পোশাক শিল্পের এডমিন ডিপার্টমেন্টের কিছু দায়িত্ব কর্তব্য - Textile Lab | Textile Learning Blog

প্রশাসন বিভাগের দায়িত্ব:-
১) কারখানার সার্বিক নিরাপত্তা  রক্ষা ও সম্ভাব্য চ্যানেল মোকাবেলায় কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করা

২) কারখানা পরিচালনার উদ্দেশ্য পলিসিও ব্যবস্থাপকীয় কার্যাবলী নির্ধারণ করা

৩) কোম্পানির নিয়ম কানুন সকলে ঠিকমত পালন করছে কিনা তা তদারকি করা

৪) আগম পরিকল্পনা, সংগঠন, টিম গঠন ও কাজের জন্য প্রস্তুত করা

৫) ফ্যাক্টরির বিল্ডিং এবং সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা ও যথাযথভাবে সংরক্ষণ করা

৬) হাউসকিপিং ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করা

৭) শ্রমিক কর্মচারী ও কর্মকর্তাদের সাথে সঠিক যোগাযোগ রক্ষা, পরামর্শ প্রদান, ফিডব্যাক গ্রহণ এবং সেই অনুসারে কার্যক্রম পরিচালনা করা

৮) বিদ্যুৎ, পানি, গ্যাস ইত্যাদি সম্পদ যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করা

৯) ফ্যাক্টরির বাহ্যিক ও অভ্যন্তরীণ ঝুঁকিসমূহ নিশ্চিত করা এবং তা দূরীকরণের প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া।

১০) অডিট মোকাবেলার জন্য যথাযথভাবে নথিপত্র সংরক্ষণ করা।

১১) বিভিন্ন লাইসেন্স চুক্তি  ও  সনদ সময় মত নবায়ন করা।

১২) ফ্যাক্টরি কার্যকর ও ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি প্রতিষ্ঠা করা।

১৩) স্থানীয় প্রশাসন এর সাথে নিয়মিত যোগাযোগ সুসম্পর্ক বজায় রাখা।

১৪) সকল সেকশন এর কার্যাবলী নিয়মিত তদারকি করা।

১৫) ট্রান্সপোর্ট ব্যবস্থাপনা করা।



মানবসম্পদ বিভাগের দায়িত্ব:-

১) মানবসম্পদ পরিকল্পনা প্রণয়ন করা।

২) দক্ষতা ও যোগ্যতা অনুযায়ী কর্মীদের মধ্যে দায়িত্ব বন্টন করা শ্রমিক  নিয়োগ ,স্থায়ীকরণের ব্যাপারে কোম্পানির নিয়ম নীতি ও  শ্রম আইন সঠিকভাবে অনুসরণ করা।

৩) মানব সম্পদ পরিকল্পনা অনুযায়ী নিয়োগ নিশ্চিত করা।

৪) এক্সিট ইন্টারভিউ ফাইনাল সেটেলমেন্ট ও পেমেন্ট নিশ্চিত করা।

৫) নতুন কর্মীদের ইনডেকসান ও প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ প্রদানের ব্যবস্থা করা।

৬) নিয়মিত কর্মী ও শ্রমিকদের হাজিরা ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করা।

৭) কর্মী ও শ্রমিকদের সময় মত কর্মদক্ষতা মূল্যায়ন করা।

৮) কর্মীদের পদোন্নতি  ও  বদলি নিশ্চিত করা।

৯) সময়মতো  গ্রিভেন্স হ্যান্ডেলিং ডিসিপ্লিনারি একশন নিশ্চিত করা।

১০) সুবিচার, নিরপেক্ষতা এবং সময়মতো পদক্ষেপ নিশ্চিত করা।

১১) জিরো টলারেন্স সত্যতার ব্যাপারে কোম্পানির প্রত্যাশা এবং নির্দেশনা সম্পর্কে সকলকে অবহিত করা এবং  নিজে সজাগ থাকা কারণ এতে সামান্য গাফিলতির ফলে যে কেউ যেকোনো সময় চাকরীচ্যুত হতে পারে।

১২) রিপোর্টিং রেকর্ডিং ও ডকুমেন্টেশন নিশ্চিত করা। 

১৩) মজুরি  ও বেতন নির্ধারণ বৃদ্ধি এবং তা নিয়মিত পরিশোধ নিশ্চিত করা।

১৪) নিয়োগের আগে কর্মীদের ঠিকানা এবং তার যাবতীয় বিষয়াবলী ভেরিফাই করা।

১৫) কারখানার কর্মীদের যেকোনো ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হলে তাদের কথাগুলো  শোনা এবং দ্রুত সমাধান সমাধানের ব্যবস্থা করা ।

পোশাক শিল্পের এডমিন ডিপার্টমেন্টের কিছু দায়িত্ব কর্তব্য


প্রশাসন বিভাগের দায়িত্ব:-
১) কারখানার সার্বিক নিরাপত্তা  রক্ষা ও সম্ভাব্য চ্যানেল মোকাবেলায় কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করা

২) কারখানা পরিচালনার উদ্দেশ্য পলিসিও ব্যবস্থাপকীয় কার্যাবলী নির্ধারণ করা

৩) কোম্পানির নিয়ম কানুন সকলে ঠিকমত পালন করছে কিনা তা তদারকি করা

৪) আগম পরিকল্পনা, সংগঠন, টিম গঠন ও কাজের জন্য প্রস্তুত করা

৫) ফ্যাক্টরির বিল্ডিং এবং সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা ও যথাযথভাবে সংরক্ষণ করা

৬) হাউসকিপিং ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করা

৭) শ্রমিক কর্মচারী ও কর্মকর্তাদের সাথে সঠিক যোগাযোগ রক্ষা, পরামর্শ প্রদান, ফিডব্যাক গ্রহণ এবং সেই অনুসারে কার্যক্রম পরিচালনা করা

৮) বিদ্যুৎ, পানি, গ্যাস ইত্যাদি সম্পদ যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করা

৯) ফ্যাক্টরির বাহ্যিক ও অভ্যন্তরীণ ঝুঁকিসমূহ নিশ্চিত করা এবং তা দূরীকরণের প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া।

১০) অডিট মোকাবেলার জন্য যথাযথভাবে নথিপত্র সংরক্ষণ করা।

১১) বিভিন্ন লাইসেন্স চুক্তি  ও  সনদ সময় মত নবায়ন করা।

১২) ফ্যাক্টরি কার্যকর ও ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি প্রতিষ্ঠা করা।

১৩) স্থানীয় প্রশাসন এর সাথে নিয়মিত যোগাযোগ সুসম্পর্ক বজায় রাখা।

১৪) সকল সেকশন এর কার্যাবলী নিয়মিত তদারকি করা।

১৫) ট্রান্সপোর্ট ব্যবস্থাপনা করা।



মানবসম্পদ বিভাগের দায়িত্ব:-

১) মানবসম্পদ পরিকল্পনা প্রণয়ন করা।

২) দক্ষতা ও যোগ্যতা অনুযায়ী কর্মীদের মধ্যে দায়িত্ব বন্টন করা শ্রমিক  নিয়োগ ,স্থায়ীকরণের ব্যাপারে কোম্পানির নিয়ম নীতি ও  শ্রম আইন সঠিকভাবে অনুসরণ করা।

৩) মানব সম্পদ পরিকল্পনা অনুযায়ী নিয়োগ নিশ্চিত করা।

৪) এক্সিট ইন্টারভিউ ফাইনাল সেটেলমেন্ট ও পেমেন্ট নিশ্চিত করা।

৫) নতুন কর্মীদের ইনডেকসান ও প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ প্রদানের ব্যবস্থা করা।

৬) নিয়মিত কর্মী ও শ্রমিকদের হাজিরা ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করা।

৭) কর্মী ও শ্রমিকদের সময় মত কর্মদক্ষতা মূল্যায়ন করা।

৮) কর্মীদের পদোন্নতি  ও  বদলি নিশ্চিত করা।

৯) সময়মতো  গ্রিভেন্স হ্যান্ডেলিং ডিসিপ্লিনারি একশন নিশ্চিত করা।

১০) সুবিচার, নিরপেক্ষতা এবং সময়মতো পদক্ষেপ নিশ্চিত করা।

১১) জিরো টলারেন্স সত্যতার ব্যাপারে কোম্পানির প্রত্যাশা এবং নির্দেশনা সম্পর্কে সকলকে অবহিত করা এবং  নিজে সজাগ থাকা কারণ এতে সামান্য গাফিলতির ফলে যে কেউ যেকোনো সময় চাকরীচ্যুত হতে পারে।

১২) রিপোর্টিং রেকর্ডিং ও ডকুমেন্টেশন নিশ্চিত করা। 

১৩) মজুরি  ও বেতন নির্ধারণ বৃদ্ধি এবং তা নিয়মিত পরিশোধ নিশ্চিত করা।

১৪) নিয়োগের আগে কর্মীদের ঠিকানা এবং তার যাবতীয় বিষয়াবলী ভেরিফাই করা।

১৫) কারখানার কর্মীদের যেকোনো ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হলে তাদের কথাগুলো  শোনা এবং দ্রুত সমাধান সমাধানের ব্যবস্থা করা ।

কোন মন্তব্য নেই: