ব্যাচ টু ব্যাচ সেড ভেরীয়েশন
একই কালার জখন অনেক পরিমানে বায়ার চায়, তখন আমাদের কালার গুলি ধাপে ধাপে করতে হয়
যেমন:
১. প্রথমে স্যাম্পল করি
২. ব্যাচ ১
৩.ব্যাচ ২
আরো অনেক...
১. প্রথমে স্যাম্পল করি
২. ব্যাচ ১
৩.ব্যাচ ২
আরো অনেক...
কিছু তথ্য
১. এই ভাবে ডাইং করতে হয় প্রতিটা ব্যাচ আর শেড মিলিয়ে দিতে হয় আমাদের, সেড শতভাগ এক হয় না
২. CMC DE এর মান ০.০০ - ০.৭৫ এর ভেতর থাকলে সেড পাস।
৩. অনেক সময় বায়ার CMC Result Warn ও নিয়ে নেয়
৪. কি লাইট এ সেড মিলাবে তা বায়ার বলে দিবে D65, Normal Tube light
৫. CMC বা Computer বা Spectrophotometer বাদ দিয়ে খালি চোখে সেড মিলানোকে বলে Eye Match
৬. রেসিপি ক্ষত্রে প্রথম ব্যাচের ক্ষত্রে স্যাম্পল, পরের ব্যাচ এর ক্ষত্রে ১ম ব্যাচ ফলো করতে হবে এক কথায় সর্বশেষ ব্যাচ করে ফলো করে ডাইং করতে হবে।
৭. ডাইং এর ক্ষত্রে ডাইজ এর গ্রুপ চেঞ্জ করা যাবে না করলে মেটামারিজম দেখা দিতে পারে।
৮. ফিনিশিং এর প্যারামিটার চেঞ্জ করা যাবে না।
৯. স্টেন্ডার্ড হিসেবে স্যাম্পল এর জন্য ল্যাব ডিপ, প্রথম ব্যাচ এর জন্য PP, Labdip, ব্যাচ ২ বা সর্ট কোয়ানটিটির জন্য ১ম লটের ডেলিভারি কে ফলো করতে হবে তবে চাইলে PP, Lab dip ফলো করা যায়।
১০. যথা সম্ভব বড় আকারের লট ডাইং করতে হবে সর্ট কোয়ানটিটির সেড এর সেডিং সমস্যা বেশি হয়।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন