কেমন হতে পারে আমাদের টেক্সটাইল গার্মেন্টস এর ভবিষ্যৎ :
হতে পারে আমাদের টেক্সটাইল এবং গার্মেন্টস শিল্প আর ৮-১০ বছর আমাদের দেশে থাকবে এরর পর এর গ্রোথ কমে যাবে, পরে এটা মায়ানমার, ভিয়েতনাম, ইজিপ্ট, উজবেকিস্তান, ইথিওপিয়া, ইইতি, জর্ডান আআফ্রিকান দেশ গুলিতে ডেভেলপ করবে তার মুল কারন হবে তাদের স্যালারি কম যযেহেতু ততারা সসেক্টর শুরু করছে আর তাদের নিজস্ব কটন আছে আর তারা প্রযুক্তি ব্যাবহার করবে যার ফলে তাদের দক্ষতা কম হলেও চলবে । তারা নতুন করে GSP পাবে।
মুলত বায়ারদের হাতে যতো বেশি সাপ্লাইয়ার থাকবে তারা ততো সেইভ থাকবে এবং তাদের বিজনেস সিকিউর থাকবে । এমনকি আমাদের দেশের রিজনাল অফিস ব্যাবহার করা বায়ার রা মায়ানমার এর টেক্সটাইল ইন্ড্রাস্ট্রি ডেভেলপ করছে। আর প্রতিযোগিতা এখন ১০০/১০০ একটু ভুল হলে বায়ার অর্ডার উইড্রো করবে তার সাপ্লাইয়ার দেশ গুলিতে তারা দিয়ে দিবে।
প্রডাকশন এর ১ বছরের অভিজ্ঞতা মার্চেন্ডাইজাইং এর ৫ বছরের সমান। প্রডাকশনে আমাদের লোকজন কম ফিউচারে ফরেইন কান্ট্রিতে গেলে প্রডাকশন এক্সপেরিয়েন্স বেশি কাজে লাগবে ।
আমাদের কিছু সমস্যা :
ইতোমধ্যে আমাদের গার্মেন্টস গুলি চাইনিজ ফেব্রিক নির্ভর হয়ে উঠেছে যার প্রভাব গুলি আমাদের নীটিং উইভিং কারখানা গুলির উপর পড়ছে । আমাদের উইভিং নীটিং কারখানা গুলির ৩০-৪০% মেশিন অলস বসে থাকে।
বড় বড় গ্রুপ ফেক্টরি গুলি যেমন DBL, Sunman ইথিওপিয়ায় Cobodia Fপcctorণ দিন দিন বাড়ছে আমাদের।
আমাদের টেক্সটাইল শিক্ষাব্যাবস্থা সেকেলে তাই ম্যানপাওয়ার এক্সপোর্ট করার চান্স আমাদের খুবি কম আর আমাদের কমিউনিকেশন স্কিল খুবি পুয়র।
গ্যাস এর সমসা আমাদের বড় সমস্যা , গ্যাস এর অভাবে অনেক ফেক্টরি শিফট করে চালাতে হচ্ছে ।
ফরেইন এক্সপার্ট রা আমাদের দেশের বড় পরিমাণ টাকা নিয়ে যাচ্ছে বেতন ভাতার নামে, আমাদের এডুকেশন কারিকুলাম সেকেলে ।
ভাই আমরা সেক্টর বড় করেছি নন টেকদের দিয়ে তাই আমরা সাস্টেইনিবিলিটি নিয়ে ভাবি বা ফিউচার ইস্যু গুলি হবে জিরো ডিসচার্জ, কম্পলায়েন্স, গ্রীন প্রডাকশন, GSP, স্যালারি, ওয়াটার,পাওয়ার ক্রাইসিস , কটন প্রাইস, অটোমোশন । এদের কোনটাই আমাদের ভালো অভিজ্ঞতা নাই করার। BGMEA গভমেন্ট এর কোন প্লান নেই এমনি চেয়ারে টেবিলে ৫০ বিলিয়ন টার্গেট নিয়ে বসে আছে।
আমাদের টেক্সটাইল নির্ভর ইকোনোমি হলেও ২০-২০ বিলিয়ন ডলার এর এক্সপোর্ট রেমিটেন্স থাকলেও আমাদের দেশের সুইং এবং প্রসেসিং ফেক্টরি গুলি ছাড়া অন্য কোন টেক্সটাইল নির্ভর ফেক্টরি গড়ে ওঠেনি
যেমন :
১. সিনথেটিক ফাইবার ম্যানুফেকচারিং কোম্পানি
২. টেক্সটাইল গার্মেন্টস মেশিন ম্যানুফেকচারিং কোম্পানি
৩. ডাইজ ক্যামিকেল ম্যানুফেকচারিং কোম্পানি
এই এতে ম্যানুফেকচারিং কোম্পানি গুলি আমাদের দেশে হলে আমাদের দেশের অনেক ইম্পোর্ট কারেন্সি সেইভ হতো, এখনো অনেক টেক্সটাইল ম্যানুফেকচারিং কোম্পানির এশিয়ান রিজনের অফিস গুলি ইন্ডিয়া, চায়না, মালয়েশিয়ায় কিন্ত ২য় RMG এক্সপোর্টিং দেশ হয়েও আমাদের দেশে এই ম্যানুফেকচারিং কোম্পানি হচ্ছে না ।
যেমন একটি ব্রুকনার মেশিন আনতে আমাদের নুনতম ৮-১০ কোটি লাগে কিন্ত আমাদের দেশের একটি মাঝারি ফেক্টরির এতো হায় হুতাস করেও আমাদের টার্ন ওভার প্রফিট ৮-১০ কোটি হবে কিনা সন্দেহ । আমাদের গ্লোবাল প্রতিযোগিতায় আমাদের টেক্সটাইল এর অভিজ্ঞতা অনুযায়ী মাল্টি ফাংশনাল বিজনেস এ যুক্ত হতে হবে।
আমাদের দেশে Huntsman, Invista, Brucknar ,Fongs, Binaco এর মতো কোম্পানি গুলি চাইলে আমাদের দেশে তাদের ম্যানুফেকচারিং ইউনিট খুলতে পারে । আর আমাদের কেনো বায়ার এর গ্লোবাল মিটিং এর জন্য চায়না, থাইল্যান্ড যেতে হবে আমাদের দেশে কি খুব বেশি অসুবিধা । এর জন্য সরকার মালিক সমিতির যৌথ উদ্যোগ জরুরী । আমাদের ৫০ বিলিয়ন লক্ষমাত্রায় এই এজেন্ডা গুলি থাকা জরুরী।
গ্যাস, ইলেক্ট্রিসিটি, GSP, গার্মেন্টস টেক্সটাইল এর দুর্ঘটনা গুলি এমনি আমাদের পিছিয়ে দিয়েছে।
তার উপর
শ্রীলংকার গৃহযুদ্ধ শেষ তাই তাদের বায়াররা ফিরতে শুরু করেছে।
পাকিস্থান বন্যার কারনে GSP পাচ্ছে , চায়না তাদের ট্রাস্টেড ফ্রেন্ড চায়না বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করছে পাকিস্থানে ।
মায়ানমার তাদের টেক্সটাইল শিল্প ডেভলপ করার জন্য উঠে পড়ে লেগেছে আর বায়াররা বাংলাদেশের কান্ট্রি অফিস ব্যাবহার করে মায়ানমার এর টেক্সটাইল বিজনেস ডেভেলপ করছে ।
ভারত ১৫০ বিলিয়ন এর টার্গেট হাতে নিয়ে নেমেছে, তাদের নিজস্ব কটন আছে আছে প্রচুর মানবশক্তি সাথে আছে তাদের নিজস্ব ডাইজ ক্যামিকেল, মেশিন এর সাপোর্ট , পাকিস্তান এর অবস্থা ও সেইম ।
ভিয়েতনাম তুরস্ক তাদের টেক্সটাইল এর পরিধি বাড়িয়েছে।
ইথোপিয়ার, জর্দান এর মমতো উন্নায়ন শীন দেশ আফ্রিকান দেশ গুলি প্রডাকশন শুরু করেছে পুরো দমে, তাদের ম্যান পাওয়ার সস্তা ...
এখন গ্লোবালাইজেশন এর যুগ বায়ার রা যেখান থাকে সোর্সিং করলে সময় বাঁচবে , ঝামেলা কম হবে তারা তাই খুজবে, এখন মর্ডান টেকনোলজির যুগ তাই গার্মেন্টস টেক্সটাইল শিল্প ডেভলপ করা কঠিন কোন বিষয় নয় কোন দেশের জন্য। তাই একথা ভাবার অবকাশ নেই যে আমাদের দেশ থেকে টেক্সটাইল চলে যাবে না.... ইতোমধ্যে চলে গিয়েছে । বারে বারে ফায়ার সেইফটি, এনভাইরমেন্ট, কম্পলায়েন্স, বিল্ডিং সেইফটি ইত্যাদি ইস্যুতে আমাদের উপর বায়াররা বিরক্ত । একক রানা প্লাজা ইস্যুর পরে বাংলাদেশের টেক্সটাইল ট্রেডের অবস্থা খারাপ হয়েছে।
আমাদের সেক্টর নিয়ে মাথাব্যথার সময় এসে গিয়েছে। এখন সিমপ্যাথি পেয়ে নয় যোগ্যতা এবং প্রতিযোগিতা করে টিকে থাকতে হবে।
মাজেদুল হাসান শিশির
mazadulhasan@yahoo.com
Cheif Editior & Blogger
www.textilelab.blogspot.com
হতে পারে আমাদের টেক্সটাইল এবং গার্মেন্টস শিল্প আর ৮-১০ বছর আমাদের দেশে থাকবে এরর পর এর গ্রোথ কমে যাবে, পরে এটা মায়ানমার, ভিয়েতনাম, ইজিপ্ট, উজবেকিস্তান, ইথিওপিয়া, ইইতি, জর্ডান আআফ্রিকান দেশ গুলিতে ডেভেলপ করবে তার মুল কারন হবে তাদের স্যালারি কম যযেহেতু ততারা সসেক্টর শুরু করছে আর তাদের নিজস্ব কটন আছে আর তারা প্রযুক্তি ব্যাবহার করবে যার ফলে তাদের দক্ষতা কম হলেও চলবে । তারা নতুন করে GSP পাবে।
মুলত বায়ারদের হাতে যতো বেশি সাপ্লাইয়ার থাকবে তারা ততো সেইভ থাকবে এবং তাদের বিজনেস সিকিউর থাকবে । এমনকি আমাদের দেশের রিজনাল অফিস ব্যাবহার করা বায়ার রা মায়ানমার এর টেক্সটাইল ইন্ড্রাস্ট্রি ডেভেলপ করছে। আর প্রতিযোগিতা এখন ১০০/১০০ একটু ভুল হলে বায়ার অর্ডার উইড্রো করবে তার সাপ্লাইয়ার দেশ গুলিতে তারা দিয়ে দিবে।
প্রডাকশন এর ১ বছরের অভিজ্ঞতা মার্চেন্ডাইজাইং এর ৫ বছরের সমান। প্রডাকশনে আমাদের লোকজন কম ফিউচারে ফরেইন কান্ট্রিতে গেলে প্রডাকশন এক্সপেরিয়েন্স বেশি কাজে লাগবে ।
আমাদের কিছু সমস্যা :
ইতোমধ্যে আমাদের গার্মেন্টস গুলি চাইনিজ ফেব্রিক নির্ভর হয়ে উঠেছে যার প্রভাব গুলি আমাদের নীটিং উইভিং কারখানা গুলির উপর পড়ছে । আমাদের উইভিং নীটিং কারখানা গুলির ৩০-৪০% মেশিন অলস বসে থাকে।
বড় বড় গ্রুপ ফেক্টরি গুলি যেমন DBL, Sunman ইথিওপিয়ায় Cobodia Fপcctorণ দিন দিন বাড়ছে আমাদের।
আমাদের টেক্সটাইল শিক্ষাব্যাবস্থা সেকেলে তাই ম্যানপাওয়ার এক্সপোর্ট করার চান্স আমাদের খুবি কম আর আমাদের কমিউনিকেশন স্কিল খুবি পুয়র।
গ্যাস এর সমসা আমাদের বড় সমস্যা , গ্যাস এর অভাবে অনেক ফেক্টরি শিফট করে চালাতে হচ্ছে ।
ফরেইন এক্সপার্ট রা আমাদের দেশের বড় পরিমাণ টাকা নিয়ে যাচ্ছে বেতন ভাতার নামে, আমাদের এডুকেশন কারিকুলাম সেকেলে ।
ভাই আমরা সেক্টর বড় করেছি নন টেকদের দিয়ে তাই আমরা সাস্টেইনিবিলিটি নিয়ে ভাবি বা ফিউচার ইস্যু গুলি হবে জিরো ডিসচার্জ, কম্পলায়েন্স, গ্রীন প্রডাকশন, GSP, স্যালারি, ওয়াটার,পাওয়ার ক্রাইসিস , কটন প্রাইস, অটোমোশন । এদের কোনটাই আমাদের ভালো অভিজ্ঞতা নাই করার। BGMEA গভমেন্ট এর কোন প্লান নেই এমনি চেয়ারে টেবিলে ৫০ বিলিয়ন টার্গেট নিয়ে বসে আছে।
আমাদের টেক্সটাইল নির্ভর ইকোনোমি হলেও ২০-২০ বিলিয়ন ডলার এর এক্সপোর্ট রেমিটেন্স থাকলেও আমাদের দেশের সুইং এবং প্রসেসিং ফেক্টরি গুলি ছাড়া অন্য কোন টেক্সটাইল নির্ভর ফেক্টরি গড়ে ওঠেনি
যেমন :
১. সিনথেটিক ফাইবার ম্যানুফেকচারিং কোম্পানি
২. টেক্সটাইল গার্মেন্টস মেশিন ম্যানুফেকচারিং কোম্পানি
৩. ডাইজ ক্যামিকেল ম্যানুফেকচারিং কোম্পানি
এই এতে ম্যানুফেকচারিং কোম্পানি গুলি আমাদের দেশে হলে আমাদের দেশের অনেক ইম্পোর্ট কারেন্সি সেইভ হতো, এখনো অনেক টেক্সটাইল ম্যানুফেকচারিং কোম্পানির এশিয়ান রিজনের অফিস গুলি ইন্ডিয়া, চায়না, মালয়েশিয়ায় কিন্ত ২য় RMG এক্সপোর্টিং দেশ হয়েও আমাদের দেশে এই ম্যানুফেকচারিং কোম্পানি হচ্ছে না ।
যেমন একটি ব্রুকনার মেশিন আনতে আমাদের নুনতম ৮-১০ কোটি লাগে কিন্ত আমাদের দেশের একটি মাঝারি ফেক্টরির এতো হায় হুতাস করেও আমাদের টার্ন ওভার প্রফিট ৮-১০ কোটি হবে কিনা সন্দেহ । আমাদের গ্লোবাল প্রতিযোগিতায় আমাদের টেক্সটাইল এর অভিজ্ঞতা অনুযায়ী মাল্টি ফাংশনাল বিজনেস এ যুক্ত হতে হবে।
আমাদের দেশে Huntsman, Invista, Brucknar ,Fongs, Binaco এর মতো কোম্পানি গুলি চাইলে আমাদের দেশে তাদের ম্যানুফেকচারিং ইউনিট খুলতে পারে । আর আমাদের কেনো বায়ার এর গ্লোবাল মিটিং এর জন্য চায়না, থাইল্যান্ড যেতে হবে আমাদের দেশে কি খুব বেশি অসুবিধা । এর জন্য সরকার মালিক সমিতির যৌথ উদ্যোগ জরুরী । আমাদের ৫০ বিলিয়ন লক্ষমাত্রায় এই এজেন্ডা গুলি থাকা জরুরী।
গ্যাস, ইলেক্ট্রিসিটি, GSP, গার্মেন্টস টেক্সটাইল এর দুর্ঘটনা গুলি এমনি আমাদের পিছিয়ে দিয়েছে।
তার উপর
শ্রীলংকার গৃহযুদ্ধ শেষ তাই তাদের বায়াররা ফিরতে শুরু করেছে।
পাকিস্থান বন্যার কারনে GSP পাচ্ছে , চায়না তাদের ট্রাস্টেড ফ্রেন্ড চায়না বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করছে পাকিস্থানে ।
মায়ানমার তাদের টেক্সটাইল শিল্প ডেভলপ করার জন্য উঠে পড়ে লেগেছে আর বায়াররা বাংলাদেশের কান্ট্রি অফিস ব্যাবহার করে মায়ানমার এর টেক্সটাইল বিজনেস ডেভেলপ করছে ।
ভারত ১৫০ বিলিয়ন এর টার্গেট হাতে নিয়ে নেমেছে, তাদের নিজস্ব কটন আছে আছে প্রচুর মানবশক্তি সাথে আছে তাদের নিজস্ব ডাইজ ক্যামিকেল, মেশিন এর সাপোর্ট , পাকিস্তান এর অবস্থা ও সেইম ।
ভিয়েতনাম তুরস্ক তাদের টেক্সটাইল এর পরিধি বাড়িয়েছে।
ইথোপিয়ার, জর্দান এর মমতো উন্নায়ন শীন দেশ আফ্রিকান দেশ গুলি প্রডাকশন শুরু করেছে পুরো দমে, তাদের ম্যান পাওয়ার সস্তা ...
এখন গ্লোবালাইজেশন এর যুগ বায়ার রা যেখান থাকে সোর্সিং করলে সময় বাঁচবে , ঝামেলা কম হবে তারা তাই খুজবে, এখন মর্ডান টেকনোলজির যুগ তাই গার্মেন্টস টেক্সটাইল শিল্প ডেভলপ করা কঠিন কোন বিষয় নয় কোন দেশের জন্য। তাই একথা ভাবার অবকাশ নেই যে আমাদের দেশ থেকে টেক্সটাইল চলে যাবে না.... ইতোমধ্যে চলে গিয়েছে । বারে বারে ফায়ার সেইফটি, এনভাইরমেন্ট, কম্পলায়েন্স, বিল্ডিং সেইফটি ইত্যাদি ইস্যুতে আমাদের উপর বায়াররা বিরক্ত । একক রানা প্লাজা ইস্যুর পরে বাংলাদেশের টেক্সটাইল ট্রেডের অবস্থা খারাপ হয়েছে।
আমাদের সেক্টর নিয়ে মাথাব্যথার সময় এসে গিয়েছে। এখন সিমপ্যাথি পেয়ে নয় যোগ্যতা এবং প্রতিযোগিতা করে টিকে থাকতে হবে।
মাজেদুল হাসান শিশির
mazadulhasan@yahoo.com
Cheif Editior & Blogger
www.textilelab.blogspot.com
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন