিয়ে এডিশন লাগলে  দিয়ে কালার ওকে করে  চালাতে হবে।

এডিশনাল ক্যামিকেল :

এবজরবেন্সি ভালো করার জন্য ওয়েটিং এজেন্ট,  ফেনা দুর করার জন্য এন্টি ফোম, এবং পিগমেন্ট জমে যাওয়ার প্রবনতা থাকলে  লিকারে ১০০-২০০ গ্রাম / ১০০ লিটারে  হারে এলজিনেট গাম ব্যাবহার করা যেতে পারে।

 মনে রাখতে হবে স্যাম্পল এর কালার এর তুলনায় বাল্ক ২০% লাইট হয় তাই স্যাম্পল এর কালার ওকে হলে এর ভেতরে আরো ২০% কালার বাড়তি দিয়ে পুরো কাপড় চালিয়ে দেয়া যাবে। কাপড় চালানোর সময় কিছু বিষয় খেয়াল করতে হবে যেমন:

১.পিগমেন্ট ভালো ভাবে বাইন্ডার এর সাথে মিক্সড হচ্ছে কিনা।

২. স্টেনটার এর প্যাডার, এক্সপেন্ডার রোলার এর ময়লা থাকে ফেব্রিক এর স্পট যায় কিনা।

৩. লিস্টিং হচ্ছে কিনা। 

৪. কাপড় এর এব্জরবেন্সি ঠিক আছে কিনা দেখতে হবে। 

প্যারামিটার:
টেম্পারেচার ১৫০ ডিগ্রী
প্রেশার ২.৫-৩ বার Bar
স্পিড  25-30 m/min

স্যাম্পল এবং বাল্ক একই প্যারামিটার এ চালাতে হবে নয়তো কাপড় এর সেড নাও মিলতে পারে।  প্যারামিটার স্যাম্পল এর টা ফলো করতে হয়।
কাপড় এর ওয়েট অনুযায়ী 70% পিক আপে যে পরিমান পানি লাগে অই পরিমান পানির লেভেল করতে হয়। 








টপিং কি এবং এর প্রসেস জেনে নিন | Pigment Topping

পিগমেন্ট টপিং কি এবং করার কারন :

টপিং
এক কালার এর উপর আবার কালার করা কে টপিং বলে।
ওভেন কাপড় কন্টিনিউয়াস বিধায় তাকে ডাই লিকারে প্যাডিং করে ১২ ঘন্টা রোটেশনে রেখে দিতে হয় এর ভেতরে নীট এর মতো সেড চেক করার উপায় থাকে না।  তাই ১২ ঘন্টা পর কাপড় ওয়াস করলে দেখা যায় কালার কেটে সেড লাইট হয়ে গেছে।  আর সেড লাইট হলে আর নি মিললে বায়ার সেড নিবে না।
এই অবস্থায় কাপড় আবার রিপ্যাড করা ঝামেলা ১২ ঘন্টা লস তাই এই টাইম বাঁচানো এবং সেড ঠিক করার জন্য একটি অসাধুপায় অবলম্বন করা হয়।

সেটি হলো স্টেনটারে পিগমেন্ট দিয়ে টপিং করে দেয়া হয়।

নিয়ম :
প্রতি ১০০ লিটার কালার পানিতে ধারনা অনুযায়ী পিগমেন্ট তার সাথে প্রতি ১০০ লিটারে ১ কেজি হারে বাইন্ডার দিয়ে  স্টেনটারে  কাপড় চালাতে হয়। আগে বাইন্ডার গুলিয়ে পরে তার ভেতরে পিগমেন্ট দিতে হয়।  প্রথমে একমিটার করে স্যাম্পল চালিয়ে এডিশন লাগলে  দিয়ে কালার ওকে করে  চালাতে হবে।

এডিশনাল ক্যামিকেল :

এবজরবেন্সি ভালো করার জন্য ওয়েটিং এজেন্ট,  ফেনা দুর করার জন্য এন্টি ফোম, এবং পিগমেন্ট জমে যাওয়ার প্রবনতা থাকলে  লিকারে ১০০-২০০ গ্রাম / ১০০ লিটারে  হারে এলজিনেট গাম ব্যাবহার করা যেতে পারে।

 মনে রাখতে হবে স্যাম্পল এর কালার এর তুলনায় বাল্ক ২০% লাইট হয় তাই স্যাম্পল এর কালার ওকে হলে এর ভেতরে আরো ২০% কালার বাড়তি দিয়ে পুরো কাপড় চালিয়ে দেয়া যাবে। কাপড় চালানোর সময় কিছু বিষয় খেয়াল করতে হবে যেমন:

১.পিগমেন্ট ভালো ভাবে বাইন্ডার এর সাথে মিক্সড হচ্ছে কিনা।

২. স্টেনটার এর প্যাডার, এক্সপেন্ডার রোলার এর ময়লা থাকে ফেব্রিক এর স্পট যায় কিনা।

৩. লিস্টিং হচ্ছে কিনা। 

৪. কাপড় এর এব্জরবেন্সি ঠিক আছে কিনা দেখতে হবে। 

প্যারামিটার:
টেম্পারেচার ১৫০ ডিগ্রী
প্রেশার ২.৫-৩ বার Bar
স্পিড  25-30 m/min

স্যাম্পল এবং বাল্ক একই প্যারামিটার এ চালাতে হবে নয়তো কাপড় এর সেড নাও মিলতে পারে।  প্যারামিটার স্যাম্পল এর টা ফলো করতে হয়।
কাপড় এর ওয়েট অনুযায়ী 70% পিক আপে যে পরিমান পানি লাগে অই পরিমান পানির লেভেল করতে হয়। 








কোন মন্তব্য নেই: