বাংলাদেশের টেক্সটাইল রিসার্স ফ্যাসিলিটি কেন আর কেমন হওয়া উচিৎ - Textile Lab | Textile Learning Blog
বাংলাদেশ এর টেক্সটাইল রিসার্স ফ্যাসিলিটি ফেক্ট

বাংলাদেশে যখন ১ লক্ষ ৪৭ হাজার বর্গ কিলোমিটার এর সব  যায়গায় বাসা বাড়ি উঠে যাবে,  সকল আবাদ জমি যখন শেষ হয়ে যাবে তখনো টেক্সটাইল গবেষনায় কিছু সরকারি প্রতিস্টান ব্যাপক ঘাম ঝরিয়ে যাবে যেমন : পাট গবেষনা,  তুলা গবেষনা,  তাত গবেষনা ।  শত শত কোটি টাকা ব্যায় করে এই প্রতিস্টান গুলি ।




ধরুন এর সুফল আসলো কিন্ত যখন এর এপ্লিকেশনে যাবেন কিছু প্রশ্ন সামনে আসবে যেমন : আমাদের আবাদ জমি !! পতিত জমি !!

এতো ঘন বসতি পুর্ন দেশে এই সব রিসার্স ওয়ার্ক এর প্রয়াগ করা যাবে কি ???
আমাদের টেক্সটাইল ফেক্টরি গার্মেন্টস ফেক্টরি বেইজড দেশ এখানে  ওই সকল ত্বাতিক গবেষনার চেয়ে এপ্লাইড ফেক্টরি বেইজড রিসার্স এর মুল্য অনেক।
যেখানে ল্যাব আর ফান্ডিং এর কারনে স্টুডেন্ট রা ফেকাল্টিরা জার্নাল,  রিসার্স,  প্রজেক্ট করতে পারছেন না এটা আমাদের টেক্সটাইল ইকোনমি বেইজ দেশের জন্য লজ্জার।
এখনো আমরা দর্জি বাড়ির মতো এখনো বিদেশীদের দেয়া ডিজাইন অনুযায়ী কাজ করে যাই ।  ফ্যাশন,  ডিজাইন ডেভলপমেন্ট এ আমরা এখনো অনেক পিছিয়ে এবং পরো নির্ভরশীল।  এখনো ডিজাইন ডেভলপমেন্ট নিয়ে সরকারি কোন উদ্যোগ নেই।

এমত অবস্থায় সরকারের করনীয় হবে ২০০-৩০০ কোটি টাকা নস্ট করে কতিপয় কিছু লোকের পিকনিক,  ভিজিটিং,  ট্রেইনিং এর নাম করে বিল ভাউচার এর মাধ্যামে টাকা নস্ট না করে,  গতানুগতিক রিসার্স করার জন্য যারা মা বাবার কাছে টাকা চেয়ে নেয় পকেট মানির টাকা বাচিয়ে  প্রজেক্ট,  জার্নাল  করার জন্য ফেক্টরির দ্বারে দ্বারে ঘুরতে হয় ল্যাব টেস্ট এর জন্য হাতে পায়ে ধরতে হয় ।

অনেকে এর জন্য গবেষনায় আসতে চায় না,  আর প্রসেস ডেভলপেমেন্ট ছাড়া প্রডাকশন প্রোডাক্টিভিটি,  কোয়ালিটি, প্রসেস লস কমানো যাবে না ।

১০০-২০০ কোটি টাকা ব্যায় না করে ১০-২০ কোটি টাকার ল্যাব,  ফান্ড তৈরি করে টেক্সটাইল এর ত্বাতিক গবেষনা,  জার্নাল,  ডেভলপমেন্ট নিয়ে কাজ করলে আমাদের টেক্সটাইল শিক্ষার অন্তর্জাতিক সিকৃতি পাবে । যেহেতু আমাদের নিউক্লিয়ার ফ্যাসিলিটি নেই যে তার উপর টাকা ব্যায় করতে হবে,  আমাদের আছে গার্মেন্টস টেক্সটাইল খাত যার সুনাম রয়েছে সুতরাং এই টেক্সটাইল শিক্ষার মান উন্নায়নে আমাদের টাকা ব্যায় করা টা স্বাভাবিক।

আমাদের টেক্সটাইল মিনিস্ট্রির উচিৎ টেক্সটাইল অন্য গবেষনার পাশাপাশি টেক্সটাইল গবেষনার জন্য একটি সেন্ট্রাল ল্যাব ফ্যাসিলিটি করা যেখানে দেশের সব টেক্সটাইল গবেষক,  জার্নাল রাইটার,  ফেকাল্টি গন এখানে তাদের গবেষনা কাজ গুলি করতে পারবেন ।  যেখানে NMR - Sewing Machine সকল টেস্ট ফ্যাসিলিটি থাকবে।

নোট:
এমন দাবির জন্য পাগল ভাবার কোন কারন নেই টেক্সটাইল গার্মেন্টস নির্ভর দেশে এমন ফ্যাসিলিটি বলে নিতে হওয়ার কথা নয়,  নিজের দায়নদ্ধতা জাতীয় স্বার্থে এটি জরুরী এবং সময়ের দাবি।
job

বাংলাদেশের টেক্সটাইল রিসার্স ফ্যাসিলিটি কেন আর কেমন হওয়া উচিৎ

বাংলাদেশ এর টেক্সটাইল রিসার্স ফ্যাসিলিটি ফেক্ট

বাংলাদেশে যখন ১ লক্ষ ৪৭ হাজার বর্গ কিলোমিটার এর সব  যায়গায় বাসা বাড়ি উঠে যাবে,  সকল আবাদ জমি যখন শেষ হয়ে যাবে তখনো টেক্সটাইল গবেষনায় কিছু সরকারি প্রতিস্টান ব্যাপক ঘাম ঝরিয়ে যাবে যেমন : পাট গবেষনা,  তুলা গবেষনা,  তাত গবেষনা ।  শত শত কোটি টাকা ব্যায় করে এই প্রতিস্টান গুলি ।




ধরুন এর সুফল আসলো কিন্ত যখন এর এপ্লিকেশনে যাবেন কিছু প্রশ্ন সামনে আসবে যেমন : আমাদের আবাদ জমি !! পতিত জমি !!

এতো ঘন বসতি পুর্ন দেশে এই সব রিসার্স ওয়ার্ক এর প্রয়াগ করা যাবে কি ???
আমাদের টেক্সটাইল ফেক্টরি গার্মেন্টস ফেক্টরি বেইজড দেশ এখানে  ওই সকল ত্বাতিক গবেষনার চেয়ে এপ্লাইড ফেক্টরি বেইজড রিসার্স এর মুল্য অনেক।
যেখানে ল্যাব আর ফান্ডিং এর কারনে স্টুডেন্ট রা ফেকাল্টিরা জার্নাল,  রিসার্স,  প্রজেক্ট করতে পারছেন না এটা আমাদের টেক্সটাইল ইকোনমি বেইজ দেশের জন্য লজ্জার।
এখনো আমরা দর্জি বাড়ির মতো এখনো বিদেশীদের দেয়া ডিজাইন অনুযায়ী কাজ করে যাই ।  ফ্যাশন,  ডিজাইন ডেভলপমেন্ট এ আমরা এখনো অনেক পিছিয়ে এবং পরো নির্ভরশীল।  এখনো ডিজাইন ডেভলপমেন্ট নিয়ে সরকারি কোন উদ্যোগ নেই।

এমত অবস্থায় সরকারের করনীয় হবে ২০০-৩০০ কোটি টাকা নস্ট করে কতিপয় কিছু লোকের পিকনিক,  ভিজিটিং,  ট্রেইনিং এর নাম করে বিল ভাউচার এর মাধ্যামে টাকা নস্ট না করে,  গতানুগতিক রিসার্স করার জন্য যারা মা বাবার কাছে টাকা চেয়ে নেয় পকেট মানির টাকা বাচিয়ে  প্রজেক্ট,  জার্নাল  করার জন্য ফেক্টরির দ্বারে দ্বারে ঘুরতে হয় ল্যাব টেস্ট এর জন্য হাতে পায়ে ধরতে হয় ।

অনেকে এর জন্য গবেষনায় আসতে চায় না,  আর প্রসেস ডেভলপেমেন্ট ছাড়া প্রডাকশন প্রোডাক্টিভিটি,  কোয়ালিটি, প্রসেস লস কমানো যাবে না ।

১০০-২০০ কোটি টাকা ব্যায় না করে ১০-২০ কোটি টাকার ল্যাব,  ফান্ড তৈরি করে টেক্সটাইল এর ত্বাতিক গবেষনা,  জার্নাল,  ডেভলপমেন্ট নিয়ে কাজ করলে আমাদের টেক্সটাইল শিক্ষার অন্তর্জাতিক সিকৃতি পাবে । যেহেতু আমাদের নিউক্লিয়ার ফ্যাসিলিটি নেই যে তার উপর টাকা ব্যায় করতে হবে,  আমাদের আছে গার্মেন্টস টেক্সটাইল খাত যার সুনাম রয়েছে সুতরাং এই টেক্সটাইল শিক্ষার মান উন্নায়নে আমাদের টাকা ব্যায় করা টা স্বাভাবিক।

আমাদের টেক্সটাইল মিনিস্ট্রির উচিৎ টেক্সটাইল অন্য গবেষনার পাশাপাশি টেক্সটাইল গবেষনার জন্য একটি সেন্ট্রাল ল্যাব ফ্যাসিলিটি করা যেখানে দেশের সব টেক্সটাইল গবেষক,  জার্নাল রাইটার,  ফেকাল্টি গন এখানে তাদের গবেষনা কাজ গুলি করতে পারবেন ।  যেখানে NMR - Sewing Machine সকল টেস্ট ফ্যাসিলিটি থাকবে।

নোট:
এমন দাবির জন্য পাগল ভাবার কোন কারন নেই টেক্সটাইল গার্মেন্টস নির্ভর দেশে এমন ফ্যাসিলিটি বলে নিতে হওয়ার কথা নয়,  নিজের দায়নদ্ধতা জাতীয় স্বার্থে এটি জরুরী এবং সময়ের দাবি।

কোন মন্তব্য নেই: