ক্যামিকেল ব্যবহারে ঝুকির উৎস, ঝুঁকি নিরুপন ও তার প্রতিকার পদ্ধতি এর বর্ণনা - Textile Lab | Textile Learning Blog
ক্যামিকেল ব্যবহারে ঝুকির উৎস, ঝুঁকি নিরুপন ও তার প্রতিকার পদ্ধতি এর বর্ণনা



ঝুঁকির উৎস

ঝুকি নিরুপন এর প্রধান উৎস সমুহ নিম্নে আলোচনা করা হলো

কেমিক্যাল ব্যবহারের ক্ষেত্রে ঝুঁকি (Risk of Chemical Handling)

কেমিক্যাল মজুতকরণের ক্ষেত্রে ঝুঁকি (Risk of Chemical Storage)

কেমিক্যাল মিশানের ক্ষেত্রে ঝুঁকি (Risk in Chemical Mixturing)

খালি ড্রাম মজুতকরনের ক্ষেত্রে ঝুঁকি (Risk for Empty Drums) Storing

এম এস ডি এস সম্পর্কে অজ্ঞতা (Ignorance of MSDS)



সম্ভাব্য ঝুঁকি

কেমিক্যাল চোখে, মুখে, পায়ে ও শরীরে লাগতে পারে। ত্বকে ও শ্বাস কার্যে সমস্যা হতে পারে।

কেমিক্যাল ফ্লোরে পরতে পারে, যায়গার সংকট হতে পারে, পরস্পর বিক্রিয়াকৃত কেমিক্যালে বিষ্ফোরণ ঘটতে পারে।

কেমিক্যাল মিশানের সময় ছিটকে মুখে ত্বকে ও চোখে লাগতে পারে এবং ড্রাম পড়ে গিয়ে বড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।

খালি ড্রাম পরিবেশের ক্ষতি করে এছাড়া বাতাসে মিশে মানুষের শ্বাস নিঃশ্বাসের সাথে দেহে বিভিন্ন ধরনের রোগের সৃষ্টি করে। এম এস ডি এস সম্পর্কে জ্ঞান না থাকলে কেমিক্যালের ব্যবহার, ধরণ, প্রকারভেদ, ক্ষতি ও প্রতিকার সম্পর্কে কোন ধারণা থাকে না ফলে দূর্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা থাকে।



প্রতিকার



ঝুঁকি নিরুপন এ গৃহিত পদক্ষেপ সমূহ

 ◾ সর্বদা কেমিক্যাল ব্যবহারে PPE ব্যবহার করা।

◾ এম এস ডি এস (MSDS) সম্পর্কে জানা।

◾এ সমস্যা দেখা দিলে ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া।

◾কেমিক্যাল রুমে খাওয়া দাওয়া সম্পূর্ন বন্ধ করা।

◾কেমিক্যাল মিশানোর ক্ষেত্রে  PPE ব্যবহার করা।

◾MSDS সম্পর্কে জানা ও পালন করা।

◾কেমিক্যাল মিশানোর ক্ষেত্রে প্রশিক্ষণ নেয়া।

◾কেমিক্যাল পরে গেলে ধুয়ে ফেলা ।

◾দূষিত পানি ইটিপির মাধ্যমে ট্রিটমেন্ট করা।







পদক্ষেপ সমূহ

◾ক্যামিক্যাল ধরণ অনুযায়ী সাজিয়ে রাখা।

◾পরস্পর বিক্রিয়াকৃত কেমিক্যাল আলাদা করে রাখা।

◾ঝুঁকি নিরুপন এ সেকেন্ডারী কন্টেইনমেন্ট ব্যবহার করা।

◾প্রয়োজনীয় PPE সর্বদা ব্যবহার করা।

◾খালি ড্রাম নির্দ্দিষ্ট জায়গায় সংরক্ষণ করা।

◾কেমিক্যালের ধরন অনুযায়ী ড্রাম আলাদা করা।

◾খালি ড্রাম নিয়ম মোতাবেক পরিস্কার করা।

◾এম এস ডি এস সম্পর্কে ভালভাবে জানা।

◾MSDS এর নিয়ম কানুন সঠিকভাবে পালন করা।

◾MSDS কর্মস্থলে টানিয়ে রাখা।

◾MSDS প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা ও প্রশিক্ষণ নেয়া।

◾সমস্যা দেখা দিলে ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া।




Written By  : 
SYEDUL ZANNAT.

ক্যামিকেল ব্যবহারে ঝুকির উৎস, ঝুঁকি নিরুপন ও তার প্রতিকার পদ্ধতি এর বর্ণনা

ক্যামিকেল ব্যবহারে ঝুকির উৎস, ঝুঁকি নিরুপন ও তার প্রতিকার পদ্ধতি এর বর্ণনা



ঝুঁকির উৎস

ঝুকি নিরুপন এর প্রধান উৎস সমুহ নিম্নে আলোচনা করা হলো

কেমিক্যাল ব্যবহারের ক্ষেত্রে ঝুঁকি (Risk of Chemical Handling)

কেমিক্যাল মজুতকরণের ক্ষেত্রে ঝুঁকি (Risk of Chemical Storage)

কেমিক্যাল মিশানের ক্ষেত্রে ঝুঁকি (Risk in Chemical Mixturing)

খালি ড্রাম মজুতকরনের ক্ষেত্রে ঝুঁকি (Risk for Empty Drums) Storing

এম এস ডি এস সম্পর্কে অজ্ঞতা (Ignorance of MSDS)



সম্ভাব্য ঝুঁকি

কেমিক্যাল চোখে, মুখে, পায়ে ও শরীরে লাগতে পারে। ত্বকে ও শ্বাস কার্যে সমস্যা হতে পারে।

কেমিক্যাল ফ্লোরে পরতে পারে, যায়গার সংকট হতে পারে, পরস্পর বিক্রিয়াকৃত কেমিক্যালে বিষ্ফোরণ ঘটতে পারে।

কেমিক্যাল মিশানের সময় ছিটকে মুখে ত্বকে ও চোখে লাগতে পারে এবং ড্রাম পড়ে গিয়ে বড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।

খালি ড্রাম পরিবেশের ক্ষতি করে এছাড়া বাতাসে মিশে মানুষের শ্বাস নিঃশ্বাসের সাথে দেহে বিভিন্ন ধরনের রোগের সৃষ্টি করে। এম এস ডি এস সম্পর্কে জ্ঞান না থাকলে কেমিক্যালের ব্যবহার, ধরণ, প্রকারভেদ, ক্ষতি ও প্রতিকার সম্পর্কে কোন ধারণা থাকে না ফলে দূর্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা থাকে।



প্রতিকার



ঝুঁকি নিরুপন এ গৃহিত পদক্ষেপ সমূহ

 ◾ সর্বদা কেমিক্যাল ব্যবহারে PPE ব্যবহার করা।

◾ এম এস ডি এস (MSDS) সম্পর্কে জানা।

◾এ সমস্যা দেখা দিলে ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া।

◾কেমিক্যাল রুমে খাওয়া দাওয়া সম্পূর্ন বন্ধ করা।

◾কেমিক্যাল মিশানোর ক্ষেত্রে  PPE ব্যবহার করা।

◾MSDS সম্পর্কে জানা ও পালন করা।

◾কেমিক্যাল মিশানোর ক্ষেত্রে প্রশিক্ষণ নেয়া।

◾কেমিক্যাল পরে গেলে ধুয়ে ফেলা ।

◾দূষিত পানি ইটিপির মাধ্যমে ট্রিটমেন্ট করা।







পদক্ষেপ সমূহ

◾ক্যামিক্যাল ধরণ অনুযায়ী সাজিয়ে রাখা।

◾পরস্পর বিক্রিয়াকৃত কেমিক্যাল আলাদা করে রাখা।

◾ঝুঁকি নিরুপন এ সেকেন্ডারী কন্টেইনমেন্ট ব্যবহার করা।

◾প্রয়োজনীয় PPE সর্বদা ব্যবহার করা।

◾খালি ড্রাম নির্দ্দিষ্ট জায়গায় সংরক্ষণ করা।

◾কেমিক্যালের ধরন অনুযায়ী ড্রাম আলাদা করা।

◾খালি ড্রাম নিয়ম মোতাবেক পরিস্কার করা।

◾এম এস ডি এস সম্পর্কে ভালভাবে জানা।

◾MSDS এর নিয়ম কানুন সঠিকভাবে পালন করা।

◾MSDS কর্মস্থলে টানিয়ে রাখা।

◾MSDS প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা ও প্রশিক্ষণ নেয়া।

◾সমস্যা দেখা দিলে ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া।




Written By  : 
SYEDUL ZANNAT.

কোন মন্তব্য নেই: