ওভেন ডাইং এর কাজের ধরন কিছু অজানা বিষয় জেনে নিন :
১. ওভেন ডাইং কন্টিনিউয়াস এবং সেমি কন্টিনিউয়াস মেথডে করা হয়।
২. CPB ডাইং মেশিনে শুধু কটন পার্ট ডাইং করা হয়।
৩. জিগারে White কাপড় ডাইং করা হয়,
৪. কাপড় এর স্ট্রিপং, আর কালার কারেকশন করতে জিগার ব্যাবহার করা হয়।
৫. ডাইং করা কাপড় লাইট হলে বা টোন ভালো না হলে তাকে পিগমেন্ট দিয়ে টপিং করে মিলিয়ে দেয়া হয়। আর এর পর না মিললে CPB তে রিপ্যাড করা হয়।
৬. পিগমেন্ট আর ফ্লোরোসেন্ট ডাইং করা হয় স্টেনটারে করা হয়।
৭. পাতলা কাপড় কে সানফোরাইজ করতে হয় না। যেমন : পপলিন, কেনভাস, সিটিং ।
৮. ওভেন কাপড় এর Shrinkage L:-+4% W: +- 4%
৯. প্রসেস লস কটন এর জন্য ৫% লয়াক্রার জন্য ৮% ।
১০. ওভেন কাপড় ব্লিচ, মার্সারাইজ করার পর লেন্থ এ বেড়ে যায় ।
১১. Width Requirment
100% Cotton : 58"
Cotton Sheeting : 54"
Lycra : 52"
আপনাকে রাখতেই হবে।
100% Cotton : 58"
Cotton Sheeting : 54"
Lycra : 52"
আপনাকে রাখতেই হবে।
১২. বেশী ডাইং করা হয় যে কাপড় সেটা ১২৮x৬০/২০x১৬ Twill
১৩. ৬০x৬০/২০x২০ কাপড় কে পকেট করার জন্য ব্যাবহার করা হয়।
১৬. Marcharize করা ছাড়া কাপড় ডাইং করতে পারবেন না, কালার ভালো মতো ধরবে না কাপড়ে
১৭. হোয়াইট করতে মার্সারাইজ করতে হয় না তবে করলে ভালো।
১৮. ওভেন কাপড় করতে পানি, ক্যামিকেল কম লাগে নীট এর তুলনায় ।
১৯. ওভেন কাপড় ডাইং এর পর গার্মেন্টস ওয়াস করা হয় কিন্তু নীটে তা করা হয় না।
২০. ওভেন এর ব্রাশ করা কাপড় কে ফ্লানেল আর নীট এর ব্রাশ করা কাপড় কে টেরি ফ্লিচ বলে।
২১. ওভেন কাপড় ডাইং এর আগে পিচ করে নিতে হয়, নীটে ডাইং এর পর সুইডিং করতে হয়।
২২. ডাইং করার আগে কাপড় ব্যাচিং করে নিলে কাপড়ে ক্রিজ, হোল, স্টিচ এর ফাটা থাকে না।
২৩. কাপড় এর সাইনিং বাড়ানোর জন্য সিলিকা ব্যাবহার করা যেতে পারে।
২৪. ক্রিটিকাল কালার ডাইং এর পরে ৮ ঘন্টায় স্যাম্পল দ্দেখে সেড এর ওয়াস রেসিপি ঠিক করতে হবে।
২৫. ভয়েল কাপড় কন্টিনিউয়াস ব্লিচ ওয়াস করা যাবে না।
২৬. কাপড় ডাইং এর স্ট্রেচিং করে নিলে ভালো হবে।
২৬. কাপড় ডাইং এর স্ট্রেচিং করে নিলে ভালো হবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন