আমাদের মার্চেন্ডাইজারদের আর ফেক্টরির মালিকদের যুক্তি অনুযায়ী বায়ার তাদের প্রাইস বাড়ায় না, মানলাম তাদের প্রাইস বাড়াবে কিভাবে যেখানে তাদের হাতে প্রচুর সাপ্লাইয়ার সবাই নিজের ওর্ডার নেয়ার জন্য কোটেশন প্রাইস কমানোর চিন্তা করে । তবে কি করে প্রাইস বাড়াবে বায়ার যেখানে আমারা কমিয়ে দিচ্ছি ।
এর জন্য এখন BGMEA এর ভুমিকা জরুরী তাদের উচিৎ নির্দিষ্ট প্রডাক্ট ডিজাইন অনুযায়ী একটা প্রাইস নির্ধারণ করে দেয়া যে এর নিচে কোন ফেক্টরি প্রাইস দিতে পারবে না , একটা বেসিক টি শার্ট এর প্রাইস কতো হবে, প্রিন্টেড হলে কতো হবে, ইয়ার্ন ডাইড হলে কতো হতে পারে এর পর ডিজাইন অনুযায়ী যে যার প্রাইস সাবমিশন করবে। এটা বায়াতে সিন্ডিকেট করা দূরে থাক তারা নিজেরাই সিন্ডকেটে পড়বে , আর বিজিএমইএ আমাদের আমাদের শ্রমিক কস্ট, আমাদের এনভাইরনমেন্ট হেজার্ড ইত্যাদি বিষয়ে তাদের কাছে পজিটিভ ব্রেন্ডিং করবে। মনে হতে পারে তারা এতে অর্ডার কমিয়ে দিতে পারে!!! এরা অর্ডার এমনি কইয়ে দিয়েছে তাই আমাদের সময় এসেছে আমাদের অধিকার আদায় করে নেয়ার । আমাদের প্রাইস কমাতে গিয়ে কোয়ালিটি নস্ট করে ফেলছি আমাদের অনেক বিষয় কস্টিং কাট ছাট করতে হচ্ছে ।
আমাদের টাকা হলে আর টেক্সটাইল এর কোন সমস্যা হবে না টাক্স বেতন ভাতা মুল সমস্যা এটা ঠিক আগামি ৫০ বছরে টেক্সটাইল এর কিছু হবে না । এটার দায়িত্ব বড়দের অর্গানাইজেশন, সরকারের। মনে হতে পারে বিদেশে চলে যাবে বায়ার কিন্ত তার উপায় নেই গিয়েছিলো অনেক দেশে কিন্ত তাদের ইফিসিয়েন্সি আর আমাদের অনেক ব্যাবধান আছে ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন