স্কয়ার টেক্সটাইল | Square Textiles | SQUARE Denims | Square Fashions - Textile Lab | Textile Learning Blog
🔶Square in Textile sector



✅ টেক্সটাইল সেক্টরে স্কয়ারের ১২ বছরেরও বেশি অভিজ্ঞতা রয়েছে। দেশবরেণ্য শিল্প উদ্যোক্তা স্যামসন এইচ চৌধুরী এটি প্রতিষ্ঠা করেন। এই শিল্পটি বাংলাদেশের বুনন ও  সুতার অন্যতম বৃহত্তম উৎপাদক। বাংলাদেশের আয়ের বেশিরভাগ অংশ আসে এই সেক্টর থেকে তার মধ্যে স্কয়ার অন্যতম। স্কয়ার এর অনেকগুলো ইউনিট রয়েছে সেগুলো হলোঃ

SQUARE Denims Limited

উচ্চমানের কাপড় তৈরি করছে স্কয়ার ডেনিম
কথায় আছে ভুল থেকে শিক্ষা নিলে যেমন সাফল্য আসে, তেমনি প্রতিযোগিতপূর্ণ বাজারে ব্যবসার দুর্বল জায়গা চিহ্নিত করে সেই জায়গা উন্নত করা গেলে সাফল্য আসবেই। আর এর সঙ্গে থাকা চাই ব্যবসায়িক সততা ও সুনাম। এসব কিছুকে ধারণ করে এগিয়ে যাচ্ছে দেশের অন্যতম বৃহৎ শিল্প গোষ্ঠী স্কয়ার গ্রুপ। সম্প্রতি এই শিল্প গোষ্ঠীর নতুন সংযোজন রাজধানী ঢাকা থেকে ১৪০ কিলোমিটার দূরে হবিগঞ্জে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের পাশে গড়ে ওঠা স্কয়ার ডেনিম লিমিটেডের ডেনিম ফেব্রিকস উত্পাদনের বিশাল কারখানা দেখে এমনটাই মনে হয়েছে।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বিশ্বের সর্বাধুনিক প্রযুক্তিকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জের অলিপুরে প্রায় ৩০০ বিঘা জমির ওপর গড়ে তোলা হয়েছে কারখানাটি। তুরস্কের কারিগরি সহায়তা নিয়ে নির্মাণ করা হয়েছে আন্তর্জাতিক মানের বর্জ্য শোধনাগার, নির্দিষ্ট তাপমাত্রা এবং আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রণে রাখার ব্যবস্থাসহ পুরো পরিবেশবান্ধব কারখানা। বস্ত্র উত্পাদনের বিভিন্ন ধাপে আধুনিক প্রযুক্তিকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া নিজস্ব বিদ্যুৎ ব্যবস্থার জন্য রয়েছে আট মেগাওয়াটের ক্যাপটিভ জেনারেটর। বিদ্যুৎজনিত কারণে অগ্নিকাণ্ড থেকে সুরক্ষায় ব্যবহার করা হয় অত্যাধুনিক বাস বার ট্রানটিন্ট প্রযুক্তি। 

এ কারখানায় প্রায় ৪০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করা হয়েছে। এত বড় বিনিয়োগ সাধারণ মানের ডেনিম কাপড়ের জন্য নয়। বরং তুলনামূলক উচ্চমূল্যের কাপড় এখানে তৈরি করা হয়। 

কারখানার বিশেষত্ব হলো কাপড়ের ফিনিশিং। এ জন্য উচ্চমূল্যের যন্ত্রপাতি স্থাপন করা হয়েছে। তারা জানায়, ডেনিমের ফিনিশিংয়ে বাংলাদেশ তুলনামূলক দুর্বল। দীর্ঘদিন ধরেই স্কয়ার ডেনিম সুতা উৎপাদন করে আসছে। ফলে নিজস্ব সুতা থেকে ফেব্রিকস বা কাপড় তৈরি তাদের জন্য সহজ হয়েছে। গত বছরের জুলাই থেকে উৎপাদনে আসা কারখানাটি থেকে ইতিমধ্যে নামকরা ব্র্যান্ড H&M গার্মেন্টের অর্ডার সরবরাহ করাসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এই কারখানা থেকে ডেনিমের কাপড় সংগ্রহ করছে। এ কারখানার তৈরি করা কাপড়ের প্রশংসা করেছে নামকরা ব্র্যান্ড NEXT ও C&A।

ডেনিমে বাংলাদেশের প্রধান প্রতিযোগী মূলত চীন, ভারত ও ইন্দোনেশিয়া। তবে এ ধরনের পণ্য ও কাপড় উৎপাদনে এশিয়ার অন্যতম ‘জায়ান্ট’ তুরস্ক। উচ্চমূল্যের ডেনিম কাপড় উৎপাদনে তাদের বিশেষ সুনাম রয়েছে। ডেনিমে তাদের ব্যবহার করা যন্ত্রপাতি, প্রযুক্তি কিংবা কারিগরি জ্ঞান উচ্চমূল্যের পণ্য তৈরিতে দেশটির এ অবস্থান তৈরি করেছে। বাংলাদেশও ধীরে ধীরে সেই পথে হাঁটছে। দেশের বেশ কিছু কারখানা এখন তাদের কাছ থেকে কারিগরি সহায়তা নিচ্ছে। গার্মেন্ট তথা ডেনিম পণ্য উৎপাদনে চীন শীর্ষে থাকলেও দেশটি ধীরে ধীরে এ খাত থেকে সরে যাচ্ছে। দেশের উদ্যোক্তারা মনে করছে, এটি তাদের জন্য বিরাট সুযোগ সৃষ্টি করেছে।

দেশে প্রতি বর্গমিটার (ইয়ার্ড) ডেনিম কাপড়ের গড় দাম আড়াই থেকে তিন ডলার। কিন্তু স্কয়ারের তৈরি ডেনিম কাপড় এর চেয়ে বেশি দামে বিক্রি হয়। ধীরে ধীরে এখানকার তৈরি ডেনিম কাপড় শীর্ষস্থানীয় ডেনিমের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করবে। 

কারখানার উৎপাদন ক্ষমতা বছরে ২৫ লাখ মিটার।বর্তমানে ১৫ লাখ মিটার উৎপাদিত হচ্ছে। আগামী দুই বছরে কারখানাটি উৎপাদন ক্ষমতার পুরো ব্যবহার করতে পারবে। এ ছাড়া আগামী নভেম্বর নাগাদ সেখানে আরেকটি ইউনিট স্থাপন করা হবে।

এই কারখানায় প্রায় সাড়ে ৯০০ শ্রমিক কাজ করে। আর এর ৩০ শতাংশই নারী শ্রমিক বলে দাবি করেন তিনি।

Square Textiles Limited :

স্কয়ার টেক্সটাইল লিমিটেড বাংলাদেশের একটি অম্যতম প্রতিষ্ঠান। স্কয়ার টেক্সটাইল লিমিটেড ১৯৯৪ সালে গাজীপুরের কাশিমপুরের শারদাগঞ্জে প্রথম টেক্সটাইল ইউনিট লিমিটেড প্রতিষ্ঠা করে। প্রথম ইউনিট প্রতিষ্ঠার চার বছর পর ১৯৯৮ সালে তাদের দ্বিতীয় ইউনিট চালু করে এবং ২০০০ সালে তাদের তৃতীয় ইউনিট প্রতিষ্ঠা করেন।


✅বিনিয়োগ
ইউনিট ১:  ২০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। 
ইউনিট ২: ১৩.৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। 
ইউনিট ৩: ১২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।

✅উৎপাদন ক্ষমতাঃ
ইউনিট ১: দৈনিক উৎপাদন ক্ষমতা ২০,০০০ কেজি 
ইউনিট ২: দৈনিক উৎপাদন ক্ষমতা ১২,০০০ কেজি 
ইউনিট ৩: দৈনিক উৎপাদন ক্ষমতা ২০,০০০ কেজি

স্কয়ার টেক্সটাইল লিমিটেড সুতা তৈরির জন্য ২০০০ সালে তাদের স্পিনিং মিল চালু করে যার বিনিয়োগ ছিল ২০ মার্কিন ডলার। স্পিনিং মিলের দৈনিক উৎপাদন ক্ষমতা ১৮,৫০০ কেজি। 

Square Fashions Limited :

স্কয়ার ফ্যাশনস লিমিটেডের কাজ ২০০১ সালে শুরু করা হয় এবং ২০০২ সালের জুন হতে উৎপাদন শুরু হয়েছিল। এর প্রতিষ্ঠাকালে বিনিয়োগ ছিল ১৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। তাদর পণ্য রপ্তানির জন্য প্রধান দুটি দেশ হলো ইউরোপ এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।


✅স্কয়ার ফ্যাশনস লিমিটেডের পণ্যঃ
টি-শার্ট এবং পোলো শার্ট, পায়জামা, ক্রীড়া পোশাক, আন্ডার গার্মেন্টস, পুরুষ এবং মহিলাদের পোশাক, বাচ্চাদের পোশাক ইত্যাদি।


✅উৎপাদন ক্ষমতা (প্রতি দিন)
টি-শার্ট ১,৪০০ ডজন, পোলো শার্ট ১,২০০ ডজন, মহিলা ও শিশুদের পোশাক ১,৪০০ ডজন এবং আন্ডার গার্মেন্টস ১,০০০ ডজন।

কারখানার মোট ক্ষেত্রফল ২১০,০০০ বর্গফুট। 

মোট জনশক্তি ৩,২০০ (প্রায়)


✅Square এর আরও কয়েকটি সেক্টর রয়েছেঃ

১.SQUARE FASHION YARN Ltd

২.Square Appareals Ltd

৩.Square texcom Ltd

✅Awards :
২০১৫-১৬ সালে National Export Trophy অর্জন করে। গত বছর রপ্তানিতে বিশেষ অবদান রাখায় স্কয়ার ফ্যাশনস লিমিটেড ৭ম বারের মত আয়োজন করা HSBC এক্সপোর্ট এক্সেলেন্সি অ্যাওয়ার্ড এর জন্য মনোনীত হয়।

✅Website : Web: textile.squaregroup.com




Writer: Rafiul Islam
E-mail : rafiulshohan412@gmail.com
B.Sc in Textile Engineering (SKTEC)

স্কয়ার টেক্সটাইল | Square Textiles | SQUARE Denims | Square Fashions

🔶Square in Textile sector



✅ টেক্সটাইল সেক্টরে স্কয়ারের ১২ বছরেরও বেশি অভিজ্ঞতা রয়েছে। দেশবরেণ্য শিল্প উদ্যোক্তা স্যামসন এইচ চৌধুরী এটি প্রতিষ্ঠা করেন। এই শিল্পটি বাংলাদেশের বুনন ও  সুতার অন্যতম বৃহত্তম উৎপাদক। বাংলাদেশের আয়ের বেশিরভাগ অংশ আসে এই সেক্টর থেকে তার মধ্যে স্কয়ার অন্যতম। স্কয়ার এর অনেকগুলো ইউনিট রয়েছে সেগুলো হলোঃ

SQUARE Denims Limited

উচ্চমানের কাপড় তৈরি করছে স্কয়ার ডেনিম
কথায় আছে ভুল থেকে শিক্ষা নিলে যেমন সাফল্য আসে, তেমনি প্রতিযোগিতপূর্ণ বাজারে ব্যবসার দুর্বল জায়গা চিহ্নিত করে সেই জায়গা উন্নত করা গেলে সাফল্য আসবেই। আর এর সঙ্গে থাকা চাই ব্যবসায়িক সততা ও সুনাম। এসব কিছুকে ধারণ করে এগিয়ে যাচ্ছে দেশের অন্যতম বৃহৎ শিল্প গোষ্ঠী স্কয়ার গ্রুপ। সম্প্রতি এই শিল্প গোষ্ঠীর নতুন সংযোজন রাজধানী ঢাকা থেকে ১৪০ কিলোমিটার দূরে হবিগঞ্জে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের পাশে গড়ে ওঠা স্কয়ার ডেনিম লিমিটেডের ডেনিম ফেব্রিকস উত্পাদনের বিশাল কারখানা দেখে এমনটাই মনে হয়েছে।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বিশ্বের সর্বাধুনিক প্রযুক্তিকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জের অলিপুরে প্রায় ৩০০ বিঘা জমির ওপর গড়ে তোলা হয়েছে কারখানাটি। তুরস্কের কারিগরি সহায়তা নিয়ে নির্মাণ করা হয়েছে আন্তর্জাতিক মানের বর্জ্য শোধনাগার, নির্দিষ্ট তাপমাত্রা এবং আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রণে রাখার ব্যবস্থাসহ পুরো পরিবেশবান্ধব কারখানা। বস্ত্র উত্পাদনের বিভিন্ন ধাপে আধুনিক প্রযুক্তিকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া নিজস্ব বিদ্যুৎ ব্যবস্থার জন্য রয়েছে আট মেগাওয়াটের ক্যাপটিভ জেনারেটর। বিদ্যুৎজনিত কারণে অগ্নিকাণ্ড থেকে সুরক্ষায় ব্যবহার করা হয় অত্যাধুনিক বাস বার ট্রানটিন্ট প্রযুক্তি। 

এ কারখানায় প্রায় ৪০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করা হয়েছে। এত বড় বিনিয়োগ সাধারণ মানের ডেনিম কাপড়ের জন্য নয়। বরং তুলনামূলক উচ্চমূল্যের কাপড় এখানে তৈরি করা হয়। 

কারখানার বিশেষত্ব হলো কাপড়ের ফিনিশিং। এ জন্য উচ্চমূল্যের যন্ত্রপাতি স্থাপন করা হয়েছে। তারা জানায়, ডেনিমের ফিনিশিংয়ে বাংলাদেশ তুলনামূলক দুর্বল। দীর্ঘদিন ধরেই স্কয়ার ডেনিম সুতা উৎপাদন করে আসছে। ফলে নিজস্ব সুতা থেকে ফেব্রিকস বা কাপড় তৈরি তাদের জন্য সহজ হয়েছে। গত বছরের জুলাই থেকে উৎপাদনে আসা কারখানাটি থেকে ইতিমধ্যে নামকরা ব্র্যান্ড H&M গার্মেন্টের অর্ডার সরবরাহ করাসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এই কারখানা থেকে ডেনিমের কাপড় সংগ্রহ করছে। এ কারখানার তৈরি করা কাপড়ের প্রশংসা করেছে নামকরা ব্র্যান্ড NEXT ও C&A।

ডেনিমে বাংলাদেশের প্রধান প্রতিযোগী মূলত চীন, ভারত ও ইন্দোনেশিয়া। তবে এ ধরনের পণ্য ও কাপড় উৎপাদনে এশিয়ার অন্যতম ‘জায়ান্ট’ তুরস্ক। উচ্চমূল্যের ডেনিম কাপড় উৎপাদনে তাদের বিশেষ সুনাম রয়েছে। ডেনিমে তাদের ব্যবহার করা যন্ত্রপাতি, প্রযুক্তি কিংবা কারিগরি জ্ঞান উচ্চমূল্যের পণ্য তৈরিতে দেশটির এ অবস্থান তৈরি করেছে। বাংলাদেশও ধীরে ধীরে সেই পথে হাঁটছে। দেশের বেশ কিছু কারখানা এখন তাদের কাছ থেকে কারিগরি সহায়তা নিচ্ছে। গার্মেন্ট তথা ডেনিম পণ্য উৎপাদনে চীন শীর্ষে থাকলেও দেশটি ধীরে ধীরে এ খাত থেকে সরে যাচ্ছে। দেশের উদ্যোক্তারা মনে করছে, এটি তাদের জন্য বিরাট সুযোগ সৃষ্টি করেছে।

দেশে প্রতি বর্গমিটার (ইয়ার্ড) ডেনিম কাপড়ের গড় দাম আড়াই থেকে তিন ডলার। কিন্তু স্কয়ারের তৈরি ডেনিম কাপড় এর চেয়ে বেশি দামে বিক্রি হয়। ধীরে ধীরে এখানকার তৈরি ডেনিম কাপড় শীর্ষস্থানীয় ডেনিমের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করবে। 

কারখানার উৎপাদন ক্ষমতা বছরে ২৫ লাখ মিটার।বর্তমানে ১৫ লাখ মিটার উৎপাদিত হচ্ছে। আগামী দুই বছরে কারখানাটি উৎপাদন ক্ষমতার পুরো ব্যবহার করতে পারবে। এ ছাড়া আগামী নভেম্বর নাগাদ সেখানে আরেকটি ইউনিট স্থাপন করা হবে।

এই কারখানায় প্রায় সাড়ে ৯০০ শ্রমিক কাজ করে। আর এর ৩০ শতাংশই নারী শ্রমিক বলে দাবি করেন তিনি।

Square Textiles Limited :

স্কয়ার টেক্সটাইল লিমিটেড বাংলাদেশের একটি অম্যতম প্রতিষ্ঠান। স্কয়ার টেক্সটাইল লিমিটেড ১৯৯৪ সালে গাজীপুরের কাশিমপুরের শারদাগঞ্জে প্রথম টেক্সটাইল ইউনিট লিমিটেড প্রতিষ্ঠা করে। প্রথম ইউনিট প্রতিষ্ঠার চার বছর পর ১৯৯৮ সালে তাদের দ্বিতীয় ইউনিট চালু করে এবং ২০০০ সালে তাদের তৃতীয় ইউনিট প্রতিষ্ঠা করেন।


✅বিনিয়োগ
ইউনিট ১:  ২০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। 
ইউনিট ২: ১৩.৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। 
ইউনিট ৩: ১২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।

✅উৎপাদন ক্ষমতাঃ
ইউনিট ১: দৈনিক উৎপাদন ক্ষমতা ২০,০০০ কেজি 
ইউনিট ২: দৈনিক উৎপাদন ক্ষমতা ১২,০০০ কেজি 
ইউনিট ৩: দৈনিক উৎপাদন ক্ষমতা ২০,০০০ কেজি

স্কয়ার টেক্সটাইল লিমিটেড সুতা তৈরির জন্য ২০০০ সালে তাদের স্পিনিং মিল চালু করে যার বিনিয়োগ ছিল ২০ মার্কিন ডলার। স্পিনিং মিলের দৈনিক উৎপাদন ক্ষমতা ১৮,৫০০ কেজি। 

Square Fashions Limited :

স্কয়ার ফ্যাশনস লিমিটেডের কাজ ২০০১ সালে শুরু করা হয় এবং ২০০২ সালের জুন হতে উৎপাদন শুরু হয়েছিল। এর প্রতিষ্ঠাকালে বিনিয়োগ ছিল ১৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। তাদর পণ্য রপ্তানির জন্য প্রধান দুটি দেশ হলো ইউরোপ এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।


✅স্কয়ার ফ্যাশনস লিমিটেডের পণ্যঃ
টি-শার্ট এবং পোলো শার্ট, পায়জামা, ক্রীড়া পোশাক, আন্ডার গার্মেন্টস, পুরুষ এবং মহিলাদের পোশাক, বাচ্চাদের পোশাক ইত্যাদি।


✅উৎপাদন ক্ষমতা (প্রতি দিন)
টি-শার্ট ১,৪০০ ডজন, পোলো শার্ট ১,২০০ ডজন, মহিলা ও শিশুদের পোশাক ১,৪০০ ডজন এবং আন্ডার গার্মেন্টস ১,০০০ ডজন।

কারখানার মোট ক্ষেত্রফল ২১০,০০০ বর্গফুট। 

মোট জনশক্তি ৩,২০০ (প্রায়)


✅Square এর আরও কয়েকটি সেক্টর রয়েছেঃ

১.SQUARE FASHION YARN Ltd

২.Square Appareals Ltd

৩.Square texcom Ltd

✅Awards :
২০১৫-১৬ সালে National Export Trophy অর্জন করে। গত বছর রপ্তানিতে বিশেষ অবদান রাখায় স্কয়ার ফ্যাশনস লিমিটেড ৭ম বারের মত আয়োজন করা HSBC এক্সপোর্ট এক্সেলেন্সি অ্যাওয়ার্ড এর জন্য মনোনীত হয়।

✅Website : Web: textile.squaregroup.com




Writer: Rafiul Islam
E-mail : rafiulshohan412@gmail.com
B.Sc in Textile Engineering (SKTEC)

1 টি মন্তব্য:

Bound it Solution বলেছেন...

Is YouTube Profitable . Complete instruction about work on Youtube. Is YouTube Profitable? How Much YouTube Pays and How to start work on youtube. Help to start working on YouTube.