গার্মেন্টস এর প্রডাকশন প্রসিডিউর এবং প্রসেস জেনে নিন - Textile Lab | Textile Learning Blog
গার্মেন্টস এ প্রোডাকশন প্রসিডিউর

উওর :
যারা অনেকদিন যাবত garments সেক্টর এ জব করেন অথবা যারা সিনিয়র কোনো পোষ্টে ইনটারভিউ দিতে যান তাদের প্রোত্যকের এই প্রশ্নের উওর জানা খুব দরকার।
production flow diagram বলতে একটি নতুন  order বা style এর শুরু থেকে মানে file open থেকে file close পর্যন্ত যাবতীয় steps কে বুঝায়। নিম্নে step গুলো দেওয়া হল।

১) প্রথম step হল বায়ারের কাছ থেকে tech pack রিসিভ করা।  tech pack এর মেজারমেন্ট সিট দেখে pattern করতে হয়।   অনেক সময় বায়ার নিজে pattern দিয়ে দেয়।

২) দ্বিতীয় স্টেপ হল tech pack দেখে অনুরুপ sample বানানো যেটাকে ডেভেলপমেন্ট sample বলে।

৩) ডেভেলপমেন্ট sample এর পর প্রোটো স্যাম্পল বানানো হয়।

৪) উপোরোক্ত sample গুলো সাধারনত  available ফেব্রিকস দিয়ে বানানো হয়।  কিন্তু এর পর actual ফেব্রিকস মানে order কটন ফেব্রিকস এর হলে কটন ফেব্রিকস দিয়ে fit স্যাম্পল বানানো হয়।

৫) ফিট স্যাম্পল এর মেজারমেন্ট এবং স্টাইলিং ঠিক থাকলে পরবর্তীতে PP Sample বানাতে হয়।  আর কোনো special comments থাকলে 2nd fit স্যাম্পল বানাতে হয়।

৬) এর পর pattern এর সাইজ গ্রেডিং করতে হয়  এবং সাইজ সেট স্যাম্পল বানিয়ে pattern correction করতে হয়।

৭) সকল টেস্ট রিপোর্ট এবং সকল ডকুমেন্ট এবং সাইজসেট নিয়ে PP Meeting করা হয়।  PP  মিটিং এ ফ্যক্টরির প্রোডাকশন রিলেটেড টপ ম্যানেজমেন্ট উপস্হিত থাকে এবং বায়ারের রিপ্রেজেন্টেটিভ থাকে।  মিটিংএ PP Comments নিয়ে ,  সিপমেন্ট ডেইট,  এবং ঐ স্টাইল এর বিভিন্ন problem নিয়ে আলোচনা হয়।

৮) সুইং লাইনের জন্য production pattern বানানো  হয়।

৯) Actual কনজাম্পশন অনুযায়ী মার্কার করা হয়।  কনজাম্পশন মিট না করলে বয়ারের রিপ্রেজেন্টেটিভ এর সাথে ডিসকাস বা আলোচনা করে problem এর সমাধান করতে হয়।

১০) অরডার কোয়ান্টিটির উপর বেইজ করে ফেব্রিকস এর lay প্লান করা হয়। এবং ফেব্রিকস টেস্টে পাসকৃত ফেব্রিকস দিয়ে fabrics spreading করা হয়।

১১) টেস্টকাটিং বা পাইলট রান এর জন্য ফেব্রিকস কাটা হয়। সাধারনত এই স্টেজে ৩০০ পিস কাটা হয় কিন্তু বায়ারের রিপ্রেজেন্টেটিভ এর সাথে কথা বলে যদি অনুমতি দেয় তবে কম বেশি কাটা যায়।

১২) কাটিং পার্টস নাম্বারিং করা হয়,  সর্টিং করা হয় এবং বান্ডিলিং করে প্রিন্ট অথবা এম্ব্রোডারিতে পাঠানো হয়।

১৩) প্রিন্ট অথবা এম্বোডারি থেকে পার্টস আসলে চেক করে সুইং লাইনে দেওয়া হয়। 

১৪) সুইং লাইনে QC pass হয়ে আউটপুট হলে গার্মেন্টস গুলো Washing plant এ পাঠানো হয়।

১৫) ওয়াস থেকে আসলে ফিনিসিং করা হয় মানে আইরন,  বাটন এটাস্ ,  ট্যাগিং ,  ফোল্ডিং,  প্যাকিং ,  প্যাকেজিং করে ফাইনাল ইন্সপেকশনের জন্য অফার করা হয়।  ইন্সপেকশন পাস হলে সিপমেন্ট পারমিশন বা সিপিং সার্টিফিকেট নিয়ে গুডস ডেলিভারি করা হয়।

১৬) সিপমেন্ট ফলোআপ করতে হয় এবং বায়ারের কাছে সিপমেন্ট ডকুমেন্ট পাঠাতে হয় পেমেন্টের জন্য।

১৭) পেমেন্ট পেলে ফাইল ক্লোজ করা হয় এবং পরবর্তী  রেফারেন্সের জন্য সেইফ ভাবে পেপারস সংরক্ষন করা হয়।

NOTE :
অনেক সময় buyer বিভিন্ন রকম sample চায়
যেমন : red tag sample,  yellow tag sample,  mockup sample,  top of production sample,  production sample, shipping sample,  tag sample or reference sample. বায়র যখন যেগুলো চাবে যত পিসই চাবে সেগুলো দিত হবে। কিন্তু অরডার কনফার্ম হওয়ার সময়ই এগুলো clear হয়ে নেওয়া উচিত।

লেখক
সাঈদুল ইসলাম তুহিন
শান্তো মরিয়ম ইউনিভার্সিটি অফ ক্রিয়েটিভ সাইন্স





গার্মেন্টস এর প্রডাকশন প্রসিডিউর এবং প্রসেস জেনে নিন

গার্মেন্টস এ প্রোডাকশন প্রসিডিউর

উওর :
যারা অনেকদিন যাবত garments সেক্টর এ জব করেন অথবা যারা সিনিয়র কোনো পোষ্টে ইনটারভিউ দিতে যান তাদের প্রোত্যকের এই প্রশ্নের উওর জানা খুব দরকার।
production flow diagram বলতে একটি নতুন  order বা style এর শুরু থেকে মানে file open থেকে file close পর্যন্ত যাবতীয় steps কে বুঝায়। নিম্নে step গুলো দেওয়া হল।

১) প্রথম step হল বায়ারের কাছ থেকে tech pack রিসিভ করা।  tech pack এর মেজারমেন্ট সিট দেখে pattern করতে হয়।   অনেক সময় বায়ার নিজে pattern দিয়ে দেয়।

২) দ্বিতীয় স্টেপ হল tech pack দেখে অনুরুপ sample বানানো যেটাকে ডেভেলপমেন্ট sample বলে।

৩) ডেভেলপমেন্ট sample এর পর প্রোটো স্যাম্পল বানানো হয়।

৪) উপোরোক্ত sample গুলো সাধারনত  available ফেব্রিকস দিয়ে বানানো হয়।  কিন্তু এর পর actual ফেব্রিকস মানে order কটন ফেব্রিকস এর হলে কটন ফেব্রিকস দিয়ে fit স্যাম্পল বানানো হয়।

৫) ফিট স্যাম্পল এর মেজারমেন্ট এবং স্টাইলিং ঠিক থাকলে পরবর্তীতে PP Sample বানাতে হয়।  আর কোনো special comments থাকলে 2nd fit স্যাম্পল বানাতে হয়।

৬) এর পর pattern এর সাইজ গ্রেডিং করতে হয়  এবং সাইজ সেট স্যাম্পল বানিয়ে pattern correction করতে হয়।

৭) সকল টেস্ট রিপোর্ট এবং সকল ডকুমেন্ট এবং সাইজসেট নিয়ে PP Meeting করা হয়।  PP  মিটিং এ ফ্যক্টরির প্রোডাকশন রিলেটেড টপ ম্যানেজমেন্ট উপস্হিত থাকে এবং বায়ারের রিপ্রেজেন্টেটিভ থাকে।  মিটিংএ PP Comments নিয়ে ,  সিপমেন্ট ডেইট,  এবং ঐ স্টাইল এর বিভিন্ন problem নিয়ে আলোচনা হয়।

৮) সুইং লাইনের জন্য production pattern বানানো  হয়।

৯) Actual কনজাম্পশন অনুযায়ী মার্কার করা হয়।  কনজাম্পশন মিট না করলে বয়ারের রিপ্রেজেন্টেটিভ এর সাথে ডিসকাস বা আলোচনা করে problem এর সমাধান করতে হয়।

১০) অরডার কোয়ান্টিটির উপর বেইজ করে ফেব্রিকস এর lay প্লান করা হয়। এবং ফেব্রিকস টেস্টে পাসকৃত ফেব্রিকস দিয়ে fabrics spreading করা হয়।

১১) টেস্টকাটিং বা পাইলট রান এর জন্য ফেব্রিকস কাটা হয়। সাধারনত এই স্টেজে ৩০০ পিস কাটা হয় কিন্তু বায়ারের রিপ্রেজেন্টেটিভ এর সাথে কথা বলে যদি অনুমতি দেয় তবে কম বেশি কাটা যায়।

১২) কাটিং পার্টস নাম্বারিং করা হয়,  সর্টিং করা হয় এবং বান্ডিলিং করে প্রিন্ট অথবা এম্ব্রোডারিতে পাঠানো হয়।

১৩) প্রিন্ট অথবা এম্বোডারি থেকে পার্টস আসলে চেক করে সুইং লাইনে দেওয়া হয়। 

১৪) সুইং লাইনে QC pass হয়ে আউটপুট হলে গার্মেন্টস গুলো Washing plant এ পাঠানো হয়।

১৫) ওয়াস থেকে আসলে ফিনিসিং করা হয় মানে আইরন,  বাটন এটাস্ ,  ট্যাগিং ,  ফোল্ডিং,  প্যাকিং ,  প্যাকেজিং করে ফাইনাল ইন্সপেকশনের জন্য অফার করা হয়।  ইন্সপেকশন পাস হলে সিপমেন্ট পারমিশন বা সিপিং সার্টিফিকেট নিয়ে গুডস ডেলিভারি করা হয়।

১৬) সিপমেন্ট ফলোআপ করতে হয় এবং বায়ারের কাছে সিপমেন্ট ডকুমেন্ট পাঠাতে হয় পেমেন্টের জন্য।

১৭) পেমেন্ট পেলে ফাইল ক্লোজ করা হয় এবং পরবর্তী  রেফারেন্সের জন্য সেইফ ভাবে পেপারস সংরক্ষন করা হয়।

NOTE :
অনেক সময় buyer বিভিন্ন রকম sample চায়
যেমন : red tag sample,  yellow tag sample,  mockup sample,  top of production sample,  production sample, shipping sample,  tag sample or reference sample. বায়র যখন যেগুলো চাবে যত পিসই চাবে সেগুলো দিত হবে। কিন্তু অরডার কনফার্ম হওয়ার সময়ই এগুলো clear হয়ে নেওয়া উচিত।

লেখক
সাঈদুল ইসলাম তুহিন
শান্তো মরিয়ম ইউনিভার্সিটি অফ ক্রিয়েটিভ সাইন্স





কোন মন্তব্য নেই: