ওয়াটার রেপিলেন্ট এজেন্ট | Water repellent | Water proofing agent - Textile Lab | Textile Learning Blog
Fluoride free Water repellent or Water proofing agent :


ফ্লোরাইড ফ্রি ওয়াটার রেপিলেন্ট এজেন্ট  এটা যে কোন  ন্যাচারাল সিনথেটিক ফাইবারের ক্ষত্রে ইউজ করা যায় যেমন কটন, পলিস্টার, নাইলন, ব্লেন্ড ইয়ার্ন এবং ফেব্রিক এটা যদি হোয়াইট ইয়ার্নে ইউজ করা হয় তবে পরবর্তিতে এনজাইম ওয়াস ইয়ার্ন ডাইং গার্মেন্টস ওয়াসের পর কালার হোয়াইট পার্টে স্টেইন করবে না।  প্রায় প্রায় এই সমস্যা শোনা যায় ইয়ার্ন ডাইং কালার ব্লিড করে হোয়াইট পার্টে স্টেইন করে ।  এই কমন সমস্যার এটা সলিউশন হতে পারে।

Chemical Brand Name : HT 9001


যেভাবে কোন ফেব্রিক কে ওয়াটার প্রুফ করা হয়(Water Proof & Repellent Finishes) :-

ওয়াটার প্রুভ ফেব্রিকঃ

ওয়াটার প্রুভ ফেব্রিক বলতে বোঝায় যে ফেব্রিক সম্পূর্ণ রূপে পানি প্রতিরোধক্ষমতা সম্পন্ন  অর্থাৎ যে কাপড়কে কোন কন্ডিশনেই পানি দ্বারা ভিজানো যাবে  না । স্বাভাবিক ভাবেই নিটেড ও ওভেন ফেব্রিকে অনেকগুলো ছিদ্র থাকে । আর এই ছিদ্র গুলোই ফেব্রিককে পানিতে ভিজতে সাহায্য করে । এই ছিদ্রগুলোকে যদি কোনভাবে বন্ধ করে দেওয়া যায় তবেই ফেব্রিক কে পানিতে আদ্র হওয়া থেকে বিরত রাখা সম্ভব হবে  ।

অবশ্যই ফেব্রিকের ছিদ্রগুলোকে কোন পানি বিকর্ষী পদার্থ দ্বারাই ভরাট করতে হবে ।এ কাজের জন্য সাধারণত রাবার লেটেক্স, ক্লোরিনেটেড রাবার অথবা তিসি বীজের মত পদার্থ গুলোকে ব্যবহার করা হয় । এগুলো দিয়ে ফেব্রিকের সারফেস কোটিং বা প্রলেপ দেয়া হয় । ফলে ফেব্রিকের ইন্টার্নাল warp ও weft ইয়ার্নের মধ্যকার ফাকা স্থানগুলো কোর্ট দেয়া পদার্থে পূর্ণ হয়ে যায় ।

এভাবে ফেব্রিক যে শুধু পানি প্রতিরোধ করতে পারবে তা নয়, সাথে বায়ুকেও প্রতিরোধ করবে । তাই এই কাপড় পরলে পরিধানকারী অস্বস্তিতে ভুগতেই পারেন । যেমন রেইন কোর্ট,ছাতার কাপড় , ত্রিপল ইত্যাদি। 

ওয়াটার রিপেলেন্ট ফেব্রিকঃ
কোন কাপড়ের উপরে কয়েক ফোটা পানির ছিটিয়ে দিয়ে পরীক্ষা করতে হবে যদি পানির ফোটা কাপড়ে ছড়িয়ে না পরে অর্থাৎ ফোটাটি ফোঁটার আকার নিয়েই ফেব্রিকের উপর দণ্ডায়মান থাকে তাহলে বুঝতে হবে এটি ওয়াটার রিপেলেন্ট কাপড় ।


অন্য ভাবে বলা যায় ফেব্রিকের যে ধর্ম তাকে পানিতে ওয়েট হতে দেয় না তাকে ওয়াটার রিপেলেঞ্চি বলে ।যদিও ক্রমাগত পানি ঢাললে এক সময় এটি ভিজে যাবে । ওয়াটার রিপেলেন্ট ফেব্রিকের ছিদ্রগুলো উন্মুক্তই থেকে যায় তাই এর মধ্যে দিয়ে জলীয় বাস্প আসা যাওয়া করতে পারে ।

আবার উচ্চ বায়ুচাপেও এই ফেব্রিকে পানি প্রবেশ করতে পারে ।  ছিদ্র গুলো উন্মুক্ত থাকার দরুন ফেব্রিকের অভ্যন্তরীণ গঠনে খুব বেশি পরিবর্তন আসে না । তাই যেকোন টেক্সটাইল কাপড়েই  water repellent ফিনিশিং করা যেতে পারে ।


ফেব্রিক কে ওয়াটার রিপেলেঞ্চি করতে বিভিন্ন মেটালিক সোপ ব্যাবহার করা হয় ।

যেমন স্টিয়ারেট লবন(স্টিয়ারক্সি মিথাইল পাইরিডিন ক্লোরাইড), মেলামাইন যুক্ত ইমালশন জাতীয় পদার্থ  । যে পদ্ধতিতে এগুলো প্রয়োগ করা হয় তাকে প্যাড ড্রাই বা কিওর টেকনিক বলা হয় ।

উল্লিখিত ট্রিটমেন্টের পরে ফেব্রিকের উপড়ে একটি উচ্চ পানি বিকর্ষী পর্দার সৃষ্টি হয় , যা ফেব্রিক কে ওয়েট  হওয়া থেকে রক্ষা করে ।

ওয়াটার রেপিলেন্ট এজেন্ট | Water repellent | Water proofing agent

Fluoride free Water repellent or Water proofing agent :


ফ্লোরাইড ফ্রি ওয়াটার রেপিলেন্ট এজেন্ট  এটা যে কোন  ন্যাচারাল সিনথেটিক ফাইবারের ক্ষত্রে ইউজ করা যায় যেমন কটন, পলিস্টার, নাইলন, ব্লেন্ড ইয়ার্ন এবং ফেব্রিক এটা যদি হোয়াইট ইয়ার্নে ইউজ করা হয় তবে পরবর্তিতে এনজাইম ওয়াস ইয়ার্ন ডাইং গার্মেন্টস ওয়াসের পর কালার হোয়াইট পার্টে স্টেইন করবে না।  প্রায় প্রায় এই সমস্যা শোনা যায় ইয়ার্ন ডাইং কালার ব্লিড করে হোয়াইট পার্টে স্টেইন করে ।  এই কমন সমস্যার এটা সলিউশন হতে পারে।

Chemical Brand Name : HT 9001


যেভাবে কোন ফেব্রিক কে ওয়াটার প্রুফ করা হয়(Water Proof & Repellent Finishes) :-

ওয়াটার প্রুভ ফেব্রিকঃ

ওয়াটার প্রুভ ফেব্রিক বলতে বোঝায় যে ফেব্রিক সম্পূর্ণ রূপে পানি প্রতিরোধক্ষমতা সম্পন্ন  অর্থাৎ যে কাপড়কে কোন কন্ডিশনেই পানি দ্বারা ভিজানো যাবে  না । স্বাভাবিক ভাবেই নিটেড ও ওভেন ফেব্রিকে অনেকগুলো ছিদ্র থাকে । আর এই ছিদ্র গুলোই ফেব্রিককে পানিতে ভিজতে সাহায্য করে । এই ছিদ্রগুলোকে যদি কোনভাবে বন্ধ করে দেওয়া যায় তবেই ফেব্রিক কে পানিতে আদ্র হওয়া থেকে বিরত রাখা সম্ভব হবে  ।

অবশ্যই ফেব্রিকের ছিদ্রগুলোকে কোন পানি বিকর্ষী পদার্থ দ্বারাই ভরাট করতে হবে ।এ কাজের জন্য সাধারণত রাবার লেটেক্স, ক্লোরিনেটেড রাবার অথবা তিসি বীজের মত পদার্থ গুলোকে ব্যবহার করা হয় । এগুলো দিয়ে ফেব্রিকের সারফেস কোটিং বা প্রলেপ দেয়া হয় । ফলে ফেব্রিকের ইন্টার্নাল warp ও weft ইয়ার্নের মধ্যকার ফাকা স্থানগুলো কোর্ট দেয়া পদার্থে পূর্ণ হয়ে যায় ।

এভাবে ফেব্রিক যে শুধু পানি প্রতিরোধ করতে পারবে তা নয়, সাথে বায়ুকেও প্রতিরোধ করবে । তাই এই কাপড় পরলে পরিধানকারী অস্বস্তিতে ভুগতেই পারেন । যেমন রেইন কোর্ট,ছাতার কাপড় , ত্রিপল ইত্যাদি। 

ওয়াটার রিপেলেন্ট ফেব্রিকঃ
কোন কাপড়ের উপরে কয়েক ফোটা পানির ছিটিয়ে দিয়ে পরীক্ষা করতে হবে যদি পানির ফোটা কাপড়ে ছড়িয়ে না পরে অর্থাৎ ফোটাটি ফোঁটার আকার নিয়েই ফেব্রিকের উপর দণ্ডায়মান থাকে তাহলে বুঝতে হবে এটি ওয়াটার রিপেলেন্ট কাপড় ।


অন্য ভাবে বলা যায় ফেব্রিকের যে ধর্ম তাকে পানিতে ওয়েট হতে দেয় না তাকে ওয়াটার রিপেলেঞ্চি বলে ।যদিও ক্রমাগত পানি ঢাললে এক সময় এটি ভিজে যাবে । ওয়াটার রিপেলেন্ট ফেব্রিকের ছিদ্রগুলো উন্মুক্তই থেকে যায় তাই এর মধ্যে দিয়ে জলীয় বাস্প আসা যাওয়া করতে পারে ।

আবার উচ্চ বায়ুচাপেও এই ফেব্রিকে পানি প্রবেশ করতে পারে ।  ছিদ্র গুলো উন্মুক্ত থাকার দরুন ফেব্রিকের অভ্যন্তরীণ গঠনে খুব বেশি পরিবর্তন আসে না । তাই যেকোন টেক্সটাইল কাপড়েই  water repellent ফিনিশিং করা যেতে পারে ।


ফেব্রিক কে ওয়াটার রিপেলেঞ্চি করতে বিভিন্ন মেটালিক সোপ ব্যাবহার করা হয় ।

যেমন স্টিয়ারেট লবন(স্টিয়ারক্সি মিথাইল পাইরিডিন ক্লোরাইড), মেলামাইন যুক্ত ইমালশন জাতীয় পদার্থ  । যে পদ্ধতিতে এগুলো প্রয়োগ করা হয় তাকে প্যাড ড্রাই বা কিওর টেকনিক বলা হয় ।

উল্লিখিত ট্রিটমেন্টের পরে ফেব্রিকের উপড়ে একটি উচ্চ পানি বিকর্ষী পর্দার সৃষ্টি হয় , যা ফেব্রিক কে ওয়েট  হওয়া থেকে রক্ষা করে ।

কোন মন্তব্য নেই: