থার্মাল ওয়েল স্টেনটার ব্যাবহার এর সুবিধা অসুবিধা :
১. থার্মাল অয়েল স্টেনটার বলতে বোঝায় স্টেনটারে হিটিং মেকানিজম বা সিস্টেম গ্যাস বার্নার এর পরিবর্তে অয়েল রেডিয়েটার ব্যাবহার হয় যার ওয়েল আলাদা বয়েলারে গরম করা হয় এবং হিটেড ওয়েল মেশিনে হিট সাপ্লাই করে, এর মেকানিজম অনেকটাই ফ্রিজ এর সাথে মিল আছে ফ্রিজ এর ফ্রেয়ন হীট এবজরব কররে নিয়ে যায় আর এতে নিয়ে আসে চেম্বারে উভয় সিস্টেমে ফ্রেয়ন, থার্মাল অয়েল মেশিন এর ভতরে থাকে।
২. এই মেশিন এর কস্টিং গ্যাস বার্নার স্টেনটার এর তুলনায় কম কারন এতে শুধু মাত্র একটি বার্নার তাও আবার বয়েলারে। গ্যাস বার্নার স্টেনটারে ৮ বার্নার লাগে এটি গ্যাস এর তুলনায় সাশ্রয়ী।
৩. এতে হিটিং প্রক্রিয়া অনেক স্লো, মেশিন চালু করে হিট তুলতে ২০ সময় লাগে ১৬০ তুলতে মিনিমাম ১৪০ হলে মেশিন চালু হয়। গ্যাস বার্নার হলে হিটিং করতে ৫ মিনিট লাগে।
৪. গ্যাস বার্নার এর রিস্ক প্রচুর এতে প্রচুর আগুন লাগে, থার্মাল ওয়েল স্টেনটার রিস্ক ফ্রি এতে তেমন আগুন লাগে না আর এতে ফ্লেম নেই।
৫. থার্মাল ওয়েল স্টেনটার এর হিট লস হয়, মেশিন টেম্পারেচার শো করলেও একচুয়াল টেম্পারেচার কম থাকে মিটার এর তুলনায়।
৬. এই মেশিন এর হিটসেটিং ভালো হয় না কারন এর টেম্পারেচার রেঞ্জ কম, হাই টেম্পারেচার পাওয়া যায় না ১৮০-২০০।
৭. এই স্টেনটার বয়েলার এর সাথে সিনক্রোনাইজ করা বয়েলার অফ হলে মেশিন অফ মেশিন চালু বয়েলার চালু হয় মাঝে মাঝে মিস কমিউনিকেশ হয়ে যায়, উভয়ের অপারেটর আলাদা।
৮. গ্যাস সংকটে এই মেশিন খুবি কার্যকর, এতে গ্যাস আর কঞ্জাম্পশন কম, চাইলে একে ডিজেল দিয়ে চালানো যায়।
৯. থার্মাল ওয়েল স্টেনটার এর লাইফ টাইম গ্যাস বার্নার এর তুলনায় বেশি।
১০. এই মেশিন চেনায় উপায় হলো প্রতি চেম্বারে কোন গ্যাস বার্নার পাবেন না, এর পাশে ছোট একটি বয়েলার পাবেন।
১১. এই থার্মাল ওয়েল নন ফ্লেমাবল এটি টিউবে পুরো মেশিনে ঘোরানো হয়, এটি চেঞ্জ করতে হয় ৩-৪ বছর পর।
নোট আমাদের মেশিনে প্রডাকশন দিতে গিয়ে সমস্যা গুলি উঠে আসে, প্রেক্টিকাল এক্সপিরিয়েন্স থেকে লেখা।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন