হুমকির মুখে টেক্সটাইল স্পিনিং সেক্টর
বাংলাদেশে প্রায় ৪৩০ টি স্পিনিং মিল রয়েছে , রিং স্পিন্ডেল ১৩.১৭ মিলিয়ন (০১ কোটি ৩১ লক্ষ ৭০ হাজার) এবং রোটর স্পিন্ডেল ২লক্ষ ত্রিশ হাজার । বার্ষিক গড় উৎপাদন ২৯৪৩ মিলিয়ন কেজি ।
গত ছয় মাস যাবৎ স্পিনিং মিল গুলির উৎপাদিত সুতার বিক্রয় প্রায় বন্ধ আছে । বর্তমানে তুলার দাম উর্ধ্ব গতি কিন্তু সুতার দাম নিন্ম মুখি হওয়ায় এ সংকট আরও প্রকট আকার ধারন করছে , যার ফলে যাই কিছু সুতা বিক্রয় হচ্ছে তাতে লোকশান গুনতে হচ্ছে মিল মালিকদের ।
বেসরকারি হিসাব মতে বর্তমানে বাংলাদেশের স্পিনিং মিল গুলিতে প্রায় ১৫ হাজার কোটি টাকার সুতা মজুদ আছে । এমতাস্থায় ৫০ হাজার কোটি টাকার বেশি বিনিয়োগ করা এই স্পিনিং মিল গুলি প্রায় বন্ধ হওয়ার পথে । অনেক মিলই সুতা বিক্রয় না হওয়ায় তুলা কিনতে পারছে না , আবার অনেক মিল আংশিক বন্ধ করেছে ইতি মধ্যে । এভাবে চলতে থাকলে অচিরেই অধিকাংশ স্পিনিং মিল বন্ধ হয়ে যাবে বলে ধারনা করা হচ্ছে।
সবচেয়ে অাতংকের বিষয় হচ্ছে এই সুযোগে পার্শবতী দেশ হতে কম দামের নিন্ম মানের সুতায় বাজার সয়লব হয়ে যাচ্ছে ।
এই সেক্টরে প্রায় ৩ লক্ষের অধিক শ্রমিক ,কর্মচারী, কর্মকর্তা জড়িত আছে । যাদের পরিশ্রমের ফসল ৩৭০০ কোটি মাকিন ডলার (৩১লক্ষ ৪৫ হাজার কোটি) রপ্তানী আয় ও ১৩% জিডিপি।
এই সেক্টর কে বাচাঁতে সরকার কে বাংলাদেশে সুতার উৎপাদনের ঘাটতি সুতার বেশী যেন আমদানি না করতে পারে সে দিকে নজর দিতে হবে।
তার সাথে বিটিএমএ ও সকল টেক্সটাইল সম্পকিত সংগঠন ও এসোসিয়েশন কে সচ্চার হতে হবে এই সেক্টর কে বাচাঁতে ।
আসুন সকলে মিলে এই কর্মমুখী স্পিনিং খাতকে বাচাঁতে ঐক্যবদ্ধ হই।
" সমৃদ্ধ টেক্সটাইল সেক্টর স্বনির্ভর বাংলাদেশ"
কার্টেসিঃ
ইঞ্জিঃ মোঃ আদিল সরকার (বস্ত্র প্রকৌশলী)
বাংলাদেশে প্রায় ৪৩০ টি স্পিনিং মিল রয়েছে , রিং স্পিন্ডেল ১৩.১৭ মিলিয়ন (০১ কোটি ৩১ লক্ষ ৭০ হাজার) এবং রোটর স্পিন্ডেল ২লক্ষ ত্রিশ হাজার । বার্ষিক গড় উৎপাদন ২৯৪৩ মিলিয়ন কেজি ।
গত ছয় মাস যাবৎ স্পিনিং মিল গুলির উৎপাদিত সুতার বিক্রয় প্রায় বন্ধ আছে । বর্তমানে তুলার দাম উর্ধ্ব গতি কিন্তু সুতার দাম নিন্ম মুখি হওয়ায় এ সংকট আরও প্রকট আকার ধারন করছে , যার ফলে যাই কিছু সুতা বিক্রয় হচ্ছে তাতে লোকশান গুনতে হচ্ছে মিল মালিকদের ।
বেসরকারি হিসাব মতে বর্তমানে বাংলাদেশের স্পিনিং মিল গুলিতে প্রায় ১৫ হাজার কোটি টাকার সুতা মজুদ আছে । এমতাস্থায় ৫০ হাজার কোটি টাকার বেশি বিনিয়োগ করা এই স্পিনিং মিল গুলি প্রায় বন্ধ হওয়ার পথে । অনেক মিলই সুতা বিক্রয় না হওয়ায় তুলা কিনতে পারছে না , আবার অনেক মিল আংশিক বন্ধ করেছে ইতি মধ্যে । এভাবে চলতে থাকলে অচিরেই অধিকাংশ স্পিনিং মিল বন্ধ হয়ে যাবে বলে ধারনা করা হচ্ছে।
সবচেয়ে অাতংকের বিষয় হচ্ছে এই সুযোগে পার্শবতী দেশ হতে কম দামের নিন্ম মানের সুতায় বাজার সয়লব হয়ে যাচ্ছে ।
এই সেক্টরে প্রায় ৩ লক্ষের অধিক শ্রমিক ,কর্মচারী, কর্মকর্তা জড়িত আছে । যাদের পরিশ্রমের ফসল ৩৭০০ কোটি মাকিন ডলার (৩১লক্ষ ৪৫ হাজার কোটি) রপ্তানী আয় ও ১৩% জিডিপি।
এই সেক্টর কে বাচাঁতে সরকার কে বাংলাদেশে সুতার উৎপাদনের ঘাটতি সুতার বেশী যেন আমদানি না করতে পারে সে দিকে নজর দিতে হবে।
তার সাথে বিটিএমএ ও সকল টেক্সটাইল সম্পকিত সংগঠন ও এসোসিয়েশন কে সচ্চার হতে হবে এই সেক্টর কে বাচাঁতে ।
আসুন সকলে মিলে এই কর্মমুখী স্পিনিং খাতকে বাচাঁতে ঐক্যবদ্ধ হই।
" সমৃদ্ধ টেক্সটাইল সেক্টর স্বনির্ভর বাংলাদেশ"
কার্টেসিঃ
ইঞ্জিঃ মোঃ আদিল সরকার (বস্ত্র প্রকৌশলী)
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন