Textile Coloration | টেক্সটাইল কালেরশন নিয়ে কিছু কথা যা আপনার জানা উচিৎ - Textile Lab | Textile Learning Blog


১. Light Source পরিবর্তনের সাথে সাথে Color hue change হয়ে যায়। ভিন্ন ভিন্ন light source এ same color ভিন্ন ভিন্ন hue show করে। এই জন্য, যে কোন color assessment করতে হলে অবশ্যই standard light source নিশ্চিত হতে হবে। তবে কিছু technique অবলম্বন করলে এই সমস্যা professionally handle করা যায় এবং সম্ভাব্য variation এর পরিমান কিছুটা minimize করা যায়।

২. Color কী? What is Color? 

বস্তু থেকে প্রতিফলিত আলোর যে ধর্মের কারণে কোন বস্তুকে চোখ দিয়ে দেখলে সাদা, কালো, লাল, নীল, হলুদ, সবুজ, ইত্যাদি অনুভূতি জন্মায় তাকে Color (রং বা বর্ণ বলে) কেন Color শিক্ষা গুরুত্বপূর্ণ? 

 ➤ কালার সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান চর্চা করা। 

 ➤ কালার নিয়ে সকল সমস্যার কার্যকরী সমাধান করা। 

 ➤কালার Management এবং Information Share করা। 

 ➤কালার Standarization করা। 

 ➤সঠিক নিয়মে কলার Approve করা। 

 কার জন্য কালার শিক্ষা গুরুত্বপূর্ণ? 

 ➤Dyeing production professional. 

 ➤Dyeing laboratory professional. 

 ➤Printing production professional. 

➤Quality controller. 

 ➤Garments GPQ. 

➤Merchandiser. 

 ➤Supply chain professional. 

 ➤Buying quality controller. 

 ➤Quality control lab professional.



Fluorescent কি ? 

 Fluorescent White ম্যাটেরিয়াল এর এমন বৈশিষ্ট যা Optical Brightening এজেন্ট (OBA 's ) দিয়ে কেমিক্যাল ট্রিটমেন্ট করে ম্যাটেরিয়াল এর মধ্যে Whiteness টা ফুটানো হয়। এটিকে (FW A 's ) বা Fluorescent Whitening এজেন্ট হিসেবে উল্লেখ করা হয়। কাস্টমারের আকর্ষণ থাকে পরিষ্কার ঝকঝকে ম্যাটেরিয়াল এর প্রতি।

আস্সালামুআলাইকুম, আপনারা যারা spectrophotometer ব্যবহার করেন তাদের জন্য এটি একটি গুরুত্বপূর্ন টিপস। Recently নিখুঁত ভাবে color measure করার জন্য ডাটা কালার "60 Second Color Measurement Tips" শিরোনামে একটা নোট প্রকাশ করেছে। 

 ১. Spectrophotometer কে ২১-২৫ C এর মধ্যে রাখা। 

 ২. Instruments গুলো Sunlight থেকে দূরে রাখতে হবে। কারণ Temperature Controlled রুমেও Sunlight ইফেক্ট ফেলে। 

 ৩. Continuous power এর ব্যবস্থা রাখা। কারণ Power on করলে Warm up এর কারণে যে তাপ উৎপাদন হয়, তা হতে কালার এর উপর প্রভাব পড়ে। 

 ৪. ২০-৮৫% Humidity নিশ্চিত করা 

 ৫. বায়ুকে Some ও Chemical এর কন্টামিনেশন থেকে মুক্ত রাখা। 

 ৬. তাপমাত্রা উঠানামার কারণে Dyes এর properties চেঞ্জ হয়। তাই তাপমাত্রা বিবেচনায় প্রয়োজনে পুনরায় স্যাম্পল চেক করা।


 আজেকের বিষয় "Visible Spectrum"

মানুষের চোখ সাধারণত ৪০০ ন্যানোমিটার (Violet Color ) থেকে ৭০০ ন্যানোমিটার (Red Color ) পর্যন্ত দেখতে পায়। এই Range কে "visible Light" বা "Visible Spectrum" বলে। তবে কিছু মানুষ অন্যদের তুলনায় Ultraviolet ও Infra -Red এর বাহিরেও কিছু সীমা বেশি দেখতে পারে, তাই violet ও Red এর সীমানা নির্দিষ্ট পয়েন্টে সংজ্ঞায়িত না। ও , হা ! এখানে বলে রাখি যে, Violet কালার এর আগের আলোকে আলট্রা Violet আর Red এর পরের আলোকে Infra -Red বলে। Violet এর শর্ট wavelength মানে এর High Frequency ও বেশি শক্তি রয়েছে তেমনিভাবে Red এর ক্ষেত্রে উল্টোটা।

Additive Color Model Color এর উৎস বিবেচনায় ২ ধরণের color Model রয়েছে। 

 ১. Additive কালার মডেল 
২. Subtractive কালার মডেল 

 আজ আমরা Additive কালার মডেল নিয়ে একটু ধারণা দেব ইনশা আল্লাহ। .. মানুষের চোখ প্রকৃতিতে color এর সম্পূর্ণ পরিধিতে ৩ টি কালার (RGB ) Red , Green ও Blue কে ব্যবহার করে থাকে। এই ৩ টি কালার এর মিশ্রনে প্রতিসরিত আলো White অনুভূতি প্রকাশ করে থাকে। আবার যখন এটিতে কোনো আলো থাকেনা তখন Black হয়। মুলুত Additive কালার Black দিয়ে শুরু হয়, তার সাথে Red , Green আর Blue যোগ করে বিভিন্ন ধরণের বর্ণিল রঙের আবির্ভাব হয়। * এক সেট wavelength কে অন্য সেট wavelength এর সমন্বয় করে বা Add করে ভিন্ন color সৃষ্টি করে বিধায় এটিকে Additive কালার theory বলে। ব্যবহার : TV , Computer Monitor, Mobile ডিসপ্লে ইত্যাদি


আপনি Color এর L*a*b এর মান কিভাবে পড়বেন? 

 এটি তিনটি অক্ষের সমন্বয়ে গঠিত: L ডার্ক থেকে লাইট এর প্রতিনিধিত্ব করে, যার মান 0 থেকে 100 পর্যন্ত; a -128 থেকে +127 মান সহ সবুজ থেকে লালকে প্রতিনিধিত্ব করে; এবং b -128 থেকে +127 মান পর্যন্ত নীল থেকে হলুদকে প্রতিনিধিত্ব করে।


CIELCH color space 

CIELCH color space হল Lab color space এর cylindrical model. এই দুটোর মধ্যে Main পার্থক্য হল Lab color space এ L axis আলাদা এবং a,b axis আলাদা। কিন্তু LCH cylindrical space এ একসাথেই একটি color এর সকল value প্রকাশ করা বা দেখানো যায়। 

L,a,b কিংবা L,C,H এই value গুলোকে color coordinator বলা হয়। L,a,b থকে যে কোন মান কে L,C,H এ convert করা যায়। 

 এই space এ L দিয়ে আগের মতই Lightness প্রকাশ করা হয়। 

C এর মানে হল Chroma, সহজ ভাষায় বললে Chroma দিয়ে কোন বস্তু কতটুকু রঙ্গিন টা বুঝা যায়। সাদাকলো বস্তুর Chroma যেমন ০ বা ০ এর কাছাকাছি হয় তেমনি রঙ্গিন বস্তুর জন্য Chroma এর মান অনেক বেশী হয়। C এর মান যত বেশী, ঐ বস্তু তত রঙ্গিন। 

 H মানে Hue, সহজ বাংলায় আমরা যেটাকে color tone বলি। Hue দ্বারাএকটি বস্তু কি color তা বুঝানো হয়। একে ডিগ্রি তে প্রকাশ করা হয়। এর range ০ থেকে ৩৬০ ডিগ্রি পর্যন্ত হয়। ০ ডিগ্রি মানে Red color, ৯০ ডিগ্রি মানে yellow color, ১৮০ ডিগ্রি মানে Green color এবং ২৭০ ডিগ্রি মানে Blue চলর

কালার দেখার দ্বিতীয় উপদান হল Object কিংবা বস্তু। বস্তুর আকৃতি বা উপরিতলের উপর নির্ভর করে Light Source এবং Object এর মধ্যে কেমন Interaction হবে। এই Interaction আবার নির্ভর করে কি পরিমান আলো উক্ত বস্তু কর্তৃক শোষিত কিংবা প্রতিফলিত হবে। 

কোন বস্তু শুধুমাত্র আলো শোষণ কিংবা প্রতিফলন ছাড়াও বিক্ষিপ্ত ভাবে কতটুকু আলো প্রতিফলন করল তাও Color Measurement এর জন্য বিবেচনা করা হয়। সাধারণগত বস্তুর উপরিতল অসম হলে আলো বিক্ষিপ্ত হওয়ার পরিমান বাড়ে।

কোন বস্তু কি পরিমান আলো শোষণ করবে, প্রতিফলন করবে কিংবা প্রতিসরণ করবে তার উপর ভিত্তি করে বস্তুকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়।

অস্বছ বস্তু (এর ভিতর দিয়ে আলোর প্রতিসরণ খুবই কম হয়। যেমনঃ যে কোন নিট রঙ্গিন কাপড়)
স্বচ্ছ বস্তু (এর ভিতর দিয়ে আলো প্রায় পুরোটাই প্রতিসরিত হয়। যেমনঃ পানি, কিংবা খুবই Low GSM কোন কাপড়)

আধাস্বচ্ছ বস্তু (এর ভিতর দিয়ে আলো প্রায়  অর্ধেক প্রতিসরিত হয়, যেমনঃ Low GSM স্যুটের কাপড়, Pocketing Fabric, Parachute Fabric ইত্যাদি)

Textile Industry তে সাধারণত আধাস্বচ্ছ বা Translucent Object এর Color Measurement বা Shade Matching নিয়ে problem হয়। এই জন্য এই Fabric গুলোকে ভাঁজ করে Machine Measurement বা Shade matching করে দেখা উচিত


Light Source 

Industry Standard এর জন্য CIE কিছু Light Source কে নির্দিষ্ট করল। যেমন D65, A, F11 ইত্যাদি। এর মধ্যে D65 কে দিনের আলোর বিকল্প হিসাবে ধরা হয়। আমাদের Textile Industry তে এখনও অনেকে আছেন যারা দিনের আলোয় Shade Matching কে গুরুত্ব দেন। কিন্তু দিনের আলোর যে Limitation গুলো রয়েছে সেগুল বুঝতেই চান না। Standard Practice এর জন্য অবশ্যই Light Source কে Standard করতে হবে। আবার এমন হয় যে Light Box আছে কিন্তু light box এর Light গুলো ১০০০ ঘণ্টার বেশী সময় ধরে ব্যবহার করা হচ্ছে (Standard Run Time-1000 hours) এতে করেও সঠিক রেজাল্ট পাওয়া যায় না।

কোন আলোক উৎসের Color Temperature যত কম হবে, ঐ Color তত লালচে হবে। যত Color Temperature বাড়তে থাকবে, ঐ Color তত নীলাভ হবে।
প্রতিটা আলোক উৎসের আলাদা আলাদা Color আছে। একেই Color Temperature বলে। কোন একটা আলোক উৎসের Color Temperature জানতে হলে Black Body নামাক একটি Body আছে যাকে তাপ প্রয়োগ করে উত্তপ্ত করা হয় যতক্ষণ না Black Body থেকে একইরকম Color নির্গত না হয়। যত তাপমাত্রায় উত্তপ্ত করলে ঐ Black Body থেকে একই রকম Color নির্গত হবে তাকে ঐ Color এর Color Temperature বলে। একে Kelvin দিয়ে প্রকাশ করা হয়। 

যেমনঃ কোন একটি নির্দিষ্ট আলোক উৎসের Color Temperature জানার জন্য Black Body কে 6500 Kelvin তাপ প্রয়োগ করলে যদি Black Body থেকে নির্গত আলোর রং উক্ত নির্দিষ্ট আলোক উৎসের রঙের সাথে মিলে যায় তবে ঐ আলোক উৎসের Color Temperature হল 6500 kelvin। প্রাকৃতিক সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোক উৎস হল সূর্য। কিন্তু দিনের বিভিন্ন সময় সূর্যের আলোক বিভিন্ন হয়।


তরঙ্গ দৈর্ঘ্য বিবেচনা করে, রংধনুর সাত রংকে সাজালে আমরা পাই, ১. বেগুনী-400-450 nm ২. নীল-450-500 nm ৩. আসমানি-500-550 nm ৪. সবুজ-550-580 nm ৫. হলুদ-580-600 nm ৬. কমলা- 600-650 ৭. এবং লাল—650-700

১৯৬৬ সালে, বিজ্ঞানী স্যার আইজ্যাক নিউটন সূর্যের আলোকে একটি প্রিযমের মধ্যে দিয়ে সঞ্চালন করলেন এবং দেখলেন যে ঐ আলো আলদা আলাদা সাত রং হিসাবে ভাগ হয়ে গেল। আর তিনি ঐ সাত রংকে পরীক্ষা করে দেখলেন যে তা রংধনুর সাত রঙের সাথে মিলে যায়। আর ঐ সাত রং হল বেগুনী, নীল, আসমানি, সবুজ, হলুদ, কমলা এবং লাল (বেনিআসহকলা)


আমেরিকান আর্ট এবং পেইন্ট বিভাগের প্রফেসর মি মুনসেল সর্বপ্রথম ১৯০৫ সালে কালার বিন্ন্যাস প্রস্তাবনা করেন। তার তৈরিকৃত কালার এটলাসই এখনকার কালার Standard এর মূল ভিত্তি হিসাবে বিবেচিত হয়। তার নামনুসারে মানুষের কালার দেখার দক্ষতা যাচাইয়ের টেস্ট "Munsell Hue Test" এর নামকরণ করা হয়।



১. হিউ-- বলতে কালার টোন/ কালার শেড/ কালার এর নাম কে বুঝায়। 
যেমনঃ লাল, নীল, হলুদ 

২.ক্রোমা-- বলতে উক্ত কালারের উজ্জলতা বুঝায়। 
যেমনঃ ব্রাইট রেড, ডাল রেড ৩. লাইটনেস- বলতে কালারের কততুকু লাইট/ ডীপ তা বুঝায়। যেমানঃ লাইট রেড, ডার্ক রেড এই তিনটি বৈশিষ্টের উপর ভিত্তি করে কালারকে নামকরন করা হয়।


Spectrophotometer  বনাম spectrometer 
 
একটি Spectrophotometer কি ?

একটি স্পেকট্রোফটোমিটার হল একটি Color  পরিমাপ যন্ত্র যা তরল, প্লাস্টিক, কাগজ, ধাতু এবং Fabric  সহ প্রায় যেকোনো কিছুর কালার ক্যাপচার এবং মূল্যায়ন করতে ব্যবহৃত হয়।


একটি Spectrometer  কি?

একটি স্পেকট্রোমিটার একটি যন্ত্র যা স্পেকট্রা সনাক্ত করতে ব্যবহৃত হয়, যা ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক বিকিরণের নির্দিষ্ট তরঙ্গদৈর্ঘ্য নির্ণয় করতে বেবহার হয়।


এই দুটির  সম্পর্ক কি?

সমস্ত Spectrophotometer এ  Spectrometer থাকে। কালার স্পেকট্রোফোটোমিটার data color বা এক্স-রাইট ডিভাইসের মতো, দৃশ্যমান স্পেকট্রাম বা অতিবেগুনী (UV) বা ইনফ্রারেড (IR) এর মতো দৃশ্যমান শনাক্ত করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে এবং ক্যালিব্রেট করা হয়েছে। উন্নত স্পেকট্রোমিটারগুলি cosmic spectrum জুড়ে তরঙ্গ সনাক্ত করতে পারে, যেমন রেডিও তরঙ্গ, মাইক্রোওয়েভ এবং আলফা, বিটা এবং গামা বিকিরণ ইত্যাদি।






Textile Coloration | টেক্সটাইল কালেরশন নিয়ে কিছু কথা যা আপনার জানা উচিৎ



১. Light Source পরিবর্তনের সাথে সাথে Color hue change হয়ে যায়। ভিন্ন ভিন্ন light source এ same color ভিন্ন ভিন্ন hue show করে। এই জন্য, যে কোন color assessment করতে হলে অবশ্যই standard light source নিশ্চিত হতে হবে। তবে কিছু technique অবলম্বন করলে এই সমস্যা professionally handle করা যায় এবং সম্ভাব্য variation এর পরিমান কিছুটা minimize করা যায়।

২. Color কী? What is Color? 

বস্তু থেকে প্রতিফলিত আলোর যে ধর্মের কারণে কোন বস্তুকে চোখ দিয়ে দেখলে সাদা, কালো, লাল, নীল, হলুদ, সবুজ, ইত্যাদি অনুভূতি জন্মায় তাকে Color (রং বা বর্ণ বলে) কেন Color শিক্ষা গুরুত্বপূর্ণ? 

 ➤ কালার সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান চর্চা করা। 

 ➤ কালার নিয়ে সকল সমস্যার কার্যকরী সমাধান করা। 

 ➤কালার Management এবং Information Share করা। 

 ➤কালার Standarization করা। 

 ➤সঠিক নিয়মে কলার Approve করা। 

 কার জন্য কালার শিক্ষা গুরুত্বপূর্ণ? 

 ➤Dyeing production professional. 

 ➤Dyeing laboratory professional. 

 ➤Printing production professional. 

➤Quality controller. 

 ➤Garments GPQ. 

➤Merchandiser. 

 ➤Supply chain professional. 

 ➤Buying quality controller. 

 ➤Quality control lab professional.



Fluorescent কি ? 

 Fluorescent White ম্যাটেরিয়াল এর এমন বৈশিষ্ট যা Optical Brightening এজেন্ট (OBA 's ) দিয়ে কেমিক্যাল ট্রিটমেন্ট করে ম্যাটেরিয়াল এর মধ্যে Whiteness টা ফুটানো হয়। এটিকে (FW A 's ) বা Fluorescent Whitening এজেন্ট হিসেবে উল্লেখ করা হয়। কাস্টমারের আকর্ষণ থাকে পরিষ্কার ঝকঝকে ম্যাটেরিয়াল এর প্রতি।

আস্সালামুআলাইকুম, আপনারা যারা spectrophotometer ব্যবহার করেন তাদের জন্য এটি একটি গুরুত্বপূর্ন টিপস। Recently নিখুঁত ভাবে color measure করার জন্য ডাটা কালার "60 Second Color Measurement Tips" শিরোনামে একটা নোট প্রকাশ করেছে। 

 ১. Spectrophotometer কে ২১-২৫ C এর মধ্যে রাখা। 

 ২. Instruments গুলো Sunlight থেকে দূরে রাখতে হবে। কারণ Temperature Controlled রুমেও Sunlight ইফেক্ট ফেলে। 

 ৩. Continuous power এর ব্যবস্থা রাখা। কারণ Power on করলে Warm up এর কারণে যে তাপ উৎপাদন হয়, তা হতে কালার এর উপর প্রভাব পড়ে। 

 ৪. ২০-৮৫% Humidity নিশ্চিত করা 

 ৫. বায়ুকে Some ও Chemical এর কন্টামিনেশন থেকে মুক্ত রাখা। 

 ৬. তাপমাত্রা উঠানামার কারণে Dyes এর properties চেঞ্জ হয়। তাই তাপমাত্রা বিবেচনায় প্রয়োজনে পুনরায় স্যাম্পল চেক করা।


 আজেকের বিষয় "Visible Spectrum"

মানুষের চোখ সাধারণত ৪০০ ন্যানোমিটার (Violet Color ) থেকে ৭০০ ন্যানোমিটার (Red Color ) পর্যন্ত দেখতে পায়। এই Range কে "visible Light" বা "Visible Spectrum" বলে। তবে কিছু মানুষ অন্যদের তুলনায় Ultraviolet ও Infra -Red এর বাহিরেও কিছু সীমা বেশি দেখতে পারে, তাই violet ও Red এর সীমানা নির্দিষ্ট পয়েন্টে সংজ্ঞায়িত না। ও , হা ! এখানে বলে রাখি যে, Violet কালার এর আগের আলোকে আলট্রা Violet আর Red এর পরের আলোকে Infra -Red বলে। Violet এর শর্ট wavelength মানে এর High Frequency ও বেশি শক্তি রয়েছে তেমনিভাবে Red এর ক্ষেত্রে উল্টোটা।

Additive Color Model Color এর উৎস বিবেচনায় ২ ধরণের color Model রয়েছে। 

 ১. Additive কালার মডেল 
২. Subtractive কালার মডেল 

 আজ আমরা Additive কালার মডেল নিয়ে একটু ধারণা দেব ইনশা আল্লাহ। .. মানুষের চোখ প্রকৃতিতে color এর সম্পূর্ণ পরিধিতে ৩ টি কালার (RGB ) Red , Green ও Blue কে ব্যবহার করে থাকে। এই ৩ টি কালার এর মিশ্রনে প্রতিসরিত আলো White অনুভূতি প্রকাশ করে থাকে। আবার যখন এটিতে কোনো আলো থাকেনা তখন Black হয়। মুলুত Additive কালার Black দিয়ে শুরু হয়, তার সাথে Red , Green আর Blue যোগ করে বিভিন্ন ধরণের বর্ণিল রঙের আবির্ভাব হয়। * এক সেট wavelength কে অন্য সেট wavelength এর সমন্বয় করে বা Add করে ভিন্ন color সৃষ্টি করে বিধায় এটিকে Additive কালার theory বলে। ব্যবহার : TV , Computer Monitor, Mobile ডিসপ্লে ইত্যাদি


আপনি Color এর L*a*b এর মান কিভাবে পড়বেন? 

 এটি তিনটি অক্ষের সমন্বয়ে গঠিত: L ডার্ক থেকে লাইট এর প্রতিনিধিত্ব করে, যার মান 0 থেকে 100 পর্যন্ত; a -128 থেকে +127 মান সহ সবুজ থেকে লালকে প্রতিনিধিত্ব করে; এবং b -128 থেকে +127 মান পর্যন্ত নীল থেকে হলুদকে প্রতিনিধিত্ব করে।


CIELCH color space 

CIELCH color space হল Lab color space এর cylindrical model. এই দুটোর মধ্যে Main পার্থক্য হল Lab color space এ L axis আলাদা এবং a,b axis আলাদা। কিন্তু LCH cylindrical space এ একসাথেই একটি color এর সকল value প্রকাশ করা বা দেখানো যায়। 

L,a,b কিংবা L,C,H এই value গুলোকে color coordinator বলা হয়। L,a,b থকে যে কোন মান কে L,C,H এ convert করা যায়। 

 এই space এ L দিয়ে আগের মতই Lightness প্রকাশ করা হয়। 

C এর মানে হল Chroma, সহজ ভাষায় বললে Chroma দিয়ে কোন বস্তু কতটুকু রঙ্গিন টা বুঝা যায়। সাদাকলো বস্তুর Chroma যেমন ০ বা ০ এর কাছাকাছি হয় তেমনি রঙ্গিন বস্তুর জন্য Chroma এর মান অনেক বেশী হয়। C এর মান যত বেশী, ঐ বস্তু তত রঙ্গিন। 

 H মানে Hue, সহজ বাংলায় আমরা যেটাকে color tone বলি। Hue দ্বারাএকটি বস্তু কি color তা বুঝানো হয়। একে ডিগ্রি তে প্রকাশ করা হয়। এর range ০ থেকে ৩৬০ ডিগ্রি পর্যন্ত হয়। ০ ডিগ্রি মানে Red color, ৯০ ডিগ্রি মানে yellow color, ১৮০ ডিগ্রি মানে Green color এবং ২৭০ ডিগ্রি মানে Blue চলর

কালার দেখার দ্বিতীয় উপদান হল Object কিংবা বস্তু। বস্তুর আকৃতি বা উপরিতলের উপর নির্ভর করে Light Source এবং Object এর মধ্যে কেমন Interaction হবে। এই Interaction আবার নির্ভর করে কি পরিমান আলো উক্ত বস্তু কর্তৃক শোষিত কিংবা প্রতিফলিত হবে। 

কোন বস্তু শুধুমাত্র আলো শোষণ কিংবা প্রতিফলন ছাড়াও বিক্ষিপ্ত ভাবে কতটুকু আলো প্রতিফলন করল তাও Color Measurement এর জন্য বিবেচনা করা হয়। সাধারণগত বস্তুর উপরিতল অসম হলে আলো বিক্ষিপ্ত হওয়ার পরিমান বাড়ে।

কোন বস্তু কি পরিমান আলো শোষণ করবে, প্রতিফলন করবে কিংবা প্রতিসরণ করবে তার উপর ভিত্তি করে বস্তুকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়।

অস্বছ বস্তু (এর ভিতর দিয়ে আলোর প্রতিসরণ খুবই কম হয়। যেমনঃ যে কোন নিট রঙ্গিন কাপড়)
স্বচ্ছ বস্তু (এর ভিতর দিয়ে আলো প্রায় পুরোটাই প্রতিসরিত হয়। যেমনঃ পানি, কিংবা খুবই Low GSM কোন কাপড়)

আধাস্বচ্ছ বস্তু (এর ভিতর দিয়ে আলো প্রায়  অর্ধেক প্রতিসরিত হয়, যেমনঃ Low GSM স্যুটের কাপড়, Pocketing Fabric, Parachute Fabric ইত্যাদি)

Textile Industry তে সাধারণত আধাস্বচ্ছ বা Translucent Object এর Color Measurement বা Shade Matching নিয়ে problem হয়। এই জন্য এই Fabric গুলোকে ভাঁজ করে Machine Measurement বা Shade matching করে দেখা উচিত


Light Source 

Industry Standard এর জন্য CIE কিছু Light Source কে নির্দিষ্ট করল। যেমন D65, A, F11 ইত্যাদি। এর মধ্যে D65 কে দিনের আলোর বিকল্প হিসাবে ধরা হয়। আমাদের Textile Industry তে এখনও অনেকে আছেন যারা দিনের আলোয় Shade Matching কে গুরুত্ব দেন। কিন্তু দিনের আলোর যে Limitation গুলো রয়েছে সেগুল বুঝতেই চান না। Standard Practice এর জন্য অবশ্যই Light Source কে Standard করতে হবে। আবার এমন হয় যে Light Box আছে কিন্তু light box এর Light গুলো ১০০০ ঘণ্টার বেশী সময় ধরে ব্যবহার করা হচ্ছে (Standard Run Time-1000 hours) এতে করেও সঠিক রেজাল্ট পাওয়া যায় না।

কোন আলোক উৎসের Color Temperature যত কম হবে, ঐ Color তত লালচে হবে। যত Color Temperature বাড়তে থাকবে, ঐ Color তত নীলাভ হবে।
প্রতিটা আলোক উৎসের আলাদা আলাদা Color আছে। একেই Color Temperature বলে। কোন একটা আলোক উৎসের Color Temperature জানতে হলে Black Body নামাক একটি Body আছে যাকে তাপ প্রয়োগ করে উত্তপ্ত করা হয় যতক্ষণ না Black Body থেকে একইরকম Color নির্গত না হয়। যত তাপমাত্রায় উত্তপ্ত করলে ঐ Black Body থেকে একই রকম Color নির্গত হবে তাকে ঐ Color এর Color Temperature বলে। একে Kelvin দিয়ে প্রকাশ করা হয়। 

যেমনঃ কোন একটি নির্দিষ্ট আলোক উৎসের Color Temperature জানার জন্য Black Body কে 6500 Kelvin তাপ প্রয়োগ করলে যদি Black Body থেকে নির্গত আলোর রং উক্ত নির্দিষ্ট আলোক উৎসের রঙের সাথে মিলে যায় তবে ঐ আলোক উৎসের Color Temperature হল 6500 kelvin। প্রাকৃতিক সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোক উৎস হল সূর্য। কিন্তু দিনের বিভিন্ন সময় সূর্যের আলোক বিভিন্ন হয়।


তরঙ্গ দৈর্ঘ্য বিবেচনা করে, রংধনুর সাত রংকে সাজালে আমরা পাই, ১. বেগুনী-400-450 nm ২. নীল-450-500 nm ৩. আসমানি-500-550 nm ৪. সবুজ-550-580 nm ৫. হলুদ-580-600 nm ৬. কমলা- 600-650 ৭. এবং লাল—650-700

১৯৬৬ সালে, বিজ্ঞানী স্যার আইজ্যাক নিউটন সূর্যের আলোকে একটি প্রিযমের মধ্যে দিয়ে সঞ্চালন করলেন এবং দেখলেন যে ঐ আলো আলদা আলাদা সাত রং হিসাবে ভাগ হয়ে গেল। আর তিনি ঐ সাত রংকে পরীক্ষা করে দেখলেন যে তা রংধনুর সাত রঙের সাথে মিলে যায়। আর ঐ সাত রং হল বেগুনী, নীল, আসমানি, সবুজ, হলুদ, কমলা এবং লাল (বেনিআসহকলা)


আমেরিকান আর্ট এবং পেইন্ট বিভাগের প্রফেসর মি মুনসেল সর্বপ্রথম ১৯০৫ সালে কালার বিন্ন্যাস প্রস্তাবনা করেন। তার তৈরিকৃত কালার এটলাসই এখনকার কালার Standard এর মূল ভিত্তি হিসাবে বিবেচিত হয়। তার নামনুসারে মানুষের কালার দেখার দক্ষতা যাচাইয়ের টেস্ট "Munsell Hue Test" এর নামকরণ করা হয়।



১. হিউ-- বলতে কালার টোন/ কালার শেড/ কালার এর নাম কে বুঝায়। 
যেমনঃ লাল, নীল, হলুদ 

২.ক্রোমা-- বলতে উক্ত কালারের উজ্জলতা বুঝায়। 
যেমনঃ ব্রাইট রেড, ডাল রেড ৩. লাইটনেস- বলতে কালারের কততুকু লাইট/ ডীপ তা বুঝায়। যেমানঃ লাইট রেড, ডার্ক রেড এই তিনটি বৈশিষ্টের উপর ভিত্তি করে কালারকে নামকরন করা হয়।


Spectrophotometer  বনাম spectrometer 
 
একটি Spectrophotometer কি ?

একটি স্পেকট্রোফটোমিটার হল একটি Color  পরিমাপ যন্ত্র যা তরল, প্লাস্টিক, কাগজ, ধাতু এবং Fabric  সহ প্রায় যেকোনো কিছুর কালার ক্যাপচার এবং মূল্যায়ন করতে ব্যবহৃত হয়।


একটি Spectrometer  কি?

একটি স্পেকট্রোমিটার একটি যন্ত্র যা স্পেকট্রা সনাক্ত করতে ব্যবহৃত হয়, যা ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক বিকিরণের নির্দিষ্ট তরঙ্গদৈর্ঘ্য নির্ণয় করতে বেবহার হয়।


এই দুটির  সম্পর্ক কি?

সমস্ত Spectrophotometer এ  Spectrometer থাকে। কালার স্পেকট্রোফোটোমিটার data color বা এক্স-রাইট ডিভাইসের মতো, দৃশ্যমান স্পেকট্রাম বা অতিবেগুনী (UV) বা ইনফ্রারেড (IR) এর মতো দৃশ্যমান শনাক্ত করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে এবং ক্যালিব্রেট করা হয়েছে। উন্নত স্পেকট্রোমিটারগুলি cosmic spectrum জুড়ে তরঙ্গ সনাক্ত করতে পারে, যেমন রেডিও তরঙ্গ, মাইক্রোওয়েভ এবং আলফা, বিটা এবং গামা বিকিরণ ইত্যাদি।






কোন মন্তব্য নেই: