ফ্লোরোসেন্ট কালার | Florocent Color For Fabric - Textile Lab | Textile Learning Blog
ফ্লোরোসেন্ট কালারঃ-
ফ্লোরোসেন্ট একটি নন আয়নিক  পাউডার /গ্রেইন জাতীয় ডাইজ ডাইজ যারা সাধারণত কটন ফেব্রিক ডাইং এর ক্ষত্রে ব্যাবহার করা হয় ।  এটির আয়নিক নেচার না থাকায় এটি ডাইং করার জন্য আলাদা ফিক্সিং ক্যামিকেল ব্যাবহার করা হয় আর ফিক্সিং ক্যামিকেল হচ্ছে বাইনন্ডার এটি সাধারণত ক্রস লিংকার হিসেবে কাজ করে । বাইন্ডার ডাইজ এবং ফেব্রিক উভয়ের সাথে রিয়েকশন করা ফিক্সেশনে সাহায্য করে।

১. স্টেনটারে ডাইং করার সময় ফ্লোরোসেন্ট ডাইং ২ ধাপেকরা হয় প্রথমে ড্রাইং পরে কিউরিং।

২. এর ডাইজ এর পরিমান কম তাই এর সেড এর রেঞ্জ কম ফোরোসেন্টে সামন্য কিছু সেড ডাইং করা যায়

৩. ডাইজ রেঞ্জ :-
ফ্লোরোসেন্ট পিংক
ফ্লোরোসেন্ট রোজ
ফ্লোরোসেন্ট লেমন ইয়োলো
ফ্লোরোসেন্ট ইয়োলো
ফ্লোরোসেন্ট রেড
ফ্লোরোসেন্ট ব্লু
ফ্লোরোসেন্ট অরেঞ্জ

৪. ডাইজ গুলির ব্রাইটনেস অনেক বেশি বিধায় এ থেকে ডিপ সেড করা সম্ভব হয় না ।

৫.  রিয়েক্টিভ যেখানে ৫০০ টাকা কেজি সেখানে ফ্লোরোসেন্ট ১৫০০-৩০০০ পর্যন্ত দাম এবং কঞ্জামশন ১০ গুন ।

৬.  ফ্লোরোসেন্ট এর সেড ডাইং এর পর যা থাকবে কিউরিং এর পর ১৫-২০% ডিপ হয়ে যাবে । ফ্লোরোসেন্টে একচুয়াল সেড বের করে আনা কস্টকর ।

৭. ফাইবার এর প্রতি এফিনিটি না থাকায় এর ফাস্টনেস খুব খারাপ ,  এর ফাস্টনেস পুয়র।

৮. ফ্লোরোসেন্ট ডাইং এর ক্ষত্রে প্রসেস লস রিয়েকটিভ এর ২-৩ গুন। কস্টিং ৪-৫ গুন।

ফ্লোরোসেন্ট কালার | Florocent Color For Fabric

ফ্লোরোসেন্ট কালারঃ-
ফ্লোরোসেন্ট একটি নন আয়নিক  পাউডার /গ্রেইন জাতীয় ডাইজ ডাইজ যারা সাধারণত কটন ফেব্রিক ডাইং এর ক্ষত্রে ব্যাবহার করা হয় ।  এটির আয়নিক নেচার না থাকায় এটি ডাইং করার জন্য আলাদা ফিক্সিং ক্যামিকেল ব্যাবহার করা হয় আর ফিক্সিং ক্যামিকেল হচ্ছে বাইনন্ডার এটি সাধারণত ক্রস লিংকার হিসেবে কাজ করে । বাইন্ডার ডাইজ এবং ফেব্রিক উভয়ের সাথে রিয়েকশন করা ফিক্সেশনে সাহায্য করে।

১. স্টেনটারে ডাইং করার সময় ফ্লোরোসেন্ট ডাইং ২ ধাপেকরা হয় প্রথমে ড্রাইং পরে কিউরিং।

২. এর ডাইজ এর পরিমান কম তাই এর সেড এর রেঞ্জ কম ফোরোসেন্টে সামন্য কিছু সেড ডাইং করা যায়

৩. ডাইজ রেঞ্জ :-
ফ্লোরোসেন্ট পিংক
ফ্লোরোসেন্ট রোজ
ফ্লোরোসেন্ট লেমন ইয়োলো
ফ্লোরোসেন্ট ইয়োলো
ফ্লোরোসেন্ট রেড
ফ্লোরোসেন্ট ব্লু
ফ্লোরোসেন্ট অরেঞ্জ

৪. ডাইজ গুলির ব্রাইটনেস অনেক বেশি বিধায় এ থেকে ডিপ সেড করা সম্ভব হয় না ।

৫.  রিয়েক্টিভ যেখানে ৫০০ টাকা কেজি সেখানে ফ্লোরোসেন্ট ১৫০০-৩০০০ পর্যন্ত দাম এবং কঞ্জামশন ১০ গুন ।

৬.  ফ্লোরোসেন্ট এর সেড ডাইং এর পর যা থাকবে কিউরিং এর পর ১৫-২০% ডিপ হয়ে যাবে । ফ্লোরোসেন্টে একচুয়াল সেড বের করে আনা কস্টকর ।

৭. ফাইবার এর প্রতি এফিনিটি না থাকায় এর ফাস্টনেস খুব খারাপ ,  এর ফাস্টনেস পুয়র।

৮. ফ্লোরোসেন্ট ডাইং এর ক্ষত্রে প্রসেস লস রিয়েকটিভ এর ২-৩ গুন। কস্টিং ৪-৫ গুন।

1 টি মন্তব্য:

Unknown বলেছেন...

aro dyes ase j gula amader lab a pawa jae.