Dyeing Process Loss কি, এটি কি ভাবে কমানো যায় - Textile Lab | Textile Learning Blog
প্রসেস লস /প্রসেস গেইন কি :

একটি কাপড় ওয়েট এবং ড্রাই প্রসেস এর সময় এটি তার যে পরিমান ওয়েট লস করে তাকে প্রসেস লস বলে আর যে পরিমান ওয়েট বাড়ে একে প্রেসস  গেইন বলে।

প্রয়োযনীয়তা :
নীট এবং ওভেন কাপড় এর ভেতরে নীট কাপড় এর হিসেব হয় তার ওজন এর উপর বা তার GSM. এর উপর তাই জন্য প্রসেস লস/গেইন খুব গুরত্ব পুর্ন।




টেক্সটাইল এর প্রসেস লস কমানোর কিছু  উপায় :

১. গ্রে ফেব্রিক :
গ্রে ফেব্রিক এর মধ্যে অনেক হোল থাকে যা ডাইং মেশিন এর টেনশনে বড় হয়ে কাপড় অনেক নস্ট হয় তাই ইন্সপেকশন এর সময় বা ব্যাচিং এর সময় ফেব্রিক যদি হেন্ড রিফু,  স্টিচ করে দেয়া হয় তবে হোল জনিত কাপড় কম নস্ট হবে।

২. স্কাওরিং ব্লিচিং :
কাপড় এর কনভেনশনাল স্কাওরিং এর পরিবর্তে বায়ো স্কাওরিং করতে হবে এতে কাপড় এর হার্সনেস হবে না আর ফেব্রিক এর অনেক ইউজেবল প্রোটিন  বেচে যাবে যার ফলে কাপড় এর ওয়েট লস হবে না।  এবং এলকালি নিউট্রালাইজ করার খরচ বেচে যাবে।  পানি ও সেইভ হবে।

৩. ইয়ার্ন কোয়ালিটি
ইয়ার্ন প্রডাকশন এ বেশি ব্যাবহার করার কার্ডেড ইয়ার্ন যা কম্বড এর তুলনায় অনেক হেয়ারী যার জন্য একে হেভি এনজাইম ওয়াস  করতে হয় যার ফলে এর ওয়েট লস হয়।  কার্ডেড এর যায়গায় এ কম্বড ব্যাবহার করলে লাইট এনজাইম এ কাজ হয়ে যায়।  কস্টি একটু বেশি হলেও প্রসেস সেইভ করে তা পুশিয়ে দেয়। খারাপ কোয়ালিটির ইয়ার্ন এর ময়েসচার এর ধারন ক্ষমতা কম তাই এটি ওজনে বাড়ে না

৪. গ্রে ফেব্রিক এর হিট সেনসিটিভ আইডেন্টিটি স্টিকার :
এখন গ্রে ফ্রেব্রিক ইন্সপেকশন এর পর রোলের গায়ে লেখার জন্য এখন ফিউজেবল হিট সেনসিটিভ স্টিকার পাওয়া যায় এটি ব্যাবহার করতে ইয়োলো মার্কার দিয়ে গ্রে ফেব্রিক এর যে বিশাল যায়গায় জুড়ে ইন্সপেকশন রিপোর্ট লেখা   হয় এটি স্টিকার মাত্র 2X2 Inch. এর মতো যায়গা নস্ট করে এতে অনেক ফেব্রিক সেইভ করা যায়।

৫. GSM,Shrinkage Sample কাটা :
খারাপ কোয়ালিটির গ্রে হলে ( যে সকল ফেব্রিক এর গ্রে GSM ফিনিশ GSM এর সমন্নয় করে বানানো হয় না )  অই রকম কাপড় ব্যাবহার করলে তা ডাইং ফিনিশিং এর সময় বারে বারে GSM, shrinkage টেস্ট এর জন্য কাপড় কেটে নস্ট করতে হয়।  খারাপ কোয়ালিটির কাপড় এক চান্সে ওকে হয় না,  এতে লাভের চেয়ে লস বেশি হয়।

৬. ফিনিশিং রিফিনিশিং:
ডাইং এর মেশিনে  কাপড় নস্ট না হলে ফিনিশিং মেশিনে কাপড় স্টিচিং, জয়েনিং জনিত কারনে কাপড় কাটা পড়ে তাই একবার এর বেশি কাপড় ফিনিশিং মেশিনে ঢোকানো ঠিক নয়,  দেখতে হবে কাপড় যেনো দুই বার ফিনিশিং করা না লাগে।

৭. প্লানিং
প্রসেস সেইভ করতে হলে সুস্ট পরিকল্পনার প্রয়োজন যেখানে প্রতিটা কাপড় এ তার কালার, কম্পোজিশন, ফিনিশিং  অনুযায়ী কি পরিমান প্রসেস এড এবং লস হয় তা জানা লাগবে,  আর যদি প্রসেস জানা থাকে অই অনুযায়ী প্রস্তুতি আয়ে থেকেই নেয়া যাবে এবং ফেব্রিক নস্ট বা এক্সেস থেকে যাবে না।

তথ্য:
১. যতো ডিপ কালার হবে ততো ওয়েট বাড়বে কাপড় এর।

২. লাইক্রা কাপড় এর স্রিংকেজ বেশি প্রসেস লস বেশি তাই এটি ৫-৮% এক্সটা দিতে হয় ডাইং এর সময়।

৩. ব্লেন্ড কাপড় এর প্রসেস লস কম,  কটন হলে ৩%-৫% এক্সট্রা দিতে হয়।

কিছু ক্যামিকেল যা ওয়েট কমায় :
১. পার অক্সাইড
২. কাস্টিক

কিছু ক্যামিকেল যা ওয়েট বাড়ায়:
১.ডাইজ
২.সফেনার
৩. রেজিন
৪. এপ্রিটন






কিছু প্রয়োযনীয় স্টেটেকক্টিক্স :

কিছু প্রসেস যাতে ওয়েট লস গেইন হয় --

এনজাইম - [ ৫% - ৮% ওয়েট লস ]

স্কাওয়ারিং- [ ৯% - ১০% ওয়েট লস ]

ব্লিচিং - [ ২%-৩% ওয়েট লস ]

প্রিন্টিং (All over Print)-[৩০%-৫০% ওয়েট এড ]

Stantering- [ ৪%-৫% ওয়েট লস ]

কম্পেক্টিং - [ ৬%-৮% ওয়েট এড ]

Suiding- [ ৫%-৮% ওয়েট লস ]

Brush - [ ৫%-৮% ওয়েট লস ]

Washing - [ ২%-৩% ওয়েট এড ]

ট্রেম্বেল - [ ২%-৩% ওয়েট এড ]

সেড % অনুযায়ী কাপড় এর প্রসেসে কি পরিমান ওয়েট / GSM বাড়ে :
( ডাইং এর পর ওয়েট বাড়ার কারন হলো ডাই ফেব্রিক এর সাথে এড হয়ে ফেব্রিক এ থেকে যায় এবং ফেব্রিক এর ওয়েট বাড়ায় )

ফেব্রিক: ১০০% কটন সিংগেল জার্সি
লাইট/হোয়াইট : ২২%-২৩%
মিডিয়াম সেড /এভারেজ সেড:২৪%-২৬%
ডিপ/ব্লাক : ২৮%-৩০%

ফেব্রিক: রিব
মিডিয়াম সেড /এভারেজ সেড: ৩০%-৩৮%

ফেব্রিক: ইন্টারলক
মিডিয়াম সেড /এভারেজ সেড: ৪০%-৪৫%

ফেব্রিক: পিকে, লাকোস্ট
মিডিয়াম সেড /এভারেজ সেড: ৩০%-৩২%

ফেব্রিক: টেরি,ফ্লিচ
মিডিয়াম সেড /এভারেজ সেড: ৩৮%-৪০%

নোট
ছবির স্টেটিকক্টিক্স গুলি অভিজ্ঞতার জন্য প্রয়োজন হতে পারে।







Dyeing Process Loss কি, এটি কি ভাবে কমানো যায়

প্রসেস লস /প্রসেস গেইন কি :

একটি কাপড় ওয়েট এবং ড্রাই প্রসেস এর সময় এটি তার যে পরিমান ওয়েট লস করে তাকে প্রসেস লস বলে আর যে পরিমান ওয়েট বাড়ে একে প্রেসস  গেইন বলে।

প্রয়োযনীয়তা :
নীট এবং ওভেন কাপড় এর ভেতরে নীট কাপড় এর হিসেব হয় তার ওজন এর উপর বা তার GSM. এর উপর তাই জন্য প্রসেস লস/গেইন খুব গুরত্ব পুর্ন।




টেক্সটাইল এর প্রসেস লস কমানোর কিছু  উপায় :

১. গ্রে ফেব্রিক :
গ্রে ফেব্রিক এর মধ্যে অনেক হোল থাকে যা ডাইং মেশিন এর টেনশনে বড় হয়ে কাপড় অনেক নস্ট হয় তাই ইন্সপেকশন এর সময় বা ব্যাচিং এর সময় ফেব্রিক যদি হেন্ড রিফু,  স্টিচ করে দেয়া হয় তবে হোল জনিত কাপড় কম নস্ট হবে।

২. স্কাওরিং ব্লিচিং :
কাপড় এর কনভেনশনাল স্কাওরিং এর পরিবর্তে বায়ো স্কাওরিং করতে হবে এতে কাপড় এর হার্সনেস হবে না আর ফেব্রিক এর অনেক ইউজেবল প্রোটিন  বেচে যাবে যার ফলে কাপড় এর ওয়েট লস হবে না।  এবং এলকালি নিউট্রালাইজ করার খরচ বেচে যাবে।  পানি ও সেইভ হবে।

৩. ইয়ার্ন কোয়ালিটি
ইয়ার্ন প্রডাকশন এ বেশি ব্যাবহার করার কার্ডেড ইয়ার্ন যা কম্বড এর তুলনায় অনেক হেয়ারী যার জন্য একে হেভি এনজাইম ওয়াস  করতে হয় যার ফলে এর ওয়েট লস হয়।  কার্ডেড এর যায়গায় এ কম্বড ব্যাবহার করলে লাইট এনজাইম এ কাজ হয়ে যায়।  কস্টি একটু বেশি হলেও প্রসেস সেইভ করে তা পুশিয়ে দেয়। খারাপ কোয়ালিটির ইয়ার্ন এর ময়েসচার এর ধারন ক্ষমতা কম তাই এটি ওজনে বাড়ে না

৪. গ্রে ফেব্রিক এর হিট সেনসিটিভ আইডেন্টিটি স্টিকার :
এখন গ্রে ফ্রেব্রিক ইন্সপেকশন এর পর রোলের গায়ে লেখার জন্য এখন ফিউজেবল হিট সেনসিটিভ স্টিকার পাওয়া যায় এটি ব্যাবহার করতে ইয়োলো মার্কার দিয়ে গ্রে ফেব্রিক এর যে বিশাল যায়গায় জুড়ে ইন্সপেকশন রিপোর্ট লেখা   হয় এটি স্টিকার মাত্র 2X2 Inch. এর মতো যায়গা নস্ট করে এতে অনেক ফেব্রিক সেইভ করা যায়।

৫. GSM,Shrinkage Sample কাটা :
খারাপ কোয়ালিটির গ্রে হলে ( যে সকল ফেব্রিক এর গ্রে GSM ফিনিশ GSM এর সমন্নয় করে বানানো হয় না )  অই রকম কাপড় ব্যাবহার করলে তা ডাইং ফিনিশিং এর সময় বারে বারে GSM, shrinkage টেস্ট এর জন্য কাপড় কেটে নস্ট করতে হয়।  খারাপ কোয়ালিটির কাপড় এক চান্সে ওকে হয় না,  এতে লাভের চেয়ে লস বেশি হয়।

৬. ফিনিশিং রিফিনিশিং:
ডাইং এর মেশিনে  কাপড় নস্ট না হলে ফিনিশিং মেশিনে কাপড় স্টিচিং, জয়েনিং জনিত কারনে কাপড় কাটা পড়ে তাই একবার এর বেশি কাপড় ফিনিশিং মেশিনে ঢোকানো ঠিক নয়,  দেখতে হবে কাপড় যেনো দুই বার ফিনিশিং করা না লাগে।

৭. প্লানিং
প্রসেস সেইভ করতে হলে সুস্ট পরিকল্পনার প্রয়োজন যেখানে প্রতিটা কাপড় এ তার কালার, কম্পোজিশন, ফিনিশিং  অনুযায়ী কি পরিমান প্রসেস এড এবং লস হয় তা জানা লাগবে,  আর যদি প্রসেস জানা থাকে অই অনুযায়ী প্রস্তুতি আয়ে থেকেই নেয়া যাবে এবং ফেব্রিক নস্ট বা এক্সেস থেকে যাবে না।

তথ্য:
১. যতো ডিপ কালার হবে ততো ওয়েট বাড়বে কাপড় এর।

২. লাইক্রা কাপড় এর স্রিংকেজ বেশি প্রসেস লস বেশি তাই এটি ৫-৮% এক্সটা দিতে হয় ডাইং এর সময়।

৩. ব্লেন্ড কাপড় এর প্রসেস লস কম,  কটন হলে ৩%-৫% এক্সট্রা দিতে হয়।

কিছু ক্যামিকেল যা ওয়েট কমায় :
১. পার অক্সাইড
২. কাস্টিক

কিছু ক্যামিকেল যা ওয়েট বাড়ায়:
১.ডাইজ
২.সফেনার
৩. রেজিন
৪. এপ্রিটন






কিছু প্রয়োযনীয় স্টেটেকক্টিক্স :

কিছু প্রসেস যাতে ওয়েট লস গেইন হয় --

এনজাইম - [ ৫% - ৮% ওয়েট লস ]

স্কাওয়ারিং- [ ৯% - ১০% ওয়েট লস ]

ব্লিচিং - [ ২%-৩% ওয়েট লস ]

প্রিন্টিং (All over Print)-[৩০%-৫০% ওয়েট এড ]

Stantering- [ ৪%-৫% ওয়েট লস ]

কম্পেক্টিং - [ ৬%-৮% ওয়েট এড ]

Suiding- [ ৫%-৮% ওয়েট লস ]

Brush - [ ৫%-৮% ওয়েট লস ]

Washing - [ ২%-৩% ওয়েট এড ]

ট্রেম্বেল - [ ২%-৩% ওয়েট এড ]

সেড % অনুযায়ী কাপড় এর প্রসেসে কি পরিমান ওয়েট / GSM বাড়ে :
( ডাইং এর পর ওয়েট বাড়ার কারন হলো ডাই ফেব্রিক এর সাথে এড হয়ে ফেব্রিক এ থেকে যায় এবং ফেব্রিক এর ওয়েট বাড়ায় )

ফেব্রিক: ১০০% কটন সিংগেল জার্সি
লাইট/হোয়াইট : ২২%-২৩%
মিডিয়াম সেড /এভারেজ সেড:২৪%-২৬%
ডিপ/ব্লাক : ২৮%-৩০%

ফেব্রিক: রিব
মিডিয়াম সেড /এভারেজ সেড: ৩০%-৩৮%

ফেব্রিক: ইন্টারলক
মিডিয়াম সেড /এভারেজ সেড: ৪০%-৪৫%

ফেব্রিক: পিকে, লাকোস্ট
মিডিয়াম সেড /এভারেজ সেড: ৩০%-৩২%

ফেব্রিক: টেরি,ফ্লিচ
মিডিয়াম সেড /এভারেজ সেড: ৩৮%-৪০%

নোট
ছবির স্টেটিকক্টিক্স গুলি অভিজ্ঞতার জন্য প্রয়োজন হতে পারে।







কোন মন্তব্য নেই: