সরকারী টেক্সটাইল কলেজ গুলিতে ভর্তির তথ্য জেনে নিন - Textile Lab | Textile Learning Blog
 সরকারী টেক্সটাইল কলেজে ভর্তির খুটিনাটি !



বাংলাদেশের বর্তমান পরিপ্রেক্ষিতে টেক্সটাইল একটি অন্যতম সমৃদ্ধ সেক্টর । যেখানে দেশে থেকেই ভাল কিছু করার সুযোগ আছে।বর্তমানে বাংলাদেশের টেক্সটাইল বিশ্বে একটি ভাল স্থান দখল করে আছে । আমাদের দেশের টেক্সটাইল দিন দিন এগিয়ে যাচ্ছে আর এই প্রযোগিতায় নিজের দেশের শিল্পকে বিশ্বের দরবারে তুলে ধরতে তুমিও হতে পার একজন দক্ষ বস্ত্রপ্রোকৌশলী।

যার ফলে, অনেকেরই স্বপ্ন থাকে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার। বুটেক্স বাংলাদেশে একটা মাত্র টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয় ।কিন্তু এখানে আসন সংখ্যা স্বল্প হওয়াতে অনেকেরই স্বপ্ন পূরণ হয় না।তবে অনেকেরই জানা নেই যে বুটেক্স ছাড়াও সরকারিভাবে পড়ালেখা করে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার হওয়া যায়।আজ আমরা এই বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।

বাংলাদেশের টেক্সটাইল খাতকে আরো এনেক দূর এগিয়ে নিতে বাংলাদেশ সরকার এখন পর্যন্ত ৫ টি পাবলিক টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ প্রতিষ্টা করেছে। টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলো বুটেক্স এর অধিভুক্ত বি.এস.সি ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রী প্রদান করে।

আজ আমরা বুটেক্স অধিভুক্ত সরকারী কলেজ ভর্তি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।

কলেজসমূহেরর তালিকা

১। টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, ঝিনাইদহ

২। টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ,নোয়াখালী

৩। টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ,চট্টগ্রাম

৪। টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ,পাবনা

৫। শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাত টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ,বরিশাল


৫ টি সরকারী টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ নিয়ে তথ্য:

আবেদন যোগ্যতা : (২০১৭-১৮ অনুযায়ী)
HSC (Phy+Che+Math+ English)=15

মোট ৬০০ আসনের বিপরীতে ও প্রতি কলেজে ৪ টি বিভাগে একই সাথে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।

কলেজ,আসন,ডিপার্টমেন্ট :


পাবনা টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ 

-Wet Process Engineering (30).

-Fabric Engineering (30).

-Apparel Engineering (30)

-Yarn Engineering (30)




শেখ কামাল টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ :

-Wet Process Engineering (30)

-Fabric Engineering (30)

-Apparel Engineering (30)

-Yarn Engineering (30)



চট্টগ্রাম টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ

-Wet Process Engineering (30)

-Fabric Engineering (30)

-Apparel Engineering (30)

-Yarn Engineering (30)


বেগমগঞ্জ টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ ,নোয়াখালি।

-Wet Process Engineering (30)

-Fabric Engineering (30)

-Apparel Engineering (30)

-Yarn Engineering (30)




শহীদ আবদুর রব সেরনিয়াবাত টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ,বরিশাল।

-Wet Process Engineering (30)

-Fabric Engineering (30)

-Apparel Engineering (30)

-Yarn Engineering (30)



ভর্তি পরীক্ষার মানবন্টন :

*পদার্থ - ৩০ টি-৬০ মার্ক

*রসায়ন -৩০টি-৬০ মার্ক

* গনিত-৩০টি-৬০ মার্ক

* ইংরেজি-১০টি-২০ মার্ক

১০০ টা MCQ প্রতিটিতে ২ মার্ক করে মোট ২০০ মার্ক। GPA ১০০ মার্ক।
মোট = ৩০০ মার্ক।

শুধুমাত্র নির্দিষ্ট যোগ্যতাধারীরা আবেদন করতে পারবে ও পরীক্ষায় বসতে পারবে।
১৫ এর নিচে কেউ আবেদন করতে পারবেনা।

প্রতি আসনে ১০-১২ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহন করে থাকে।

সেকেন্ডটাইম দেয়ার সুযোগ আছে।

সরকারি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ থেকে বিএসসি (ইঞ্জিনিয়ারিং) ডিগ্রী দেয়া হয় এবং ইঞ্জিনিয়ারিং ভার্সিটির মতো ITET(IEB) এর সদস্য।


যোগ্যতাঃ এসএসসি ও এইচএসসি উভয় পরীক্ষায় ৩.৫০ করে গ্রেড পয়েন্ট থাকতে হবে।

সবচেয়ে গুরুত্বপুণ বিষয়টি হচ্ছে এইচএসিতে উচ্চতর গনিত,পদার্থ বিজ্ঞান,রসায়ন,আর ইংরেজীতে কমপক্ষে ১৫.০০ থাকতে হবে ।

আবেদন ফি ১০০০ টাকা

সংরক্ষিত কোটাঃ

*মোট কোটাঃ ৩ টি

*মুক্তিযোদ্বা কোটাঃ ২টি

*নৃ-গোষ্টী কোটাঃ ১ টি

পরীক্ষার সিস্টেমঃ

*মোট মার্কঃ ২০০

*মোট MCQ : ১০০টি

*প্রতি প্রশ্নের মানঃ ২

*মোট সমযঃ় ১ঘন্টা ২০ মিনিট

*প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য .৫০ নম্বর কাটা যাবে।

জিপিএ হিসাবঃ
এসএসসি জিপিএ কে ৮ দিয়ে গুন
এইচএসসি জিপিএকে ১২ দিয়ে গুন

মানবন্টনঃ
মোট MCQ – ২০০
গনিত – ৬০
পদার্থ – ৬০
রসায়ন – ৬০
ইংরেজী – ২০


পদার্থবিজ্ঞান পদার্থবিজ্ঞানে ম্যাথ অনেক বেশী আসে, যেহেতু ক্যালকুলেটর ব্যাবহার নেই, সব সুত্র খুব ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে, কিছু সুত্রের সরাসরি কারেকশন ও আসতে পারে।তাই সব সুত্রের ব্যাবহার খুব ভালো করে শিখতে হবে। যেমনঃ দুইটা ভেক্টরের মান সমান হলে অথবা শুন্য হলে মান কী হবে অথবা কিরুপ হবে ,লোহা ইস্পাতের গুনাংক ?,তাত্তিক প্রশ্ন,প্রতিস্রাংক থেকে থাকতে পারে ,মোটকথা যা আগে পড়ছ তা থেকেই আসবে।ভয় পাওয়ার কিছু নাই।

রসায়ন বেসিক লেভেল থেকে প্রশ্ন আসবে বিক্রিয়ার নাম মনে রাখতে হবে। কঠিন ম্যাথ কম আসে। Organic Chemistry টা একটু ভালো করে পড়তে হবে। যেমনঃ প্রশ্ন হতে পারে HCL pH=3 প্রতি লিটারে HCL এর পরিমাণ কত?

গনিত শর্টকার্ট আর বেশী বেশী প্র্যাকটিস করতে হবে সাথে বেসিক থাকা লাগবে।অনেক বেশী শটকট মনে রাখলেও সমস্যা পরীক্ষার হলে গিয়ে মাথায় আসে না । তবে ম্যাথ প্রশ্ন standard হবে।

ইমপর্টেন্ট চাপ্টার+টপিকঃ
জটিল সংখ্যা ,মুলদ্বয় সমান কিনা?,মূলদ সংখ্যা,বিন্ন্যাস সমাবেশ,দ্বিপদী ,স্থানাংক,বৃত্তেরসমীকরণ,পরাবৃত্ত, উপবৃত্ত,ত্রিকোমিতি,ক্যালকুলাস থেকে ডি ডি এক্সের সাধারণ ম্যাথ ,গতিবিদ্যার কিছু ম্যাথ যেগুলো ইন্টারে অনেক ইমপরটেন্ট ছিল।

ইংরেজী বেসিক থাকলেই English উত্তর করা যায়। তেমন কোন কঠিন আসে না । একটু গুরুত্ব দিলেই ভালো করা যাবে বলে।


কিছু কমন প্রশ্নের উত্তর

সরকারি কিনা?
উঃ হা । এগুলো সরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ।একটা সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় যেমন ভাবে চলে এগুলোও ঠিক সেভাবেই চলে ।

 সার্টিফিকেট কে দিবে ?
উঃ বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয় (বুটেক্স)

টেক্সটাইলের ডিমান্ড কেমন ?
উঃ বুটেক্স এর পরে টেক্সটাইল সেক্টরে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলোকে গুরুত্ব দেয়া হয় অনেক সময় ভাইবা না নিয়েও জব দেয়া হয়।

কত পেলে চান্স হবে ?
উঃ মোটামোটি ৬৫-৭০% নাম্বার থাকলেই চান্স হবে তবে এটা প্রশ্নের উপর নির্ভর করে যদি প্রশ্ন কঠিন হয় তাহলে কম নাম্বার পেলেও যেমন চান্স হবে আবার সহজ হলে অনেক বেশী পেয়েও চান্স হবে না।

কম্পিটিশন কেমন ?
উঃ গতবছর একটা সিটের জন্য ৮/৯ জন ছিল । প্রতিবছর পরীক্ষার্থীর সংখ্যা বাড়ছে ।অনেকে জিপিএর জন্য এক্সাম দিতে পারে না তবে আশা করা যায় এই বছর একটা সিটের জন্য ১০/১২ জন লড়াই করবে।

সরকারী টেক্সটাইল কলেজ গুলিতে ভর্তির তথ্য জেনে নিন

 সরকারী টেক্সটাইল কলেজে ভর্তির খুটিনাটি !



বাংলাদেশের বর্তমান পরিপ্রেক্ষিতে টেক্সটাইল একটি অন্যতম সমৃদ্ধ সেক্টর । যেখানে দেশে থেকেই ভাল কিছু করার সুযোগ আছে।বর্তমানে বাংলাদেশের টেক্সটাইল বিশ্বে একটি ভাল স্থান দখল করে আছে । আমাদের দেশের টেক্সটাইল দিন দিন এগিয়ে যাচ্ছে আর এই প্রযোগিতায় নিজের দেশের শিল্পকে বিশ্বের দরবারে তুলে ধরতে তুমিও হতে পার একজন দক্ষ বস্ত্রপ্রোকৌশলী।

যার ফলে, অনেকেরই স্বপ্ন থাকে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার। বুটেক্স বাংলাদেশে একটা মাত্র টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয় ।কিন্তু এখানে আসন সংখ্যা স্বল্প হওয়াতে অনেকেরই স্বপ্ন পূরণ হয় না।তবে অনেকেরই জানা নেই যে বুটেক্স ছাড়াও সরকারিভাবে পড়ালেখা করে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার হওয়া যায়।আজ আমরা এই বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।

বাংলাদেশের টেক্সটাইল খাতকে আরো এনেক দূর এগিয়ে নিতে বাংলাদেশ সরকার এখন পর্যন্ত ৫ টি পাবলিক টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ প্রতিষ্টা করেছে। টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলো বুটেক্স এর অধিভুক্ত বি.এস.সি ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রী প্রদান করে।

আজ আমরা বুটেক্স অধিভুক্ত সরকারী কলেজ ভর্তি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।

কলেজসমূহেরর তালিকা

১। টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, ঝিনাইদহ

২। টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ,নোয়াখালী

৩। টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ,চট্টগ্রাম

৪। টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ,পাবনা

৫। শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাত টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ,বরিশাল


৫ টি সরকারী টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ নিয়ে তথ্য:

আবেদন যোগ্যতা : (২০১৭-১৮ অনুযায়ী)
HSC (Phy+Che+Math+ English)=15

মোট ৬০০ আসনের বিপরীতে ও প্রতি কলেজে ৪ টি বিভাগে একই সাথে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।

কলেজ,আসন,ডিপার্টমেন্ট :


পাবনা টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ 

-Wet Process Engineering (30).

-Fabric Engineering (30).

-Apparel Engineering (30)

-Yarn Engineering (30)




শেখ কামাল টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ :

-Wet Process Engineering (30)

-Fabric Engineering (30)

-Apparel Engineering (30)

-Yarn Engineering (30)



চট্টগ্রাম টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ

-Wet Process Engineering (30)

-Fabric Engineering (30)

-Apparel Engineering (30)

-Yarn Engineering (30)


বেগমগঞ্জ টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ ,নোয়াখালি।

-Wet Process Engineering (30)

-Fabric Engineering (30)

-Apparel Engineering (30)

-Yarn Engineering (30)




শহীদ আবদুর রব সেরনিয়াবাত টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ,বরিশাল।

-Wet Process Engineering (30)

-Fabric Engineering (30)

-Apparel Engineering (30)

-Yarn Engineering (30)



ভর্তি পরীক্ষার মানবন্টন :

*পদার্থ - ৩০ টি-৬০ মার্ক

*রসায়ন -৩০টি-৬০ মার্ক

* গনিত-৩০টি-৬০ মার্ক

* ইংরেজি-১০টি-২০ মার্ক

১০০ টা MCQ প্রতিটিতে ২ মার্ক করে মোট ২০০ মার্ক। GPA ১০০ মার্ক।
মোট = ৩০০ মার্ক।

শুধুমাত্র নির্দিষ্ট যোগ্যতাধারীরা আবেদন করতে পারবে ও পরীক্ষায় বসতে পারবে।
১৫ এর নিচে কেউ আবেদন করতে পারবেনা।

প্রতি আসনে ১০-১২ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহন করে থাকে।

সেকেন্ডটাইম দেয়ার সুযোগ আছে।

সরকারি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ থেকে বিএসসি (ইঞ্জিনিয়ারিং) ডিগ্রী দেয়া হয় এবং ইঞ্জিনিয়ারিং ভার্সিটির মতো ITET(IEB) এর সদস্য।


যোগ্যতাঃ এসএসসি ও এইচএসসি উভয় পরীক্ষায় ৩.৫০ করে গ্রেড পয়েন্ট থাকতে হবে।

সবচেয়ে গুরুত্বপুণ বিষয়টি হচ্ছে এইচএসিতে উচ্চতর গনিত,পদার্থ বিজ্ঞান,রসায়ন,আর ইংরেজীতে কমপক্ষে ১৫.০০ থাকতে হবে ।

আবেদন ফি ১০০০ টাকা

সংরক্ষিত কোটাঃ

*মোট কোটাঃ ৩ টি

*মুক্তিযোদ্বা কোটাঃ ২টি

*নৃ-গোষ্টী কোটাঃ ১ টি

পরীক্ষার সিস্টেমঃ

*মোট মার্কঃ ২০০

*মোট MCQ : ১০০টি

*প্রতি প্রশ্নের মানঃ ২

*মোট সমযঃ় ১ঘন্টা ২০ মিনিট

*প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য .৫০ নম্বর কাটা যাবে।

জিপিএ হিসাবঃ
এসএসসি জিপিএ কে ৮ দিয়ে গুন
এইচএসসি জিপিএকে ১২ দিয়ে গুন

মানবন্টনঃ
মোট MCQ – ২০০
গনিত – ৬০
পদার্থ – ৬০
রসায়ন – ৬০
ইংরেজী – ২০


পদার্থবিজ্ঞান পদার্থবিজ্ঞানে ম্যাথ অনেক বেশী আসে, যেহেতু ক্যালকুলেটর ব্যাবহার নেই, সব সুত্র খুব ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে, কিছু সুত্রের সরাসরি কারেকশন ও আসতে পারে।তাই সব সুত্রের ব্যাবহার খুব ভালো করে শিখতে হবে। যেমনঃ দুইটা ভেক্টরের মান সমান হলে অথবা শুন্য হলে মান কী হবে অথবা কিরুপ হবে ,লোহা ইস্পাতের গুনাংক ?,তাত্তিক প্রশ্ন,প্রতিস্রাংক থেকে থাকতে পারে ,মোটকথা যা আগে পড়ছ তা থেকেই আসবে।ভয় পাওয়ার কিছু নাই।

রসায়ন বেসিক লেভেল থেকে প্রশ্ন আসবে বিক্রিয়ার নাম মনে রাখতে হবে। কঠিন ম্যাথ কম আসে। Organic Chemistry টা একটু ভালো করে পড়তে হবে। যেমনঃ প্রশ্ন হতে পারে HCL pH=3 প্রতি লিটারে HCL এর পরিমাণ কত?

গনিত শর্টকার্ট আর বেশী বেশী প্র্যাকটিস করতে হবে সাথে বেসিক থাকা লাগবে।অনেক বেশী শটকট মনে রাখলেও সমস্যা পরীক্ষার হলে গিয়ে মাথায় আসে না । তবে ম্যাথ প্রশ্ন standard হবে।

ইমপর্টেন্ট চাপ্টার+টপিকঃ
জটিল সংখ্যা ,মুলদ্বয় সমান কিনা?,মূলদ সংখ্যা,বিন্ন্যাস সমাবেশ,দ্বিপদী ,স্থানাংক,বৃত্তেরসমীকরণ,পরাবৃত্ত, উপবৃত্ত,ত্রিকোমিতি,ক্যালকুলাস থেকে ডি ডি এক্সের সাধারণ ম্যাথ ,গতিবিদ্যার কিছু ম্যাথ যেগুলো ইন্টারে অনেক ইমপরটেন্ট ছিল।

ইংরেজী বেসিক থাকলেই English উত্তর করা যায়। তেমন কোন কঠিন আসে না । একটু গুরুত্ব দিলেই ভালো করা যাবে বলে।


কিছু কমন প্রশ্নের উত্তর

সরকারি কিনা?
উঃ হা । এগুলো সরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ।একটা সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় যেমন ভাবে চলে এগুলোও ঠিক সেভাবেই চলে ।

 সার্টিফিকেট কে দিবে ?
উঃ বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয় (বুটেক্স)

টেক্সটাইলের ডিমান্ড কেমন ?
উঃ বুটেক্স এর পরে টেক্সটাইল সেক্টরে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলোকে গুরুত্ব দেয়া হয় অনেক সময় ভাইবা না নিয়েও জব দেয়া হয়।

কত পেলে চান্স হবে ?
উঃ মোটামোটি ৬৫-৭০% নাম্বার থাকলেই চান্স হবে তবে এটা প্রশ্নের উপর নির্ভর করে যদি প্রশ্ন কঠিন হয় তাহলে কম নাম্বার পেলেও যেমন চান্স হবে আবার সহজ হলে অনেক বেশী পেয়েও চান্স হবে না।

কম্পিটিশন কেমন ?
উঃ গতবছর একটা সিটের জন্য ৮/৯ জন ছিল । প্রতিবছর পরীক্ষার্থীর সংখ্যা বাড়ছে ।অনেকে জিপিএর জন্য এক্সাম দিতে পারে না তবে আশা করা যায় এই বছর একটা সিটের জন্য ১০/১২ জন লড়াই করবে।

কোন মন্তব্য নেই: