টেক্সটাইল জবে নিউ ম্যানেজমেন্ট Vs অল্ড এম্পলয়ী সম্পর্ক - Textile Lab | Textile Learning Blog
টেক্সটাইল জবে নিউ ম্যানেজমেন্ট Vs অল্ড এম্পলয়ী 

আমাদের দেশের টেক্সটাইল জবের একটা কম্ন সমস্যা আছে যখন কোন কারনে ম্যানেজমেন্ট চেইঞ্জ হয় এখানে ম্যানেজমেন্ট বলতে এক দুজন ভাইটাল পার্সন বুঝায় তারা টোটাল সিস্টেম বা ম্যানেজমেন্ট নিয়ন্ত্রন করে তারা হলেন GM, AGM, PM।

একটা ফেক্টরি মুলত এদের উপর নির্ভর করে চলে , এরা নীতিনির্ধারক , প্রসেস ডেভলপার ।  আমরা যখন এক প্রসেসে থিউরিতে কাজ করে অভ্যস্ত তখন হুট করে তা চেইঞ্জ হলে আমাদের জন্য কাজ গুলি অনেক জটিল হয়ে যায় এর জন্য কিছু কারন রেস্পনন্সবল ।

আমাদের দেশে জব কালচার অনুযায়ী GM, AGM, এর লোকজন একটা টিম আকারে কাজ করে যাদের সাথে যাদের উপর যাদের ট্রাস্ট আছে ।  নতুন কেও এর সাথে এরা দ্রুত মানিয়ে নিতে পারে না ।

আমাদের দেশে মালিকরা জব দেয়ার সময় আপনাকে অনেক স্বপ্ন আর সব দায়িত্ব দিয়ে জব দিয়ে দেয় যার ফলে নিউ ম্যানেজমেন্ট ভাবে তাদেরি সব, তারা টোটাল সিস্টেম কে গ্রাস করে নিতে চায় অনেকেই নিজেদের স্বেচ্ছাচারিতায় লিপ্ত হয় অধিনস্তদের সাথে খারাপ আচরন করেন । এদের ধারনা হয় এরা রাতারাতি সব চেইঞ্জ করে ফেলবেন । কিন্ত তা হয় না !!!

নতুন যারা আসেন তাদের এক্স ফেক্টরির লোক জনের এক্সপেক্টেশন থাকে জবের তাদের জন্য প্লেইস খালি করার জন্য নতুন এসে তারা অনেকে  কারেন্ট এম্পয়িদের চাপে রাখেন এবং সাইকোলজিক্যালি তাদের সাথে ম্যাচিং করতে পারেন না ।  নতুন অবস্থায় সবাই চায় নিজের লোক সেটিং করতে ।

এরা পরে বুঝতে পারে এসব ঠিক নয় যখন মালিক চাপ দিতে শুরু করে তখন পুরাতন এম্পলয়ীদের কদর বাড়ে কারন  তারা ফ্লোরে অভ্যস্ত তারা অনেক জটিল বিষয় তারা ডিল করতে পারেন ।

যারা নতুন নিয়োগ প্রাপ্ত হন তারা সরাসরি হেডনফিসে ভাইবা দিয়ে আসেন যার ফলে তারা ভাবেন তাদের অনেক ক্ষমতা, এটা তাদের স্বেচ্ছাচারি হবার পেছনে মুল কারন।



আপনার করনীয়ঃ

১. সম্পুর্ন তাদের নিয়মে চলতে হবে, আপনার ম্যানেজার যাই বলে তা শুনতে হবে ।  আপনি ছুটি ছাটা, গেইট পাস, আউট পাস থেকে শুরু করে কিছুতেই সাইন করবেন না কয়দিন ।

২. আপনার রিপোর্ট বস যদি আপনার নামে অন্য কারো কাছে কিছু বললে আপনি সেটা উপভোগ করুন, এটা নিয়ে নেগেটিভ ভাবার কিছু নেই আপনি তাদের বলবেন স্যার যা বলছে ঠিকি বলছে । সমস্যা আমারি ছিলো । এই কথা পজেটিভলি তাদের স্পাইয়ের মাধ্যমে তার কাছে পৌছানোর ব্যাবস্থা করতে হবে ।

৩.  নিজের কাজের ইফেশিয়েন্সির ৭০% দেখান ।  ৩০% হাতে রেখে দিন ।  মেন্টালিটি বুঝে সেটা প্রয়োগ করুন।

৪. কোন ওয়ার্কারের বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা নিতে নতুনদের সাহায্য করবেন না কারন ওয়ার্কার জাত তাদের সাথে মিশে আপনার সমস্যা করবে পরে ।

৫. প্রতিটি বিষয়ে তার ডিসিশন জানতে হবে কাজ করার ক্ষত্রে ।

৬. নতুন অবস্থায় তার ত্রুটি ধরতে যাবেন না কারন নতুন ফ্লোরে সবাই শুরুতে একটু  একটু  নার্ভাস থাকে।

৭. আপনি নতুন হলে পুরাতন দের প্রায়োরিটি দিন আর সহযোগিতার আশ্বাস দিন ।

টেক্সটাইল জবে নিউ ম্যানেজমেন্ট Vs অল্ড এম্পলয়ী সম্পর্ক

টেক্সটাইল জবে নিউ ম্যানেজমেন্ট Vs অল্ড এম্পলয়ী 

আমাদের দেশের টেক্সটাইল জবের একটা কম্ন সমস্যা আছে যখন কোন কারনে ম্যানেজমেন্ট চেইঞ্জ হয় এখানে ম্যানেজমেন্ট বলতে এক দুজন ভাইটাল পার্সন বুঝায় তারা টোটাল সিস্টেম বা ম্যানেজমেন্ট নিয়ন্ত্রন করে তারা হলেন GM, AGM, PM।

একটা ফেক্টরি মুলত এদের উপর নির্ভর করে চলে , এরা নীতিনির্ধারক , প্রসেস ডেভলপার ।  আমরা যখন এক প্রসেসে থিউরিতে কাজ করে অভ্যস্ত তখন হুট করে তা চেইঞ্জ হলে আমাদের জন্য কাজ গুলি অনেক জটিল হয়ে যায় এর জন্য কিছু কারন রেস্পনন্সবল ।

আমাদের দেশে জব কালচার অনুযায়ী GM, AGM, এর লোকজন একটা টিম আকারে কাজ করে যাদের সাথে যাদের উপর যাদের ট্রাস্ট আছে ।  নতুন কেও এর সাথে এরা দ্রুত মানিয়ে নিতে পারে না ।

আমাদের দেশে মালিকরা জব দেয়ার সময় আপনাকে অনেক স্বপ্ন আর সব দায়িত্ব দিয়ে জব দিয়ে দেয় যার ফলে নিউ ম্যানেজমেন্ট ভাবে তাদেরি সব, তারা টোটাল সিস্টেম কে গ্রাস করে নিতে চায় অনেকেই নিজেদের স্বেচ্ছাচারিতায় লিপ্ত হয় অধিনস্তদের সাথে খারাপ আচরন করেন । এদের ধারনা হয় এরা রাতারাতি সব চেইঞ্জ করে ফেলবেন । কিন্ত তা হয় না !!!

নতুন যারা আসেন তাদের এক্স ফেক্টরির লোক জনের এক্সপেক্টেশন থাকে জবের তাদের জন্য প্লেইস খালি করার জন্য নতুন এসে তারা অনেকে  কারেন্ট এম্পয়িদের চাপে রাখেন এবং সাইকোলজিক্যালি তাদের সাথে ম্যাচিং করতে পারেন না ।  নতুন অবস্থায় সবাই চায় নিজের লোক সেটিং করতে ।

এরা পরে বুঝতে পারে এসব ঠিক নয় যখন মালিক চাপ দিতে শুরু করে তখন পুরাতন এম্পলয়ীদের কদর বাড়ে কারন  তারা ফ্লোরে অভ্যস্ত তারা অনেক জটিল বিষয় তারা ডিল করতে পারেন ।

যারা নতুন নিয়োগ প্রাপ্ত হন তারা সরাসরি হেডনফিসে ভাইবা দিয়ে আসেন যার ফলে তারা ভাবেন তাদের অনেক ক্ষমতা, এটা তাদের স্বেচ্ছাচারি হবার পেছনে মুল কারন।



আপনার করনীয়ঃ

১. সম্পুর্ন তাদের নিয়মে চলতে হবে, আপনার ম্যানেজার যাই বলে তা শুনতে হবে ।  আপনি ছুটি ছাটা, গেইট পাস, আউট পাস থেকে শুরু করে কিছুতেই সাইন করবেন না কয়দিন ।

২. আপনার রিপোর্ট বস যদি আপনার নামে অন্য কারো কাছে কিছু বললে আপনি সেটা উপভোগ করুন, এটা নিয়ে নেগেটিভ ভাবার কিছু নেই আপনি তাদের বলবেন স্যার যা বলছে ঠিকি বলছে । সমস্যা আমারি ছিলো । এই কথা পজেটিভলি তাদের স্পাইয়ের মাধ্যমে তার কাছে পৌছানোর ব্যাবস্থা করতে হবে ।

৩.  নিজের কাজের ইফেশিয়েন্সির ৭০% দেখান ।  ৩০% হাতে রেখে দিন ।  মেন্টালিটি বুঝে সেটা প্রয়োগ করুন।

৪. কোন ওয়ার্কারের বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা নিতে নতুনদের সাহায্য করবেন না কারন ওয়ার্কার জাত তাদের সাথে মিশে আপনার সমস্যা করবে পরে ।

৫. প্রতিটি বিষয়ে তার ডিসিশন জানতে হবে কাজ করার ক্ষত্রে ।

৬. নতুন অবস্থায় তার ত্রুটি ধরতে যাবেন না কারন নতুন ফ্লোরে সবাই শুরুতে একটু  একটু  নার্ভাস থাকে।

৭. আপনি নতুন হলে পুরাতন দের প্রায়োরিটি দিন আর সহযোগিতার আশ্বাস দিন ।

কোন মন্তব্য নেই: